অনলাইন ডেস্ক
হাসির জন্য জগদ্বিখ্যাত না হলেও মার্জিত হাসিতে আপনাকে স্বাগত জানাবে যে কোনো জাপানি। কিন্তু এই হাসিটাই এখন হাওয়া হয়ে গেছে তাদের মুখ থেকে। অনেকে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে মুখে হাসি ফোটানোর চেষ্টা করছেন। কিন্তু নিজের হাসি দেখে নিজেই বিরক্ত হচ্ছেন অনেকে। শুধু তাই নয়, হাসি ফিরিয়ে আনতে এখন বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হচ্ছেন তারা; নিচ্ছেন হাসির প্রশিক্ষণ।
জাপান টাইমসের বরাত দিয়ে এমন দুরাবস্থার খবর দিয়েছে ডেইলি মেইল।
প্রতিবেদনে বলা হয়, করোনা মহামারির কারণে টানা তিন বছর মাস্ক পরে থাকার কারণেই জাপানিদের মুখ থেকে হাসি মুছে গেছে। সম্প্রতি মাস্ক পরার বাধ্যবাধকতা তুলে নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এরপরই হাসতে ভুলে যাওয়ার বিষয়টি সামনে এসেছে।
বিষয়টি নিয়ে জাপান টাইমসকে মিয়ো কিটানো নামে এক হাসি প্রশিক্ষক জানান, তার কাছে যারা আসছেন তাদের অনেকেই মুখ থেকে মাস্কই খুলতে চাইছেন না। আবার মাস্ক খুলতে বললে অনেকে শুধু উপরের অংশ খুলে মুখের অংশটি ঢেকে রাখছেন।
কিটানো বলেন, ‘অনেকে এখন হাসতেই পারছেন না।’
এই হাসি বিশেষজ্ঞ জানান, ‘স্মাইল ফেসিয়াল মাসল অ্যাসোসিয়েশন’ নামে তার কোম্পানিটির ব্যবসা এখন রমরমা। কারণ অনেকেই এখানে আসছেন মহামারির আগে তারা যেভাবে হাসতেন, সেই হাসিটি ফিরিয়ে আনার জন্য। এ অবস্থায় তাদেরকে মুখের কিছু ব্যায়াম করানো হচ্ছে। মুখের পেশির এসব ব্যায়াম সাধারণত তাদের দাঁতগুলোকে প্রকাশ্যে নিয়ে আসার একটি অনুশীলন।
সুন্দর হাসির জন্য মুখের পেশির অভিব্যক্তি অনেক গুরুত্বপূর্ণ বলেও মনে করেন কিটানো। হাত-পায়ের ব্যায়ামের মতো তাই মুখের পেশির ব্যায়ামও জরুরি।
মজার বিষয় হলো, যারা হাসির প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন তাদের বেশিরভাগই নারী। হাসির ক্লাসে অংশ নেয়া মিয়ামটো নামে এক নারী দাবি করেছেন, প্রশিক্ষণ নেয়ার পর তার হাসির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তিনি বলেন, 'আমরা সবাই অন্যদের ভালোবাসার পাত্র হতে চাই। তাই মাস্কবিহীন জীবন শুরু করার মুহূর্তে ফার্স্ট ইমপ্রেশন এখন গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।'
মহামারির সময়টিতে মুখে মাস্ক পরার নির্দেশকে অনেক গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছিল জাপানিরা। সব জাপানিকেই রাস্তা-ঘাট কিংবা জনসমাগমে মাস্ক পরতে দেখা গেছে। এজন্য করোনা মহামারিতে পশ্চিমা দেশগুলোর তুলনায় জাপানে অনেক কম মৃত্যু হয়েছে।
হাসির জন্য জগদ্বিখ্যাত না হলেও মার্জিত হাসিতে আপনাকে স্বাগত জানাবে যে কোনো জাপানি। কিন্তু এই হাসিটাই এখন হাওয়া হয়ে গেছে তাদের মুখ থেকে। অনেকে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে মুখে হাসি ফোটানোর চেষ্টা করছেন। কিন্তু নিজের হাসি দেখে নিজেই বিরক্ত হচ্ছেন অনেকে। শুধু তাই নয়, হাসি ফিরিয়ে আনতে এখন বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হচ্ছেন তারা; নিচ্ছেন হাসির প্রশিক্ষণ।
জাপান টাইমসের বরাত দিয়ে এমন দুরাবস্থার খবর দিয়েছে ডেইলি মেইল।
প্রতিবেদনে বলা হয়, করোনা মহামারির কারণে টানা তিন বছর মাস্ক পরে থাকার কারণেই জাপানিদের মুখ থেকে হাসি মুছে গেছে। সম্প্রতি মাস্ক পরার বাধ্যবাধকতা তুলে নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এরপরই হাসতে ভুলে যাওয়ার বিষয়টি সামনে এসেছে।
বিষয়টি নিয়ে জাপান টাইমসকে মিয়ো কিটানো নামে এক হাসি প্রশিক্ষক জানান, তার কাছে যারা আসছেন তাদের অনেকেই মুখ থেকে মাস্কই খুলতে চাইছেন না। আবার মাস্ক খুলতে বললে অনেকে শুধু উপরের অংশ খুলে মুখের অংশটি ঢেকে রাখছেন।
কিটানো বলেন, ‘অনেকে এখন হাসতেই পারছেন না।’
এই হাসি বিশেষজ্ঞ জানান, ‘স্মাইল ফেসিয়াল মাসল অ্যাসোসিয়েশন’ নামে তার কোম্পানিটির ব্যবসা এখন রমরমা। কারণ অনেকেই এখানে আসছেন মহামারির আগে তারা যেভাবে হাসতেন, সেই হাসিটি ফিরিয়ে আনার জন্য। এ অবস্থায় তাদেরকে মুখের কিছু ব্যায়াম করানো হচ্ছে। মুখের পেশির এসব ব্যায়াম সাধারণত তাদের দাঁতগুলোকে প্রকাশ্যে নিয়ে আসার একটি অনুশীলন।
সুন্দর হাসির জন্য মুখের পেশির অভিব্যক্তি অনেক গুরুত্বপূর্ণ বলেও মনে করেন কিটানো। হাত-পায়ের ব্যায়ামের মতো তাই মুখের পেশির ব্যায়ামও জরুরি।
মজার বিষয় হলো, যারা হাসির প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন তাদের বেশিরভাগই নারী। হাসির ক্লাসে অংশ নেয়া মিয়ামটো নামে এক নারী দাবি করেছেন, প্রশিক্ষণ নেয়ার পর তার হাসির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তিনি বলেন, 'আমরা সবাই অন্যদের ভালোবাসার পাত্র হতে চাই। তাই মাস্কবিহীন জীবন শুরু করার মুহূর্তে ফার্স্ট ইমপ্রেশন এখন গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।'
মহামারির সময়টিতে মুখে মাস্ক পরার নির্দেশকে অনেক গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছিল জাপানিরা। সব জাপানিকেই রাস্তা-ঘাট কিংবা জনসমাগমে মাস্ক পরতে দেখা গেছে। এজন্য করোনা মহামারিতে পশ্চিমা দেশগুলোর তুলনায় জাপানে অনেক কম মৃত্যু হয়েছে।
হঠাৎ বাথরুমে ঢুকে যদি আবিষ্কার করেন বিশাল একটি সাপ কুণ্ডলী পাকিয়ে পড়ে আছে কী অবস্থা হবে বলুন তো? ঠিক এমনটাই ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের সাউথ ক্যারোলাইনার এক নারীর ক্ষেত্রে। ভোরে বাথরুমে ঢুকতেই তিনি আবিষ্কার টয়লেটের পেছনে আরাম করে বিশ্রাম নিচ্ছে সরীসৃপটি।
৫ দিন আগেসিভি বা কোনো লেখার সারসংক্ষেপ তৈরির মতো বিভিন্ন কাজে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির ব্যবহার করার কথা শুনে থাকবেন। তবে চ্যাটবটটি অদ্ভুতভাবে ব্যবহার করেন ব্রিটিশ সংগীতশিল্পী লিলি অ্যালেন। স্বামীর সঙ্গে ঝগড়ায় চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করে করেন তিনি।
৬ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার ১১ বছর বয়স্ক এক বালিকার পোষা ছাগলকে ধরে পরে জবাই করা হয়। এ কাজে সহায়তা করার অভিযোগ উঠে শাস্টা কাউন্টি শেরিফ অফিসের বিরুদ্ধে। এ অভিযোগ প্রমাণিত হলে শেরিফ অফিসকে তিন লাখ ডলার বা তিন কোটি ৫৮ লাখ টাকা জরিমানা দেওয়ার আদেশ দিয়েছেন আদালত।
৮ দিন আগেমার্কিন প্রেসিডেন্টদের অনেকেই জীবনের কোনো না কোনো সময় বিচিত্র সব পেশার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। এগুলোর কিছু কিছু এতটাই অস্বাভাবিক যে বিশ্বাসই করতে চাইবে না মন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে সামনে রেখে আজ আমরা পরিচয় করিয়ে দেব এমনই ১০ মার্কিন প্রেসিডেন্ট এবং তাঁদের বিচিত্র পেশার সঙ্গে। লেখাটি কোনো পেশাই যে
১০ দিন আগে