অর্ণব সান্যাল
নিজেদের বডি আকাশে তুলে অসহনীয় যানজটকে সহনীয় পর্যায়ে নামিয়ে আনার পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে মাথাপিছু হেলিকপ্টার কেনার প্রকল্পে সহজ শর্তে ঋণ দাবি করেছে নিখিল নিপীড়িত ঢাকাবাসী সমিতি। এই ঋণ সরকারি বা বেসরকারি যে কোনো পর্যায় থেকে পেলেই নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।
নিখিল নিপীড়িত ঢাকাবাসী সমিতি নামের একটি অখ্যাত ও ভুঁইফোড় সংগঠন অতি সম্প্রতি এক অদৃশ্য সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবির বিষয়টি তুলে ধরেছে। সমিতির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তাদের প্রাথমিক দাবি মাথাপিছু হেলিকপ্টার কেনার বিষয়টি নিশ্চিত করা। কিন্তু যেহেতু বর্তমান পৃথিবীতে যা দাবি করা হয়, সফল আন্দোলনে তার ৫০ শতাংশের বেশি কখনো আদায় করা যায় না, সেহেতু হেলিকপ্টার রাইড চালানোর বিষয়টি নিশ্চিত করা গেলেও সমিতির নাম ঢাকার ইতিহাসে অন্তর্ভুক্তিতে জোর প্রচেষ্টা চালানোর কথা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, সমানাধিকার নিশ্চিতের লক্ষ্যে মাথাপিছু হেলিকপ্টার প্রয়োজন হলেও, নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভালো তত্ত্ব অনুসরণে অন্তত গণপরিবহনের মধ্যে হেলিকপ্টার অন্তর্ভুক্ত করা গেলেও হবে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত বেশ কিছুদিন ধরে ঢাকা শহরে প্রচণ্ড যানজটের খবর বিভিন্ন দেশীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হচ্ছে। যানজটের মুখোমুখি হয়ে ঢাকাবাসীরা কিছু ক্ষেত্রে রাস্তায় বের হওয়ার নির্দিষ্ট সময় নিয়েও বিভ্রান্ত হয়ে পড়ছেন বলে শোনা যাচ্ছে। কোনো কোনো নাগরিক দাবি করেছেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে ঢাকার রাস্তায় কখন নামলে যানের জট পাওয়া যাবে না, সে নিয়ে ‘কুত্তা পাগল’ পরিস্থিতি সৃষ্টি হচ্ছে মানুষের মনে। কারণ যখনই রাস্তায় নামা হয়, তখনই নাকি জটের কবলে পড়তে হচ্ছে। ফলে সাধারণ মানুষ বুঝতে পারছে না, কখন বের হলে ‘শান্তি’ পাওয়া যাবে। প্রচলিত আছে, শান্তির মা নাকি বর–বাচ্চা নিয়ে পালিয়ে গেছে। এমতাবস্থায় অনেক নাগরিকের ক্ষেত্রে বাসা থেকে বের হওয়া মাত্রই অবচেতন মনে চোখ ভিজিয়ে ফেলার মতো ঘটনা ঘটেছে বলে শোনা গেছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এই সমস্যার সমাধানে একটি উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন গবেষণা সেল স্থাপন করা প্রয়োজন। এর মাধ্যমে নাগরিকেরা জ্যাম কম খাওয়ার উপযুক্ত সময় জানতে পারবেন। ফলে কিছু মানুষের উপকার হলেও হতে পারে।
যদিও নিখিল নিপীড়িত ঢাকাবাসী সমিতির দাবি, নিপীড়িত নাগরিকদের নিষ্পেষণ বন্ধের অন্যতম উপায় বাণিজ্যিকভাবে হেলিকপ্টার রাইডিং চালু করা। এ ক্ষেত্রে মূলত দুই ধরনের পরিষেবা থাকতে পারে। একটি ভেতরে, আরেকটি বাইরে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, যারা বেশি টাকার টিকিট কিনবেন তারা হেলিকপ্টারের ভেতরে বসার সুযোগ পাবেন। সবচেয়ে বেশি টাকা দেনেওয়ালারা বসতে পারবেন জানালার পাশে। আর কেউ যদি সবচেয়ে দামি টিকিট কিনে তার সঙ্গে অতিরিক্ত আরও ৩০ শতাংশ দেন, তবে রাইড চলাকালীন সময়ে একটি প্যারাসুট গায়ে চড়াতে পারবেন। বাকিরা পাবেন একটি করে বড় ছাতা।
অন্যদিকে যারা সাধারণ টিকিট কিনবেন, তাদের হেলিকপ্টারে ঝুলিয়ে নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করেছে নিখিল নিপীড়িত ঢাকাবাসী সমিতি। তাদের টিকিটে ‘ঝুলন্ত যাত্রী’ নামাঙ্কিত সিল থাকবে। এসব যাত্রীরা ফ্রিতে পাবেন ‘প্রাকৃতিক এসি’। তবে ধুলা থেকে বাঁচার ব্যবস্থা যাত্রীদেরকেই নিতে হবে। কম টাকার টিকিটে ‘এত্ত’ সুবিধা দেওয়া সম্ভব হবে না বলে মনে করে নিখিল নিপীড়িত ঢাকাবাসী সমিতি। সেই সঙ্গে এই লেভেলের পুরুষ যাত্রীদের হেলিকপ্টার সেবা নেওয়ার ক্ষেত্রে লুঙ্গি পরিধান না করার ব্যাপারে বারংবার সতর্ক করার প্রয়োজন আছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
তবে পুরো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে হেলিকপ্টার রাইড চালুর ক্ষেত্রে কোনো অ্যাপ দরকার হবে কিনা, সেই হেলিকপ্টার রাইড সেবা নির্দিষ্ট কোনো প্রতিষ্ঠানের হাতে দেওয়া হবে কিনা বা অ্যাপে ডাকামাত্র কীভাবে হেলিকপ্টার যাত্রী ওঠাবে, সে ব্যাপারে বিস্তারিত কোনো কর্মপরিকল্পনার বিষয় উল্লেখ করা হয়নি। এ ক্ষেত্রে একটি ইঙ্গিতবাহী বাক্য উল্লেখ করা হয়েছে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে। বলা হয়েছে, ‘মিষ্টি জিলাপি বানালে যেমন মাছির অভাব হয় না, তেমনি ধান্দা পেলে আমরা অসম্ভবকে সম্ভব করতে পারব বলে আশা রাখি।’ বিশ্লেষকেরা বলছেন, এর মাধ্যমে আসলে এ দেশের ‘ধান্দাপ্রেমী’ নাগরিকদের অতীন্দ্রিয়–অলৌকিক ও মহাজাগতিক ক্ষমতার ওপর ভরসা রাখা হয়েছে এবং এটি বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় খুব একটা অযৌক্তিক নয়।
সহজ শর্তে ঋণ চাইলেও, ঋণ না পেলে কী পদক্ষেপ নেওয়া হবে—সে ব্যাপারে স্পষ্ট কিছু বলেনি নিখিল নিপীড়িত ঢাকাবাসী সমিতি। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ঋণ না পেলে আন্দোলন হতে পারে। তবে তা কোন ঈদের পর হবে, সেটি এখনই নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে বিকল্প পদক্ষেপ হিসেবে ‘গণক্রন্দন কর্মসূচি’ বিষয়টিও উল্লেখ করা হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তির একেবারে শেষে হেলিকপ্টার রাইড চালুর বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সরকারি–বেসরকারি কর্তৃপক্ষের ‘নির্দয়’ সহানুভূতি ও অনুমতি কামনা করা হয়েছে। এ-ও বলা হয়েছে যে, শুকনো কথায় চিঁড়ে না ভিজলে এর পর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের পাসহ প্রয়োজনে অন্য অনেক কিছু ধরে অনুমতি প্রার্থনা করা হতে পারে।
নিজেদের বডি আকাশে তুলে অসহনীয় যানজটকে সহনীয় পর্যায়ে নামিয়ে আনার পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে মাথাপিছু হেলিকপ্টার কেনার প্রকল্পে সহজ শর্তে ঋণ দাবি করেছে নিখিল নিপীড়িত ঢাকাবাসী সমিতি। এই ঋণ সরকারি বা বেসরকারি যে কোনো পর্যায় থেকে পেলেই নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।
নিখিল নিপীড়িত ঢাকাবাসী সমিতি নামের একটি অখ্যাত ও ভুঁইফোড় সংগঠন অতি সম্প্রতি এক অদৃশ্য সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবির বিষয়টি তুলে ধরেছে। সমিতির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তাদের প্রাথমিক দাবি মাথাপিছু হেলিকপ্টার কেনার বিষয়টি নিশ্চিত করা। কিন্তু যেহেতু বর্তমান পৃথিবীতে যা দাবি করা হয়, সফল আন্দোলনে তার ৫০ শতাংশের বেশি কখনো আদায় করা যায় না, সেহেতু হেলিকপ্টার রাইড চালানোর বিষয়টি নিশ্চিত করা গেলেও সমিতির নাম ঢাকার ইতিহাসে অন্তর্ভুক্তিতে জোর প্রচেষ্টা চালানোর কথা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, সমানাধিকার নিশ্চিতের লক্ষ্যে মাথাপিছু হেলিকপ্টার প্রয়োজন হলেও, নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভালো তত্ত্ব অনুসরণে অন্তত গণপরিবহনের মধ্যে হেলিকপ্টার অন্তর্ভুক্ত করা গেলেও হবে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত বেশ কিছুদিন ধরে ঢাকা শহরে প্রচণ্ড যানজটের খবর বিভিন্ন দেশীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হচ্ছে। যানজটের মুখোমুখি হয়ে ঢাকাবাসীরা কিছু ক্ষেত্রে রাস্তায় বের হওয়ার নির্দিষ্ট সময় নিয়েও বিভ্রান্ত হয়ে পড়ছেন বলে শোনা যাচ্ছে। কোনো কোনো নাগরিক দাবি করেছেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে ঢাকার রাস্তায় কখন নামলে যানের জট পাওয়া যাবে না, সে নিয়ে ‘কুত্তা পাগল’ পরিস্থিতি সৃষ্টি হচ্ছে মানুষের মনে। কারণ যখনই রাস্তায় নামা হয়, তখনই নাকি জটের কবলে পড়তে হচ্ছে। ফলে সাধারণ মানুষ বুঝতে পারছে না, কখন বের হলে ‘শান্তি’ পাওয়া যাবে। প্রচলিত আছে, শান্তির মা নাকি বর–বাচ্চা নিয়ে পালিয়ে গেছে। এমতাবস্থায় অনেক নাগরিকের ক্ষেত্রে বাসা থেকে বের হওয়া মাত্রই অবচেতন মনে চোখ ভিজিয়ে ফেলার মতো ঘটনা ঘটেছে বলে শোনা গেছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এই সমস্যার সমাধানে একটি উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন গবেষণা সেল স্থাপন করা প্রয়োজন। এর মাধ্যমে নাগরিকেরা জ্যাম কম খাওয়ার উপযুক্ত সময় জানতে পারবেন। ফলে কিছু মানুষের উপকার হলেও হতে পারে।
যদিও নিখিল নিপীড়িত ঢাকাবাসী সমিতির দাবি, নিপীড়িত নাগরিকদের নিষ্পেষণ বন্ধের অন্যতম উপায় বাণিজ্যিকভাবে হেলিকপ্টার রাইডিং চালু করা। এ ক্ষেত্রে মূলত দুই ধরনের পরিষেবা থাকতে পারে। একটি ভেতরে, আরেকটি বাইরে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, যারা বেশি টাকার টিকিট কিনবেন তারা হেলিকপ্টারের ভেতরে বসার সুযোগ পাবেন। সবচেয়ে বেশি টাকা দেনেওয়ালারা বসতে পারবেন জানালার পাশে। আর কেউ যদি সবচেয়ে দামি টিকিট কিনে তার সঙ্গে অতিরিক্ত আরও ৩০ শতাংশ দেন, তবে রাইড চলাকালীন সময়ে একটি প্যারাসুট গায়ে চড়াতে পারবেন। বাকিরা পাবেন একটি করে বড় ছাতা।
অন্যদিকে যারা সাধারণ টিকিট কিনবেন, তাদের হেলিকপ্টারে ঝুলিয়ে নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করেছে নিখিল নিপীড়িত ঢাকাবাসী সমিতি। তাদের টিকিটে ‘ঝুলন্ত যাত্রী’ নামাঙ্কিত সিল থাকবে। এসব যাত্রীরা ফ্রিতে পাবেন ‘প্রাকৃতিক এসি’। তবে ধুলা থেকে বাঁচার ব্যবস্থা যাত্রীদেরকেই নিতে হবে। কম টাকার টিকিটে ‘এত্ত’ সুবিধা দেওয়া সম্ভব হবে না বলে মনে করে নিখিল নিপীড়িত ঢাকাবাসী সমিতি। সেই সঙ্গে এই লেভেলের পুরুষ যাত্রীদের হেলিকপ্টার সেবা নেওয়ার ক্ষেত্রে লুঙ্গি পরিধান না করার ব্যাপারে বারংবার সতর্ক করার প্রয়োজন আছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
তবে পুরো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে হেলিকপ্টার রাইড চালুর ক্ষেত্রে কোনো অ্যাপ দরকার হবে কিনা, সেই হেলিকপ্টার রাইড সেবা নির্দিষ্ট কোনো প্রতিষ্ঠানের হাতে দেওয়া হবে কিনা বা অ্যাপে ডাকামাত্র কীভাবে হেলিকপ্টার যাত্রী ওঠাবে, সে ব্যাপারে বিস্তারিত কোনো কর্মপরিকল্পনার বিষয় উল্লেখ করা হয়নি। এ ক্ষেত্রে একটি ইঙ্গিতবাহী বাক্য উল্লেখ করা হয়েছে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে। বলা হয়েছে, ‘মিষ্টি জিলাপি বানালে যেমন মাছির অভাব হয় না, তেমনি ধান্দা পেলে আমরা অসম্ভবকে সম্ভব করতে পারব বলে আশা রাখি।’ বিশ্লেষকেরা বলছেন, এর মাধ্যমে আসলে এ দেশের ‘ধান্দাপ্রেমী’ নাগরিকদের অতীন্দ্রিয়–অলৌকিক ও মহাজাগতিক ক্ষমতার ওপর ভরসা রাখা হয়েছে এবং এটি বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় খুব একটা অযৌক্তিক নয়।
সহজ শর্তে ঋণ চাইলেও, ঋণ না পেলে কী পদক্ষেপ নেওয়া হবে—সে ব্যাপারে স্পষ্ট কিছু বলেনি নিখিল নিপীড়িত ঢাকাবাসী সমিতি। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ঋণ না পেলে আন্দোলন হতে পারে। তবে তা কোন ঈদের পর হবে, সেটি এখনই নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে বিকল্প পদক্ষেপ হিসেবে ‘গণক্রন্দন কর্মসূচি’ বিষয়টিও উল্লেখ করা হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তির একেবারে শেষে হেলিকপ্টার রাইড চালুর বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সরকারি–বেসরকারি কর্তৃপক্ষের ‘নির্দয়’ সহানুভূতি ও অনুমতি কামনা করা হয়েছে। এ-ও বলা হয়েছে যে, শুকনো কথায় চিঁড়ে না ভিজলে এর পর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের পাসহ প্রয়োজনে অন্য অনেক কিছু ধরে অনুমতি প্রার্থনা করা হতে পারে।
হঠাৎ বাথরুমে ঢুকে যদি আবিষ্কার করেন বিশাল একটি সাপ কুণ্ডলী পাকিয়ে পড়ে আছে কী অবস্থা হবে বলুন তো? ঠিক এমনটাই ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের সাউথ ক্যারোলাইনার এক নারীর ক্ষেত্রে। ভোরে বাথরুমে ঢুকতেই তিনি আবিষ্কার টয়লেটের পেছনে আরাম করে বিশ্রাম নিচ্ছে সরীসৃপটি।
৫ দিন আগেসিভি বা কোনো লেখার সারসংক্ষেপ তৈরির মতো বিভিন্ন কাজে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির ব্যবহার করার কথা শুনে থাকবেন। তবে চ্যাটবটটি অদ্ভুতভাবে ব্যবহার করেন ব্রিটিশ সংগীতশিল্পী লিলি অ্যালেন। স্বামীর সঙ্গে ঝগড়ায় চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করে করেন তিনি।
৬ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার ১১ বছর বয়স্ক এক বালিকার পোষা ছাগলকে ধরে পরে জবাই করা হয়। এ কাজে সহায়তা করার অভিযোগ উঠে শাস্টা কাউন্টি শেরিফ অফিসের বিরুদ্ধে। এ অভিযোগ প্রমাণিত হলে শেরিফ অফিসকে তিন লাখ ডলার বা তিন কোটি ৫৮ লাখ টাকা জরিমানা দেওয়ার আদেশ দিয়েছেন আদালত।
৮ দিন আগেমার্কিন প্রেসিডেন্টদের অনেকেই জীবনের কোনো না কোনো সময় বিচিত্র সব পেশার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। এগুলোর কিছু কিছু এতটাই অস্বাভাবিক যে বিশ্বাসই করতে চাইবে না মন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে সামনে রেখে আজ আমরা পরিচয় করিয়ে দেব এমনই ১০ মার্কিন প্রেসিডেন্ট এবং তাঁদের বিচিত্র পেশার সঙ্গে। লেখাটি কোনো পেশাই যে
১০ দিন আগে