দুর্নীতি একটি নেতিবাচক শব্দ। এর আভিধানিক অর্থ নীতিবিরুদ্ধ আচরণ, অসদাচরণ, নীতিহীনতা ইত্যাদি। সাধারণভাবে যা নীতিসিদ্ধ নয়, তা-ই দুর্নীতি। অর্থাৎ যে কাজ পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র ও ধর্মে স্বীকৃত নয়, তা-ই দুর্নীতি। রাজনৈতিক ও সরকারি প্রশাসনে দুর্নীতি বলতে সাধারণত ঘুষ, বলপ্রয়োগ বা ভীতি প্রদর্শন, প্রভাব বিস্তা
দান-সদকার মাধ্যমে দানশীল ব্যক্তির সম্পদ পবিত্র হয় এবং তিনি বিপুল সওয়াবের মালিক হন। তবে শর্ত হলো, দান-সদকার সম্পদ বৈধ পথে আয় করতে হবে। হারাম উপার্জন থেকে দান-সদকা, জনকল্যাণ, ধর্মের সেবা বা সমাজসেবা করলে এর বিনিময়ে কোনো সওয়াব পাওয়া যাবে না।
ইসলামে স্বাভাবিক নিয়মের বাইরে সব ধরনের যৌনাচার হারাম ও নিষেধ। যেমন বিবাহবহির্ভূত যৌনাচার, সমকামিতা, স্ত্রীর মাসিক চলাকালে বা পায়ুপথে যৌনাচার—সবই হারাম ও কবিরা গুনাহ। বিশেষ করে সমকামিতা বা পুরুষের সঙ্গে পুরুষের বা মেয়ের সঙ্গে মেয়ের যৌন চাহিদা মেটানো স্বভাববিরোধী, হীন, জঘন্য ও অভিশপ্ত কাজ।
সূর্যোদয়, সূর্যাস্ত ও ঠিক মধ্যাহ্নে সব ধরনের নামাজ আদায় করা নিষিদ্ধ ও হারাম। এ ছাড়া কিছু কিছু সময়ে নামাজ আদায় করা মাকরুহ তথা অপছন্দনীয়। এখানে তেমন কিছু সময়ের কথা তুলে ধরা হলো—
টিকটককে অবৈধ ও হারাম বলে ফতোয়া দিয়েছে পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশের রাজধানী করাচির বিখ্যাত ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জামিয়া বিনোরিয়া। বর্তমান যুগের সবচেয়ে বড় প্রলোভন বলে টিকটককে আখ্যা দিয়ে এই ফতোয়া জারি করা হয়েছে।
ইসলামে যা বৈধ করা হয়েছে শরিয়তের পরিভাষায় তা হালাল এবং যা অবৈধ করা হয়েছে তা হারাম। (কাওয়ায়েদুল ফিকহ) হালাল-হারামের বিধান মানুষের কল্যাণেই আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রণীত হয়েছে। এখানে ইসলামে হালাল-হারামের
জুয়া এমন এক খেলা, যা লাভ-লোকসানের মধ্যে ঝুলন্ত থাকে। জুয়া খেলায় মূলত নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ বা বস্তু (যা পুরস্কার হিসেবে ধার্য করা হয়) নির্ধারণ করা হয়। এরপর কোনো একটি বিষয়ে দুই পক্ষ চুক্তি করে হার-জিত নির্ধারণ করে।
আজকাল পণ্যের দাম বাড়ার পেছনে যে বিষয়টিকে সবচেয়ে বেশি দায়ী করা হয়, তা হলো বিভিন্ন উপায়ে বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পণ্যের দাম বাড়িয়ে দেওয়া। সিন্ডিকেট, মজুতদারি, কালোবাজারিসহ অসংখ্য অপরাধমূলক কাজ আমাদের বাজারব্যবস্থা কলুষিত করে রেখেছে।
ঘুষের লেনদেন আমাদের সমাজে মহামারি আকার ধারণ করেছে। বিভিন্ন অফিস-আদালতে ছোট-বড় প্রায় সব কর্মকর্তা-কর্মচারীর ঘুষ গ্রহণের কথা কারও অজানা নয়। অনেক ধরনের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা থাকা সত্ত্বেও ঘুষের প্রচলন কমার নামগন্ধ নেই।
দান-সদকার মাধ্যমে দানশীল ব্যক্তির সম্পদ পবিত্র হয় এবং তিনি বিপুল সওয়াবের মালিক হন। তবে শর্ত হলো, দান-সদকার সম্পদ বৈধ পথে আয় করতে হবে। হারাম উপার্জন থেকে দান-সদকা, জনকল্যাণ, ধর্মের সেবা বা সমাজসেবা করলে এর বিনিময়ে কোনো সওয়াব পাওয়া যাবে না। হাদিসে এ বিষয়ে স্পষ্ট নির্দেশনা এসেছে।
আজ খতমে তারাবিতে পবিত্র কোরআনের পঞ্চম পারার দ্বিতীয়ার্ধ এবং পুরো ষষ্ঠ পারা; মোট দেড় পারা তিলাওয়াত করা হবে। সুরা নিসা ৮৮ থেকে সুরা মায়িদা ৮২ নম্বর আয়াত পর্যন্ত—এই অংশে মুনাফিকদের কূটচাল, মানুষ হত্যা, জিহাদ, ইসা (আ.)-কে হত্যার ষড়যন্ত্র, কুফর ও শিরকসহ নানা বিষয় আলোচিত হয়েছে। এখানে সংক্ষেপে গুরুত্বপূর্ণ
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন এমপি বলেছেন, ‘ওয়ার্কার্স পার্টি দেশের গরিবদের পক্ষে কথা বলে। আজ দেশের মানুষ তিনবেলা তো দূরের কথা, দুবেলাও ঠিকমতো খাবারের ব্যবস্থা করতে পারছে না। মাছ, মাংস, ডিম গরিবদের জন্য হারাম হয়ে গেছে। এমনকি যে আটা দিয়ে রুটি বানিয়ে খাবে, সেই আটা
ইসলাম সব ধরনের মাদক তথা নেশাদ্রব্য হারাম ঘোষণা করেছে। মহানবী (সা.) এরশাদ করেন, ‘প্রতিটি নেশাদ্রব্যই মদ, আর সব মদই হারাম।’ মাদক হলো অপরাধের আকর। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত হারুত ও মারুত এ মাদকের নেশায় মাতাল হয়েই জোহরার ইশারায় হত্যা
ইসলামে ঘুষের লেনদেন সম্পূর্ণরূপে হারাম। ঘুষ একটি জাতিকে ধ্বংস করে দেওয়ার অন্যতম হাতিয়ার। ঘুষের লোভেই মানুষ দুর্নীতিবাজ হয়ে ওঠে। ঘুষ গ্রহণের মাধ্যমে অসহায় মানুষের ওপর অত্যাচারের খড়্গ চালিয়ে দেওয়া হয়।
ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে লেনদেনকে ইসলামিক আইনে নিষিদ্ধ। গতকাল বৃহস্পতিবার ইন্দোনেশিয়ার শীর্ষ ইসলামি সংগঠন ইন্দোনেশিয়ান ওলামা কাউন্সিলের একজন নেতা এমনটি বলেছেন।