হাওরের ৯৭ শতাংশ ধান কাটা ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। এ ছাড়া সারা দেশে ৩৩ শতাংশ কাটা হয়েছে। কৃষি মন্ত্রণালয়ের সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। কৃষি মন্ত্রণালয় জানায়, এ বছর হাওরভুক্ত সাতটি জেলা—সিলেট, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শুধু হাওরে ৪ লাখ ৫৩ হাজার ৪০০ হেক্টর জমিতে বোর
এপ্রিলের তাপপ্রবাহ এখনো চলছে। মার্চের শেষ দিন থেকে শুরু হওয়া এই তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে টানা ৩৩ দিন। শুরুতে সীমিত এলাকায় থাকলেও পরে তাপপ্রবাহ ছড়িয়েছে বিস্তৃত অঞ্চলজুড়ে। এপ্রিলজুড়ে বৃষ্টির দেখাও মেলেনি। তবে চট্টগ্রাম থেকে শুরু করে সিলেট-মৌলভীবাজার অর্থাৎ দেশের দক্ষিণ-পূর্বের সীমান্তজুড়ে বৃষ্টির সেই অপেক
হাওর অঞ্চলে সম্ভাব্য ভারী বৃষ্টির আভাসে ধান কাটায় আটটি পরামর্শ দিয়েছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। আজ রোববার কৃষি মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ বিভাগ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ পরামর্শের কথা জানানো হয়েছে
বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে সম্প্রতি হাওরের অলওয়েদার সড়কের মিঠামইন জিরো পয়েন্ট থেকে অষ্টগ্রাম জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার জুড়ে দৃষ্টিনন্দন আলপনা আঁকা হয়েছে। আলপনার এসব রং বৃষ্টিতে ধুয়ে হাওরের পানিতে মিশলে তা হাওরে মাছের প্রজনন ক্ষতিগ্রস্ত করবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন পরিবেশবিদেরা।
দুই পাশে বিস্তীর্ণ হাওরের মাঝ দিয়ে ১৪ কিলোমিটার সড়ক রাঙানো হয়েছে আলপনায়। পয়লা বৈশাখ উপলক্ষে এই মনোমুগ্ধকর পরিবেশটিকে আরও রঙিন করে তোলা হয়েছে। পুরো সড়কটিতে আঁকা হয়েছে বাঙালি সংস্কৃতির দৃশ্যপটের আলপনা...
বাঙালির সমৃদ্ধ সংস্কৃতি বিশ্বমঞ্চে তুলে ধরার লক্ষ্যে কিশোরগঞ্জের হাওরাঞ্চলে আয়োজিত হচ্ছে ‘আলপনায় বৈশাখ ১৪৩১’ উৎসব। আলপনার রঙে রাঙানো হচ্ছে জেলার মিঠামইন-অষ্টগ্রাম হাওরের ১৪ কিলোমিটার সড়ক।
কিশোরগঞ্জ বিদ্যুৎ সরবরাহ কেন্দ্র ও করিমগঞ্জ পলিটেকনিকেল কলেজের সামনে কালবৈশাখী ঝড়ে গাছ পড়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইনের তার ছিঁড়ে ১৫ ঘণ্টা ধরে বিদ্যুৎহীন হাওরাঞ্চলের তিন উপজেলা অষ্টগ্রাম, ইটনা (আংশিক) ও মিঠামইন। উপজেলাগুলোর ২৩টি ইউনিয়নের প্রায় ৭৪ হাজার গ্রাহক এতে দুর্ভোগে পড়েছেন।
আজকের পত্রিকায় নিয়ম করেই ছাপা হচ্ছে নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যদের সাক্ষাৎকার। সোমবারের পত্রিকা হাতে নিয়ে পাঠক নিশ্চয়ই দেখেছেন তিনের পাতার সাক্ষাৎকারটি। টানা চারবার নির্বাচিত হওয়া কিশোরগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক এই সাক্ষাৎকারে যে কথাগুলো বলেছেন, তা মনে ধরার মতোই।
কিশোরগঞ্জের হাওরাঞ্চলে সাবমার্সিবল ও অলওয়েদার সড়কের মতো অবকাঠামো নির্মাণ করে যোগাযোগব্যবস্থায় অভূতপূর্ব পরিবর্তন আনা হয়েছে। তারপরও বর্ষা মৌসুমে হাওরবাসীকে শহরে যাতায়াতের জন্য পানিপথের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে। সেই অবস্থা বদলে দিতে যাচ্ছে অষ্টগ্রাম উপজেলার চাতলপাড় থেকে বাঙ্গালপাড়া পর্যন্ত মেঘনা নদীর
টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে কিশোরগঞ্জের হাওরাঞ্চলে পানি বাড়ছে। ঘাটে পানি ওঠায় বিভিন্ন ফেরি চলাচল বন্ধ করেছে কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া অনেক সড়ক তলিয়ে যাওয়ায় যাতায়াতে ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ।
পৃথিবীর বৃহত্তম গ্রাম বানিয়াচং ও হাওরাঞ্চল আজমিরীগঞ্জ উপজেলা নিয়ে গঠিত হবিগঞ্জ-২ আসন। পর্যটন খাতে সম্ভাবনাময়, কৃষি ও মৎস্যজীবী-অধ্যুষিত আসনটি বরাবরই আওয়ামী লীগের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। কিন্তু নির্বাচন এলেই আওয়ামী লীগের মৌসুমি মনোনয়নপ্রত্যাশীরা মাঠে ভিড়
কিশোরগঞ্জের হাওরাঞ্চলের সৌন্দর্য দেখতে এসে পানিতে ডুবে পর্যটকের মৃত্যুর ঘটনা প্রায়ই ঘটছে। গণমাধ্যমে এসব খবর দেখে ভয়ে এই অঞ্চলে ভ্রমণ করা থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন অনেক পর্যটক। এতে করে হুমকির মুখে পড়েছে হাওর এলাকার সম্ভাব্য পর্যটন খাতটি।
ফসল রক্ষা বাঁধ কখন ভেঙে যায়, কখন হাওরে পানি ঢুকে পড়ে, কখন শিলাবৃষ্টি আবার কখন বজ্রপাত শুরু হবে—এত সব শঙ্কার মধ্যে হাওরাঞ্চলে ধান কাটা চলছে। ১৫ দিন ধরে পাহাড়ি ঢলের কারণে ফসল রক্ষা বাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।
হাওরাঞ্চলে জলমহাল ও জলাশয় খনন না হওয়ায় ইতিমধ্যে বিলুপ্ত হয়ে গেছে ১০-১২ প্রজাতির মাছ। সেসঙ্গে কমেছে উৎপাদন। হাওরের এ পরিস্থিতিতে নড়েচড়ে বসেছে মৎস্য অধিদপ্তর।
ভারতের চেরাপুঞ্জি ও দেশের উত্তর পূর্বাঞ্চলে গত কয়েক দিনের বৃষ্টিতে গত শুক্রবার থেকে দ্বিতীয়বারের মতো উজানের ঢলে কিশোরগঞ্জের হাওরাঞ্চলের নদীগুলোর পানি এখন বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে।
নেত্রকোনায় নদ-নদীসহ হাওরাঞ্চলে ফের পানি বিপৎসীমার ১২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। গত বৃহস্পতিবার রাত থেকে খালিয়াজুরীর ধনু নদের পানি বিপৎসীমার ৫০ সেন্টিমিটার নিচ থেকে পানি বাড়তে শুরু করে। ভারতের চেরাপুঞ্জিতে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাত হওয়ায় আজ রোববার দুপুর ১২টার দিকে ধনু নদের খালিয়াজুরী পয়েন্
সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার হাওরাঞ্চলের কৃষকেরা পাহাড়ি ঢল থেকে ফসল রক্ষা বাঁধ পাহারা দেওয়া এবং আধা পাকা ধান কাটা নিয়ে বিপাকে পড়েছেন। এ রকম পরিস্থিতিতে দিশেহারা হয়ে পড়েছে প্রায় ৩০ হাজার কৃষক পরিবার।