ইন্দোনেশিয়ার উত্তরাঞ্চলে আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের কারণে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে ১১ হাজারের বেশি অধিবাসীকে। সে সঙ্গে, বন্ধ রাখা হয়েছে বিমান চলাচল। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
তাইওয়ানে আজ বুধবার আঘাত হানা শক্তিশালী ভূমিকম্পে এ পর্যন্ত ৭ জনের নিহত হওয়ার খবর নিশ্চিত হওয়া গেছে। সে সঙ্গে, আহত হয়েছেন অন্তত ৭১১ জন। উদ্ধারকর্মীরা ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়া ৭৭ জনকে উদ্ধারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
তাইওয়ানের বিগত ২৫ বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প সংঘটিত হয়েছে আজ বুধবার। দক্ষিণ চীন সাগরে অবস্থিতি এই দ্বীপদেশ ৭ দশমিক ২ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে। ভূমিকম্পের পরপর সুনামি সতর্কতা জারি করা হলেও পরে তা নামিয়ে নেওয়া হয়
দক্ষিণ আমেরিকার দেশ চিলির তারাপাকা অঞ্চলে ৫ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। স্থানীয় সময় আজ বুধবার দুপুর ২টা ৫ মিনিটের দিকে চিলির আতাকামা মরুভূমিতে অবস্থিত কালামা শহর থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরের তারাপাকা অঞ্চলে আঘাত হানে ভূমিকম্পটি।
চলতি বছরের শুরুতেই ভয়াবহ ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছিল জাপান। রিখটার স্কেলে ৭.৫ মাত্রার এই ভূমিকম্প তাৎক্ষণিকভাবে দেশটিতে আতঙ্কের সৃষ্টি করেছিল। অনেকেই ভেবেছিলেন ২০১১ সালের মতো আবারও ভয়াবহ সুনামির কবলে পড়বে দেশটি।
নতুন বছরের প্রথম দিনেই জাপানে আঘাত হেনেছিলেন ৭ দশমিক ৬ মাত্রার ভূমিকম্প। সেই ভূমিকম্পের পর থেকেই নিখোঁজ ছিল অনেকে। ধীরে ধীরে তাদের অনেকের মরদেহ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে। সর্বশেষ পাওয়া খবর অনুসারে, দেশটির নতো অঞ্চলের ইশিকাওয়ায় ভূমিকম্পে
নতুন বছরের প্রথম দিনে স্থানীয় বিকেল ৪টার পর ৭ দশমিক ৬ মাত্রার এক ভয়াবহ ভূমিকম্প আঘাত হানে জাপানের নতো অঞ্চলের ইশিকাওয়া প্রিফেকচারে। সেই ভূমিকম্পের পর ৭ দিন পেরিয়ে গেলেও এখনো বাড়ছে নিহতের সংখ্যা। স্থানীয় প্রশাসনের দেওয়া তথ্য অনুসারে, ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬১ জনে
জাপানে আঘাত হানা ভয়াবহ ভূমিকম্পের পাঁচ দিন পর মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে অন্তত ১২৬। উদ্ধারকর্মী ও স্থানীয়রা এখন ধ্বংসস্তূপের মধ্যে ভূমিকম্পে রক্ষা পাওয়াদের পরিবর্তে লাশ খুঁজে বেড়াচ্ছেন। আরও ২১০ জন নিখোঁজ রয়েছে বলে জাপানের রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত বার্তা সংস্থা এনএইচকের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
নতুন বছরের প্রথম দিনে জাপানের নতো অঞ্চলে আঘাত হেনেছিল ৭ দশমিক ৬ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্প। সেই ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯২। এখনো নিখোঁজ আরও আড়াই শতাধিক। নতো অঞ্চলের ইশিকাওয়া প্রিফেকচারের প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের বরাত
মাছটির নাম অরফিশ। মাছ হলেও এটি দেখতে অনেকটা সাপের মতো। গভীর সমুদ্রে, যেখানে সূর্যের আলো পর্যন্ত পৌঁছায় না—এমন অন্ধকারাচ্ছন্ন স্থানেই এটি বসবাস করে। তাই সহজে এর দেখা পাওয়া যায় না। দৈর্ঘ্যে এই মাছ ৩০ ফুটও হতে পারে।
জাপানে ভূমিকম্প ও অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা ১৩ থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩০। স্থানীয় সময় আজ মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত পাওয়া খবরের ভিত্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি
পূর্ব এশিয়ার দ্বীপ দেশ জাপানে মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যে অন্তত ১৫৫ বার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। জাপানের মিটিওরোলিজক্যাল এজেন্সি (জেএমএ) জানিয়েছে, এর মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৭ দশমিক ৬ এবং অপর একটি ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬
বছরের প্রথম দিনই একের পর এক ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল জাপান। এর মধ্যে একটির মাত্রা ছিল ৭.৬। এই অবস্থায় দেশটিতে সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়। তবে ভূমিকম্পের ১০ মিনিটের মধ্যে ১২ ফুট উচ্চতার একটি ঢেউ এসে আছড়ে পড়ে দেশটির ইশিকাওয়া প্রিফেকচারের ওয়াজিমা বন্দরে।
পূর্ব এশিয়ার ভূমিকম্প প্রবণ দেশ জাপানে আবারও আঘাত হেনেছে শক্তিশালী ভূমিকম্প। স্থানীয় সময় আজ সোমবার বিকেল ৪টা ১০ মিনিটের দিকে জাপানের নতো অঞ্চলে ৭ দশমিক ৪ মাত্রার এই ভয়াবহ ভূমিকম্প আঘাত হানে। ভূমিকম্পের পরপরই সুনামির আশঙ্কায় সতর্কতা জারি করেছেন স্থানীয় প্রশাসনের
আজ ২৬ ডিসেম্বর। এইদিনে ইতিহাসের সবচেয়ে প্রাণঘাতী সুনামির ঘটনা ঘটে। ২০০৪ সালের আজকের দিনে ভয়াবহ এই সুনামি ইন্দোনেশিয়ার উত্তরাঞ্চলের দ্বীপ সুমাত্রার আচেহতে আঘাত হানে।
ফিলিপাইনের মিন্দানাওয়ে গতকাল শনিবার রাতে হওয়া শক্তিশালী ভূমিকম্পে অন্তত একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। সুনামির আশঙ্কা কেটে যাওয়ায় এ সম্পর্কিত সতর্কতা তুলে নিয়েছে দুর্যোগ মন্ত্রণালয়। আশ্রয়কেন্দ্র ও নিরাপদ জায়গা থেকে বাড়িঘরে ফিরছে মানুষ।
ফিলিপাইনে ৭ দশমিক ৬ মাত্রার ভূমিকম্পের পর এবার সুনামির আশঙ্কা করছে দেশটি। আজ শনিবার রাতে ফিলিপাইনের মিন্দানাও দ্বীপে শক্তিশালী এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়। মধ্যরাতের মধ্যেই দেশটিতে সুনামি আঘাত হানতে পারে বলে সতর্ক করেছে ফিলিপাইনের সিসমোলজি এজেন্সি।