সম্প্রীতির দেশ গঠনে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের আহ্বান জানিয়েছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। তিনি বলেন, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রেখে প্রতিটি ধর্মের নিজ নিজ উৎসব শান্তিপূর্ণভাবে উদ্যাপনের লক্ষ্যে সেনাবাহিনী প্রয়োজনীয় সব কার্যক্রম গ্রহণে সদা প্রস্তুত।
প্রধান অতিথি আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেন, ‘দেশে চমৎকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রয়েছে। এ সম্প্রীতিকে কেউ বিঘ্নিত করতে চাইলে, জাতীয় ঐক্যকে বিনষ্ট করতে চাইলে আমরা কোনোভাবে তা বরদাশত করব না। প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করে বলছি, প্রতিটি ধর্মের মানুষ তার ধর্ম নির্বিঘ্নে পালন করতে পারে সেজন্য ধর্ম মন্ত্রণালয় সব ধরনের ব্
শুক্রবার (১১ অক্টোবর) রাজধানীর পুরান ঢাকার ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শনের আগে হিন্দু সম্প্রদায়ের উদ্দেশে এমন কথা বলেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।
গোলাম সারোয়ার আর শ্যামল দত্তের বয়স এখন ৬০–এর কাছাকাছি। দু–এক বছরের ছোট বড় হলেও তাঁরা বন্ধু। এই বন্ধুত্ব কিশোর বয়স থেকেই। একই এলাকায় একই জল-হাওয়ায় শৈশব থেকেই তাঁরা বেড়ে উঠেছেন গলাগলি করে।
কারও হাতে খেলনা, কারও হাতে মুখরোচক কোনো খাবার। গ্রামজুড়ে সাজ সাজ রব। সবার মধ্যে উৎসবের আমেজ। কেউ প্রসাদ খেতে ব্যস্ত। শিশু থেকে বৃদ্ধ, হাজারো মানুষের পদচারণায় মুখরিত চারপাশ। মনের আশা পূরণের প্রত্যাশায় আয়োজন করা এই উৎসবকে স্থানীয়রা বলেন ‘সম্প্রীতির উৎসব’। বহু বছর ধরে চলে আসা এই উৎসব এখনো জমজমাট।
ভারতের উত্তর প্রদেশ রাজ্যের অযোধ্যায় আজ সোমবার আলোচিত রামমন্দির উদ্বোধন করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তবে ভারতের সনাতন ধর্মাবলম্বীদের জন্য বিশেষ এই দিনটিতে সব ধর্ম ও বিশ্বাসের মানুষ নিয়ে কলকাতায় ‘সম্প্রীতি মিছিল’ করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
ভারতের অযোধ্যায় আগামী ২২ জানুয়ারি ‘রামলালা’ (রামের শৈশবের মূর্তি) স্থাপনের মধ্য দিয়ে প্রাণ প্রতিষ্ঠা বা উদ্বোধন করা হবে বিতর্কিত রাম মন্দির। এই অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে সারা ভারতজুড়ে এখন সাজ সাজ রব। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কে নিমন্ত্রণ পেয়েছে আর কে পায়নি—তা নিয়ে প্রায় প্রতিদিনই খবর প্রকাশ করছে ভারতীয় গণমাধ
ভারতে শান্তি, সম্প্রীতি ও ভালোবাসা ফিরিয়ে আনতে ‘ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা’ শুরু করেছেন দেশটির সবচেয়ে প্রাচীন রাজনৈতিক দল ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী। গতকাল রোববার বিকেলে ভারতের মণিপুর থেকে এই ন্যায় যাত্রা শুরু করেন তিনি। এ সময় তিনি জানান, ভারতীয়রা যে ‘ব্যাপক অন্যায় আচরণের’ শিকার হচ
ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ ছাড়া দেশ ও দেশের মানুষ অন্য কোনো দলের কাছে নিরাপদ নয়। এটা দেশের মানুষকে বুঝতে হবে। আবেগতাড়িত হয়ে দেশের শাসনভার সাম্প্রদায়িক ও মৌলবাদী গোষ্ঠীর হাতে তুলে দিলে মানুষ বড় ভুল করবে।’
উন্নয়নের অপর নাম হলো সম্প্রীতি। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) অন্যতম লক্ষ্য হলো সামাজিক সম্প্রীতি। সম্প্রীতি ছাড়া উন্নয়ন টেকসই হয় না। তাই নতুন প্রজন্মকে বহুত্ববাদ, সহনশীলতা এবং সামাজিক সম্প্রীতি সম্পর্কে জানাতে হবে। স্বেচ্ছাব্রতী সংস্থা দি হাঙ্গার প্রজেক্ট এবং ফ্রিডম অব রিলিজিওন অর বিলিফ লিডার
চলতি বছরের মার্চে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবিতে আব্রাহামিক ফ্যামিলি হাউস নামের একটি জৌলুশপূর্ণ কমপ্লেক্সের উদ্বোধন করা হয়। তিনটি প্রসিদ্ধ আব্রাহামিক ধর্মের (ইসলাম, ইহুদি ও খ্রিষ্টান) তিনটি আইকনিক উপাসনালয় নিয়ে নির্মিত কমপ্লেক্সটি এরই মধ্যে আন্তধর্মীয় সংলাপ ও সম্প্রীতির বৈশ্বিক কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে।
মার্কিন সরকার বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার তাগিদ দিয়েছে। সোমবার দেশটির পররাষ্ট্র বিভাগ ২০২২ সালের আন্তর্জাতিক ধর্মীয় স্বাধীনতা বিষয়ক এক প্রতিবেদনে এ তাগিদ দেয়।
নির্বাচনের আগে বিএনপি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টে বিভাজনের রাজনীতি করে বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘অতীত ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, নির্বাচনের আগে বিএনপি সর্বদা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করার মাধ্যমে বিভাজনের রাজনীতি শুরু করে। রাজনীতিতে বিভেদের এই খেলা তাঁদের
সম্প্রীতি বাংলাদেশ সাতক্ষীরা জেলা শাখার সদস্যসচিব সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা. সুব্রত ঘোষ, সাতক্ষীরা সদর উপজেলা শাখার সদস্যসচিব রনজিত ঘোষ এবং সদস্য কর্ণ বিশ্বাস কেডি সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসনের পক্ষে জেলা প্রশাসক সাতক্ষীরাকে আন্তরিক অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজায় যেন কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সে ব্যাপারে সবার সহযোগিতা ও ভূমিকা রাখার আহ্বান জানিয়েছে সম্প্রীতি বাংলাদেশ। আজ রোববার সম্প্রীতি বাংলাদেশের আহ্বায়ক পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায় ও সদস্যসচিব ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ আহ
গত দুটি ঈদ উদ্যাপন হয়েছে ভয় ও আতঙ্কের পরিবেশে। করোনা নামক ভয়াবহ মরণব্যাধির কারণে মানুষের জীবনে নেমে এসেছিল এক ধরনের অনিশ্চয়তা। এবার আমাদের দেশে করোনা অনেকটা নিয়ন্ত্রণে। ফলে ঈদ উদ্যাপনের আয়োজনে এবার তোড়জোড় ব্যাপক। বিপুলসংখ্যক মানুষ আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেওয়ার জন্য ঢাকা ছেড়েছে
সদাচরণ ইসলামের অন্যতম শিক্ষা। সদাচরণ পাওয়ার সবচেয়ে বড় হকদার হলেন আপন বাবা-মা, এরপর স্বামী, স্ত্রী, সন্তান ও নিকটাত্মীয়রা। সর্বোপরি মহান আল্লাহর সব সৃষ্টিই সদাচরণ পাওয়ার দাবিদার।