যাত্রাশিল্পকে উজ্জীবিত করতে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির নাট্যকলা ও চলচ্চিত্র বিভাগের ব্যবস্থাপনায় গতকাল শুরু হয়েছে ‘যাত্রা উৎসব ২০২৪’।
নেত্রকোনার মদনে লোকনাট্যের নামে নারীদের ‘অশ্লীল’ নৃত্য পরিচালনার অভিযোগে অনুষ্ঠান বন্ধ করে দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহ আলম মিয়া। গতকাল রোববার রাতে উপজেলার কাইটাইল ইউনিয়নের বাররী বাজারের এ যাত্রাপালা অনুষ্ঠান বন্ধ করা হয়।
আধুনিকতায় হারিয়ে যেতে বসেছে বাংলার ঐতিহ্যবাহী যাত্রাপালা। শেকড়ের এই লোক-সংস্কৃতির পুনরুদ্ধারে নতুন উদ্যোগ নিয়েছে রাজশাহীর বাঘা উপজেলার বাউসা ইউনিয়নের অমরপুর গ্রামের সংস্কৃতিমনা তরুণ ও যুবকেরা।
আনারকলি-সেলিমের প্রেমকাহিনি, যতদিন রবে ওই যমুনাতে পানি, মানুষের মুখে মুখে থাকবে জানি—গলা ছেড়ে এভাবেই বন্দনা গান দিয়ে শুরু করেন মঞ্চের নায়ক-নায়িকা। বন্দনা শেষে সরাসরি প্রবেশ মূল কাহিনিতে। সংগীতের বাণী, বাদ্যের মূর্ছনা, অভিনয়-দক্ষতা আর মানিকগঞ্জের আঞ্চলিক উচ্চারণে যাত্রাপালা ‘প্রেয়সী আনারকলি’ মাতিয়ে র
বাংলা সংস্কৃতির অন্যতম অংশ যাত্রাপালা। একটা সময় গ্রামগঞ্জে নিয়মিত যাত্রাপালা দেখা যেত। কিন্তু কালের আবর্তে এই বিনোদনমাধ্যমটি প্রায় হারিয়ে গেছে। তবে সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রক্ষায় বিটিভিতে নিয়মিতই প্রচার করা হতো
জমিদার জিতেন্দ্রনাথ রায়ের বড় ছেলে ডাক্তার। মানবসেবা করবেন বলে বিয়ে করেননি। পাঁচ বছর আগেই বিয়ে করিয়েছেন ছোট ভাইকে। ছোট ভাইয়ের স্ত্রী কামনা নিজের মতো করে সংসার গুছিয়েছেন। ডাক্তার বাবু দেখলেন...
‘যাত্রাপালা কেমন হয়, তা শুধু বইপত্র আর নাটক-সিনেমায় দেখেছি। বাস্তবে কখনো যাত্রাপালা দেখার সুযোগ হয়নি। প্রথম দেখলাম। প্রাণ জুড়িয়ে গেছে। বাঙালির হারানো সংস্কৃতি ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগ নেওয়ায় সংশ্লিষ্টদের সাধুবাদ জানাই।’ কথাগুলো বলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি
লোকটিকে একঝলক দেখতেই ছোটবেলায় দেখা সংযাত্রার কথা মনে পড়ে গেল। ঠিক এ রকম সাজেই যাত্রার সব পাত্র-পাত্রীকে দেখেছিলাম। যখন সবাই মঞ্চে উঠল, আহা, কী আনন্দ আমার! মানুষের সাজ যে এমন মজার হতে পারে, তা আমার জানা ছিল না। সারা দিন সেই যাত্রাদলের পেছনে পেছনে ঘুরেছিলাম। যাত্রার দলটি ছিল ময়েজ সরকার নামের কোনো এক ব
যাত্রাশিল্প ছিল একসময় বাংলাদেশের লোকজ সংস্কৃতির প্রাণ। কালক্রমে হারিয়ে যাওয়া এ শিল্প এখনো ধরে রেখেছে হাতেগোনা কয়েকটি যাত্রাদল। বাংলাদেশের তিন পার্বত্য জেলায় যাত্রার খুব কদর ছিল। পাহাড়িদের বিভিন্ন উৎসব-পার্বনে যাত্রা মঞ্চায়ন ছিল রীতি। কোনো গ্রামে যাত্রাপালা হলে আশেপাশের কয়েক মাইল এলাকার লোকজন যা