গর্ভধারণ নারীজীবনের খুব কাঙ্ক্ষিত বিষয়। এর প্রথম থেকে কিছু লক্ষণ দেখা যায়, যেগুলো গর্ভধারণের প্রাথমিক লক্ষণ হিসেবে বিবেচিত। কোনো মাসে পিরিয়ড না হওয়াকে গর্ভধারণের লক্ষণ বলে মনে করেন অধিকাংশ বিবাহিত নারী। কিন্তু পিরিয়ড মিস হওয়াই গর্ভধারণের একমাত্র লক্ষণ নয়। দেখা গেছে, পিরিয়ড নিয়মিত হওয়া সত্ত্বেও গর্ভধ
পিরিয়ড বা ঋতুস্রাবের সময় হরমোনের পরিবর্তনের কারণে অনেকের পেটে ব্যথা হয়। এ সময় চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ব্যথা কমানোর ওষুধসহ কোনো ওষুধ খাওয়া উচিত নয়। বিশেষজ্ঞরা বলেন, পিরিয়ডের সময় জরায়ুতে চাপ পড়ে এবং
তেঁতুলের নাম শুনলেই অনেকে জিভে জল চলে আসে। তেঁতুলের বৈজ্ঞানিক নাম টামারিনডাস ইন্ডিকা (Tamarindus indica)। তবে এ টক ফল নিয়ে মানুষের মধ্যে আছে নানা নেতিবাচক ধারণা।
পিরিয়ড বা ঋতুস্রাব নিয়ে আলোচনা সমাজে অনেকটা ট্যাবুর মতো বা প্রায় নিষিদ্ধ হওয়ায় নানা ভ্রান্ত ধারণা আছে। তেমন একটি ধারণা হলো- এসময় শসা খেলে নারীর বন্ধ্যা হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
সরকার আইন করে নিষিদ্ধ করলেও নেপালে বহাল তবিয়তে আছে ‘ছৌপদী’ নামক এক নিষ্ঠুর প্রথা। এই প্রথার শিকার হয়ে এবার প্রাণ হারাল ১৬ বছর বয়সী এক কিশোরী।
ঋতুস্রাব নারীদেহের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। প্রতি মাসে সঠিক সময়ে ঋতুস্রাব শুরু হওয়ার মাধ্যমে নারীর শারীরিক সুস্থতা ও সন্তান ধারণের সক্ষমতা নিশ্চিত হয়। এই ঋতুচক্রের সঙ্গে যুক্ত আছে ইসলামের অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিধান। এখানে রোজা সংক্রান্ত কয়েকটি বিধান তুলে ধরা হলো—
আমার মেয়ের বয়স ১২ বছর। গত মাসে স্কুলেই ওর প্রথম পিরিয়ড হয়। পেটে ব্যথা। ব্যথা প্রচণ্ড বেশি হয়। ওকে প্রথম মাসে পেইনকিলার দিইনি। শুধু হট ওয়াটার ব্যাগ দিয়ে সেঁক দেওয়া হয়েছে। এবারও প্রচণ্ড ব্যথা হচ্ছে।
পিরিয়ডের সময় নারীদের অধিকাংশই তলপেটে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভব করেন। সঙ্গে খিটখিটে মেজাজ, খাবারে অরুচি, বমি বমি ভাব ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দেয়। তাই পিরিয়ড চলাকালীন খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার।
আমার বয়স ৩০ বছর। বিয়ে হয়েছে সাড়ে ৬ বছর। আড়াই বছরের একটি সন্তান আছে। জন্মনিয়ন্ত্রণের বড়ি খাচ্ছি তিন মাস ধরে। আগে কখনো আমার পিরিয়ড-সংক্রান্ত কোনো সমস্যা ছিল না। ১০ থেকে ১২ দিন দেরি হয়েছে কিন্তু পিরিয়ড বন্ধ হয়নি। আমার ওজনও বাড়ছে। বিষয়টি জানতে চাই।
যাঁরা নিয়মিত ব্যায়াম করেন, তাঁদের ক্ষেত্রে মাসিকের দিনগুলোয় ব্যায়াম বন্ধ না করে নিয়মিত চালিয়ে যাওয়া উচিত। কিন্তু যদি কারও পিরিয়ডের সময় অসহনীয় ব্যথা বা ভীষণ ক্লান্তি বোধ হয়, সে ক্ষেত্রে ব্যায়াম কমিয়ে দিতে হবে।
প্রতিটি মানুষই আলাদা। একজন থেকে অন্যজনের সংকট ও সম্ভাবনার ধরনও আলাদা। বিশেষ করে নারী ও পুরুষের শারীরিক গঠনগত জায়গা থেকে তাদের যন্ত্রণার বিষয় পুরোপুরিই আলাদা। প্রতি মাসে কোনো এক সময় নারীকে তীব্র যন্ত্রণা পোহাতে হয়। অনেকে এ সময় যন্ত্রণায় বিছানা ছেড়ে উঠতেই পারেন না। এ যন্ত্রণা শুধু তার পক্ষেই বোঝা সম্ভ
আমার বয়স ২৯ বছর। উচ্চতা ৫ ফুট ১ ইঞ্চি। ওজন ৫৪ কেজি। আমি বিবাহিত। এর আগে কখনো আমার পিরিয়ড অনিয়মিত ছিল না। দুই মাস ধরে পিরিয়ড হয় না। শরীর ব্যথা, কোমরে ব্যথা আছে। মনে হচ্ছে পিরিয়ড হবে। কিন্তু হচ্ছে না। প্রেগনেন্সি টেস্ট করিয়েছি তিনবার। কিন্তু প্রতিবারই...
পিরিয়ডের সময় নারীদের পুষ্টির ঘাটতি হয়ে থাকে। এ সময় তলপেটে প্রচণ্ড ব্যথা, খিটখিটে মেজাজ, খাবারে অরুচি, বমি বমি ভাব ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দেয়। তাই পিরিয়ড চলাকালীন খাবার নির্বাচনে সতর্ক হতে হবে। খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার।