পৃথিবীতে আমরা কেউ-ই চাপমুক্ত নই; দুশ্চিন্তা সবারই থাকে। তবে এটি অস্বাভাবিক মাত্রায় হলে তা মানসিক রোগে রূপ নেয়, যা অনেকগুলো শারীরিক রোগেরও কারণ। দুশ্চিন্তার কারণে মস্তিষ্ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়; উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, নিদ্রাহীনতাসহ অনেক জটিল রোগ দেখা দেয়।
আত্মহত্যা। সকল মৃত্যুই বেদনা জাগানিয়া হলেও কেউ আত্মহননের পথ বেছে নিয়েছে—এমনটা দেখলে বা শুনলে নিজের অজান্তেই জীবনপাত্রে কেমন যেন এক ভাটার টান পড়ে সকলেরই। আবার আত্মহত্যার পথ বেছে নেওয়া সেই ব্যক্তি যদি বিখ্যাত কেউ হন, তবে সেই অপঘাতের ময়নাতদন্ত চলতেই থাকে মুখে মুখে, মনে মনে অথবা কাগজে-কলমে।
আত্মহত্যার প্রবণতা দিন দিন মারাত্মক আকার ধারণ করছে। সারা বিশ্বে প্রতি ৪০ সেকেন্ডে একজন করে আত্মহত্যা করে। সে হিসাবে প্রতিদিন দুই সহস্রাধিক এবং প্রতি বছর আট লাখ মানুষ আত্মহত্যা করে বলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। আত্মহত্যা প্রতিরোধের লক্ষ্যে...
‘হীরক রাজার দেশে’ মনে আছে? কেউ একটু এদিক-ওদিক হলেই হীরক রাজা তাকে পাঠিয়ে দিতেন যন্তর-মন্তরে। সেখানে ছিল মস্তিষ্ক প্রক্ষালন যন্ত্র। আর এই যন্ত্রে একবার মাথা দিলে মস্তিষ্কের জটিল অলিগলিতে কী যেন কী হয়ে যেত। বিজ্ঞানীরা এখন জানাচ্ছেন, এমন এক যন্ত্র হাতে চলে এসেছে, যা মস্তিষ্কে বসানো যাবে তাকে ঠিকঠাক করা
এই করোনাকালে ঘরবন্দী জীবন, চাকরি হারানো বা হারানোর চিন্তা, অর্থনৈতিক সমস্যা, বাইরের প্রাকৃতিক পরিবেশের কাছাকাছি যেতে না পারা, সামাজিক দূরত্ব ও সরাসরি যোগাযোগের অভাব, কারও অতিরিক্ত কাজের চাপ, একাকিত্ব, একঘেয়েমি বা অন্য কোনো মেডিকেল সমস্যা হতে পারে বিষণ্নতার কারণ।
সব বয়সের মানুষের বিষণ্ণতা দেখা দিতে পারে। ব্যায়াম বিষণ্নতা কমাতে সহায়তা করে। আপনার কিশোরী কন্যাটিকে নিয়মিত ব্যায়াম করতে উদ্বুদ্ধ করুন। এতে সে শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকবে।