বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর থেকে দেশের বাইরে গিয়ে উচ্চশিক্ষার গ্রহণের পরিকল্পনা ছিল। প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করি ২০২৩ সালের জুলাই থেকে। প্রস্তুতি সম্পন্ন করে আইইএলটিএস দিই। স্নাতক পড়াকালীন একাডেমিক, গবেষণাধর্মী কাজ এবং সহশিক্ষা কার্যক্রমে যুক্ত ছিলাম। প্রথম বর্ষ থেকে সিজিপি নিয়ে ছিলাম সচেতন। চেষ্টা করেছি
ইন্টারন্যাশনাল ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ টেস্টিং সিস্টেম (আইইএলটিএস) পরীক্ষার চার ধাপ রয়েছে। এই চারটি ধাপে দক্ষতা যাচাইয়ের পরীক্ষা হয়। প্রতিটি ধাপে একজন শিক্ষার্থীর ইংরেজি ভাষা দক্ষতার বিভিন্ন দিক উঠে আসে। যাঁদের মাতৃভাষা ইংরেজি নয়, এই পরীক্ষা মূলত তাঁদের জন্য। এই পরীক্ষায় সবাই অংশ নিতে পারেন। এতে অংশ নিতে
আইইএলটিএস লিসেনিংয়ের নিয়মিত চর্চা আর কার্যকর পরিকল্পনা থাকলে সর্বোচ্চ স্কোর তোলা খুব একটা কঠিন কিছু নয়। এ মডিউলের একটা ভালো প্রস্তুতি সম্পর্কে ধারণা পেতে হলে প্রথমে লিসেনিং পরীক্ষার প্রশ্নের কাঠামোর সঙ্গে পরিচিত হওয়া প্রয়োজন।
ইংরেজি ভাষা ব্যবহারে দক্ষতা যাচাইয়ের বহুল প্রচলিত একটি মাধ্যম আইইএলটিএস। লিসেনিং, রিডিং, রাইটিং এবং স্পিকিং—এই ৪টি মডিউলে ইংরেজি ভাষা ব্যবহারের দক্ষতা যাচাই করা হয়। প্রতিটি ধাপ অন্যটির থেকে আলাদা হওয়ায় প্রতিটি ভিন্ন ভিন্ন মডিউলের জন্য প্রয়োজন আলাদা প্রস্তুতি এবং পরিকল্পনা। শিক্ষার্থীর ইংরেজি ভাষা শু
ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা যাচাইয়ের জন্য স্বীকৃত মাধ্যম হলো আইইএলটিএস। মূলত চারটি মডিউলের মাধ্যমে এই ভাষার দক্ষতা যাচাই করা হয়। পুরো বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই টেস্ট দিয়ে থাকেন।
আইইএলটিএস বা ইন্টারন্যাশনাল ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ টেস্টিং সিস্টেম পরীক্ষার প্রস্তুতি এখন ঘরে বসেই নেওয়া সম্ভব। এর জন্য রয়েছে বিভিন্ন জনপ্রিয় ওয়েবসাইট, যেখানে সুন্দরভাবে গোছানো রয়েছে প্রয়োজনীয় সব তথ্য।
আইইএলটিএস পরীক্ষায় মূলত চারটি বিষয়ের ওপর দক্ষতা যাচাই করা হয়। বিষয় চারটি হচ্ছে লিসেনিং, স্পিকিং, রিডিং ও রাইটিং। গত সংখ্যায় লিসেনিং ও স্পিকিং নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আজকের পর্বে থাকছে রিডিং ও রাইটিং নিয়ে।
ইন্টারন্যাশনাল ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ টেস্টিং সিস্টেম বা আইইএলটিএস হলো একটি ইংরেজি ভাষার দক্ষতার পরীক্ষা। এ পরীক্ষা মূলত দুই ভাবে দেওয়া যায়। এর মধ্যে একটি হচ্ছে আইইএলটিএস একাডেমিক, অন্যটি আইইএলটিএস জেনারেল পরীক্ষা। আইইএলটিএস একাডেমিক পরীক্ষা নেওয়া হয় বিদেশে