‘খুব ছোটবেলা থেকে আমি আঁকাআঁকি করতাম। মনের আনন্দে যা ভালো লাগত, তা-ই আঁকতাম। ছবি আঁকতে আঁকতে কখন যে এটা ঝোঁকে পরিণত হয়েছে, বুঝতে পারিনি।’
খেয়াল করলে দেখবেন, এখন বাজারে যেসব টিস্য়ু বক্স পাওয়া যায়, সবই রঙিন। টিস্য়ু শেষ হয়ে যাওয়ার পর নানান নকশা আঁকা এই টিস্য়ু বক্সগুলো ফেলে না দিয়ে কাজে লাগাতে পারেন। আর বড়দিন যেহেতু সামনে, তাই টিস্য়ু বক্স কেটে বানিয়ে ফেলতে পারেন বড়দিনের থিম কেকের টপার। কীভাবে বানাবেন? জানাচ্ছেন সানজিদা সামরিন।
পাবলো পিকাসো বিংশ শতাব্দীর অন্যতম সেরা চিত্রশিল্পী—এ কথা অনস্বীকার্য। তবে তিনি শুধু চিত্রশিল্পী ছিলেন না, একই সঙ্গে ছিলেন ভাস্কর, প্রিন্টমেকার, মৃৎশিল্পী, মঞ্চ নকশাকার, কবি ও নাট্যকার। তাঁর নামে কিংবদন্তি হলো, তিনি নাকি কথা বলার আগে আঁকা শুরু করেছিলেন। তাঁর বাবা নিজ হাতে তাঁকে ছবি আঁকা শেখান। কারণ ত
শিশুদের মানসিক বিকাশের জন্য ছবি আঁকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিজ্ঞানী এবং শিশু বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, আঁকাআঁকি শিশুর মস্তিষ্ক, বিশেষ করে সৃজনশীল চিন্তাভাবনার বিকাশের জন্য শক্তিশালী মাধ্যম। ছবি আঁকা শিশুদের যুক্তি শেখায়। এ ছাড়া স্থানিক কল্পনা ও বিশ্লেষণাত্মক চিন্তাভাবনার তুলনা ও বিকাশ করতে শেখায়।
কখনো শুনেছেন গাণিতিক সমীকরণ ব্যবহার করে ছবি আঁকার কথা? না শোনারই কথা। কারণ ছবি আঁকা হয় রংতুলি দিয়ে। বিভিন্ন রং ব্যবহার করে তুলির সাহায্যে ক্যানভাস বা আর্ট পেপারে ছবি আঁকেন শিল্পীরা। কিন্তু অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি, অঙ্ক কষেও ছবি আঁকা
বাবার আলমারির ড্রয়ার থেকে অপ্রয়োজনীয় কাগজপত্র বেছে বের করছিলেন মা। সঙ্গে বের হলো পুরোনো স্ট্যাপলার, কালি ছাড়া কলম আর পুরোনো আইডি কার্ড। এসব আইডি কার্ডের মধ্যে একটি ছিল কাঠের আইডি কার্ড। এটা কোনো একটা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের জন্য বাবা পেয়েছিলেন বেশ কয়েক বছর আগে।