দেশে গত ১৫ বছরে ৮২টি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের অনুমতি দিয়েছে সরকার। এসব বিদ্যুৎকেন্দ্র শুধু ক্যাপাসিটি চার্জই (কেন্দ্রভাড়া) নিয়েছে ১ লাখ ৬ হাজার কোটি টাকা। এ ছাড়া বিনা দরপত্রে কেন্দ্র দেওয়ায় বিদ্যুতের দামও পড়েছে বেশি। সেই বাড়তি দাম গিয়ে পড়েছে সাধারণ ভোক্তার কাঁধে।
বন্ধ থাকা সরকারি সব বিদ্যুৎকেন্দ্র সচলের জন্য পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে কুইক রেন্টাল সংক্রান্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ এর ৬ (২) ও ৯ ধারা অবৈধ ও অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার ভারতের জ্বালানিমন্ত্রী মনোহর লাল রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলোর বিদ্যুৎমন্ত্রীর সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন। সেখানে তিনি কয়লার উৎস থেকে দূরে অবস্থিত রাজ্যগুলোকে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের পরামর্শ দেন। দেশের বিদ্যুতের চাহিদা দ্রুত বাড়ার বিষয়টি মাথায় রেখেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে
বিদ্যুৎ নিয়ে ভারতের আদানি গ্রুপের সঙ্গে করা চুক্তি বাতিল চেয়ে রিট করা হয়েছে। আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এম কাইয়ুম জনস্বার্থে এ রিট দায়ের করেন। বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চে এই রিটের ওপর শুনানি হবে বলে জানিয়েছেন রিটকারী আইনজীবী...
ডলার-সংকটে শিল্পের কাঁচামাল আমদানি ব্যাহত হচ্ছিল আগে থেকেই। ছিল বিদ্যুৎ ও জ্বালানির সমস্যাও। জুলাই অভ্যুত্থানের পর পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে যুক্ত হয়েছে নতুন সমস্যা—ব্যাংকঋণের সুদহার বৃদ্ধি ও শ্রমিক অসন্তোষ। সব মিলিয়ে চতুর্মুখী সংকটে পড়েছে দেশের উৎপাদন খাত। এতে ব্যাহত হচ্ছে উৎপাদন, বাড়ছে বন্ধ ক
আদানি পাওয়ারসহ ভারতের বেশ কয়েকটি বিদ্যুৎ কোম্পানি বাংলাদেশের কাছে পাওয়া বকেয়া আদায়ে মরিয়া হয়ে উঠেছে। কোম্পানিগুলো ক্রমাগত বাংলাদেশ সরকারের ওপর ক্রমবর্ধমান বকেয়া আদায়ে চাপ বাড়াচ্ছে। বাংলাদেশ জানিয়েছে, পরিকল্পনা অনুসারে সব পাওনাদারদের অর্থ পরিশোধ করা হচ্ছে। পাশাপাশি আদানিসহ ভারতীয়
শেখ হাসিনা সরকারের আমলে ২০২১ সালের পর থেকে বাংলাদেশ ডলার সংকটে ভুগছে। যার ফলে আমদানি বিল, বিশেষ করে বিদ্যুৎ খাতে পাওনা পরিশোধে সমস্যায় পড়েছে দেশ।
আগের সরকারের সমন্বিত জ্বালানি ও বিদ্যুৎ মহাপরিকল্পনা (আইইপিএমপি) বাস্তবায়ন করতে দেশে নতুন তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) প্রকল্প ও টার্মিনালের জন্য প্রায় ৫০ বিলিয়ন ডলার খরচ করতে হবে। এর ফলে অর্থনীতি বড় ধরনের ক্ষতি মুখে পড়বে বলে এক যৌথ গবেষণা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। মার্কেট ফোর্সেস, ওয়াটারকিপার্স ব
ভারত হয়ে নেপাল থেকে বাংলাদেশে আসবে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। এ বিষয়ে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। সেই চুক্তির এক মাসের বেশি সময় পর এসে নেপাল জানিয়েছে, ভারত শিগগির তাদের ভূখণ্ড হয়ে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি অনুমতি দেবে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা
বকেয়া পাওনা পরিশোধে চাপ দিতে গত মাসেই বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেক কমিয়েছে ভারতীয় আদানি পাওয়ার। এরই মধ্যে সরকার মোট পাওনার বড় অংশ পরিশোধের ব্যবস্থা নিয়েছে। কিন্তু এরপরও বিদ্যুৎ সরবরাহ আরও কমিয়েছে আদানি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে আমগাছের ডাল ভাঙতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার চাঁদপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যে অবস্থিত গোড্ডা পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন রাখতে আদানি গ্রুপকে আরও ২ হাজার কোটি টাকার বেশি (১৭৩ মিলিয়ন ডলার) দিয়েছে বাংলাদেশ। বিষয়টির সঙ্গে সম্পর্কিত সূত্রের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমস এই তথ্য জানিয়েছে
২০২৩ সালের এপ্রিল থেকে গত জুন পর্যন্ত ১৫ মাসে শুধু কয়লার দাম বাবদ বাংলাদেশ থেকে প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা বাড়তি নিয়েছে ভারতের বৃহৎ শিল্প গ্রুপ আদানি। রামপাল ও পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য কয়লা কেনার সময় সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ ডিসকাউন্ট (মূল্যছাড়) পাওয়া গেলেও আদানি বিদ্যুৎকেন্দ্রের ক্ষেত্রে তা পায়নি বিদ্যুৎ
বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ এর দুটি ধারা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানি শেষ হয়েছে। এই বিষয়ে আগামী ১৪ নভেম্বর রায়ের জন্য দিন ধার্য করেছেন হাইকোর্ট। শুনানি শেষে আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চ রায়ের জন্য এ দিন ধার্য করেন।
আগামী ৭ নভেম্বরের মধ্যে বকেয়া বিল পরিশোধে ব্যবস্থা না নিলে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়ার আলটিমেটাম দিয়েছে ভারতের আদানি পাওয়ার। এরপরই বাংলাদেশ সরকার আদানি পাওয়ারকে বকেয়া ৮০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি বকেয়া পরিশোধের কাজ দ্রুত এগিয়ে নিচ্ছে।
বাংলাদেশের কাছে বিদ্যুৎ বাবদ পাওনা পরিশোধের জন্য সময় বেঁধে দেওয়ার বিষয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছে আদানি গ্রুপ। ভারতীয় বিদ্যুৎ কোম্পানিটি বলছে, তারা সাত দিনের মধ্যে পুরোটা পরিশোধের দাবি করেনি। এ বিষয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমে খবর প্রকাশ করার পর আদানির পক্ষে জনসংযোগ প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই ব্যাখ্
৭ নভেম্বরের মধ্যে বকেয়া পরিশোধের বিষয়ে ব্যবস্থা না নিলে বিদ্যুৎ সরবরাহ পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছে ভারতীয় আদানি পাওয়ার। ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।