ঢাকার বাতাস আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ২৪৫। অন্যদিকে বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের তালিকায় ঘুরে ফিরে এই তিন দেশেরই বিভিন্ন
ঢাকার বাতাসে দূষণ তুলনামূলক বেড়েছে। গত কয়েক দিনের অবস্থা খানিকটা ভালো থাকলেও আজকে ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায়ে রয়েছে। সকালের পরিমাপ ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ১৫৭ এবং দূষণের তালিকায় অবস্থান শীর্ষ আট এ...
বায়ুদূষণের হিসাবে আজ সকালে ঢাকার মানুষের জন্য ভালো খবর রয়েছে। দীর্ঘদিন পর ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা অনেক কমেছে। দূষণ সহনীয় মাত্রায় থাকার ফলে এর অবস্থান পিছিয়ে ৩৭ এ গিয়ে ঠেকেছে। অন্যদিকে দুর্যোগপূর্ণ অবস্থা নিয়ে আজও বায়ুদূষণের শীর্ষে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের তালিকায় রয়
দীপাবলি শুরুর কয়েক আগেই আবারও ঘন, বিষাক্ত ধোঁয়াশা ঢেকে দিয়েছে উত্তর ভারত এবং পাকিস্তানের পূর্বাঞ্চলকে। বৈশ্বিক বায়ুর গুণমান শনাক্তকারী IQAir-এর মতে, ভারতের রাজধানী দিল্লিতে বায়ুর মানের সূচক আজ সোমবার সকালে প্রায় ২৫০ ছিল, যা খুবই অস্বাস্থ্যকর।
কার্যকরী উপায়ে বর্জ্য ও বায়ু দূষণ ব্যবস্থাপনা উন্নয়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে দুটি কারিগরি সহযোগিতামূলক প্রকল্প (টেকনিক্যাল কো-অপারেশন প্রজেক্ট) স্বাক্ষর করেছে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)।
স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম বলেছেন, বায়ুদূষণের প্রধানতম কারণগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে—ফিটনেসবিহীন যানবাহন, কলকারখানা ও ইটের ভাটা থেকে নির্গত কালো ধোঁয়া, এ ছাড়া নগরায়ণের ফলে সৃষ্ট ধুলোদূষণ। আজ রোববার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তরে সরকারদলীয় সদস্য মোহাম্মদ সাঈদ খোকনের প্রশ্নের জবাবে এ
প্লাস্টিক দূষণ বিশ্বজুড়েই ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। এর কারণে হচ্ছে নানা শারীরিক সমস্যা। বাংলাদেশে প্লাস্টিক দূষণ দিনে দিনে আরও প্রকট হচ্ছে। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় জানা গেছে, দেশে খাদ্য গ্রহণের মাধ্যমে প্রতিদিন মানুষের শরীরে ১৭৩ দশমিক ৪ মিলিগ্রাম মাইক্রোপ্লাস্টিক ঢুকছে। আর শ্বাসপ্রশ্বাসের সঙ্গে গড়ে দিনে
বাংলাদেশে শিশুদের ওপর বায়ুদূষণজনিত রোগের প্রভাব বেড়েই চলেছে। স্টেট অব গ্লোবাল এয়ারের (এসওজিএ) ২০২৪ এর সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। সাম্প্রতিক এই প্রতিবেদনে জরুরি কিছু বিষয় উঠে এসেছে, যেখানে বাংলাদেশ ও বিশ্বজুড়ে শিশুদের জন্য বাতাসের গুণগত মান উন্নত করতে অবিলম্বে পদক্ষেপ গ্রহণের ওপর জোর দেওয়া
দেশব্যাপী ক্রমাগত দখল এবং দূষণে শহরগুলোর সবুজ ও জলজ অংশসমূহ বিলীন হয়ে যাচ্ছে। ফলে উন্মুক্ত স্থান, উদ্যান, ও চিত্ত-বিনোদনের মুক্ত সুযোগসমূহ সংকুচিত হচ্ছে। ফলে দেশ এখন নগরায়ণ সংকটের সম্মুখীন। অপরিকল্পিত নগরায়ণের ফলে রাজধানী গত ২০ বছরে ৬ দশমিক ৫ শতাংশ গাছ কমেছে। ফলে রাজধানীতে মায়ের গর্ভের থাকা অবস্থায়ই
আজ সোমবার নারায়ণগঞ্জের বাতাসে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স অনুযায়ী বাতাসের মান ছিল অস্বাস্থ্যকর। দুপুর ২টা নাগাদ নারায়ণগঞ্জ শহরে মানসূচক স্কোর ছিল ১৮৩।
জনগণের ভোগান্তি কমাতে পরিবেশগত ছাড়পত্র প্রদান পদ্ধতির সহজীকরণ করা হবে। জনগণ যাতে সঠিকভাবে যথাসময়ে এ সংক্রান্ত সেবা পেতে পারে তার প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
প্রতিবছর ইংরেজি নববর্ষ উপলক্ষে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে রাতে আতশবাজি ফোটানোসহ ফানুস ওড়ানো হয়। এতে বায়ু ও শব্দদূষণে মানুষ, পশুপাখি ও পরিবেশ-প্রতিবেশ ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়ে...
বাইরের বায়ু দূষণ নিয়ে অনেকই সচেতন। কিন্তু ঘরের অভ্যন্তরীণ বায়ুও দূষিত হতে পারে এবং ফলে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে। এমনকি ঘরের ভেতরে রান্নার ধোঁয়া বা সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য মোম জ্বালালেও, তা ধীরে ধীরে মানুষের ডিএনএনের ক্ষতি করতে পারে। ডেনমার্কের সম্প্রতি এক গবেষণায় এসব তথ্য জানা যায়।
সারা বিশ্বে প্রতিবছর প্রায় ৩২ লাখ মানুষ রান্নাবান্না ও গৃহস্থালিজনিত অন্যান্য বায়ু দূষণের শিকার হয়ে মারা যান। গতকাল শনিবার (১৫ ডিসেম্বর) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য প্রকাশ করেছে।
নেচারে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়েছে, গবেষণাপত্র প্রকাশের দিক থেকে ভারতীয়রা তৃতীয় শীর্ষ অবস্থানে থাকলেও তাদের গবেষণাপত্র থেকে উদ্ধৃতি (সাইটেশন) হয় খুবই কম। সেই তালিকা করলে ভারতের অবস্থান হয় ১৫৩ তম। এমনকি ২০২০ সালে ভারতীয় গবেষকেরা যে পরিমাণ নিবন্ধ প্রকাশ করেছিলেন তার ৩০ শতাংশ থেকে কখনোই কোনো উদ্ধৃতি
বায়ুদূষণ রোধে জারি করা ৯ দফা নির্দেশনা বাস্তবায়নে দুই সপ্তাহ সময় দিয়েছেন হাইকোর্ট। ওই সময়ের পর পরিবেশ অধিদপ্তরকে এ বিষয়ে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত সম্পূরক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ সোমবার বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
যুক্তরাষ্ট্রে বিগত দুই দশক অর্থাৎ ২০ বছরে কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের কারণে অন্তত ৪ লাখ ৬০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। সম্প্রতি নতুন এক গবেষণা থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে। এর আগে কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের কারণে যে পরিমাণ মানুষের মৃত্যু হয় বলে অনুমান করা হয়েছিল, এই সংখ্যা তার দ্বিগুণ