অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রে বিগত দুই দশক অর্থাৎ ২০ বছরে কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের কারণে অন্তত ৪ লাখ ৬০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। সম্প্রতি নতুন এক গবেষণা থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে। এর আগে কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের কারণে যে পরিমাণ মানুষের মৃত্যু হয় বলে অনুমান করা হয়েছিল, এই সংখ্যা তার দ্বিগুণ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সাধারণত গাড়ি, বিভিন্ন কারখানা, ধোঁয়া ও বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো থেকে বিপুল পরিমাণে ফাইন পার্টিকুলেট ম্যাটার বা সূক্ষ্ম কণা নির্গত হয়। পিএম ২.৫ নামে (এসব কণার ব্যস মাত্র ২.৫ মাইক্রোমিটার বা মাইক্রন) পরিচিত এসব অতিক্ষুদ্র বিষাক্ত বায়ুদূষণকারী কণা হাঁপানি, হৃদ্রোগ, কম জন্ম ওজন এবং বিভিন্ন ধরনের ক্যানসারসহ বিভিন্ন প্রাণঘাতী রোগের আশঙ্কা বাড়ায়।
গবেষকেরা ১৯৯৯ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট খাতসংক্রান্ত চিকিৎসা রেকর্ড ও কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে নির্গত দূষক কণার হারের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করেছেন এবং প্রথমবারের মতো দেখতে পেয়েছেন যে কয়লা থেকে উৎপন্ন পিএম ২.৫ অন্যান্য উৎস থেকে নির্গত দূষক কণার চেয়ে দ্বিগুণ মারাত্মক। এর আগের গবেষণায় গবেষকেরা ধরে নিয়েছিলেন যেসব উৎস থেকে নির্গত পিএম ২.৫ একই রকম ক্ষতিকারক।
সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত নিবন্ধে বিজ্ঞানীরা বলেছেন, সরকারি নিয়ম বিগত দশকগুলোতে বিপুল পরিমাণ মানুষের প্রাণ বাঁচিয়েছে। কারণ, পরিবেশদূষণ রোধে সরকারি নিয়মকানুন চালুর আগে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিপুল পরিমাণ দূষক নির্গত হয়। বিশেষ করে নিয়মকানুন চালুর আগে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে সবচেয়ে বেশি পরিমাণ পিএম ২.৫ দূষক নির্গত হয়েছে।
এই গবেষণাপত্রের প্রধান লেখক জর্জ ম্যাসন বিশ্ববিদ্যালয়ে অবকাঠামো প্রকৌশল বিভাগের সিভিল, এনভায়রনমেন্টাল বিভাগের সিড অ্যান্ড রেভা ডিউবেরি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক লুকাস হেনেম্যান বলেন, ‘কয়লা থেকে যে পরিমাণ বায়ুদূষণ হয়, তা আমাদের ধারণার চেয়ে অনেক বেশি ক্ষতিকারক এবং আমরা এটিকে অন্যতম প্রধান বায়ুদূষণকারী হিসেবে বিবেচনা করছি।’
লুকাস হেনেম্যান ও তাঁর দল ১৯৯৯ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ৪৮০টি মার্কিন কয়লাবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে বায়ুদূষণ ও জনস্বাস্থ্যের ওপর এর প্রভাব জানতে গবেষণা শুরু করেন। প্রতিটি বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে যে পরিমাণ বিষাক্ত পদার্থ নির্গত হয়েছে, তার কারণে সৃষ্ট রোগে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের মানুষ বছরে অন্তত ৬৫ কোটি বার চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়েছে। মূলত ৬৫ বছরের বেশি বয়সী মানুষই এই দূষণের প্রধান শিকার।
গবেষণায় দেখা যায়, বায়ুদূষণের কারণে বেশির ভাগ মৃত্যুই হয়েছে মূলত মিসিসিপি নদীর অববাহিকায় থাকা ওহিও ও পেনসিলভানিয়ার মতো শিল্পোন্নত অঙ্গরাজ্যে। এসব অঙ্গরাজ্যে পাওয়ার স্টেশনের সংখ্যাও বেশি এবং সেগুলো ঐতিহাসিকভাবে জনবসতির খুব কাছেই নির্মিত হয়েছিল। তবে প্রতিটি অঞ্চলে একটি কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র কমপক্ষে অন্তত ৬০০ জনের মৃত্যুর জন্য দায়ী। সব মিলিয়ে ১০টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের কারণে ৫ হাজারেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছিল।
নিবন্ধে আরও বলা হয়েছে, মূলত ১৯৯৯ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। মোট মৃত্যু, অর্থাৎ ৪ লাখ ৬০ হাজারের মধ্যে মোট ৮৫ শতাংশই এই সময়ে মারা গেছে। এই সময়ে প্রতিবছর গড়ে ৪৩ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। তবে সরকার নিয়ম করে দূষণ নিয়ন্ত্রক ফিল্টার ব্যবহার করতে বাধ্য করায় মৃত্যুর হার নেমে আসে। ২০২০ সাল নাগাদ পিএম ২.৫-এর কারণে মৃত্যুর হার ৯৫ শতাংশ কমে আসে। সে বছর মাত্র ১ হাজার ৬০০ লোক মারা যায়।
গবেষণা নিবন্ধটির সহকারী লেখক ও হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের টিসি চ্যান স্কুল অব পাবলিক হেলথের বায়োস্ট্যাটিস্টিকস অ্যান্ড ডেটা সায়েন্সের অধ্যাপক ফ্রান্সেসকা ডমিনিকি বলেন, ‘চিকিৎসাসেবা নেওয়া ব্যক্তি কোথায় বাস করতেন এবং কখন মারা গেছেন, তার মধ্যে সম্পর্ক খুঁজতে গিয়ে আমরা দেখেছি যে অন্য সব উৎস থেকে নির্গত পিএম ২.৫-এর চেয়ে কয়লাবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যে পিএম ২.৫ নির্গত হয়, তা অনেক বেশি ক্ষতিকর।’
যুক্তরাষ্ট্রের এনার্জি ইনফরমেশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের তথ্য অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানা, কেনটাকি, টেক্সাসে সবচেয়ে বেশি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র রয়েছে। এর পরেই রয়েছে ইলিনয়, মিজৌরি ও পেনসিলভানিয়া। তবে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকার কয়লা থেকে দূষণ রোধে কড়া আইন করলেও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যেমন ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, চীন ও পোল্যান্ডের মতো দেশগুলোতে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনো বেশ বাড়ছে।
যুক্তরাষ্ট্রে বিগত দুই দশক অর্থাৎ ২০ বছরে কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের কারণে অন্তত ৪ লাখ ৬০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। সম্প্রতি নতুন এক গবেষণা থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে। এর আগে কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের কারণে যে পরিমাণ মানুষের মৃত্যু হয় বলে অনুমান করা হয়েছিল, এই সংখ্যা তার দ্বিগুণ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সাধারণত গাড়ি, বিভিন্ন কারখানা, ধোঁয়া ও বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো থেকে বিপুল পরিমাণে ফাইন পার্টিকুলেট ম্যাটার বা সূক্ষ্ম কণা নির্গত হয়। পিএম ২.৫ নামে (এসব কণার ব্যস মাত্র ২.৫ মাইক্রোমিটার বা মাইক্রন) পরিচিত এসব অতিক্ষুদ্র বিষাক্ত বায়ুদূষণকারী কণা হাঁপানি, হৃদ্রোগ, কম জন্ম ওজন এবং বিভিন্ন ধরনের ক্যানসারসহ বিভিন্ন প্রাণঘাতী রোগের আশঙ্কা বাড়ায়।
গবেষকেরা ১৯৯৯ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট খাতসংক্রান্ত চিকিৎসা রেকর্ড ও কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে নির্গত দূষক কণার হারের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করেছেন এবং প্রথমবারের মতো দেখতে পেয়েছেন যে কয়লা থেকে উৎপন্ন পিএম ২.৫ অন্যান্য উৎস থেকে নির্গত দূষক কণার চেয়ে দ্বিগুণ মারাত্মক। এর আগের গবেষণায় গবেষকেরা ধরে নিয়েছিলেন যেসব উৎস থেকে নির্গত পিএম ২.৫ একই রকম ক্ষতিকারক।
সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত নিবন্ধে বিজ্ঞানীরা বলেছেন, সরকারি নিয়ম বিগত দশকগুলোতে বিপুল পরিমাণ মানুষের প্রাণ বাঁচিয়েছে। কারণ, পরিবেশদূষণ রোধে সরকারি নিয়মকানুন চালুর আগে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিপুল পরিমাণ দূষক নির্গত হয়। বিশেষ করে নিয়মকানুন চালুর আগে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে সবচেয়ে বেশি পরিমাণ পিএম ২.৫ দূষক নির্গত হয়েছে।
এই গবেষণাপত্রের প্রধান লেখক জর্জ ম্যাসন বিশ্ববিদ্যালয়ে অবকাঠামো প্রকৌশল বিভাগের সিভিল, এনভায়রনমেন্টাল বিভাগের সিড অ্যান্ড রেভা ডিউবেরি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক লুকাস হেনেম্যান বলেন, ‘কয়লা থেকে যে পরিমাণ বায়ুদূষণ হয়, তা আমাদের ধারণার চেয়ে অনেক বেশি ক্ষতিকারক এবং আমরা এটিকে অন্যতম প্রধান বায়ুদূষণকারী হিসেবে বিবেচনা করছি।’
লুকাস হেনেম্যান ও তাঁর দল ১৯৯৯ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ৪৮০টি মার্কিন কয়লাবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে বায়ুদূষণ ও জনস্বাস্থ্যের ওপর এর প্রভাব জানতে গবেষণা শুরু করেন। প্রতিটি বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে যে পরিমাণ বিষাক্ত পদার্থ নির্গত হয়েছে, তার কারণে সৃষ্ট রোগে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের মানুষ বছরে অন্তত ৬৫ কোটি বার চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়েছে। মূলত ৬৫ বছরের বেশি বয়সী মানুষই এই দূষণের প্রধান শিকার।
গবেষণায় দেখা যায়, বায়ুদূষণের কারণে বেশির ভাগ মৃত্যুই হয়েছে মূলত মিসিসিপি নদীর অববাহিকায় থাকা ওহিও ও পেনসিলভানিয়ার মতো শিল্পোন্নত অঙ্গরাজ্যে। এসব অঙ্গরাজ্যে পাওয়ার স্টেশনের সংখ্যাও বেশি এবং সেগুলো ঐতিহাসিকভাবে জনবসতির খুব কাছেই নির্মিত হয়েছিল। তবে প্রতিটি অঞ্চলে একটি কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র কমপক্ষে অন্তত ৬০০ জনের মৃত্যুর জন্য দায়ী। সব মিলিয়ে ১০টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের কারণে ৫ হাজারেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছিল।
নিবন্ধে আরও বলা হয়েছে, মূলত ১৯৯৯ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। মোট মৃত্যু, অর্থাৎ ৪ লাখ ৬০ হাজারের মধ্যে মোট ৮৫ শতাংশই এই সময়ে মারা গেছে। এই সময়ে প্রতিবছর গড়ে ৪৩ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। তবে সরকার নিয়ম করে দূষণ নিয়ন্ত্রক ফিল্টার ব্যবহার করতে বাধ্য করায় মৃত্যুর হার নেমে আসে। ২০২০ সাল নাগাদ পিএম ২.৫-এর কারণে মৃত্যুর হার ৯৫ শতাংশ কমে আসে। সে বছর মাত্র ১ হাজার ৬০০ লোক মারা যায়।
গবেষণা নিবন্ধটির সহকারী লেখক ও হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের টিসি চ্যান স্কুল অব পাবলিক হেলথের বায়োস্ট্যাটিস্টিকস অ্যান্ড ডেটা সায়েন্সের অধ্যাপক ফ্রান্সেসকা ডমিনিকি বলেন, ‘চিকিৎসাসেবা নেওয়া ব্যক্তি কোথায় বাস করতেন এবং কখন মারা গেছেন, তার মধ্যে সম্পর্ক খুঁজতে গিয়ে আমরা দেখেছি যে অন্য সব উৎস থেকে নির্গত পিএম ২.৫-এর চেয়ে কয়লাবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যে পিএম ২.৫ নির্গত হয়, তা অনেক বেশি ক্ষতিকর।’
যুক্তরাষ্ট্রের এনার্জি ইনফরমেশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের তথ্য অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানা, কেনটাকি, টেক্সাসে সবচেয়ে বেশি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র রয়েছে। এর পরেই রয়েছে ইলিনয়, মিজৌরি ও পেনসিলভানিয়া। তবে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকার কয়লা থেকে দূষণ রোধে কড়া আইন করলেও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যেমন ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, চীন ও পোল্যান্ডের মতো দেশগুলোতে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনো বেশ বাড়ছে।
ঢাকার বাতাস আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ২৪৫। অন্যদিকে বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের তালিকায় ঘুরে ফিরে এই তিন দেশেরই বিভিন্ন
১ ঘণ্টা আগেআজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে (কপ-২৯) দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর জলবায়ু ও পরিবেশ সাংবাদিকদের সংগঠন ‘সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম’ (সাকজেএফ) এর নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেসেন্টমার্টিনের প্রবাল রক্ষায় সেখানে ভ্রমণের ক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ আরোপকে কেন্দ্র করে গত কিছুদিন ধরেই আলোচনায় দ্বীপটি । এরই মধ্যে এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রবাল আবিষ্কৃত হলো প্রশান্ত মহাসাগরে। অসংখ্য ক্ষুদ্র প্রাণী একসঙ্গে যুক্ত হয়ে একটি প্রাচীরের পরিবর্তে একটি বিশালাকায় প্রবাল গঠন করেছে সেখা
২১ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস আজও অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ওপরে উঠে দাঁড়িয়েছে পাঁচ এ। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ১২৩। অন্যদিকে একদিনের ব্যবধানে আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের
১ দিন আগে