শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
ফুল
ফুলের উপত্যকা
এই অর্ধেক জীবনে অনেক ছোট বড় জায়গায় ঘুরেছি। সবকিছু মাথায় রেখে ভালো লাগা ও সুন্দর জায়গার তালিকা বানালে এই জায়গাটা একেবারে ওপরের দিকে থাকবে। এই জায়গার নাম ভ্যালি অব ফ্লাওয়ারস, হিন্দিতে বলে ফুলো-কা-ঘাটি আর বাংলায় বলতে পারি ফুলের উপত্যকা। ৫২১ রকম প্রজাতির লতা, গুল্ম ও বৃক্ষের আবাসস্থল এই ফুলের উপত্যকা।
এক গাছে এত রং, রহস্য কী
হঠাৎ এ ধরনের গাছ দেখে ভাবতে পারেন রং-তুলি নিয়ে একে রাঙিয়ে দিয়েছে নাকি কেউ? কিন্তু রেইনবো ইউক্যালিপটাস নামের এই গাছ বর্ণিল হয়ে ওঠার কারণটা প্রাকৃতিক।
কুমিল্লায় ওয়ার সিমেট্রিতে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও প্রতিনিধিদের শ্রদ্ধা
কুমিল্লার ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রিতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত সৈনিকদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও প্রতিনিধিরা। আজ শনিবার সকালে ফুল দিয়ে এ শ্রদ্ধা জানান তাঁরা।
হাসনাহেনার ঘ্রাণে সত্যিই কি বিষধর সাপ ছুটে আসে
হাসনাহেনা ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম সেস্ট্রাম নক্টার্নাম। এটি আমেরিকার গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলের ফুল জাতীয় উদ্ভিদ। তবে ভারতসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতেও ফুলটি দেখা যায়। এই উদ্ভিদের ফুল সন্ধ্যায় ফোটে এবং ভোরের আলো ফোটার পরে ঝরে যায়।
ঝিকরগাছায় খেতে সেচ দিতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে ফুলচাষির মৃত্যু
যশোরের ঝিকরগাছায় খেতে সেচ দিতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে রাশিদুল ইসলাম (৪৫) নামের এক ফুলচাষির মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার সন্ধ্যায় উপজেলার পানিসারা ইউনিয়নের কুলিয়া গ্রামের মাঠে এই ঘটনা ঘটে।
অ্যান্টার্কটিকায় বরফের চাদর সরিয়ে ফুটছে ফুল, শঙ্কা বিজ্ঞানীদের
বরফের চাদর সরিয়ে উঁকি দিচ্ছে সবুজ পাতা ও ফুলের দল। তবে কি বসন্ত এসে গেল! আনন্দের বদলে কিন্তু আশঙ্কার মেঘই দেখছেন বিজ্ঞানীরা। কারণ এই ফুল ফুটেছে অ্যান্টার্কটিকায়। এর আগে এই তীব্র শীতল অঞ্চলে এত দ্রুত কখনো কোনো উদ্ভিদের বৃদ্ধি হয়নি। সঙ্গে আবার ফুল ফোঁটা!
শতবর্ষী গাছে ফুটেছে কুরচি ফুল
সাদা সাদা ফুলে ভরে আছে পুরো গাছ। শত বছর ধরে নাকি এভাবে ফুল ফুটিয়ে যাচ্ছে সে! সেই পুরোনো সঙ্গীসাথি কেউ নেই, বয়সের ভারে তাদের শরীর গেছে ধুলায় মিশে। এখন একা দাঁড়িয়ে আছে শতবর্ষী কুরচি, সাদা রঙের সুগন্ধি ফুলে ভরা ক্ষুদ্র আকৃতির বৃক্ষ।
সোনালুর হলদে মায়া
‘এই যে অমলতাস, গাছ, পাখি ছেড়ে মাটিতে নেমে এসো তো বাবা। এখন সংখ্যাকে একটু ভালোবাসো দেখি।’ এভাবে শুরু হয়েছিল পূর্বিতা পুরকায়স্থর গল্প ‘অমলতাস’। একটু খটকা লেগেছিল বটে শব্দটি দেখে—অমলতাস! গুগল জানাল, এটি আসলে আমাদের অতিপরিচিত সোনালু ফুলের নাম।
ফুটেছে দুর্লভ শ্বেতচাঁপা
আলেক্সান্ডার ক্যাসেল ময়মনসিংহের জমিদারদের বাগানবাড়ি। ১৮৭৯ সালে মহারাজ সূর্যকান্ত ৯ একর জমির ওপর এই বাগানবাড়ি নির্মাণ করেন। এলাকাবাসীর কাছে ‘লোহার কুঠি’ নামে পরিচিত এবং রবীন্দ্র স্মৃতিবিজড়িত এই আলেক্সান্ডার ক্যাসেলের দক্ষিণ দিকে দুই পাশে দুটি শ্বেতচাঁপার গাছ আছে।
নয়নাভিরাম বরুণের উষ্ণ অভ্যর্থনা
সবুজের নান্দনিকতার মাঝে শোভিত শুভ্র আর হালকা হলুদের পসরা। প্রখর রোদের তাপে অত্যধিক গরম জেঁকে বসেছে। ত্রাহি অবস্থায় একটু বিশ্রাম নিতে গাছের খোঁজে পথিক। সেই পথিককে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানাতে সবুজ পাতারা সাজিয়ে রেখেছে নতুন
ফুটেছে মুচকুন্দ চাঁপা
শিল্পী এস এম সুলতান বড় ভালোবাসতেন মুচকুন্দ চাঁপা ফুল। সে জন্য তিনি সাতটি মুচকুন্দ চাঁপা সত্তরের দশকে যশোরের মাইকেল মধুসূদন কলেজ ক্যাম্পাসে রোপণ করেছিলেন। এ ফুল দেখতে ঠিক খোসা ছাড়ানো কলার মতো। রং ফ্যাকাশে হলুদ। তবে গন্ধ মনমাতানো, মিষ্টি নেশাধরা গন্ধ। এর অন্য নাম মুছকুন্দা।
বঙ্গবন্ধু গোলাপ ফুল
দুই জাতের গোলাপ ফুলের ক্রস ব্রিডিং করে নতুন প্রজাতির একটি গোলাপ ফুল উদ্ভাবন করেছেন গাজীপুরের জয়দেবপুরের বাসিন্দা জেসন ভৌমিক। তিনি উদ্ভাবিত নতুন জাতের এ গোলাপ ফুল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে উৎসর্গ করেছেন। নাম রেখেছেন বঙ্গবন্ধু গোলাপ ফুল।
ফুলের নাম পাখিফুল
সুকুমার রায় লিখেছিলেন, ‘গোঁফ দিয়ে যায় চেনা’। কিন্তু কোনো কিছুর নাম দিয়ে তার চরিত্র বা আকার চেনা যায় কি না, সেটা লেখেননি। এই ধরুন, ভেনেজুয়েলা গোলাপ নামের ফুলটি কিন্তু আদতে গোলাপ নয়। আবার ধরুন, ভেনেজুয়েলা গোলাপ নামের সেই ফুল আমাদের দেশে পাখিফুল নামে পরিচিত।
মানিকছড়িতে সূর্যমুখী ফুলের প্রথম বাণিজ্যিক চাষ
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলা পাহাড়-সমতল ঘেরা জনপদ। এখানে ইতিপূর্বে সরকারি বা ব্যক্তি উদ্যোগে বাণিজ্যিকভাবে কেউ সূর্যমুখীর চাষ করেননি। এই মৌসুমে কৃষি বিভাগের প্রণোদনায় চার হেক্টর জমিতে ৩০ জন প্রান্তিক কৃষক সূর্যমুখীর চাষ করেছেন। প্রতিটি খেতে এখন ফুলের বাহারি সৌরভ আর মৌমাছির আনাগোনায় উচ্ছ্বসিত কৃষক।
বাগানে ২৩৫ প্রজাতির জবা
ছাদবাগানে ফুটে আছে থরে থরে জবা ফুল। প্রতিটির রং আর ধরন আলাদা। পাপড়ি ও বৃন্তের বিন্যাসও ভিন্ন। এর কোনোটি টকটকে লাল, কোনোটি গোলাপি-সাদা, কোনোটি আবার হলুদ-সাদার মিশ্রণ তো কোনোটি হালকা বেগুনি রঙের। আবার কোনোটিতে হলুদ-গোলাপি ও লালের মিশ্রণ। এগুলোর বেশির ভাগে পাঁচটি পাপড়ি থাকলেও কোনো কোনোটির পাপড়ির সংখ্যা
টাকা জমিয়ে ফুল কিনেছি: শিশু সায়মা ও সাইদা
আম্মু বলেছে তাই ফুল দিতে এসেছি, আম্মু নিয়ে আসছে, আমি টাকা জমিয়ে ফুল কিনেছি— কথাগুলো বলছিল ছোট্ট শিশু সায়মা। সায়মার সঙ্গে এসেছে ওর বোন সাইদা।
‘একটা গোলাপ ১০০ টাকা লাইগবে, লিলে লেন না লিলে যান’
তুমুল কথা-কাটাকাটি চলছে। কলেজের ইউনিফর্ম পরা ছেলেটি বলছে, ‘কয়দিন আগেই ১০ টাকায় বেচলেন মামা! রোজ ডেতে নিলেন ৭০ টাকা! আইজ আবার বুইলছেন ১০০! এড্যা কোনো কথা হলো মামা...