কানাডার অন্টারিও প্রদেশে কুইন্স বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি ছাত্রছাত্রীরা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ও নববর্ষ উদ্যাপন করেন। অধ্যয়ন ও গবেষণার পাশাপাশি নিজস্ব ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি তুলে ধরার প্রয়াসে গত ২৬ এপ্রিল অনুষ্ঠানে আলোচনা ছাড়াও বাংলা গান ও কবিতা উপস্থাপন করা হয়।
বাংলা নববর্ষ বরণে বান্দরবানের মারমা সম্প্রদায় সাংগ্রাই উৎসবের অন্যতম আকর্ষণ ‘মৈত্রী পানি বর্ষণ’ (পানি খেলা) এ মেতেছে। আজ সোমবার বিকেলে জেলা শহরের রাজার মাঠে পানি বর্ষণ মেতে ওঠেন তাঁরা। বাংলা নববর্ষ বরণে বান্দরবানের মারমা সম্প্রদায় সাংগ্রাই উৎসবের অন্যতম আকর্ষণ ‘মৈত্রী পানি বর্ষণ’ (পানি খেলা) এ মেতেছ
বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা আছে বলেই বাংলাদেশে নববর্ষ উদ্যাপন হয় বলে মন্তব্য করেছেন ফরিদপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আব্দুর রহমান। আজ রোববার সকালে ফরিদপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে নববর্ষ উদ্যাপন অনুষ্ঠানের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
নওগাঁর নিয়ামতপুরে নববর্ষ উদ্যাপনে অন্যান্য আয়োজনের মধ্যে ছিল ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা। খেলা দেখতে শিশু থেকে বৃদ্ধ নানা বয়সী মানুষ ভিড় জমান।
পয়লা বৈশাখের এখনকার চালচিত্র থেকেই উঠে আসে স্মৃতি-অতীতের স্মৃতি। সেই স্মৃতির আলপনা-রেখার পথ ধরে মন চলে যায় সুদূর অতীতে। মনে পড়ে কত কথা, ৬০ বছর আগের কথা। ছবির মতো বরিশাল শহরের বেশির ভাগ রাস্তাই ছিল লাল সুরকির।
জাতীয় সংগীত গেয়ে শুরু হয় শোভাযাত্রা। আজ রোববার সকাল সোয়া ৯টার দিকে মঙ্গল শোভাযাত্রাটি চারুকলার সামনে থেকে যাত্রা করে। শোভাযাত্রাটি চারুকলার সামনে থেকে শাহবাগ, ঢাকা ক্লাব ও শিশু পার্কের সামনে থেকে ইউটার্ন নিয়ে টিএসসির মোড় ঘুরে ফের চারুকলায় এসে শেষ হয়।
জনপ্রিয় সব গানের গায়ক তিনি। সুরকার ও গীতিকার হিসেবেও তাঁর জুড়ি মেলা ভার। বাংলাদেশে ব্যান্ড সংগীত জনপ্রিয় হয়ে ওঠার পেছনে যে কয়েকজন মানুষের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি, তিনি তাঁদের একজন। বামবার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি তিনি। আর পয়লা বৈশাখ ও বাংলা নববর্ষ মানেই দেশের অলিতে-গলিতে শোনা যায় তাঁর অসম্ভব জনপ্রিয় সেই গান ‘ম
সূর্য উঠে গেছে ততক্ষণে। রমনার বটমূলে প্রস্তুত ছায়ানটের শিল্পীরা। ভোরের আলো ফুটতেই বাঁশির সুরে ভেসে এল রাগ ‘আহির ভৈরব’। বৈশাখী পোশাকে হাজির শত শত নারী-পুরুষ। এই সাতসকালে হাজির হয়েছে শিশুরাও। রমনা লেকের পাড়ে নিজেদের পরিবার নিয়ে বসেছে সবাই। কেউ বসেছে বটমূলের সামনে। ভোরের স্নিগ্ধ আলো ছাড়িয়ে সূর্যের তেজ
শোভাযাত্রার উপজীব্য হলো অন্ধকারকে কাটিয়ে আলোর দিকে ধাবিত হওয়া। প্রতিবারের মতো এবারও চারুকলা অনুষদ দিবসটি উদ্যাপন করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিয়েছে...
বাংলামোটর ক্রসিং, মিন্টো রোড ক্রসিং, অফিসার্স ক্লাব ক্রসিং, কাকরাইল চার্চ ক্রসিং, কদম ফোয়ারা ক্রসিং, ইউবিএল ক্রসিং, দোয়েল চত্বর ক্রসিং, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টার ক্রসিং, জগন্নাথ হল ক্রসিং, ভাস্কর্য ক্রসিং, নীলক্ষেত ক্রসিং, কাঁটাবন ক্রসিং পয়েন্টকে সম্ভাব্য ডাইভারশন পয়েন্ট হিসেবে ধরা হয়েছে...
রাত পেরোলেই বাংলা নতুন বছর শুরু। ১৪৩১ সালকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত আপামর বাঙালি। প্রতিবারের মতো এবারও রমনার বটমূলে ছায়ানটের আয়োজনে থাকছে বর্ষবরণ। তারই চূড়ান্ত মহড়া হলো আজ শনিবার চৈত্রসংক্রান্তিতে...
যুগের পর যুগ ধরে বাঙালি পান্তা ভাত খেয়ে আসছে। শুধু বাংলাদেশের মানুষই নয়, ভারতের অনেক রাজ্যেই পান্তা ভাত খাওয়ার রেওয়াজ আছে। এশিয়ার অনেক দেশেই তা খাওয়া হয়। তবে সবখানে একই প্রক্রিয়ায় ভাতটাকে পান্তা করা হয় না।
ঘি দিয়ে মেখে পান্তা ভাত খান আর নাই খান, লবণ আর পেঁয়াজ-কাঁচা মরিচ সঙ্গে থাকতে হবে। এভাবেই সাধারণত পান্তা খাওয়া হয়। কিন্তু হালে, না মানে ঠিক হালে নয়, বেশ আগে থেকেই আরকি, পান্তার সঙ্গে কিছু উপকরণ যোগ করার চল আছে।
আগামীকাল রোববার পয়লা বৈশাখ। বাংলা নতুন বছরের শুরু। তার আগের দিন অর্থাৎ বাংলা বছরের শেষ মাস চৈত্রের শেষ দিনটি পরিচিত সংক্রান্তির দিন হিসেবে। আজ শনিবার চৈত্র মাসের শেষ দিন, অর্থাৎ চৈত্রসংক্রান্তি। আর কাল নতুন বাংলা বর্ষ ১৪৩১
পয়লা বৈশাখের বর্ষবরণের দিনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ক্যাম্পাসে কোনো ধরনের মুখোশ পরা যাবে না, ব্যাগ বহন করা যাবে না। পাশাপাশি ক্যাম্পাসের ভেতর কোনো যানবাহন চালানো যাবে না এবং মোটরসাইকেল সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
আল্পনা, পালাগান, কনসার্ট, আর্ট ক্যাম্প, ভাবালাপের সমন্বয়ে ঢাকা উত্তরে আসন্ন পয়লা বৈশাখ উদযাপন করা হবে। পয়লা বৈশাখে গুলশানের বিচারপতি শাহাবুদ্দিন পার্কে নববর্ষ পালনের এই উদ্যোগ নিয়েছেন ঢাকা উত্তরের গুলশান, বনানী, বারিধারা ও উত্তরা অঞ্চলের নাগরিকেরা। রাজধানীর উত্তরে সাংস্কৃতিক আবহ ছড়িয়ে দেওয়ার শুরুর এ
ঈদুল ফিতর ও বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে টানা ৬ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও স্থলবন্দর। তবে ঈদের দিনসহ এই সময়ে ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে পাসপোর্টধারীদের যাতায়াত স্বাভাবিক থাকবে। বন্দর কর্তৃপক্ষ এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে।