শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
নদীভাঙন
নির্মাণাধীন বাঁধে ভাঙন
নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার চরমধুয়া ইউনিয়নে নির্মাণাধীন গ্রাম রক্ষা বাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে। গত মঙ্গলবার বেলা ১টার দিকে বীর চরমধুয়া গ্রামের ১০০ মিটার বাঁধ ভেঙে ঈদগাসহ ছয় বিঘা জমি মেঘনায় বিলীন হয়ে গেছে। হুমকিতে রয়েছে বাঁধসংলগ্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাদ্রাসা, ঈদগা ও মসজিদসহ কয়েক শ বাড়িঘর। ভাঙনরোধে
বিশ্বনাথে অপরিকল্পিত নদী খনন, ভেঙে পড়ছে সড়ক
বিশ্বনাথ উপজেলার মাকুন্দা নদী অপরিকল্পিতভাবে খনন করা হচ্ছে। এর ফলে রামপাশা ইউনিয়নের রামপাশা বাজার থেকে আশুগঞ্জ বাজার পর্যন্ত সড়ক ভেঙে নদীতে পড়ছে। অর্ধেক অংশ দিয়ে মানুষ হেঁটে চলাচল করলেও যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ রয়েছে।
ভাঙনের মুখে নদীর তিন কিমি এলাকা
কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের মোল্লারহাট বাজার রক্ষার কাজ শুরু হলেও ভাঙনের হুমকিতে রয়েছে তিন কিলোমিটার এলাকা। এতে ব্রহ্মপুত্র নদ ও ধরলা নদীতীরের বাসিন্দারা আতঙ্কে দিন পার করছেন।
ভাঙনের কবলে বিদ্যালয় ঝরে পড়েছে শিক্ষার্থীরা
লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার চর কালকিনি ইউনিয়নের তালতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে কয়েক হাত দূরে মেঘনা নদী। বিদ্যালয়টি ১০ বছরে পাঁচবার ভাঙনের কবলে পড়েছে। সর্বশেষ গত পাঁচ বছর এটি তিনবার সরিয়ে নিতে হয়েছে। এতে ঝরে পড়েছে শিক্ষার্থীরা।
নীরবে ভাঙছে গুমানী বিলীন হচ্ছে স্থাপনা
উজানের ঢলে নদ-নদীতে হঠাৎ করেই বাড়ছে পানি। ইতিমধ্যে পাবনার চাটমোহরের চলনবিল অংশে নিচু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। তলিয়ে গেছে কৃষকের স্বপ্ন সোনালি ধান। সীমাহীন দুর্ভোগ কাটিয়ে উঠতে রীতিমতো যুদ্ধ করছেন তাঁরা। ঠিক সেই মুহূর্তে শুরু হয়েছে নদীভাঙন।
নদীভাঙনের মুখে ঘর, মাথা গোঁজার ঠাঁই চান মাহমুদা
স্বামীর মাত্র ৬ শতাংশ জমি ছিল জয়ন্তী নদীর পাড়ে। সেই জমির সাড়ে ৫ শতাংশ ইতিমধ্যে নদীভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে। বাকি আধা শতাংশও নদীগর্ভে যাওয়ার পথে। সেখানেই বাস করছেন স্বামীহারা মাহমুদা বেগম। যেকোনো সময় হারিয়ে যেতে পারে বসতভিটা। তাই নতুন করে থাকার জন্য মাথা গোঁজার ঠাঁই চান তিনি।
নদীভাঙনে বছরে চার হাজার ঘর বিলীন
নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার আমিনবাজার থেকে জনতাঘাট পর্যন্ত মেঘনা নদীর ভাঙনে গত ১২ বছরে ৩০ হাজার পরিবারের ঘরবাড়ি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মসজিদ-মাদ্রাসা, হাটবাজারসহ কৃষিজমি বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙনের কবলে সবকিছু হারিয়ে বর্তমানে মানবেতর জীবনযাপন করছে অসহায় পরিবারগুলো।
যমুনার তীররক্ষা বাঁধে ভাঙন
জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলায় যমুনা নদীর বাম তীর সংরক্ষণ বাঁধে ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। ভাঙন ঠেকাতে জিও ব্যাগ ডাম্পিং কাজ শেষ হওয়ার আগেই আবারও ভাঙন দেখা দিয়েছে। গত ২০ দিনে যমুনার পানি বেড়ে কয়েক দফা ভাঙনে বাঁধের কুলকান্দী হার্ডপয়েন্টে ধসে গেছে বাঁধের অন্তত ৫০ মিটার এলাকা। ভাঙনের হুমকির মুখে পড়েছে বিভিন্ন স্
‘যমুনার ভাঙন রোধে বন্যার আগেই হবে বেড়িবাঁধ’
নদী ভাঙন চিরাচরিত নিয়ম উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক বলেন, নদী ভাঙন রোধে প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। সমীক্ষাও চলমান রয়েছে। ইতিমধ্যে ২ দশমিক ৯ কিলোমিটার একটি প্রকল্প প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। চলতি বন্যার পানি কমে গেলে কাজ শুরু হবে।
ভূঞাপুরে যমুনার তীব্র ভাঙন
ভূঞাপুরে যমুনার পূর্ব পাড় এলাকায় দেখা দিয়েছে ভাঙন। কয়েক দিনের ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে বেশ কিছু ঘরবাড়ি। এভাবে প্রতিবছর নদীভাঙনের শিকার হচ্ছেন উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের খানুরবাড়ি, কষ্টাপাড়া, ভালকুটিয়া ও চিতুলিয়াপাড়ার বাসিন্দারা। কয়েক বছরের ভাঙনে....
এখন বুঝি শেষ রক্ষা হয় না, এবার সরে যেতেই হবে
‘টিকে থাকব বলে এত দিন আশা আশায় ছিলাম, এখন বুঝি আর শেষ রক্ষা হয় না! টিকে থাকার লড়াইয়ে হার মেনে শেষমেশ হয়তো এখান থেকে বাড়িঘর নিয়ে সরে যেতেই হবে।’ এভাবে হতাশা ব্যক্ত করে কথা গুলো বলছিলেন গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার মুন্সিরহাট এলাকার যমুনা নদী ভাঙনের শিকার মানুষ।
তীব্র ভাঙনে দিশেহারা শতাধিত পরিবার
উজান থেকে নেমে আসা ঢলে কুড়িগ্রামের রৌমারীতে ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন তীব্র হচ্ছে। ভাঙনে ইতিমধ্যে শতাধিক পরিবারের বাড়িঘর নদে চলে গেছে। হুমকির মুখে রয়েছে আরও ৫ শতাধিক পরিবারের বাড়িঘর। ভাঙনে বাড়িঘর হারানো শতাধিক পরিবার দিশেহারা হয়ে পরেছেন।
ব্রহ্মপুত্রে বিলীন ঘরবাড়ি
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে ব্রহ্মপুত্র নদে পানি বাড়তে থাকায় ভাঙন তীব্র হচ্ছে। এতে শতাধিক বসতবাড়িসহ ৫০ হেক্টর কৃষিজমি বিলীন হয়েছে। অনেকে বসতবাড়ি হারিয়ে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
নদীভাঙন থেকে স্থাপনা রক্ষার দাবি
গাইবান্ধার ফুলছড়িতে নদীভাঙন থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বসতবাড়ি, আবাদি জমিসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসী। গতকাল শনিবার দুপুরে উপজেলার উড়িয়া ইউনিয়নের উত্তর উড়িয়া গ্রামে ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনকবলিত তীরে শতাধিক মানুষ মানববন্ধনে অংশ নেন।
নদীভাঙনে নিঃস্ব শতাধিক পরিবার
রৌমারীর ব্রহ্মপুত্র নদে বন্যার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় শুরু হয়েছে নদী ভাঙন। ভাঙনে নিঃস্ব হয়েছে শতাধিক পরিবার। এ ছাড়া হুমকি মুখে রয়েছে আরও ৫ শতাধিক পরিবার। এ পরিবারগুলো স্ত্রী-সন্তান নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
বন্যা মোকাবিলায় নদীর ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধ মেরামত
কুড়িগ্রামে বন্যা মোকাবিলায় ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধ মেরামতসহ নদীভাঙন রোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) কাজ করছে। জেলা প্রশাসন বন্যায় মানুষের ভোগান্তি কমাতে বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়েছে। ব্রহ্মপুত্র, দুধকুমার, ধরলা ও তিস্তাসহ ১৬টিরও বেশি নদনদী কুড়িগ্রাম দিয়ে প্রবাহিত। প্রতিবছর বন্যায় জেলার বিশাল জনপদ প্লাবিত হয়।
বাঁধের ধসে আস্থার সংকট মনে
বারবার ধসের কারণে সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাঁধ হার্ড পয়েন্টের ওপর আস্থা রাখতে পারছে না জেলাবাসী। ১০০ বছরের স্থায়িত্বের এ বাঁধ একাধিকবার ধসে পড়েছে যমুনায়। সর্বশেষ ২০২১ সালের ২৯ জুন সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাঁধের ১৫০ মিটার ধসে নদীতেবিলীন হয়। ভাঙনের জন্য এলাকাবাসী পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উদাসীনতাকে দায়ী