পানশালাটির নাম ‘ক্লাব ২১৯’। সমকামীদের এই পানশালায় কিছুদিন ধরেই আনাগোনা করছিলেন জেফরি ডাহমার। ১৯৯১ সালের ২২ জুলাই সন্ধ্যায়ও যথারীতি সেখানে উপস্থিত ছিলেন তিনি।
‘আক্কেলগঞ্জ হোম সার্ভিস’ মোশাররফ করিমের কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান নয়। এটা মোশাররফ অভিনীত নতুন ধারাবাহিক নাটকের নাম। গল্পে এ নামে একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খুলতে দেখা যাবে মীর সিরাজুল ইসলাম মকলেস নামের একজন ব্যক্তিকে। এই মকলেস চরিত্রে অভিনয় করেছেন মোশাররফ করিম।
মাছরাঙা টেলিভিশনে ধারাবাহিক নাটক ক্যাম্পাসের প্রচার শুরু হয়েছিল গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর। আওরঙ্গজেবের লেখা ও তুহিন হোসেনের পরিচালনায় নাটকটি ইতিমধ্যে দর্শক মহলে সাড়া ফেলেছে।
বাংলাদেশ বেতারের নতুন ধারাবাহিক ‘জীবন জয়ের গল্প’। এতে অভিনয় করছেন আসাদুজ্জামান নূর, আজাদ আবুল কালাম ও শতাব্দী ওয়াদুদ। বেতারের জনসংখ্যা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি সেল বিভাগে প্রচারের জন্য ছয় পর্বের ধারাবাহিকটি রচনা করেছেন তারিক মনজুর। প্রযোজনা সৈয়দা ফেরদৌসী যাত্রী।
এটিএন বাংলায় শুরু হয়েছে নতুন মেগা ধারাবাহিক নাটক ‘লাভ রোড’। প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল থেকে বুধবার রাত ৮টা ৪০ মিনিটে দেখা যাচ্ছে নাটকটি। ড. মাহফুজুর রহমানের গল্প ভাবনায় নাটকটি লিখেছেন ইউসুফ আলী খোকন, পরিচালনায় বি ইউ শুভ। অভিনয় করছেন ডলি জহুর, শহীদুজ্জামান সেলিম, আব্দুল্লাহ রানা, শহীদুল আলম সাচ্চু, মনিরা ম
‘মাটির মেয়ের আকাশ ছোঁয়ার গল্প’ স্লোগান নিয়ে গত বছর ১ জানুয়ারি শুরু হয়েছিল ধারাবাহিক নাটক ‘জবা’। এখনো জনপ্রিয়তা ধরে রেখেছে ধারাবাহিকটি। ৮ মাসের মধ্যে ২০০ পর্বের মাইলফলক পার করছে জবা। আজ সন্ধ্যা ৭টায় দীপ্ত টিভিতে প্রচার হবে জবার ২০০তম পর্ব। ড্রামা, সাসপেন্স আর রোমান্সে ভরা নাটকটিতে অভিনয় করেছেন ডলি জহ
দীপা খন্দকার ধারাবাহিকের নিয়মিত মুখ হলেও বেশ কিছুদিন ধরেই নতুন কোনো ধারাবাহিক প্রচারে আসছিল না তাঁর। এবার সেই অপেক্ষা শেষ হচ্ছে। এ মাসের শেষেই দুরন্ত টিভিতে প্রচার শুরু হতে যাচ্ছে দীপা খন্দকার অভিনীত নতুন শিশুতোষ ধারাবাহিক ‘অবন্তী কাণ্ড’।
একুশে টেলিভিশন (ঈদের দিন থেকে সাত দিন) বউ পাগল আতা (বেলা ১টা): পরিচালনা শাফিন আহমেদ। অভিনয়ে মীর সাব্বির, মৌসুমী হামিদ, নিপা। লাভ কানেকশন (বেলা ১টা ৩০ মিনিট): পরিচালনা আশরাফুল আলম বাবলু। অভিনয়ে সেলিম রেজা, মিষ্টি মারিয়া, মৌমিতা মৌ। পকেটমার (৬টা ২০ মিনিট): পরিচালনা সজিব খান। অভিনয়ে সাইদুর রহমান পা
আজ থেকে জি বাংলায় প্রচার শুরু হচ্ছে নতুন ধারাবাহিক ‘মুকুট’। সপ্তাহের সোম থেকে শুক্রবার বাংলাদেশ সময় রাত ১০টায় দেখা যাবে ধারাবাহিকটি। নারীশক্তির কাহিনি নিয়ে তৈরি এ সিরিয়ালে প্রধান চরিত্রে আছেন শ্রাবণী বুনিয়া। তাঁর সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন অর্ঘ্য মিত্র।
রূপ নাকি গুণ—কী দিয়ে যায় মনের মানুষ চেনা? এ প্রশ্ন মাথায় রেখে গত বছরের ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়েছিল ‘অনুরাগের ছোঁয়া’। স্টার জলসার এ ধারাবাহিক আর এক মাস বাদেই পথচলার এক বছর পূর্ণ করবে। এ পর্যন্ত প্রচার হয়েছে ২৪০টি পর্ব। এই দীর্ঘ সময়ে একাধিকবার সিরিয়ালটি
সকালে ঘুম ভেঙে চোখ খুলে দেখি বাইরে টিপ টিপ বৃষ্টি হচ্ছে। সাড়ে ১০টায় ধানমন্ডিতে একটা বুট ক্যাম্প আছে। না যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই, যেভাবেই হোক প্রোগ্রামে জয়েন করা লাগবে। অন্য কিছু চিন্তা না করে দ্রুত রেডি হয়ে গেলাম। এমন বৃষ্টি বাদলার দিনে কেন জানি ঘর থেকে বের হতে ইচ্ছে করে না। বৃষ্টি এক ধরনের স্নিগ্ধতা,
রাতের রেলগাড়িতে আলেকজান্দ্রিয়া থেকে কায়রো এসে পৌঁছেছি মাঝরাতে। তো বেশ বেলা করে পাবলিক বাসে রওনা হই আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের চত্বরে। এক জায়গায় ট্রাফিক জ্যামে বাস দাঁড়িয়ে থাকে বেশ কিছুক্ষণ।
সেদিন ভারতে আমাদের শেষ দিন। শিলিগুড়ি থেকে চেংড়াবান্ধা সীমান্ত পেরিয়ে পৌঁছে যাব নিজ দেশে। এ কথা ভাবতেই খুব আনন্দ লাগছিল। সকাল থেকে ভুবনকে বেশ ফুরফুরে লাগছিল। ডাক্তারের কথা তাহলে ঠিক ছিল। ওষুধ কাজ করেছে...
স্বপ্নটা ঠিক ২০১৮ সাল থেকেই দেখে আসছিলাম, যখন আমার কাছের এক বন্ধু ২০১৮ সালে বাংলাদেশ ইয়ুথ ডেলিগেশন হিসেবে ভারত ভ্রমণ করে আসে। ফিরে এসে নানা গল্প শুনিয়েছে, আমিও অনেক প্রশ্ন করেছি, সবশেষে বন্ধু আমার একটা কথাই বলল, ডেলিগেশন হিসেবে না গেলে কখনোই এর আনন্দটা অনুভব করতে পারবি না।
সকালের নাশতা খাওয়ার সময়ও মুখে রুচি ফিরল না। বরাবরের মতো আমি জোর করে খাওয়ার চেষ্টা করলাম আর ভুবন পারল না। সারা দিন ধরে ওঁকে বলতে লাগলাম পিয়ালকে ফোন দিতে। সমবয়সী কেউ এসে দেখা করলে অন্তত মনটা একটু ভালো হয়। পিয়াল সাহা আমাদের ব্যাচমেট। বারো-চৌদ্দ বছরে
সকালে ঘুম থেকে উঠে খানিকটা ভালো লাগছিল। পুরোপুরি না। অসুস্থ শরীর নিয়ে কোথাও গিয়ে নাশতা করতে ইচ্ছা করছিল না। এদিন থেকে আমার চেয়ে ভুবনের অবস্থা খারাপ হতে লাগল। আমরা নাশতা করিনি। ভাবলাম যাত্রাপথে খেয়ে নেব...
আমরা আবারও আঁকাবাঁকা পাহাড়ি পথ ধরে যাচ্ছি। এবার তুলনামূলক নিচের দিকে, গ্যাংটকের উদ্দেশে। আবারও সবার গানের সুরে আনন্দ করতে করতে। আগের মতো আকাশ ভাই আর ভুবন গান গেয়ে মাতিয়ে রাখলেও এদিন সৌরভ ভাইয়ের প্রতিভাটা ছেয়ে ছিল সবার মনে।