বর্তমানে দেশ একটা ভয়াবহ দুঃসময় অতিক্রম করছে উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জাতিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর অসমাপ্ত স্বপ্নপূরণে ধানমন্ডির গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালের ষষ্ঠ তলায় চালু হয়েছে গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক ক্যানসার হাসপাতাল ও গবেষণা কেন্দ্র। আজ মঙ্গলবার সেই হাসপাতালে উদ্বোধন করা হয়েছে দেশের প্রথম ক্যানসার প্রতিরোধ বিভাগ
নিখাদ দেশপ্রেম ও মানবসেবার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী কর্মবীর ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী চলে গেলেন না-ফেরার জগতে। ১১ এপ্রিল রাতে তিনি ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮১ বছর।
‘আমরা তো এতিম হয়ে গেলাম। এই যে মানুষটি সারা জীবন স্বাস্থ্য খাতে, সমাজ সচেতনতায়, রাজনৈতিক সচেতনতায়, নিরীহ মানুষের সহায়তায় সারা জীবন বিসর্জন করে গেলেন। শেষ পর্যন্ত তিনি নিজের হাসপাতাল ছাড়া অন্য কোথাও চিকিৎসা সেবা নিতে যাননি। ওনার মত নিঃস্বার্থ লোক, হাজার গরিব দুঃখীর জনপ্রিয় মানুষ, আর হয় না। তার আত্মার
সাভারের গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রে লাশবাহী ফ্রিজার ভ্যানে করে পৌঁছেছে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মরদেহ। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটে লাশবাহী ফ্রিজার ভ্যানটি পৌঁছায়।
বীর মুক্তিযোদ্ধা ও গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী স্পষ্টবাদী মানুষ ছিলেন, দেশ ও মানুষের জন্য কথা বলতে কখনো পিছপা হননি — বলে মন্তব্য করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
মুক্তিযুদ্ধের পর থেকেই দেশের স্বাস্থ্যখাত এবং ওষুধ নিয়ে নতুন ভাবনা শুরু হয়েছিল। বিশাল গ্রামবাংলায় কীভাবে স্বাস্থ্যসেবাকে সঠিকভাবে এগিয়ে নেওয়া যায় সেটা যুদ্ধোত্তর সমাজেরই একটা আকাঙ্খা ছিল। বিশেষ করে সেই সব চিকিৎসক এটা তীব্রভাবে ভাবতেন, যারা সরাসরি মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। ‘মুক্তি’ বিষয়টিকে এরা স্বাস্থ্য
আমার নম্বর যখন লিখছিলেন, তখন তাঁকে প্রশ্ন করেছিলাম যে, ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচনে জিতলে আপনি কি রাষ্ট্রপতি হবেন? তিনি মুচকি হেসে বলেছিলেন—এমন মনোবাসনা আমার নেই। আমি একটি সুন্দর দেশ চাই। আমি চায় সাধারণ মানুষ ভালো থাকুক। আর ভালো কাজের সঙ্গে আমি সব সময় থাকব
আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত সর্বস্তরের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য শহীদ মিনারে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর লাশ রাখা হবে। সেখানে রাষ্ট্রীয়ভাবেও তাঁকে সম্মাননা জানানো হবে
জাফরুল্লাহ চৌধুরীর সংগ্রাম শুরু হয় মূলত একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে। ১৯৭১ সালের মার্চে ব্রিটেনে বসবাসরত ১ হাজারেরও বেশি বাংলাদেশি চিকিৎসক বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন গঠন করে। সেই সংগঠনের সভাপতি ছিলেন ডা. এএইচ সায়েদুর রহমান এবং সাধারণ সম্পাদক ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। একই বছরের মে মাসে এমএ মোবিন ও জাফর
বীর মুক্তিযোদ্ধা, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী (৮১) মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার রাতে ধানমন্ডির গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের প্রধান সমন্বয়কার
মুক্তিযোদ্ধা, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর শারীরিক অবস্থার তেমন কোনো উন্নতি হয়নি। পরে আজ রোববার দুপুরে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সমন্বয়ে একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সরকার ভয়ানক পরিকল্পনা করছে বলে দাবি করেছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ফেলানী হত্যা দিবস উপলক্ষে আগ্রাসন প্রতিরোধ জাতীয় কমিটির আয়োজনে ‘সীমান্তে বিএসএফের গুলি থামবে কবে’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তি
ফুটপাতের হকার, দোকানি ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে চাঁদাবাজি বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন ভাসানী অনুসারী পরিষদের প্রধান উপদেষ্টা ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সমাবেশ করতে চট্টগ্রামে যেতে পারলে খালেদা জিয়া পল্টন যেতে পারবে না কেন? তাঁকে তো জামিন দিয়েছেন। আমি কোথায় মিটিং করব সেটা আমার ব্যাপার
শেখ হাসিনার উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘আপনি ক্রমান্বয়ে ভুল পথে অগ্রসর হচ্ছেন। সেই ভুল পথ থেকে বেরিয়ে আসেন। বিরোধী দলগুলোর সঙ্গে বসুন, তাহলেই আপনার মুক্তি হবে। তা না হলে আপনাকে পালিয়ে যেতে
যৌবনে নারীর প্রেমে পড়িনি বরং দেশের প্রেমে পড়েছিলাম, নেতার প্রেমে পড়েছিলাম। তাই তো জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে দেশ মাতাকে রক্ষা করতে হাসিমুখে যুদ্ধ করেছিলাম।’ আজ মঙ্গলবার সাভারের মির্জানগর এলাকায় গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক মেডিকেল...