আধুনিক গানের শেষ অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী কবীর সুমন। গতকাল শনিবার রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই সিদ্ধান্তের কথা জানান। তবে এখন থেকে তিনি নিয়মিত বাংলা গানের খেয়ালের অনুষ্ঠান করতে চান।
হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরেছেন পশ্চিমবঙ্গের প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী কবীর সুমন। তাঁর বাড়ি ফেরার খবর জানিয়েছেন কবীর সুমনের ঘনিষ্ঠজন মনীষা দাশগুপ্ত। তিনি আজ শনিবার ফেসবুক পোস্টে জানিয়েছেন, কবীর সুমন হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরেছেন।
শ্বাসকষ্ট নিয়ে আজ সোমবার বেলা ৩টার দিকে হাসপাতালে ভর্তি হন পশ্চিমবঙ্গের প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী কবীর সুমন। কলকাতা মেডিকেল কলেজের সিসিইউতে রাখা হয়েছে তাঁকে। এমন খবরে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন শিল্পীর অনুরাগীরা। সন্ধ্যার দিকে কবীর সুমন নিজেই তাঁর অসুস্থতার খবর জানিয়ে ভক্তদের চিন্তা করতে বারণ করলেন। ফেসবুকে কবীর
আজ সোমবার সকালে শ্বাসকষ্ট নিয়ে কলকাতা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়েছেন প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী কবীর সুমন। বেলা ৩টার দিকে এক ফেসবুক পোস্টে এ খবর জানিয়েছেন সংগীতশিল্পী কবীর সুমনের ঘনিষ্ঠজন মনীষা দাশগুপ্ত।
বাংলা সংগীতের খ্যাতনামা শিল্পী কবীর সুমন আজ বৃহস্পতিবার ৭৫–এ পা দিলেন। জন্মদিনে তিনি জানিয়েছেন নিজের ভেতরকার কিছু কষ্ট ও আক্ষেপের কথা। ‘আমাকে আর কেউ গাইতে বলে না’— ভারতীয় একটি পত্রিকায় একান্ত সাক্ষাৎকারে এমন আক্ষেপ প্রকাশ করেছেন কবির সুমন।
সেটা তো অনেক দিন আগের কথা। কবীর সুমনের একজন মিডিয়া ছিলেন। তিনিই প্রথম আমাকে কবীর সমুনের সঙ্গে কাজের প্রস্তাব দেন এবং পরিচয় করিয়ে দেন। এরপর সুমনের সঙ্গে আমার সরাসরিই কথা হতে থাকে। উনি আমাকে পুত্রসমান স্নেহ করেন। তাঁর প্রতি আমারও শ্রদ্ধা অপরিসীম।
ঢাকায় চলছে সুমন উৎসব। ১৬ অক্টোবর বিকেলে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে ছিল কলকাতার শিল্পী কবীর সুমনের আধুনিক বাংলা গানের প্রথম আসর। গতকাল একই ভেন্যুতে বিকেল ৫টা থেকে তিনি শোনালেন বিভিন্ন রাগের ১০টি বাংলা খেয়াল।
মৎস্য ভবন থেকে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের দিকে যেতে যেতে রাস্তার বাঁ দিকে চোখে পড়ে তাক লাগানো দৃশ্য! হাজারো মানুষের দীর্ঘ সারি। সুশৃঙ্খলভাবে দাঁড়িয়ে মানুষ। কোথাও তাড়াহুড়ো নেই, বিশৃঙ্খলা নেই। মৎস্য ভবন, হাইকোর্ট হয়ে মানুষের সারি থেমেছে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের গেটে। সারিতে দাঁড়িয়ে সংস্কৃতিজন আসাদুজ
কবীর সুমনের কণ্ঠ যেন অডিটোরিয়াম ভর্তি দর্শকদের মাথায় হাত বুলিয়ে দিল আলতো করে। পরম নির্ভরতার ছোঁয়া পেয়ে উথলে উঠল শত অশান্ত মন। যেন এতদিন এত কোমলভাবে আদর করেনি কেউ, শুনতে চায়নি ভেতরের হাহাকার। সবার ভেতরের জমাট দুঃখ-শোক তাই পেল ছুটি। শত কণ্ঠ যোগ দিল কোরাসে।
কলকাতার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী কবীর সুমন ঢাকায় এসেছেন গত বৃহস্পতিবার। ১৫,১৮ ও ২১ অক্টোবর তিনটি আলাদা অনুষ্ঠানে গান শোনাবেন তিনি। আজ প্রথম দিন সুমন গাইবেন আধুনিক বাংলা গান। দ্বিতীয় অনুষ্ঠানে করবেন আধুনিক বাংলা খেয়াল। ২১ অক্টোবর আধুনিক গানের আরেকটি অনুষ্ঠান করে এবারের ঢাকা সফর শেষ করবেন সুমন।
শেষ মুহূর্তে বদলে গেল কবীর সুমনের গানের অনুষ্ঠানের ভেন্যু। রাজধানীর জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তনে তাঁর গাওয়ার কথা থাকলেও, সেখানে অনুষ্ঠান করার অনুমতি দেয়নি পুলিশ। বাধ্য হয়ে তাই ভেন্যু বদল করতে হলো আয়োজকদের। জাতীয় জাদুঘরের বদলে কবীর সুমন আজ গাইবেন ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশনে। জায়গা পরিবর্তনের কারণে অনুষ্ঠানের
অনুমতি মিলেছে কবীর সুমনের গানের অনুষ্ঠানের। তবে জাদুঘরে না, সুমন গান গাইবেন ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে। অনুষ্ঠানের আয়োজক প্রতিষ্ঠান পিপহোলের অন্যতম কর্ণধার ফুয়াদ বিন ওমর আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আর একদিন পরেই জাতীয় জাদুঘরে কবীর সুমনের গান গাওয়ার কথা। বৃহস্পতিবার দুপুরে তিনি ঢাকায় চলেও এসেছেন। কিন্তু শেষ মুহূর্তে তাঁর গানের অনুষ্ঠান নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছে।
‘গানওয়ালা’ কবীর সুমন এখন ঢাকায়। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান বাংলা গানের জনপ্রিয় এ সংগীতশিল্পী। এর আগে সকালের দিকে কবীর সুমনের ফেসবুক পেজে একটি ছবি
গান গাইতে ঢাকায় আসছেন কবীর সুমন। রাজধানীর শাহবাগের জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তনে ১৫, ১৮ ও ২১ অক্টোবর পৃথক তিনটি অনুষ্ঠানে গাইবেন তিনি। গত শুক্রবার থেকে শুরু হয়েছিল টিকিট বিক্রি। মাত্র তিন দিনেই ১৫ ও ২১ অক্টোবরের অনুষ্ঠানের সব টিকিট বিক্রি হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন অনুষ্ঠানের অন্যতম আয়োজক ইশতিয়াক খান।
গান গাইতে ঢাকায় আসছেন কবীর সুমন। রাজধানীর শাহবাগের জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তনে ১৫, ১৮ ও ২১ অক্টোবর পৃথক তিনটি অনুষ্ঠানে গাইবেন তিনি। গত শনিবার থেকে শুরু হয়েছিল টিকিট বিক্রি...
২৩ এপ্রিল ১৯৯২। বাংলা গানের গতিপথ বদলের তারিখ। ওই দিন প্রকাশ পায় কবীর সুমনের প্রথম আধুনিক গানের অ্যালবাম ‘তোমাকে চাই’। পেটকাটি চাঁদিয়াল, কখনো সময় আসে, হাল ছেড়ো না বন্ধু, চেনা দুঃখ চেনা সুখ, মন খারাপ করা বিকেল, তোমাকে চাইসহ ১২টি গান ছিল ওই অ্যালবামে।