কবীর সুমনের সঙ্গে আপনার সম্পর্কের শুরুটা কীভাবে?
সেটা তো অনেক দিন আগের কথা। কবীর সুমনের একজন মিডিয়া ছিলেন। তিনিই প্রথম আমাকে কবীর সমুনের সঙ্গে কাজের প্রস্তাব দেন এবং পরিচয় করিয়ে দেন। এরপর সুমনের সঙ্গে আমার সরাসরিই কথা হতে থাকে। উনি আমাকে পুত্রসমান স্নেহ করেন। তাঁর প্রতি আমারও শ্রদ্ধা অপরিসীম।
কবীর সুমনের সঙ্গে দ্বৈত গান গাইলেন। আপনার অনুভূতি জানতে চাই।
অনুভূতি অসাধারণ। কবীর সুমন উপমহাদেশের কিংবদন্তি শিল্পী। আধুনিক বাংলা গানকে নতুন রূপ দিয়েছেন তিনি। দীর্ঘ সংগীত ক্যারিয়ারে কবীর সুমন এখনো স্বমহিমায় উজ্জ্বল। আমি মনে করি, তাঁর মতো শিল্পীর সঙ্গে গাইতে পারাটা যেকোনো শিল্পীর জন্য গর্বের এবং আনন্দের।
নতুন গানটি সম্পর্কে বলুন?
আমার আর কবীর সুমনের গাওয়া দ্বৈতগান। ‘আসিফ এখন একান্নয়, কবীর চলছে তিয়াত্তর, চলতে চলতে রাত ফুরোয়, রাত পেরোলেই আসবে ভোর’-এমন কথায় গানটি লিখেছেন কবীর সুমন, সুরও করেছেন তিনি। সংগীতায়োজন করেছেন উজ্জ্বল সিনহা। গানটি প্রকাশ পাবে আর্ব এন্টারটেইনমেন্ট ইউটিউব চ্যানেলে।
তাঁর কথা ও সুরে আগেও গেয়েছেন। তখনও সুমন আপনার গায়কির প্রশংসা করেছিলেন। সেই আস্থার জায়গা থেকেই কি এই গান?
আগেই তিনি আমার গান শুনেছিলেন। শিল্পী হিসেবে আমার প্রতি তাঁর আস্থা ছিল বলেই আমাদের একসঙ্গে গান করা। আস্থার সেই জায়গাটা এখন আরও শক্ত হয়েছে। কবীর সুমনের সঙ্গে মোট ১১টি গান করা হয়েছে।
দ্বৈত গানের পরিকল্পনা কি আগে থেকেই করা ছিল?
তিনি বাংলাদেশে অনুষ্ঠান করতে আসার আগেই এই গান নিয়ে পরিকল্পনা হয়েছে। আমি যেহেতু পাসপোর্টের কারণে দেশের বাইরে যেতে পারি না, তাই তিনিই বাংলাদেশে আসার পরিকল্পনা করেন। এর মাঝে অনুষ্ঠানটি একটি উপলক্ষ যোগ করে। দেশে আসার আগেই তিনি গানের কথা ও সুর পাঠিয়ে দিয়েছিলেন। আমরা গানটি তৈরি করে রাখি। বাংলাদেশে আসার পর তিনি অনুষ্ঠান শেষ করলে ২৩ অক্টোবর আমরা ভয়েজ রেকর্ডিং করি।
তার মানে রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে শিল্পী হিসেবে আপনি বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন?
সে তো আজ ১৬ বছর ধরে হচ্ছি। আমাকে পাসপোর্ট দেওয়া হচ্ছে না, তাই দেশের বাইরে গাইতে যেতে পারছি না। আবার দেশেও অনুষ্ঠান করতে পারছি না।
কবীর সুমন তো কলকাতায় ফিরে গেছেন?
২২ অক্টোবর কলকাতায় ফেরার পরিকল্পনা ছিল তাঁর। যেহেতু গানটির ভয়েজ রেকর্ডিং বাকি ছিল, তাই রোববার রেকর্ডিং শেষ করে গতকাল ফিরে গেছেন তিনি।
গানের রেকর্ডিং হয়েছে কোথায়?
ঢাকার বাংলা ঢোল স্টুডিওতে।
কবীর সুমনের সঙ্গে গান নিয়ে আরও কোনো পরিকল্পনা আছে?
আছে। তাঁর সঙ্গে আরও অনেক গান হবে ইনশাল্লাহ। ইতিমধ্যে আরও দুটি গান রেডি হয়েছে। কবীর সুমনের কথা ও সুরেই হচ্ছে গান দুটি। আমার কণ্ঠ দেওয়া বাকি আছে।
আপনার অন্য গানের খবর কী?
গান হচ্ছে নিয়মিতই। বিভিন্ন কোম্পানির গান করছি। অনলাইনে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে সেসব গান মুক্তি পাচ্ছে। এগুলো নিয়মিত কাজ। তার মাঝে স্পেশাল কিছু ব্যাপার থাকে। কবীর সুমনের সঙ্গে গাওয়া গান তেমন স্পেশাল গান। স্পেশাল প্রাপ্তি।
গান শুনতে কবীর সুমনের অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন?
শেষ দিনের অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম।
কবীর সুমনের সঙ্গে আপনার সম্পর্কের শুরুটা কীভাবে?
সেটা তো অনেক দিন আগের কথা। কবীর সুমনের একজন মিডিয়া ছিলেন। তিনিই প্রথম আমাকে কবীর সমুনের সঙ্গে কাজের প্রস্তাব দেন এবং পরিচয় করিয়ে দেন। এরপর সুমনের সঙ্গে আমার সরাসরিই কথা হতে থাকে। উনি আমাকে পুত্রসমান স্নেহ করেন। তাঁর প্রতি আমারও শ্রদ্ধা অপরিসীম।
কবীর সুমনের সঙ্গে দ্বৈত গান গাইলেন। আপনার অনুভূতি জানতে চাই।
অনুভূতি অসাধারণ। কবীর সুমন উপমহাদেশের কিংবদন্তি শিল্পী। আধুনিক বাংলা গানকে নতুন রূপ দিয়েছেন তিনি। দীর্ঘ সংগীত ক্যারিয়ারে কবীর সুমন এখনো স্বমহিমায় উজ্জ্বল। আমি মনে করি, তাঁর মতো শিল্পীর সঙ্গে গাইতে পারাটা যেকোনো শিল্পীর জন্য গর্বের এবং আনন্দের।
নতুন গানটি সম্পর্কে বলুন?
আমার আর কবীর সুমনের গাওয়া দ্বৈতগান। ‘আসিফ এখন একান্নয়, কবীর চলছে তিয়াত্তর, চলতে চলতে রাত ফুরোয়, রাত পেরোলেই আসবে ভোর’-এমন কথায় গানটি লিখেছেন কবীর সুমন, সুরও করেছেন তিনি। সংগীতায়োজন করেছেন উজ্জ্বল সিনহা। গানটি প্রকাশ পাবে আর্ব এন্টারটেইনমেন্ট ইউটিউব চ্যানেলে।
তাঁর কথা ও সুরে আগেও গেয়েছেন। তখনও সুমন আপনার গায়কির প্রশংসা করেছিলেন। সেই আস্থার জায়গা থেকেই কি এই গান?
আগেই তিনি আমার গান শুনেছিলেন। শিল্পী হিসেবে আমার প্রতি তাঁর আস্থা ছিল বলেই আমাদের একসঙ্গে গান করা। আস্থার সেই জায়গাটা এখন আরও শক্ত হয়েছে। কবীর সুমনের সঙ্গে মোট ১১টি গান করা হয়েছে।
দ্বৈত গানের পরিকল্পনা কি আগে থেকেই করা ছিল?
তিনি বাংলাদেশে অনুষ্ঠান করতে আসার আগেই এই গান নিয়ে পরিকল্পনা হয়েছে। আমি যেহেতু পাসপোর্টের কারণে দেশের বাইরে যেতে পারি না, তাই তিনিই বাংলাদেশে আসার পরিকল্পনা করেন। এর মাঝে অনুষ্ঠানটি একটি উপলক্ষ যোগ করে। দেশে আসার আগেই তিনি গানের কথা ও সুর পাঠিয়ে দিয়েছিলেন। আমরা গানটি তৈরি করে রাখি। বাংলাদেশে আসার পর তিনি অনুষ্ঠান শেষ করলে ২৩ অক্টোবর আমরা ভয়েজ রেকর্ডিং করি।
তার মানে রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে শিল্পী হিসেবে আপনি বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন?
সে তো আজ ১৬ বছর ধরে হচ্ছি। আমাকে পাসপোর্ট দেওয়া হচ্ছে না, তাই দেশের বাইরে গাইতে যেতে পারছি না। আবার দেশেও অনুষ্ঠান করতে পারছি না।
কবীর সুমন তো কলকাতায় ফিরে গেছেন?
২২ অক্টোবর কলকাতায় ফেরার পরিকল্পনা ছিল তাঁর। যেহেতু গানটির ভয়েজ রেকর্ডিং বাকি ছিল, তাই রোববার রেকর্ডিং শেষ করে গতকাল ফিরে গেছেন তিনি।
গানের রেকর্ডিং হয়েছে কোথায়?
ঢাকার বাংলা ঢোল স্টুডিওতে।
কবীর সুমনের সঙ্গে গান নিয়ে আরও কোনো পরিকল্পনা আছে?
আছে। তাঁর সঙ্গে আরও অনেক গান হবে ইনশাল্লাহ। ইতিমধ্যে আরও দুটি গান রেডি হয়েছে। কবীর সুমনের কথা ও সুরেই হচ্ছে গান দুটি। আমার কণ্ঠ দেওয়া বাকি আছে।
আপনার অন্য গানের খবর কী?
গান হচ্ছে নিয়মিতই। বিভিন্ন কোম্পানির গান করছি। অনলাইনে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে সেসব গান মুক্তি পাচ্ছে। এগুলো নিয়মিত কাজ। তার মাঝে স্পেশাল কিছু ব্যাপার থাকে। কবীর সুমনের সঙ্গে গাওয়া গান তেমন স্পেশাল গান। স্পেশাল প্রাপ্তি।
গান শুনতে কবীর সুমনের অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন?
শেষ দিনের অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে