দেশে লক্ষ্যমাত্রার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নের দৌড়ে আগের সব ব্যর্থতার রেকর্ড ভঙ্গ হয়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে বা জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে মাত্র ৪ দশমিক ৭৫ অর্জন নিয়ে দেশ সর্বনিম্ন এডিপি বাস্তবায়নের নতুন রেকর্ড গড়েছে।
পাবনার রূপপুরে রাশিয়ার ভিভিইআর ১২০০ প্রযুক্তিতে দুই ইউনিটের পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হচ্ছে। এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের নির্মাণব্যয় এশিয়া মহাদেশের অন্য দেশগুলোর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণব্যয়ের তুলনায় বেশি। শুধু তা-ই নয়, নির্মাণ-ব্যয়ে যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, জাপান, ফিনল্যান্ড, স্ল
ডাকাতি, একদম দিনদুপুরে ডাকাতি। এক-দুই টাকা নয়, হাজার হাজার কোটি টাকা। হিসাবে প্রায় ১৪ বিলিয়ন ডলার। ১ বিলিয়ন মানে শতকোটি টাকা। তার অর্থ ১ হাজার ৪০০ কোটি ডলার। ১ ডলার আবার প্রায় ১২০ টাকা। তাহলে মোট কত টাকার ডাকাতি হয়? পাঠক, এবার হিসাব করতে পারেন ঠিক কত টাকার ডাকাতি। ১ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা। এর অর্থ ২
চলতি অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) জন্য বরাদ্দকৃত অর্থের প্রায় অর্ধেকই বাস্তবায়ন হয়নি। এমন পরিস্থিতিতে জাতীয় সংসদে উপস্থাপিত আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য বাজেটে নতুন করে এডিপির জন্য ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। অতীতের ধারাবাহিকতায় এই বিশাল বরাদ্দের অর্থ আগামী অর্থবছরে ব্য
অদক্ষতায় পিছিয়ে পড়েছে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়ন। চলতি অর্থবছরের ১০ মাসে অর্ধেকেরও কম এডিপির বাস্তবায়ন হয়েছে। ফলে অর্থবছরের আর মাত্র ২ মাস বাকি থাকলেও এ সময়ে আরও অর্ধেক এডিপি বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জের মুখে সরকার। পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
কৃচ্ছ্রসাধনের লক্ষ্যে আকার না বাড়িয়ে ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার নতুন বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) অনুমোদন দিয়েছে সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভায় নতুন এডিপির অনুমোদন দেওয়া হয়। এমন এক সময়ে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের এডিপির অনুমোদন দেওয়া হলো, যখন দেশের অর্থনীতি নানান
আসছে অর্থবছরে উন্নয়ন প্রকল্পে টাকা খরচে রক্ষণশীলতার পথে হাঁটতে যাচ্ছে সরকার। আগের দুই অর্থবছরে যে হারে উন্নয়ন প্রকল্পে বরাদ্দের আকার বাড়ানো হতো, আসছে অর্থবছরে বলতে গেলে বরাদ্দ খুব একটা বাড়ছে না। চলতি অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকারের চেয়ে মাত্র ২ হাজার কোটি টাকা বাড়ানো হচ্ছে। নিকট অত
অর্থবছরের শেষ সময়ে এসে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) বাস্তবায়নে গতি পেয়েছে। চলতি অর্থবছরের জুলাই-মার্চ সময়ে ৪২ দশমিক ৩০ শতাংশ বাস্তবায়িত হয়েছে। শুধু মার্চ মাসে এসেই বাস্তবায়ন হার ৮ দশমিক ৬৫ শতাংশ।
অর্থের সীমাবদ্ধতা বিবেচনায় নিয়ে গুরুত্বহীন প্রকল্প ও বরাদ্দে কড়াকড়ি রেখে নতুন অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) তৈরি শুরু করেছে সরকার। এডিপিতে উচ্চ প্রবৃদ্ধি, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ আর বিনিয়োগের বিষয়টি অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। নতুন অর্থবছরে বিদেশি সহায়তানির্ভর প্রকল্পে বিশেষ নজর থাকছে। বড় প্রক
অর্থ বরাদ্দে রক্ষণশীলতা ও নির্বাচনী ডামাডোলে অর্থবছরের পাঁচ মাসে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) বাস্তবায়ন মাত্র ১৭ শতাংশ। এটি গত ছয় বছরের মধ্যে কম এডিপি বাস্তবায়ন। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) সূত্রে জানা গেছে, গত পাঁচ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) মোট খরচ হয়েছে ৪৬
কৃষি মন্ত্রণালয়ের চলতি অর্থবছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আওতাধীন প্রকল্প বাস্তবায়নের অগ্রগতি সন্তোষজনক নয়। অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) প্রকল্প বাস্তবায়নের জাতীয় গড় অগ্রগতি ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ। গত অর্থবছরের একই সময়ে এই মন্ত্রণালয়ের গড় অগ্রগতি ছিল ৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ।
কোরাম সংকটে বরিশাল জেলা পরিষদের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট সভা হয়নি। প্রস্তাবিত বাজেট অনুমোদনে আজ মঙ্গলবার আহ্বান করা পরিষদের সভায় ১৪ জনের মধ্যে মাত্র তিনজন উপস্থিত ছিলেন। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আড়াই কোটি টাকা নিয়ে চেয়ারম্যানের সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণে অধিকাংশ সদস্য সভা বর্জন করে পণ্ড করে দিয়েছ
গত ২০২২-২৩ অর্থবছরে দেশের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) বাস্তবায়ন হার কমেছে। জুলাই থেকে জুন সময়ে এডিপি বাস্তবায়ন হয়েছে ৮৪ শতাংশ, যা আগের অর্থবছরের (২০২১-২২) চেয়ে ৮ দশমিক ৫৮ শতাংশ কম।
বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলায় সরকারি বরাদ্দের প্রায় ২ কোটি টাকা নিয়ে সোনালী ব্যাংকে হুলুস্থুল কাণ্ড ঘটে গেছে। আজ রোববার ব্যাংক ব্যবস্থাপকের কক্ষে দেড় ঘণ্টার বেশি সময় উপজেলা প্রকৌশলী মো. শহীদুল ইসলামকে আটকে রাখার অভিযোগ উঠেছে।
যোগাযোগ, জ্বালানি, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতকে প্রাধান্য দিয়ে আগামী অর্থবছরের (২০২৩-২৪) প্রস্তাবিত বাজেটে উন্নয়ন খাতে ২ লাখ ৭৭ হাজার কোটি টাকা সংস্থান রাখার কথা বলা হয়েছে। এর প্রায় পুরোটাই বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আওতায় বরাদ্দ থাকবে। বড় অঙ্কের টাকা পেয়েছে রূপপুর
২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট অনুমোদ দিয়েছে মন্ত্রিসভা। এখানে জিডিপির আকার ধরা হয়েছে ৫০ লাখ ৬ হাজার ৭৮২ কোটি টাকা। প্রস্তাবিত বাজেটের আকার নির্ধারণ করা হচ্ছে ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। যা জিডিপির ১৫ দশমিক ২ শতাংশ।
বহুমুখী চাপের মধ্যে তৈরি হচ্ছে আসছে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট। লাগামহীন মূল্যস্ফীতি, ডলার সংকট, রাজস্ব আয়ে বড় ধরনের ঘাটতি, আইএমএফের শর্তের খড়্গ, ভর্তুকির বোঝা, নির্বাচনী বছরে বাড়তি খরচের চাহিদা, অর্থায়ন সংকট–এইসব মিলিয়ে ভারসাম্য বজায় রেখে নতুন বাজেট তৈরিতে হিমশিম খাচ্ছে অর্থ মন্ত্রণালয়।