শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
ইবাদত
হিংসা ধ্বংস করে নেক আমল
হিংসা মানুষের চরিত্রের মন্দ দিক। এটি সমাজকে বিষিয়ে তোলে। পরিবার, সমাজ থেকে নিয়ে সর্বত্র ঘৃণা ও হানাহানির জন্য দায়ী এই হিংসা। তাই এটি পরিহার করার নির্দেশ দেয় ইসলাম। পরকালে হিংসুকদের পরিণতি হবে ভয়াবহ। কোরআন-হাদিসে হিংসা পরিহারের ফজিলতের কথাও বর্ণিত হয়েছে।
আল্লাহর ওপর ভরসা করার গুরুত্ব
আল্লাহর ওপর ভরসা করা মুমিনের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। আল্লাহ এমন মানুষকে ভালোবাসেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর কাজকর্মে তাদের সঙ্গে পরামর্শ করো।এরপর যখন সংকল্প করবে, তখন আল্লাহর ওপর ভরসা করবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ তাঁর ওপর ভরসাকারীদের ভালোবাসেন।’ (আলে-ইমরান: ১৫৯)
কখন কাকে দিয়ে বদলি হজ করানো যাবে
হজ করা ফরজ হওয়া সত্ত্বেও শরিয়ত নির্দিষ্ট কারণে অপারগ হলে অন্য কাউকে পাঠিয়ে যে হজ আদায় করা হয়, তা ইসলামের পরিভাষায় বদলি হজ নামে পরিচিত। বদলি হজ শর্তসাপেক্ষে বৈধ। এ ক্ষেত্রে বেশ কিছু বিধি-নিষেধও রয়েছে। এখানে এ সংক্রান্ত ১০টি জরুরি মাসায়েল তুলে ধরা হলো।
সুরা কোরাইশ থেকে যা শেখার আছে
সুরা কোরাইশ পবিত্র কোরআনের ১০৬তম সুরা। কোরাইশ মূলত রাসুল (সা.)-এর দ্বাদশ পুরুষ নজর বিন কিনানাহর উপাধি। পরে তাঁর বংশধরেরা কোরাইশ নামে পরিচিতি লাভ করেন। এ সুরায় কোরাইশদের নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, তাই এর নাম ‘কোরাইশ’ রাখা হয়েছে।
নতুন ঘরে ওঠার ইসলামি শিষ্টাচার
মানুষের পাঁচটি মৌলিক চাহিদার একটি বাসস্থান। আর এটি তখনই পূর্ণতা পায়, যখন একটি ঘর বানিয়ে তাতে ওঠা যায়। মানুষ নিজের ঘরে বাস করে যে নিরাপত্তা লাভ করে, অন্য কোথাও সে এমন নিরাপত্তা পায় না। এটি মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে বড় নেয়ামত। নেয়ামতের কৃতজ্ঞতা করা মুমিনের দায়িত্ব ও কর্তব্য। কেননা মহানবী (সা.) যখনই কোনো
সালাম দেওয়ার ইসলামি শিষ্টাচার
আরবি সালাম শব্দের অর্থ শান্তি, নিরাপত্তা, অভিবাদন ইত্যাদি। সালাম ইসলামের অন্যতম নিদর্শন। মুসলিমদের জন্য সালামকে অভিবাদন-বাক্য হিসেবে প্রণয়ন করা হয়েছে। মুসলিমরা যখন পরস্পর মিলিত হয়, তখন আসসালামু আলাইকুম বলে একে অপরকে অভিবাদন জানায়। সালাম দেওয়া-নেওয়ার কিছু আদব রয়েছে, যা মহানবী (সা.) উম্মতকে শিখিয়েছ
দরুদ পাঠ কেন গুরুত্বপূর্ণ
মহানবী (সা.)-কে আল্লাহ তাআলা পুরো মানবজাতির জন্য রহমত বানিয়ে পাঠিয়েছেন। তাঁকে আল্লাহর বার্তাবাহক, সুসংবাদদাতা ও ভীতি প্রদর্শনকারী বানানো হয়েছে। মানুষের প্রতি মহানবী (সা.)-এর অনুগ্রহ অসামান্য। আল্লাহ তাআলা সে জন্যই আমাদের তাঁর প্রতি দরুদ পাঠ করার নির্দেশ দিয়েছেন। স্বয়ং আল্লাহ তাআলা ও ফেরেশতাগণ নবী (স
কোরআনে চিন্তা ও গবেষণার তাগিদ
বিবেক-বুদ্ধি, ন্যায়-অন্যায় ও সত্য-মিথ্যার পার্থক্য বোঝার ক্ষমতা দিয়েই আল্লাহ মানুষ সৃষ্টি করেছেন। তাই মানুষ আশরাফুল মাখলুকাত তথা সৃষ্টির সেরা জীব। মানুষের সর্বোত্তম কাজ হলো আল্লাহ ও তাঁর সৃষ্টি নিয়ে চিন্তা ও গবেষণা করা। কেননা এর মাধ্যমে বান্দা আল্লাহর পরিচয় লাভ করতে পারে।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ সর্বোত্তম জিকির
আরবি জিকির শব্দের অর্থ স্মরণ করা, বর্ণনা করা ইত্যাদি। ইসলামের পরিভাষায় আল্লাহর স্মরণকে জিকির বলা হয়। জিকির এমন এক বিষয়, যার মাধ্যমে বান্দা দুনিয়া ও আখিরাতে বিভিন্ন পেরেশানি থেকে মুক্তি লাভ করে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘স্মরণ রেখো, কেবল আল্লাহর জিকিরেই অন্তরে প্রশান্তি লাভ হয়।
হাই তোলার সময় মুমিনের করণীয়
প্রাত্যহিক কর্মক্লান্তি ও দীর্ঘ পরিশ্রমজনিত অবসাদ থেকে হাই আসে। হাই তোলার ক্ষেত্রেও কিছু সুন্নত রয়েছে।
দুনিয়ার মোহ ত্যাগ করার পুরস্কার
জীবনের বাঁকে বাঁকে মানুষ ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় গুনাহে জড়িয়ে পড়ে। এসব গুনাহের মূল কারণ হিসেবে মহানবী (সা.) একটি বিষয়কে চিহ্নিত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘দুনিয়ার মোহই সব গুনাহের মূল।’ (শুআবুল ইমান) সুতরাং পরকালমুখী হয়ে দুনিয়ার প্রতি নির্লিপ্ত থাকলে, সহজেই আল্লাহর নাফরমানি থেকে মুক্ত থাকা যায়। আর যে ব্যক্তি আল্ল
অভিজ্ঞদের পরামর্শ নেওয়ার গুরুত্ব
আল্লাহতায়ালা মানুষের পুরো জীবনকেই বিভিন্ন পরীক্ষায় ভরিয়ে দিয়েছেন। এসব পরীক্ষা থেকে মানুষ অনেক অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে এবং পরবর্তী জীবনে তা কাজে লাগিয়ে সমস্যার সমাধান করে। তাই অভিজ্ঞতাকে শিক্ষকের সঙ্গে তুলনা করা হয়। আলি (রা.) বলেন, ‘যে বিষয়গুলো পণ্ডিতেরা কষ্ট করে সংগ্রহ করেছেন এবং তোমার জন্য মুক্ত করেছেন,
পোশাকের ইসলামি শিষ্টাচার
পোশাক সভ্যতার পরিচয় বহন করে। ইসলামে পোশাক পরে সতর ঢাকা ফরজ। মানানসই পোশাক মানুষের রুচিবোধের পরিচায়ক এবং সৌন্দর্যের প্রতীক। ইসলাম পোশাক পরার সুন্দর নীতিমালা দিয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) পুরুষদের টাখনুর নিচে ঝুলিয়ে কাপড় পরতে নিষেধ করেছেন। তা অহংকারের পরিচায়ক। তিনি বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি নিজের পরিধেয় কাপড় অহ
এতিমের দায়িত্ব নেওয়ার ৪ ফজিলত
ইসলামে এতিমদের সাহায্য করা এবং তাদের লালন-পালনের দায়িত্ব গ্রহণ করার অনেক ফজিলতের কথা এসেছে। এখানে হাদিসের আলোকে কয়েকটি ফজিলতের কথা তুলে ধরা হলো—এক. রাসুলুল্লাহ (সা.) এরশাদ করেন, ‘আমি ও এতিমের প্রতিপালনকারী জান্নাতে এভাবে থাকব (তিনি তর্জনী ও মধ্যাঙ্গুলি দিয়ে ইঙ্গিত করেন।
শিশুদের ধর্মীয় শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা
শিশুরা দেশ ও জাতির ভবিষ্যৎ কর্ণধার। একটি জাতির ভবিষ্যৎ সুন্দর হবে কি অসুন্দর হবে—তা নির্ভর করে শিশুদের বেড়ে ওঠার ওপর। তাদের যদি আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা হয়, তাহলে ভবিষ্যতে তারা জাতিকে পথ দেখাবে। অন্যথায় তারা একেকজন দেশ ও জাতির অশান্তির কারণ হয়ে দাঁড়াবে।
আজান দেওয়ার ফজিলত
ইসলামে আজান দেওয়া এবং মুয়াজ্জিন হওয়ার মর্যাদা অপরিসীম। মানুষকে নামাজের জন্য ডাকার বিনিময়ে তাঁকে জান্নাতের উঁচু স্থান দেওয়া হবে। হাদিসে মুয়াজ্জিনের অসংখ্য ফজিলতের কথা বর্ণিত হয়েছে।
ইসলামে কৃতজ্ঞতার গুরুত্ব
কৃতজ্ঞতা মহৎ গুণ। কৃতজ্ঞ মানুষকে সবাই পছন্দ করে। অকৃতজ্ঞকে সবাই নিন্দা করে; বেইমান বলে আখ্যা দেয়। কৃতজ্ঞতা মানুষকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যায়। মহান আল্লাহও কৃতজ্ঞ বান্দাদের পছন্দ করেন। অকৃতজ্ঞদের অপছন্দ করেন। মানুষের অকৃতজ্ঞতার নিন্দা করে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমার বান্দাদের মধ্যে খুব কমসংখ্যক লোকই কৃতজ্ঞ