রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
আড্ডা
কামিনী রায়
ব্রিটিশ ভারতে তখন হিন্দু মেয়েদের লেখাপড়া করাকে একরকম গর্হিত ও নিন্দনীয় কাজ বলে মনে করা হতো। তাই লুকিয়ে-চুরিয়ে বাবা ও স্বল্পশিক্ষত মা ছোট্ট কামিনীকে লেখাপড়ার হাতেখড়ি দিয়েছিলেন। সেই কামিনী রায়ের কথাই বলা হচ্ছে যিনি লিখেছেন, ‘সংশয়ে সংকল্প সদা টলে/ পাছে লোকে কিছু বলে’ কিংবা ‘সকলের তরে সকলে আমরা/ প্রত্যে
আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ
আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ প্রথম ব্যক্তি, যিনি সাম্প্রদায়িক চেতনার ঊর্ধ্বে থেকে পুথি সংগ্রহ ও সংকলন করেছিলেন। তাঁর সংগৃহীত পুথির সংখ্যা প্রায় দুই হাজার। এককভাবে কোনো প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি আজ পর্যন্ত এত পুথি সংগ্রহ করতে সক্ষম হননি।
এস এম সুলতান
আমরা যাঁকে এস এম সুলতান নামে চিনি তাঁর পুরো নাম শেখ মোহাম্মদ সুলতান। তাঁকে আবার ডাকা হতো লাল মিয়া বলে। তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন অসচ্ছল পরিবারে।
স্বপ্নের পেছনে ছোটা যখন ছেড়ে দিতে হয়
স্বপ্নের পেছনে ছোটা কি এখনো আপনাকে আনন্দ দেয়—সেটিও ভেবে দেখার পরামর্শ দিয়েছেন ক্যাথরিন। শুরুর আবেগ আর উদ্যম এখনো পুরোদমে আছে কি না সেটিও মাঝেমধ্যে পরখ করে নেওয়া দরকার।
চে গুয়েভারা
চে গুয়েভারার জীবনটা বর্ণাঢ্য। শৈশবে তাঁর পছন্দের বিষয় ছিল খেলাধুলা ও কবিতা। পড়াশোনা করেছেন চিকিৎসাবিদ্যায়। ২৩ বছর বয়সে বন্ধু আলবার্তো গ্রানাদোকে নিয়ে মোটরসাইকেলে পুরো লাতিন আমেরিকা পাড়ি দেওয়ার পরিকল্পনা করেন। এরপর বেরিয়ে পড়া। রোমাঞ্চকর সেই ভ্রমণে চিলি, পেরু হয়ে সাও পাওলোর কুষ্ঠরোগীদের কলোনিতে পৌঁছে
আলাউদ্দিন খাঁ
আলাউদ্দিন খাঁকে পাগল করেছিল সুর। সুরের সঙ্গেই যেন তাঁর সব আলাপ-পরিচয়। আর কিছুই সুরের চেয়ে বড় নয়। ত্রিপুরার রাজা বীরচন্দ্রমাণিক্যের দরবারে বসত সংগীতের মেলা। কাশিম আলি খান, যদু ভট্ট, হায়দার খাঁ তো ছিলেনই, রাজা নিজেও ছিলেন উচ্চাঙ্গসংগীতশিল্পী। আলাউদ্দিন খাঁর বাবা সাধু খান সেই সুরে রাঙিয়ে নিয়েছিলেন নিজে
হেলাল হাফিজ
উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থানের সময় হেলাল হাফিজ ‘এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়/ এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়’ কবিতাটি লেখেন। এই একটি কবিতা লিখেই তিনি রাতারাতি বিখ্যাত হয়ে যান। তখন তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। বিশ্ববিদ্যালয়ের সবাই তখন তাঁকে চিনত ‘নি
মোহাম্মদ মোদাব্বের
অনেকেই তাঁকে ‘বাগবান’ নামে চেনেন। সেই যে আজাদ পত্রিকায় মুকুলের মাহফিলের সম্পাদনা করতেন ‘বাগমান’ ছদ্মনামে, তা থেকেই শিশুকিশোরেরা তাঁকে সেই নামে চিনত। সত্যিই শিশু-কিশোরদের সঙ্গে ছিল তাঁর দারুণ সখ্য।
মনসুর উল করিম
চিত্রশিল্পী মনসুর উল করিম। তাঁর জন্ম রাজবাড়ী জেলা সদরের রামকান্তপুর গ্রামে, ১৯৫০ সালের ১ মার্চ। তিনি ঢাকা আর্ট ইনস্টিটিউট থেকে স্নাতক এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি শেষ করে শিক্ষকতা পেশায় যুক্ত হন। ১৯৭৬ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। এখান থে
আবুল হাশিম
আবুল হাশিমের জন্ম পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানের কাশিয়াড়ায়। তাঁর পিতা আবুল কাশেম বর্ধমানের কংগ্রেসের বিধায়ক ও একজন শীর্ষস্থানীয় নেতা ছিলেন।
বারীণ মজুমদার
সংগীতসাধক ছিলেন তিনি। সিদ্ধেশ্বরীর বাড়িটায় সারাক্ষণই কেউ না কেউ রেওয়াজ করতেন। নিজে রেওয়াজ করতেন দিনে গড়ে ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা। এ রকম একটি বাড়িতে যাঁরা বসবাস করেন, তাঁরা পড়াশোনার পাশাপাশি সংগীতের সঙ্গেও সখ্য গড়ে তুলবেন, এ আর নতুন কী?
জসীম উদ্দীন মণ্ডল
বাবার রেলের চাকরিতে ১৩ টাকা বেতনে সংসারে ঠিকমতো অন্ন-বস্ত্রের ব্যবস্থা হতো না। শৈশবে নিজের ঘরে দারিদ্র্য দেখেছেন। আর কৈশোরে দেখেছেন মানুষের ‘আজাদী’র জন্য লড়াই। তাই তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সৈনিক হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন।
শচীন দেববর্মন
সংগীতশিল্পী, সুরকার ও সংগীত পরিচালক শচীন দেববর্মন। শচীন কর্তা নামে তিনি সুপরিচিত। তাঁর মায়াবি কণ্ঠে একধরনের সুর যেন ঝরে পড়ত; বিশেষ করে লোকসংগীতে তিনি এক মায়ার জাদু সৃষ্টি করেছিলেন। শচীন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি নিয়ে ত্রিপুরার রাজদরবারে চাকরি নেন। শৈশবকাল থেকেই তিনি ছিলেন সংগীতের প্রতি
নিজের জন্য একটি ভূখণ্ড
আপনাদের মনে হতেই পারে যে এই লোকটা তৃতীয় বিশ্ব থেকে উঠে এসেছে, গল্প লেখার মতো মানসিক শান্তি এ পেল কোথায়? আপনাদের এই মনে হওয়া যথার্থ। আমি এমন এক বিশ্ব থেকে এসেছি, যা ঋণের ভারে নুইয়ে রয়েছে। সেই ঋণ চোকাতে গিয়ে দেশবাসীকে প্রায় অনাহারের মুখোমুখি দাঁড়াতে হচ্ছে। এশিয়ায় কিছু মানুষ ভেসে যাচ্ছে বন্যায়, আফ্রিকা
দেখার চোখ বদলাতে হবে
আমাদের সংকটের ইটপাথরগুলোই আমাদের ঘিরে দেয়াল রচনা করেছে। পৃথিবীর এই অংশের মানুষ তাদের নিজস্ব সাংস্কৃতিক চশমা পরে আমাদের বুঝে ওঠার উপায় খুঁজে পায় না। খুবই স্বাভাবিক যে তারা নিজেদের যে বাটখারায় বিচার করে, সেই একই বাটখারা ব্যবহার করে আমাদের মাপতেও। সব সংঘাত যে এক নয়, সেটা তারা বিস্মৃত হয়। আমাদের নিজস্ব
ভালোবাসা আর অপেক্ষা মেশানো
আদিম ও প্রাগৈতিহাসিক বনানীর মাঝে অনেক কিছুই কিন্তু অপেক্ষারত ছিল আমাদের জন্য। বিস্ময়ের সঙ্গে হঠাৎই লক্ষ করলাম, একটি সুন্দর পাহাড়ঘেরা মাঠ, স্বচ্ছ জলাধার, সবুজ বুনোফুল, আকাশ থেকে পাতার ফাঁক দিয়ে ঝরে পড়ছে উদার আলোর স্রোত। আমরা মন্ত্রমুগ্ধের মতো সেখানে থামলাম।
পড়া এবং বই
কম্পিউটার-ইন্টারনেট-টিভির মতো বিস্ময়কর আবিষ্কার সম্পর্কে আমরা অবহিত। এটা একটা বিপ্লব। তবে এমন নয় যে মানবসভ্যতায় এটাই প্রথম বিপ্লব। মুদ্রণ-বিপ্লব দুই-এক দশকে ঘটেনি, দীর্ঘ সময় লেগেছে, তা আমাদের মন ও চিন্তাধারাকে পাল্টে দিয়েছে।