অনলাইন ডেস্ক
মিউজিক তৈরির ফিচার নিয়ে এল মাইক্রোসফটের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) চ্যাটবট কোপাইলট। জেনারেটিভ এআইভিত্তিক মিউজিক অ্যাপ ‘সুনো’ এর সঙ্গে অংশীদারত্বে ফলে গ্রাহকদের এই সুবিধা দিতে পারবে মাইক্রোসফট। গ্রাহকেরা টেক্সটের মাধ্যমে বিভিন্ন নির্দেশনা দিয়ে পছন্দ অনুযায়ী গান তৈরি করতে পারবে।
ব্যবহারকারীরা বিভিন্ন নির্দেশনা দিলে সুনোর প্লাগ ইনের সাহায্যে একটি সম্পূর্ণ গান বা মিউজিক তৈরি করে দিতে পারে কোপাইলট। সুনো গানের লিরিক, বাদ্যযন্ত্র এমনকি গানের ভয়েসেও যুক্ত করে দেবে।
মাইক্রোসফট বলেছে ,যারা কীভাবে গান গাইতে হয়, বাদ্যযন্ত্র বাজাতে হয় বা নোটেশন পড়তে জানে না, তারা মাইক্রোসফটের কোপাইলট ব্যবহার করে মিউজিক তৈরি করতে পারবে। টেক্সটের নির্দেশনা অনুযায়ী মিউজিক বানানোর জন্য সব কাজ করবে সুনো।
যেভাবে ফিচারটি ব্যবহার করবেন
১. সুনো ব্যবহার করার জন্য কোপাইলট গ্রাহকদের যেকোনো ব্রাউজারে প্রবেশ করতে হবে।
২. এরপর এই ওয়েবসাইটে ঢুকতে হবে।
৩. মাইক্রোসফট অ্যাকাউন্ট দিয়ে লগইন করতে হবে।
৪. সুনো লোগোতে বা ‘মেক মিউজিক উইথ সুনো’ তে ক্লিক করতে হবে।
৫. পছন্দ অনুযায়ী নির্দশনাও দিলে কয়েক মিনিটের মধ্যে মিউজিক তৈরি করে দিবে কোপাইলট।
মাইক্রোসফট বিংয়ের এক ব্লগ পোস্টে কোম্পানিটি বলেছে, এই অংশীদারিত্ব সৃজনশীলতা ও নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে এবং সঙ্গীত সৃষ্টিকে সকলের কাছে সহজলভ্য করে তুলবে। আজকে (মঙ্গলবার) থেকে এই ফিচার কিছু গ্রাহকদের ব্যবহারের জন্য চালু করা হয়েছে এবং আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে সব গ্রাহকেরা এটি ব্যবহার করতে পারবে।
টেক জায়ান্ট ও স্টার্টআপগুলো একইভাবে জেনারেটিভ এআইভিত্তিক মিউজিক তৈরির প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ করছে। গত নভেম্বরে গুগলের এআই ল্যাব ডিপমাইন্ড ও ইউটিউবের সঙ্গে অংশীদারিত্ব করেছে। ইউটিউবের মিউজিকের জন্য জেনারেটিভ এআই মডেল লিরিয়া এবং ইউটিউব শর্টসে এআই টিউন তৈরির ড্রিম ট্র্যাক টুলের তৈরি করবে এই দুই কোম্পানি। মেটাও এআইভিত্তিক মিউজিক তৈরির টুল নিয়ে বেশ কিছু পরীক্ষা–নিরীক্ষা করছে। তবে এআইভিত্তিক কৃত্রিম গান তৈরি ক্ষেত্রে নৈতিক ও আইনী বিষয়গুলোর সমাধান এখনো করা হয়নি।
প্রচলিত মিউজিকের মাধ্যমে এআইয়ের অ্যালগরিদমগুলোকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। বিষয়টি নিয়ে গ্রাহক ও শিল্পীরা স্বাছন্দ্যবোধ করছেন না। কারণ শিল্পীদের মিউজিক ব্যবহার করে এআইকে প্রশিক্ষণ দিলেও এজন্য তাদের কোনো অর্থ প্রদান করা হয়না।
বেশিরভাগ এআইভিত্তিক কোম্পানি দাবি করে, শিল্পীদের গানগুলো পাবলিক তাই এআই প্রশিক্ষণে এসব মিউজিক ব্যবহার করা ক্ষতির কোনো কিছু না।
এআই প্রশিক্ষণের ডেটা সুনো কোথা থেকে সংগ্রহ করে, সেই সম্পর্কে কোনো তথ্য প্রকাশ করেনি। সুনোতে ব্যবহারকারীরা জনপ্রিয় শিল্পীর স্টাইলে মিউজিক তৈরি করা সুযোগ দেয়।
তথ্যসূত্র: টেকক্রাঞ্চ
মিউজিক তৈরির ফিচার নিয়ে এল মাইক্রোসফটের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) চ্যাটবট কোপাইলট। জেনারেটিভ এআইভিত্তিক মিউজিক অ্যাপ ‘সুনো’ এর সঙ্গে অংশীদারত্বে ফলে গ্রাহকদের এই সুবিধা দিতে পারবে মাইক্রোসফট। গ্রাহকেরা টেক্সটের মাধ্যমে বিভিন্ন নির্দেশনা দিয়ে পছন্দ অনুযায়ী গান তৈরি করতে পারবে।
ব্যবহারকারীরা বিভিন্ন নির্দেশনা দিলে সুনোর প্লাগ ইনের সাহায্যে একটি সম্পূর্ণ গান বা মিউজিক তৈরি করে দিতে পারে কোপাইলট। সুনো গানের লিরিক, বাদ্যযন্ত্র এমনকি গানের ভয়েসেও যুক্ত করে দেবে।
মাইক্রোসফট বলেছে ,যারা কীভাবে গান গাইতে হয়, বাদ্যযন্ত্র বাজাতে হয় বা নোটেশন পড়তে জানে না, তারা মাইক্রোসফটের কোপাইলট ব্যবহার করে মিউজিক তৈরি করতে পারবে। টেক্সটের নির্দেশনা অনুযায়ী মিউজিক বানানোর জন্য সব কাজ করবে সুনো।
যেভাবে ফিচারটি ব্যবহার করবেন
১. সুনো ব্যবহার করার জন্য কোপাইলট গ্রাহকদের যেকোনো ব্রাউজারে প্রবেশ করতে হবে।
২. এরপর এই ওয়েবসাইটে ঢুকতে হবে।
৩. মাইক্রোসফট অ্যাকাউন্ট দিয়ে লগইন করতে হবে।
৪. সুনো লোগোতে বা ‘মেক মিউজিক উইথ সুনো’ তে ক্লিক করতে হবে।
৫. পছন্দ অনুযায়ী নির্দশনাও দিলে কয়েক মিনিটের মধ্যে মিউজিক তৈরি করে দিবে কোপাইলট।
মাইক্রোসফট বিংয়ের এক ব্লগ পোস্টে কোম্পানিটি বলেছে, এই অংশীদারিত্ব সৃজনশীলতা ও নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে এবং সঙ্গীত সৃষ্টিকে সকলের কাছে সহজলভ্য করে তুলবে। আজকে (মঙ্গলবার) থেকে এই ফিচার কিছু গ্রাহকদের ব্যবহারের জন্য চালু করা হয়েছে এবং আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে সব গ্রাহকেরা এটি ব্যবহার করতে পারবে।
টেক জায়ান্ট ও স্টার্টআপগুলো একইভাবে জেনারেটিভ এআইভিত্তিক মিউজিক তৈরির প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ করছে। গত নভেম্বরে গুগলের এআই ল্যাব ডিপমাইন্ড ও ইউটিউবের সঙ্গে অংশীদারিত্ব করেছে। ইউটিউবের মিউজিকের জন্য জেনারেটিভ এআই মডেল লিরিয়া এবং ইউটিউব শর্টসে এআই টিউন তৈরির ড্রিম ট্র্যাক টুলের তৈরি করবে এই দুই কোম্পানি। মেটাও এআইভিত্তিক মিউজিক তৈরির টুল নিয়ে বেশ কিছু পরীক্ষা–নিরীক্ষা করছে। তবে এআইভিত্তিক কৃত্রিম গান তৈরি ক্ষেত্রে নৈতিক ও আইনী বিষয়গুলোর সমাধান এখনো করা হয়নি।
প্রচলিত মিউজিকের মাধ্যমে এআইয়ের অ্যালগরিদমগুলোকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। বিষয়টি নিয়ে গ্রাহক ও শিল্পীরা স্বাছন্দ্যবোধ করছেন না। কারণ শিল্পীদের মিউজিক ব্যবহার করে এআইকে প্রশিক্ষণ দিলেও এজন্য তাদের কোনো অর্থ প্রদান করা হয়না।
বেশিরভাগ এআইভিত্তিক কোম্পানি দাবি করে, শিল্পীদের গানগুলো পাবলিক তাই এআই প্রশিক্ষণে এসব মিউজিক ব্যবহার করা ক্ষতির কোনো কিছু না।
এআই প্রশিক্ষণের ডেটা সুনো কোথা থেকে সংগ্রহ করে, সেই সম্পর্কে কোনো তথ্য প্রকাশ করেনি। সুনোতে ব্যবহারকারীরা জনপ্রিয় শিল্পীর স্টাইলে মিউজিক তৈরি করা সুযোগ দেয়।
তথ্যসূত্র: টেকক্রাঞ্চ
পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথে পাঠানো স্যাটেলাইট বা কৃত্রিম উপগ্রহের মাধ্যমে সারা বিশ্বে মোবাইল ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা দিয়ে থাকে স্টারলিংক। এবার কম্পিউটারের পাশাপাশি স্মার্টফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার ও কল করার সুবিধা চালু করতে যাচ্ছে ইলন মাস্কের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানটি। নতুন এ সুবিধা চালুর জন্য বিভিন্ন দেশে
৫ ঘণ্টা আগেদেশের বাজারে ২০২৩ সালে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে অনার বাংলাদেশ। ব্র্যান্ডটি জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। আজকের পত্রিকা প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান অবস্থা, ব্র্যান্ড ও ইন্ডাস্ট্রির বিভিন্ন প্রসঙ্গ নিয়ে কথা বলেছে অনার বাংলাদেশের ডেপুটি কান্ট্রি ম্যানেজার মুজাহিদুল ইসলামের সঙ্গে।
১৬ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ার যোগাযোগমন্ত্রী মিশেল রোল্যান্ড ২১ নভেম্বর সংসদে ইতিহাস সৃষ্টিকারী এক আইন উত্থাপন করেছেন। এই আইন পাস হলে দেশটিতে ১৬ বছরের কম বয়সী শিশু-কিশোরদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হবে।
১৭ ঘণ্টা আগেঅ্যানিমেশন ও ভিজ্যুয়াল ইফেক্ট বা ভিএফএক্স বর্তমান সময়ে অনেক শিল্পে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। গেমিং, কনটেন্ট তৈরি, ব্র্যান্ডিং, ভার্চুয়াল সিমুলেশনসহ অনেক ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে অ্যানিমেশনের।
১৭ ঘণ্টা আগে