অনলাইন ডেস্ক
মিউজিক তৈরি ও কাস্টমাইজ করার জন্য নতুন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) টুল নিয়ে আসবে যুক্তরাষ্ট্রের সফটওয়্যার কোম্পানি অ্যাডোবি। টেক্সটের মাধ্যমে নির্দেশনা দিলে টুলটি মিউজিক তৈরি করে দেবে এবং পরবর্তীতে এগুলো এডিটও করা যাবে। ফলে কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতা ছাড়াও ব্যবহারকারীরা সহজেই মিউজিক তৈরি করতে পারবে। তবে টুলটি এখনো পরীক্ষা–নিরীক্ষামূলক পর্যায়ে রয়েছে। এর চূড়ান্ত সংস্করণ এখনো তৈরি হয়নি।
যুক্তরাষ্ট্রের ব্রুকলিনের হট পড সামিটে গত বুধবার এআই মিউজিক টুলটি উন্মোচন করে অ্যাডোবি। মিউজিক জেনআই কন্ট্রোল নামের প্রকল্পের আওতায় এআই টুলটি নিয়ে পরীক্ষা–নিরীক্ষা করছে কোম্পানিটি।
টুলটিতে বিভিন্ন স্টাইলের মিউজিক তৈরির নির্দেশনা দিতে পারবেন ব্যবহারকারীরা। যেমন: আনন্দের গান জ্যাজ স্টাইলে বা দুঃখের গান ক্ল্যাসিক্যাল স্টাইলে তৈরির নির্দেশনা দেওয়া যাবে। অ্যাডোবি বলছে, এআই টুলটি দিয়ে তৈরি মিউজিকগুলো পুনরায় এডিট করার সুবিধাও যুক্ত করা হয়েছে। ব্যবহারকারীরা মিউজিকের গঠন, টেম্পো, তীব্রতার মতো বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে। সেই সঙ্গে মিউজিকের বিভিন্ন অংশ রিমিক্স করা যাবে। কনটেন্ট তৈরির জন্য ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক তৈরির জন্য অডিওগুলো পুনরাবৃত্তি লুপ হিসেবে ব্যবহার করতে পারবে।
অ্যাডোবি আরও বলেছে, টুলটি কোনো ‘রেফারেন্স সুর’ দিয়েও মিউজিক তৈরি করে দিতে পারবে। তবে টুলটির প্রকৃত ইন্টারফেসটি কেমন হবে তা স্পষ্ট করে জানানো হয়নি।
পাবলিক কিছু মিউজিক এই ডেমো প্রকল্পে আপলোড করা হয়েছে বলে কোম্পানিটি জানায়। তবে টুলটিতে রেফারেন্স জন্য সরাসরি কোনো মিউজিক আপলোড করা যাবে নাকি তা জানানো হয়নি।
তবে এআইভিত্তিক মিউজিক তৈরির টুল অন্যান্য কোম্পানিও তৈরি করছে। যেমন: গুগলের মিউজিকএলএম ও মেটার অডিওক্রাফট। তবে সফটওয়্যার দুটি শুধু নতুন মিউজিক তৈরি করে দেয়। এগুলোতে মিউজিক এডিটের সুবিধা নেই। অর্থাৎ প্রতিবারই মিউজিক তৈরির জন্য একেবারে প্রথম থেকেই শুরু করতে হবে বা টুলটি দিয়ে তৈরি মিউজিকগুলো নিয়ে অন্য অডিও সফটওয়্যারে এডিট করতে হবে।
অ্যাডোবি রিসার্চের প্রধান গবেষক নিকোলাস ব্রায়ান বলেন, নতুন টুলগুলো শুধু অডিও তৈরি করে না। এটি অডিওয়ের গঠন, টেম্পো, তীব্রতার এডিটের নিয়ন্ত্রণ দিয়ে টুলটিকে ফটোশপের স্তরে নিয়ে যাচ্ছে।
ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটি ও কার্নেগি মেলন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব কম্পিউটার সায়েন্সের সহযোগিতায় মিউজিক জেনাআই প্রকল্পটি তৈরি করা হচ্ছে।
অ্যাডোবি বলছে, এটি ‘প্রাথমিক-পর্যায়ে’ রয়েছে। টুলটি কোম্পানির বিদ্যমান এডিটিং টুল যেমন অডিশন এবং প্রিমিয়ার প্রোতে অন্তর্ভুক্ত করা হতে পারে।
মিউজিক তৈরি ও কাস্টমাইজ করার জন্য নতুন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) টুল নিয়ে আসবে যুক্তরাষ্ট্রের সফটওয়্যার কোম্পানি অ্যাডোবি। টেক্সটের মাধ্যমে নির্দেশনা দিলে টুলটি মিউজিক তৈরি করে দেবে এবং পরবর্তীতে এগুলো এডিটও করা যাবে। ফলে কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতা ছাড়াও ব্যবহারকারীরা সহজেই মিউজিক তৈরি করতে পারবে। তবে টুলটি এখনো পরীক্ষা–নিরীক্ষামূলক পর্যায়ে রয়েছে। এর চূড়ান্ত সংস্করণ এখনো তৈরি হয়নি।
যুক্তরাষ্ট্রের ব্রুকলিনের হট পড সামিটে গত বুধবার এআই মিউজিক টুলটি উন্মোচন করে অ্যাডোবি। মিউজিক জেনআই কন্ট্রোল নামের প্রকল্পের আওতায় এআই টুলটি নিয়ে পরীক্ষা–নিরীক্ষা করছে কোম্পানিটি।
টুলটিতে বিভিন্ন স্টাইলের মিউজিক তৈরির নির্দেশনা দিতে পারবেন ব্যবহারকারীরা। যেমন: আনন্দের গান জ্যাজ স্টাইলে বা দুঃখের গান ক্ল্যাসিক্যাল স্টাইলে তৈরির নির্দেশনা দেওয়া যাবে। অ্যাডোবি বলছে, এআই টুলটি দিয়ে তৈরি মিউজিকগুলো পুনরায় এডিট করার সুবিধাও যুক্ত করা হয়েছে। ব্যবহারকারীরা মিউজিকের গঠন, টেম্পো, তীব্রতার মতো বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে। সেই সঙ্গে মিউজিকের বিভিন্ন অংশ রিমিক্স করা যাবে। কনটেন্ট তৈরির জন্য ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক তৈরির জন্য অডিওগুলো পুনরাবৃত্তি লুপ হিসেবে ব্যবহার করতে পারবে।
অ্যাডোবি আরও বলেছে, টুলটি কোনো ‘রেফারেন্স সুর’ দিয়েও মিউজিক তৈরি করে দিতে পারবে। তবে টুলটির প্রকৃত ইন্টারফেসটি কেমন হবে তা স্পষ্ট করে জানানো হয়নি।
পাবলিক কিছু মিউজিক এই ডেমো প্রকল্পে আপলোড করা হয়েছে বলে কোম্পানিটি জানায়। তবে টুলটিতে রেফারেন্স জন্য সরাসরি কোনো মিউজিক আপলোড করা যাবে নাকি তা জানানো হয়নি।
তবে এআইভিত্তিক মিউজিক তৈরির টুল অন্যান্য কোম্পানিও তৈরি করছে। যেমন: গুগলের মিউজিকএলএম ও মেটার অডিওক্রাফট। তবে সফটওয়্যার দুটি শুধু নতুন মিউজিক তৈরি করে দেয়। এগুলোতে মিউজিক এডিটের সুবিধা নেই। অর্থাৎ প্রতিবারই মিউজিক তৈরির জন্য একেবারে প্রথম থেকেই শুরু করতে হবে বা টুলটি দিয়ে তৈরি মিউজিকগুলো নিয়ে অন্য অডিও সফটওয়্যারে এডিট করতে হবে।
অ্যাডোবি রিসার্চের প্রধান গবেষক নিকোলাস ব্রায়ান বলেন, নতুন টুলগুলো শুধু অডিও তৈরি করে না। এটি অডিওয়ের গঠন, টেম্পো, তীব্রতার এডিটের নিয়ন্ত্রণ দিয়ে টুলটিকে ফটোশপের স্তরে নিয়ে যাচ্ছে।
ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটি ও কার্নেগি মেলন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব কম্পিউটার সায়েন্সের সহযোগিতায় মিউজিক জেনাআই প্রকল্পটি তৈরি করা হচ্ছে।
অ্যাডোবি বলছে, এটি ‘প্রাথমিক-পর্যায়ে’ রয়েছে। টুলটি কোম্পানির বিদ্যমান এডিটিং টুল যেমন অডিশন এবং প্রিমিয়ার প্রোতে অন্তর্ভুক্ত করা হতে পারে।
দেশের বাজারে ২০২৩ সালে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে অনার বাংলাদেশ। ব্র্যান্ডটি জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। আজকের পত্রিকা প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান অবস্থা, ব্র্যান্ড ও ইন্ডাস্ট্রির বিভিন্ন প্রসঙ্গ নিয়ে কথা বলেছে অনার বাংলাদেশের ডেপুটি কান্ট্রি ম্যানেজার মুজাহিদুল ইসলামের সঙ্গে।
৬ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ার যোগাযোগমন্ত্রী মিশেল রোল্যান্ড ২১ নভেম্বর সংসদে ইতিহাস সৃষ্টিকারী এক আইন উত্থাপন করেছেন। এই আইন পাস হলে দেশটিতে ১৬ বছরের কম বয়সী শিশু-কিশোরদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হবে।
৬ ঘণ্টা আগেঅ্যানিমেশন ও ভিজ্যুয়াল ইফেক্ট বা ভিএফএক্স বর্তমান সময়ে অনেক শিল্পে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। গেমিং, কনটেন্ট তৈরি, ব্র্যান্ডিং, ভার্চুয়াল সিমুলেশনসহ অনেক ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে অ্যানিমেশনের।
৭ ঘণ্টা আগেহ্যাকিংয়ের ফাঁদে পড়ার অন্যতম কারণ পাসওয়ার্ড শক্তিশালী না হওয়া। অনেকে মনে রাখার জন্য খুব সহজ পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন। এতেই বাধে বিপত্তি। তাই পাসওয়ার্ড ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন জরুরি।
৭ ঘণ্টা আগে