দারুণ একটা আইপিএল গেল মোস্তাফিজুর রহমানের। রাজস্থান রয়্যালসের হয়ে ১৪ ম্যাচে নিয়েছেন ১৪ উইকেট। বোলিং, ফিল্ডিং—টুর্নামেন্টে তাঁর উপস্থিতি ছিল নজর কাড়ার মতোই। দল টুর্নামেন্টের শেষ চারে না উঠতে পারায় মোস্তাফিজের আইপিএল-পর্ব শেষ হয়েছে দুই দিন আগে। বাঁহাতি পেসার এরই মধ্যে বাংলাদেশ দলের নির্ধারিত হোটেলেও উঠে পড়েছেন। এখন তাঁর চোখ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। সেখান থেকেই গত পরশু মোস্তাফিজ ফোনে জানালেন আইপিএলে তাঁর অভিজ্ঞতা এবং টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আশা ও লক্ষ্যের কথা। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন রানা আব্বাস।
রানা আব্বাস
প্রশ্ন: আরব আমিরাতে প্রথমবারের মতো আইপিএল খেললেন। সব মিলিয়ে অভিজ্ঞতা কেমন হয়েছে?
মোস্তাফিজুর রহমান: উইকেট-কন্ডিশন সম্পর্কে একটা ধারণা পেয়েছি। সাকিব (আল হাসান) ভাইও খেলছেন। যা দেখছি, যা ভাবনায় আসছে, তা দলের বোলারদের সঙ্গে শেয়ার করব।
প্রশ্ন: এবার আইপিএলের আমিরাত-পর্বে খুব বেশি বড় স্কোরের ম্যাচ দেখা যায়নি। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কি এমনই দেখার সম্ভাবনা বেশি?
মোস্তাফিজ: না, না...আইপিএলের চেয়ে বিশ্বকাপে উইকেট ভালো হবে। আইপিএলের উইকেটও খুব বেশি খারাপ বলা যাবে না। যে উইকেটগুলোয় বিশ্বকাপের খেলা হবে, সেগুলো ঢেকে দেওয়া দেখলাম। মাঝের এই উইকেটগুলো ভালো হতে পারে। আমার মনে হয় না... (আইপিএলের মতো উইকেট হবে)। বিশ্বকাপ বড় ইভেন্ট। ধরুন, ছয়টা উইকেট আছে। তিনটা ব্যবহার করা হয়েছে (আইপিএলে)। তিনটা রেখে দিয়েছে বিশ্বকাপের জন্য। বিশ্বকাপের উইকেটে আইপিএলের ম্যাচ তেমন একটা হয়নি। আমার যেটা মনে হয়, শারজা বাদে আবুধাবি আর দুবাইয়ের উইকেট ভালো হবে।
প্রশ্ন: এই ধরনের কন্ডিশনে আপনার কোন ডেলিভারি বেশি কার্যকর মনে হয়েছে?
মোস্তাফিজ: এখানে অত বেশি হয় না (কাটার)। একটু মাথা খাটিয়ে বোলিং করতে হবে। একটা জিনিস মনে হয়েছে, ব্যাটাররা দ্রুত উইকেট না দিলেই রান বেশি হচ্ছে। যে দলের আগেভাগে উইকেট যায়নি, সেই দলই রান করেছে। বোলিংয়ে এখানে মিশ্রণ রাখতে হবে। একই বল (বারবার) করা যাবে না। ভেরিয়েশন রাখতে হবে।
প্রশ্ন: আপনার দলের ব্যাটিং বিভাগ প্রত্যাশামতো ভালো করতে পারেনি। বোলিং বিভাগ ভালো করলেও প্রত্যাশিত ফল আপনারা পাননি। তাই না?
মোস্তাফিজ: হ্যাঁ। সাঞ্জু (স্যামসন) রান না করলে দলের স্কোর বড় হয়নি।
প্রশ্ন: ক্রিকেট পরিচালক হিসেবে রাজস্থান দলে কাজ করেছেন কুমার সাঙ্গাকারা। তাঁর সঙ্গে কি বিশেষ কোনো কথা হয়েছে?
মোস্তাফিজ: শেখার তো শেষ নেই। সবার কাছ থেকেই শিখছি। তিনি তো বড় লিজেন্ড, তাই না?
প্রশ্ন: রাজস্থানের যে চার ক্রিকেটার নিজেদের প্রতিটি ম্যাচ খেলেছেন, আপনি তাঁদের একজন (বাকি তিনজনই ভারতীয়)। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আপনাকে নিয়ে বিভিন্ন পোস্ট দেখে মনে হলো রাজস্থান আপনাকে অনেক গুরুত্ব দিয়েছে। দেশে থাকা আপনার বিরাট ভক্ত-সমর্থককে লক্ষ্য করেই শুধু নয়, পারফরম্যান্সও নিশ্চয়ই একটা বড় কারণ?
মোস্তাফিজ: আমি তাদের ব্যাপারে খুবই খুশি। আমাকে যথেষ্ট সম্মান দিয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বলেই নয়, তারা আমার কোনো চাওয়া অপূর্ণ রাখেনি। আমার খুব খুব ভালো লাগছে।
প্রশ্ন: কলকাতাও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাকিবকে অনেক গুরুত্ব দিয়েছে দেখি। অথচ তাঁর মতো খেলোয়াড়কে টানা কয়েকটি ম্যাচে একাদশের বাইরে থাকতে হয়েছে।
মোস্তাফিজ: ওদের (কলকাতা) দুই-তিনটা স্পিনার আছে তো, এ কারণেই ভাইয়ের (সাকিব) একাদশে জায়গা পেতে একটু সময় লেগেছে। ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে অনেক বিষয় থাকে। দলের সমন্বয়ের ব্যাপার থাকে। যারা খেলতে এসেছে, তারা সবাই ভালো, তাই না?
প্রশ্ন: যে দলেই খেলুন, স্ট্রাইক বোলারের ভূমিকা থাকে আপনার। দলের গুরুত্বপূর্ণ বোলার হলে কঠিন পরিস্থিতিতে বেশি বোলিং করার দায়িত্বও পড়ে আপনার কাঁধে। এই চ্যালেঞ্জ কেমন উপভোগ করেন?
মোস্তাফিজ: এটা তো ভালো। বারবার চ্যালেঞ্জ নেওয়ার বিষয় থাকে। এখান থেকেও আমি শিখছি। আমি যদি গুরুত্বপূর্ণ সময়ে বোলিং করি, কিছু কিছু জায়গায় হয়তো ব্যাটাররা চড়াও হয়। তখন বুঝতে পারি, যেখানে সফল হতে পারিনি, সেখানে আর কী করলে আরও ভালো ফল পাব। দেশের হয়ে এ রকম পরিস্থিতি এলে আমি আরও কী করে ভালো করতে পারব, বিষয়গুলো সম্পর্কে ধারণা নিতে পারি।
প্রশ্ন: যত দূর আপনাকে জানি, ব্যক্তিগতভাবে আপনি নিরিবিলি থাকতে পছন্দ করেন। গ্রামের পরিবেশে থাকতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। সেই আপনি যখন বিভিন্ন দেশের টুর্নামেন্ট খেলতে যান অনেকটা একা একা, তখন কীভাবে সেই বিচিত্র সংস্কৃতি, বিচিত্র পরিবেশে তাল মিলিয়ে চলেন?
মোস্তাফিজ: সত্যি বলতে মানুষের সঙ্গে সাধারণত আমার একটু মেশা হয় কম। এখানে যারা আসে, আমাদের সবার মূল কাজ হলো খেলা। সবার কমবেশি অভিজ্ঞতা হয়ে গেছে। দলের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অবশ্য সেভাবে অংশও নিই না। ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে অনেক কিছু থাকে। আমি সে সবে যাই না। যেগুলোতে না গেলে হয় না, সেগুলোয় যাই। এখানে মানিয়ে নিতে হয়। সবাই তো পেশাদার। দল বলুন, ম্যানেজমেন্ট বলুন, খেলোয়াড় বলুন–এখানে কেউ একেবারে নতুন নয়। সবাই বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট খেলে আসছে। সবাই পেশাদার। মানিয়ে নিতে তাই সমস্যা হয় না।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ দলে ফিরি, আরেকটি আইসিসি টুর্নামেন্ট সামনে। নিজেদের কেমন সুযোগ দেখছেন?
মোস্তাফিজ: এশিয়ার কন্ডিশনে খেলা। চেষ্টা তো থাকবে ভালো কিছু করার। দেশকে কিছু দেওয়ার। শুধু আমি না, আমার পুরো দলের। আমরা সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করব। সবার দোয়াও তো থাকবে আমাদের সঙ্গে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কখনো শেষ চারে ওঠেনি। এবার কতটা আশাবাদী আপনারা?
মোস্তাফিজ: আশা করতে পারি। যদি সবার ভালো সময় যায়। আমরা যে ১৫-১৭ জন আছি, এখান থেকে যদি পাঁচ-ছয়জন ক্লিক করে যাই, আশা করছি একটা ভালো ফল হবে।
প্রশ্ন: আরব আমিরাতে প্রথমবারের মতো আইপিএল খেললেন। সব মিলিয়ে অভিজ্ঞতা কেমন হয়েছে?
মোস্তাফিজুর রহমান: উইকেট-কন্ডিশন সম্পর্কে একটা ধারণা পেয়েছি। সাকিব (আল হাসান) ভাইও খেলছেন। যা দেখছি, যা ভাবনায় আসছে, তা দলের বোলারদের সঙ্গে শেয়ার করব।
প্রশ্ন: এবার আইপিএলের আমিরাত-পর্বে খুব বেশি বড় স্কোরের ম্যাচ দেখা যায়নি। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কি এমনই দেখার সম্ভাবনা বেশি?
মোস্তাফিজ: না, না...আইপিএলের চেয়ে বিশ্বকাপে উইকেট ভালো হবে। আইপিএলের উইকেটও খুব বেশি খারাপ বলা যাবে না। যে উইকেটগুলোয় বিশ্বকাপের খেলা হবে, সেগুলো ঢেকে দেওয়া দেখলাম। মাঝের এই উইকেটগুলো ভালো হতে পারে। আমার মনে হয় না... (আইপিএলের মতো উইকেট হবে)। বিশ্বকাপ বড় ইভেন্ট। ধরুন, ছয়টা উইকেট আছে। তিনটা ব্যবহার করা হয়েছে (আইপিএলে)। তিনটা রেখে দিয়েছে বিশ্বকাপের জন্য। বিশ্বকাপের উইকেটে আইপিএলের ম্যাচ তেমন একটা হয়নি। আমার যেটা মনে হয়, শারজা বাদে আবুধাবি আর দুবাইয়ের উইকেট ভালো হবে।
প্রশ্ন: এই ধরনের কন্ডিশনে আপনার কোন ডেলিভারি বেশি কার্যকর মনে হয়েছে?
মোস্তাফিজ: এখানে অত বেশি হয় না (কাটার)। একটু মাথা খাটিয়ে বোলিং করতে হবে। একটা জিনিস মনে হয়েছে, ব্যাটাররা দ্রুত উইকেট না দিলেই রান বেশি হচ্ছে। যে দলের আগেভাগে উইকেট যায়নি, সেই দলই রান করেছে। বোলিংয়ে এখানে মিশ্রণ রাখতে হবে। একই বল (বারবার) করা যাবে না। ভেরিয়েশন রাখতে হবে।
প্রশ্ন: আপনার দলের ব্যাটিং বিভাগ প্রত্যাশামতো ভালো করতে পারেনি। বোলিং বিভাগ ভালো করলেও প্রত্যাশিত ফল আপনারা পাননি। তাই না?
মোস্তাফিজ: হ্যাঁ। সাঞ্জু (স্যামসন) রান না করলে দলের স্কোর বড় হয়নি।
প্রশ্ন: ক্রিকেট পরিচালক হিসেবে রাজস্থান দলে কাজ করেছেন কুমার সাঙ্গাকারা। তাঁর সঙ্গে কি বিশেষ কোনো কথা হয়েছে?
মোস্তাফিজ: শেখার তো শেষ নেই। সবার কাছ থেকেই শিখছি। তিনি তো বড় লিজেন্ড, তাই না?
প্রশ্ন: রাজস্থানের যে চার ক্রিকেটার নিজেদের প্রতিটি ম্যাচ খেলেছেন, আপনি তাঁদের একজন (বাকি তিনজনই ভারতীয়)। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আপনাকে নিয়ে বিভিন্ন পোস্ট দেখে মনে হলো রাজস্থান আপনাকে অনেক গুরুত্ব দিয়েছে। দেশে থাকা আপনার বিরাট ভক্ত-সমর্থককে লক্ষ্য করেই শুধু নয়, পারফরম্যান্সও নিশ্চয়ই একটা বড় কারণ?
মোস্তাফিজ: আমি তাদের ব্যাপারে খুবই খুশি। আমাকে যথেষ্ট সম্মান দিয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বলেই নয়, তারা আমার কোনো চাওয়া অপূর্ণ রাখেনি। আমার খুব খুব ভালো লাগছে।
প্রশ্ন: কলকাতাও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাকিবকে অনেক গুরুত্ব দিয়েছে দেখি। অথচ তাঁর মতো খেলোয়াড়কে টানা কয়েকটি ম্যাচে একাদশের বাইরে থাকতে হয়েছে।
মোস্তাফিজ: ওদের (কলকাতা) দুই-তিনটা স্পিনার আছে তো, এ কারণেই ভাইয়ের (সাকিব) একাদশে জায়গা পেতে একটু সময় লেগেছে। ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে অনেক বিষয় থাকে। দলের সমন্বয়ের ব্যাপার থাকে। যারা খেলতে এসেছে, তারা সবাই ভালো, তাই না?
প্রশ্ন: যে দলেই খেলুন, স্ট্রাইক বোলারের ভূমিকা থাকে আপনার। দলের গুরুত্বপূর্ণ বোলার হলে কঠিন পরিস্থিতিতে বেশি বোলিং করার দায়িত্বও পড়ে আপনার কাঁধে। এই চ্যালেঞ্জ কেমন উপভোগ করেন?
মোস্তাফিজ: এটা তো ভালো। বারবার চ্যালেঞ্জ নেওয়ার বিষয় থাকে। এখান থেকেও আমি শিখছি। আমি যদি গুরুত্বপূর্ণ সময়ে বোলিং করি, কিছু কিছু জায়গায় হয়তো ব্যাটাররা চড়াও হয়। তখন বুঝতে পারি, যেখানে সফল হতে পারিনি, সেখানে আর কী করলে আরও ভালো ফল পাব। দেশের হয়ে এ রকম পরিস্থিতি এলে আমি আরও কী করে ভালো করতে পারব, বিষয়গুলো সম্পর্কে ধারণা নিতে পারি।
প্রশ্ন: যত দূর আপনাকে জানি, ব্যক্তিগতভাবে আপনি নিরিবিলি থাকতে পছন্দ করেন। গ্রামের পরিবেশে থাকতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। সেই আপনি যখন বিভিন্ন দেশের টুর্নামেন্ট খেলতে যান অনেকটা একা একা, তখন কীভাবে সেই বিচিত্র সংস্কৃতি, বিচিত্র পরিবেশে তাল মিলিয়ে চলেন?
মোস্তাফিজ: সত্যি বলতে মানুষের সঙ্গে সাধারণত আমার একটু মেশা হয় কম। এখানে যারা আসে, আমাদের সবার মূল কাজ হলো খেলা। সবার কমবেশি অভিজ্ঞতা হয়ে গেছে। দলের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অবশ্য সেভাবে অংশও নিই না। ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে অনেক কিছু থাকে। আমি সে সবে যাই না। যেগুলোতে না গেলে হয় না, সেগুলোয় যাই। এখানে মানিয়ে নিতে হয়। সবাই তো পেশাদার। দল বলুন, ম্যানেজমেন্ট বলুন, খেলোয়াড় বলুন–এখানে কেউ একেবারে নতুন নয়। সবাই বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট খেলে আসছে। সবাই পেশাদার। মানিয়ে নিতে তাই সমস্যা হয় না।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ দলে ফিরি, আরেকটি আইসিসি টুর্নামেন্ট সামনে। নিজেদের কেমন সুযোগ দেখছেন?
মোস্তাফিজ: এশিয়ার কন্ডিশনে খেলা। চেষ্টা তো থাকবে ভালো কিছু করার। দেশকে কিছু দেওয়ার। শুধু আমি না, আমার পুরো দলের। আমরা সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করব। সবার দোয়াও তো থাকবে আমাদের সঙ্গে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কখনো শেষ চারে ওঠেনি। এবার কতটা আশাবাদী আপনারা?
মোস্তাফিজ: আশা করতে পারি। যদি সবার ভালো সময় যায়। আমরা যে ১৫-১৭ জন আছি, এখান থেকে যদি পাঁচ-ছয়জন ক্লিক করে যাই, আশা করছি একটা ভালো ফল হবে।
এই শতাব্দির গোড়ার দিকের গল্প। বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে গতিময় এক ফাস্ট বোলারকে চোখে পড়ল রাকিব হায়দার পাভেলের। সেই বোলার ব্যাটেও ঝড় তুলতে পারেন। বয়সভিত্তিক ক্রিকেট থেকেই পাভেল ওই অলরাউন্ডারকে নিয়ে এলেন তাঁদের প্রথম বিভাগ ক্রিকেটের আজাদ স্পোর্টিংয়ে।
৭ ঘণ্টা আগেএবার সাফজয়ীদের পুরস্কৃত করল বেসরকারি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সাউথইস্ট ব্যাংক। প্রতিষ্ঠানটি আজ তাদের কার্যালয়ে আমন্ত্রণ জানিয়ে এই সম্মাননা জানায়। এ সময় ব্যাংকের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ছাড়াও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি তাবিথ আউয়াল এবং কয়েকজন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের গ্র্যান্ডমাস্টার জিয়াউর রহমানের মৃত্যুতে তাঁর পরিবার পড়েছে বিপাকে। সংকটময় এই মুহূর্তে জিয়ার পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটার তামিম ইকবাল।
১০ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে গ্লেন ম্যাক্সওয়েল করেছিলেন ১৬ রান। দুইবার মেরেছিলেন ডাক। সেই ব্যর্থতার ঝাল ঝাড়লেন অন্য সংস্করণ টি-টোয়েন্টিতে। ব্রিসবেনের গ্যাবায় আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানের ওপর চালালেন তাণ্ডব। ম্যাক্সওয়েলের তাণ্ডবের পর অস্ট্রেলিয়ার আক্রমণাত্মক বোলিংয়ে চোখে সর্ষেফ
১০ ঘণ্টা আগে