দুঃসময়টা কিছুতেই কাটিয়ে উঠতে পারছে না বাংলাদেশ দল। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ধারাবাহিক ব্যর্থতার পর ঘরের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ ৩-০ ব্যবধানে হেরেছে তারা। কেন টানা হার কিংবা কঠিন সময়টা পেছনে ফেলতে কী করণীয়, বিশ্লেষণ করলেন বর্তমানে আইসিসিতে কর্মরত বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক আমিনুল ইসলাম বুলবুল। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন রানা আব্বাস।
রানা আব্বাস
প্রশ্ন: বিশ্বকাপ-ব্যর্থতার পর টি-টোয়েন্টি সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ কেন পারছে না ব্যর্থতা কাটিয়ে উঠতে?
আমিনুল ইসলাম: তিনটাই লো স্কোরিং ম্যাচ, মনে হয়েছে ইনিংস লম্বা করার যে ক্ষেত্র বা প্ল্যাটফর্ম দরকার, তাদের (বাংলাদেশের ব্যাটার) সেটা নেই। শামীমের দারুণ ২০ রান, আফিফের সুন্দর ৩০, নাঈমের ৪০—এই সব ইনিংস বড় করতে ঘরোয়া ক্রিকেটে এ ধরনের পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে অনেকবার যেতে হবে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে লড়াইটা হয় তীব্র। এ ধরনের প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ পরিবেশ তারা ঘরোয়া ক্রিকেটে পায় না। একেবারেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এসে পায়। এ কারণেই ইনিংসগুলো বড় হয় না।
প্রশ্ন: আপনার চোখে এই সিরিজের ইতিবাচক দিক কোনগুলো?
আমিনুল: এই সিরিজে বাংলাদেশের ফিল্ডিং দেখার মতো উন্নতি হয়েছে। গ্রাউন্ড ফিল্ডিং, ব্যাকআপ, ক্যাচিং ভালো ছিল। সীমিত টেকনিক নিয়ে মেহেদী হাসান যেভাবে খেলে, তার এই সাহসকে প্রশংসা করতেই হবে। বাউন্সি উইকেটে কিংবা আরও কিছু জায়গায় তার উন্নতি করার আছে। তবে অন্ধকার সুড়ঙ্গের শেষে আলো দেখতে পাই। আপনি এগোতে পারেন শুধু ইতিবাচক দিকগুলো নিয়েই। আমি অনেক ইতিবাচক দিকই দেখতে পাই, অনেক সম্ভাবনা দেখতে পাই। ক্রিকেট প্রশাসনের নেতিবাচক দিক নিয়ে যতই বলি না কেন, আমি আশাবাদী। এই খেলোয়াড়েরা প্রতিভায় পূর্ণ। তারা যদি নির্ভার থাকতে পারে, তারা ভালো খেলবেই।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ একটা পুনর্নির্মাণের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এটিকে কীভাবে বিশ্লেষণ করবেন?
আমিনুল: প্রসেস, পুনর্নির্মাণ—এগুলো সব কথার কথা। কথা হচ্ছে, আপনার ঘরে কী আছে, কী নিতে চাচ্ছেন বাজার থেকে, আসলে আপনার প্রয়োজন বা চাহিদাটা কী। আপনার ঘরে প্রতিভার অভাব নেই। তখনই এটার রূপান্তর ভালো হবে যখন আপনার ঘরোয়া ক্রিকেট হবে খুব, খুবই প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। খেলোয়াড় তৈরি করতে ঘরোয়া ক্রিকেট প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হতে হবে। আর সেটি করতে হলে কাঠামো পরিবর্তন করতেই হবে। বিপিএলকে লক্ষ্য করে নয়, চার দিনের ক্রিকেটকে লক্ষ্য করে এগোতে হবে। যদি এই মুহূর্তে ক্রিকেট বোর্ডে থাকতাম, চার দিনের ক্রিকেটে পাঁচগুণ টাকা বাড়িয়ে দিতাম। আমার তো ৯০০ কোটি টাকা আছে। যে ছেলেটা ১০ হাজার পায়, ওকে এক লাখ করে দিতাম। এটা করলে ক্রিকেট অন্য পর্যায়ে চলে যেত। আর সবাই উইকেটের কথা বলছি। আমরা খেলোয়াড়দের সমালোচনা করছি, যারা উইকেট তৈরির দায়িত্বে আছে, তাদের কি জবাবদিহি নেই কোথাও?
প্রশ্ন: ঘরোয়া ক্রিকেটে উন্নতি আনতে কার্যকর উপায় কী?
আমিনুল: আইসিসির হাইপারফরম্যান্স ফ্রেমওয়ার্কে ক্রিটিক্যাল সাকসেস ফ্যাক্টর আছে, যেটি আমার তৈরি। এখানে তিনটি জিনিস আছে। প্রথমত, দেশব্যাপী মোস্তাফিজরা ছড়িয়ে আছে। এদের খুঁজে বের করার কাজ শুধু বিকেএসপির নয়, দেশব্যাপী কার্যকরী কোচিং পদ্ধতি দরকার। দ্বিতীয়ত, প্রত্যন্ত অঞ্চলে সবাইকে সুযোগ-সুবিধার মধ্যে আনতে হবে। তৃতীয়ত, প্রতিদ্বন্দ্বিতা উপজেলা পর্যায়েও ছড়িয়ে দিতে হবে। এটাকে বলে ক্রিকেটের সুষম উন্নয়ন। আমরা জাতীয় দলকেই দেশের ক্রিকেট ভাবি। কিন্তু সেটা দেশের ক্রিকেটের ছোট্ট একটা অংশ।
প্রশ্ন: সিনিয়র ক্রিকেটাররা না থাকলে বাংলাদেশ দল যে ছন্নছাড়া হয়ে যায়, এটির ব্যাখ্যা কী?
আমিনুল: সিনিয়র খেলোয়াড়দের কৃতিত্ব দিতেই হবে। তারা না থাকলে দলটা যে ছন্নছাড়া হয়ে যায়, এটার মানে কী? সিনিয়র খেলোয়াড়েরা দলকে ছন্নছাড়া হতে দেয় না। এটা হওয়া উচিত না। একটা দল চালাতে যথার্থ পদ্ধতি বা গভর্ন্যান্স থাকা দরকার। সেটা অনুসরণ করবে সবাই। সেটা পারফরম্যান্স, শৃঙ্খলা যে ভিত্তিতেই হোক।
প্রশ্ন: সামনে পাকিস্তান সিরিজ দিয়ে শুরু হচ্ছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় চক্র। বাংলাদেশ দলকে নিয়ে কতটা আশাবাদী?
আমিনুল: টেস্ট দল হিসেবে আমরা এমনিই অতটা ভালো নয়। আমরা অনেক শক্তি ব্যয় করি উইকেট নিয়ে ভেবে। এখান থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। উইকেট দুই দলের জন্য সমান হবে। আমরা যেন ড্রয়ের জন্য না খেলি। এখনো পর্যন্ত যত টেস্ট খেলেছি, সেগুলোর ৯০ শতাংশই ড্রয়ের লক্ষ্যে খেলে হেরেছি। সকালেই যেন চিন্তা করি আমরা জিতব। আগামীকাল যদি বাংলাদেশ নেপালের সঙ্গে খেলে, দলের সবাই কী ভাববে? আমরাই তো জিতব! কিন্তু প্রতিপক্ষ পাকিস্তান হলে এই ভাবনাটা আর থাকে না। প্রতিপক্ষের এই খেলোয়াড় আছে, ওই খেলোয়াড় আছে—এসব নিয়ে ভাবি। কিন্তু যদি ভাবি, ওহ, পাকিস্তান তো কী হয়েছে? নিজেদের কাজটা ঠিকঠাক করতে পারলেই জিতব। আমি আশাবাদী, বাংলাদেশ টেস্টে ভালো করবে।
প্রশ্ন: বিশ্বকাপ-ব্যর্থতার পর টি-টোয়েন্টি সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ কেন পারছে না ব্যর্থতা কাটিয়ে উঠতে?
আমিনুল ইসলাম: তিনটাই লো স্কোরিং ম্যাচ, মনে হয়েছে ইনিংস লম্বা করার যে ক্ষেত্র বা প্ল্যাটফর্ম দরকার, তাদের (বাংলাদেশের ব্যাটার) সেটা নেই। শামীমের দারুণ ২০ রান, আফিফের সুন্দর ৩০, নাঈমের ৪০—এই সব ইনিংস বড় করতে ঘরোয়া ক্রিকেটে এ ধরনের পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে অনেকবার যেতে হবে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে লড়াইটা হয় তীব্র। এ ধরনের প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ পরিবেশ তারা ঘরোয়া ক্রিকেটে পায় না। একেবারেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এসে পায়। এ কারণেই ইনিংসগুলো বড় হয় না।
প্রশ্ন: আপনার চোখে এই সিরিজের ইতিবাচক দিক কোনগুলো?
আমিনুল: এই সিরিজে বাংলাদেশের ফিল্ডিং দেখার মতো উন্নতি হয়েছে। গ্রাউন্ড ফিল্ডিং, ব্যাকআপ, ক্যাচিং ভালো ছিল। সীমিত টেকনিক নিয়ে মেহেদী হাসান যেভাবে খেলে, তার এই সাহসকে প্রশংসা করতেই হবে। বাউন্সি উইকেটে কিংবা আরও কিছু জায়গায় তার উন্নতি করার আছে। তবে অন্ধকার সুড়ঙ্গের শেষে আলো দেখতে পাই। আপনি এগোতে পারেন শুধু ইতিবাচক দিকগুলো নিয়েই। আমি অনেক ইতিবাচক দিকই দেখতে পাই, অনেক সম্ভাবনা দেখতে পাই। ক্রিকেট প্রশাসনের নেতিবাচক দিক নিয়ে যতই বলি না কেন, আমি আশাবাদী। এই খেলোয়াড়েরা প্রতিভায় পূর্ণ। তারা যদি নির্ভার থাকতে পারে, তারা ভালো খেলবেই।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ একটা পুনর্নির্মাণের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এটিকে কীভাবে বিশ্লেষণ করবেন?
আমিনুল: প্রসেস, পুনর্নির্মাণ—এগুলো সব কথার কথা। কথা হচ্ছে, আপনার ঘরে কী আছে, কী নিতে চাচ্ছেন বাজার থেকে, আসলে আপনার প্রয়োজন বা চাহিদাটা কী। আপনার ঘরে প্রতিভার অভাব নেই। তখনই এটার রূপান্তর ভালো হবে যখন আপনার ঘরোয়া ক্রিকেট হবে খুব, খুবই প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। খেলোয়াড় তৈরি করতে ঘরোয়া ক্রিকেট প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হতে হবে। আর সেটি করতে হলে কাঠামো পরিবর্তন করতেই হবে। বিপিএলকে লক্ষ্য করে নয়, চার দিনের ক্রিকেটকে লক্ষ্য করে এগোতে হবে। যদি এই মুহূর্তে ক্রিকেট বোর্ডে থাকতাম, চার দিনের ক্রিকেটে পাঁচগুণ টাকা বাড়িয়ে দিতাম। আমার তো ৯০০ কোটি টাকা আছে। যে ছেলেটা ১০ হাজার পায়, ওকে এক লাখ করে দিতাম। এটা করলে ক্রিকেট অন্য পর্যায়ে চলে যেত। আর সবাই উইকেটের কথা বলছি। আমরা খেলোয়াড়দের সমালোচনা করছি, যারা উইকেট তৈরির দায়িত্বে আছে, তাদের কি জবাবদিহি নেই কোথাও?
প্রশ্ন: ঘরোয়া ক্রিকেটে উন্নতি আনতে কার্যকর উপায় কী?
আমিনুল: আইসিসির হাইপারফরম্যান্স ফ্রেমওয়ার্কে ক্রিটিক্যাল সাকসেস ফ্যাক্টর আছে, যেটি আমার তৈরি। এখানে তিনটি জিনিস আছে। প্রথমত, দেশব্যাপী মোস্তাফিজরা ছড়িয়ে আছে। এদের খুঁজে বের করার কাজ শুধু বিকেএসপির নয়, দেশব্যাপী কার্যকরী কোচিং পদ্ধতি দরকার। দ্বিতীয়ত, প্রত্যন্ত অঞ্চলে সবাইকে সুযোগ-সুবিধার মধ্যে আনতে হবে। তৃতীয়ত, প্রতিদ্বন্দ্বিতা উপজেলা পর্যায়েও ছড়িয়ে দিতে হবে। এটাকে বলে ক্রিকেটের সুষম উন্নয়ন। আমরা জাতীয় দলকেই দেশের ক্রিকেট ভাবি। কিন্তু সেটা দেশের ক্রিকেটের ছোট্ট একটা অংশ।
প্রশ্ন: সিনিয়র ক্রিকেটাররা না থাকলে বাংলাদেশ দল যে ছন্নছাড়া হয়ে যায়, এটির ব্যাখ্যা কী?
আমিনুল: সিনিয়র খেলোয়াড়দের কৃতিত্ব দিতেই হবে। তারা না থাকলে দলটা যে ছন্নছাড়া হয়ে যায়, এটার মানে কী? সিনিয়র খেলোয়াড়েরা দলকে ছন্নছাড়া হতে দেয় না। এটা হওয়া উচিত না। একটা দল চালাতে যথার্থ পদ্ধতি বা গভর্ন্যান্স থাকা দরকার। সেটা অনুসরণ করবে সবাই। সেটা পারফরম্যান্স, শৃঙ্খলা যে ভিত্তিতেই হোক।
প্রশ্ন: সামনে পাকিস্তান সিরিজ দিয়ে শুরু হচ্ছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় চক্র। বাংলাদেশ দলকে নিয়ে কতটা আশাবাদী?
আমিনুল: টেস্ট দল হিসেবে আমরা এমনিই অতটা ভালো নয়। আমরা অনেক শক্তি ব্যয় করি উইকেট নিয়ে ভেবে। এখান থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। উইকেট দুই দলের জন্য সমান হবে। আমরা যেন ড্রয়ের জন্য না খেলি। এখনো পর্যন্ত যত টেস্ট খেলেছি, সেগুলোর ৯০ শতাংশই ড্রয়ের লক্ষ্যে খেলে হেরেছি। সকালেই যেন চিন্তা করি আমরা জিতব। আগামীকাল যদি বাংলাদেশ নেপালের সঙ্গে খেলে, দলের সবাই কী ভাববে? আমরাই তো জিতব! কিন্তু প্রতিপক্ষ পাকিস্তান হলে এই ভাবনাটা আর থাকে না। প্রতিপক্ষের এই খেলোয়াড় আছে, ওই খেলোয়াড় আছে—এসব নিয়ে ভাবি। কিন্তু যদি ভাবি, ওহ, পাকিস্তান তো কী হয়েছে? নিজেদের কাজটা ঠিকঠাক করতে পারলেই জিতব। আমি আশাবাদী, বাংলাদেশ টেস্টে ভালো করবে।
বুলাওয়েতে পাকিস্তান ২১ ওভার ব্যাটিং করলেই শুরু হয় বৃষ্টি। তারপর আর ব্যাটিংয়ের সুযোগ পায়নি তারা। ফলে শুরুতেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়া পাকিস্তান শেষ লড়াইয়ের সুযোগ পায়নি। ডাকওয়ার্থ লুইস স্টার্ন (ডিএলএস) পদ্ধতিতে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ৮০ রানে জিম্বাবুয়ের কাছে হেরেছে তারা। তিন ওয়ানডের সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগ
১১ ঘণ্টা আগেবগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে প্রথম দিন ছিল সুমন খানের তোপ, গতকাল দ্বিতীয় দিন দাগলেন সতীর্থ এনামুল হক। দুই পেসারের দুর্দান্ত বোলিংয়ে দেড় দিনেই ঢাকার কাছে ষষ্ঠ রাউন্ডে ইনিংস ও ১১ রানে হেরেছে রাজশাহী। ইনিংস ব্যবধানে জিতে শিরোপার লড়াই জমিয়ে তুলল ঢাকা। এ ম্যাচে বোনাসসহ ৯ পয়েন্ট অর্জন করেছে তারা। ছয় ম্যা
১১ ঘণ্টা আগেজেদ্দায় চলছে আইপিএলের নিলাম। সেখানে চমকে দিয়েছেন ভেঙ্কাটেশ আইয়ার, তাঁর দাম উঠেছে ২৩ কোটি ৭৫ লাখ রূপিতে। তাঁর ভিত্তি মূল্য ছিল ২ কোটি রুপি। নিলামের টেবিলে ২৯ বছর বয়সী অলরাউন্ডারকে পেতে বেঙ্গালুরু ও কলকাতার মধ্যে বেশ লড়াই হয়েছে। শেষ পর্যন্ত তাঁর পুরোনো দল কলকাতাই দলে নিয়েছে বড় অঙ্কে। ভেঙ্কাটেশকে দিয়ে
১২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) ফুটবলের ১৭ তম আসর শুরু ২৯ নভেম্বর থেকে। প্রথম দিনেই মাঠে নামছে গত আসরের চ্যাম্পিয়ন বসুন্ধরা কিংস ও রানারআপ মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব।
১৩ ঘণ্টা আগে