ক্রীড়া ডেস্ক
ক্লাব কিংবা আন্তর্জাতিক ফুটবল—‘বুড়ো’ বয়সেও দলের প্রাণভোমরা হয়ে আছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। ইরানের আলী দায়েইকে ছাপিয়ে জাতীয় দলের হয়ে সবচেয়ে বেশি গোলের রেকর্ড গড়েছেন এ মৌসুমেই। এক যুগ পর ওল্ড ট্রাফোর্ডে ফিরে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকেও পথ দেখাচ্ছেন তিনি।
দারুণ ছন্দে থাকলেও ম্যানইউয়ের রোনালদো নন, জ্যাক উইলশেয়ারের চোখে ম্যানচেস্টার সিটির বার্নার্দো সিলভা এই মুহূর্তে পর্তুগালের সেরা ফুটবলার। রেডিও স্টেশন টক স্পোর্টকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ইংল্যান্ড ও আর্সেনালের সাবেক ফুটবলার বলেছেন, ‘ক্রিস্টিয়ানো (রোনালদো) কোনোভাবেই সেরা পর্তুগিজ নয়। এই মুহূর্তে সেরা বার্নার্দো সিলভা। আমি ওকে সবার ওপরেই রাখছি। আমি বলছি না, সম্মিলিতভাবে সে ক্রিস্টিয়ানোর চেয়ে ভালো। কিন্তু আগামীকাল যদি আমার দলের ম্যাচ থাকে, তাহলে বার্নার্দোকে বেছে নেব।’
উইলশেয়ার কেন রোনালদোর চেয়ে সিলভাকে পর্তুগালের সেরা মানছেন, সেটির ব্যাখ্যাও দিয়েছেন। তাঁর মতে, ৩৬ বছর বয়সী রোনালদো নামে-ভারে দলের প্রাণভোমরা হয়ে আছেন। কিন্তু বার্নার্দো সিলভা খুব বড় মাপের তারকা না হওয়ায় আড়ালে পড়ে গেছেন।
প্রতিভার জানান দিয়ে পেপ গার্দিওলার সিটিতে এরই মধ্যে নিজেকে অপরিহার্য সদস্য বানিয়ে ফেলেছেন সিলভা। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে কমপক্ষে ১০০ ম্যাচ খেলা ফুটবলারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৭৭% জয়ের রেকর্ড তাঁর।
প্রিমিয়ার লিগের বর্তমান মৌসুমে এখন পর্যন্ত ২০ ম্যাচ খেলেছেন সিলভা। এর ১৮টিতেই পুরো ৯০ মিনিট দাপিয়ে বেড়িয়েছেন এ উইঙ্গার। করেছেন ৭ গোল ও ২টি অ্যাসিস্ট। দলের প্রয়োজনে ভূমিকা বদলে খেলেছেন অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার হিসেবেও। বল বানিয়ে দিতেও পটু তিনি।
এদিকে, রোনালদো গোল করে চললেও দলের প্রয়োজন মেটাতে পারছেন খুব কমই। গত মৌসুমেও পর্তুগাল ও জুভেন্টাসের হয়ে অনেক গোল পেলেও কোনো শিরোপা এনে দিতে পারেননি। যে কারণে এবারের ব্যালন ডি’অরের শীর্ষ পাঁচেও ঠাঁই হয়নি তাঁর।
যদিও রোনালদোর নেতৃত্বে পর্তুগাল জাতীয় দলকে বলা হচ্ছে তাদের ‘সোনালি প্রজন্ম’। ব্রুনো ফার্নান্দেজ, রুই পাত্রিসিও, রুবেন দিয়াজ, জোয়াও কানসেলো, নুনো মেন্দেজ, জোয়াও ফেলিক্স, দিয়োগো জোতা, আন্দ্রে সিলভা, গনসালো গেদেস, রাফায়েল গেরেইরো, বার্নার্দো সিলভাদের নিয়ে গড়া দলটা এখন সর্বমহলেই সমীহ করার মতো।
অথচ এই দুর্দান্ত দল নিয়েও কাতার বিশ্বকাপে পর্তুগালের টিকিট পাওয়া নিয়ে দেখা দিয়েছে সংশয়। বিশ্বকাপ খেলতে চাইলে রোনালদো-সিলভাদের পাড়ি দিতে হবে বর্তমান ইউরো চ্যাম্পিয়ন ইতালির বাঁধা।
ক্লাব কিংবা আন্তর্জাতিক ফুটবল—‘বুড়ো’ বয়সেও দলের প্রাণভোমরা হয়ে আছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। ইরানের আলী দায়েইকে ছাপিয়ে জাতীয় দলের হয়ে সবচেয়ে বেশি গোলের রেকর্ড গড়েছেন এ মৌসুমেই। এক যুগ পর ওল্ড ট্রাফোর্ডে ফিরে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকেও পথ দেখাচ্ছেন তিনি।
দারুণ ছন্দে থাকলেও ম্যানইউয়ের রোনালদো নন, জ্যাক উইলশেয়ারের চোখে ম্যানচেস্টার সিটির বার্নার্দো সিলভা এই মুহূর্তে পর্তুগালের সেরা ফুটবলার। রেডিও স্টেশন টক স্পোর্টকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ইংল্যান্ড ও আর্সেনালের সাবেক ফুটবলার বলেছেন, ‘ক্রিস্টিয়ানো (রোনালদো) কোনোভাবেই সেরা পর্তুগিজ নয়। এই মুহূর্তে সেরা বার্নার্দো সিলভা। আমি ওকে সবার ওপরেই রাখছি। আমি বলছি না, সম্মিলিতভাবে সে ক্রিস্টিয়ানোর চেয়ে ভালো। কিন্তু আগামীকাল যদি আমার দলের ম্যাচ থাকে, তাহলে বার্নার্দোকে বেছে নেব।’
উইলশেয়ার কেন রোনালদোর চেয়ে সিলভাকে পর্তুগালের সেরা মানছেন, সেটির ব্যাখ্যাও দিয়েছেন। তাঁর মতে, ৩৬ বছর বয়সী রোনালদো নামে-ভারে দলের প্রাণভোমরা হয়ে আছেন। কিন্তু বার্নার্দো সিলভা খুব বড় মাপের তারকা না হওয়ায় আড়ালে পড়ে গেছেন।
প্রতিভার জানান দিয়ে পেপ গার্দিওলার সিটিতে এরই মধ্যে নিজেকে অপরিহার্য সদস্য বানিয়ে ফেলেছেন সিলভা। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে কমপক্ষে ১০০ ম্যাচ খেলা ফুটবলারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৭৭% জয়ের রেকর্ড তাঁর।
প্রিমিয়ার লিগের বর্তমান মৌসুমে এখন পর্যন্ত ২০ ম্যাচ খেলেছেন সিলভা। এর ১৮টিতেই পুরো ৯০ মিনিট দাপিয়ে বেড়িয়েছেন এ উইঙ্গার। করেছেন ৭ গোল ও ২টি অ্যাসিস্ট। দলের প্রয়োজনে ভূমিকা বদলে খেলেছেন অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার হিসেবেও। বল বানিয়ে দিতেও পটু তিনি।
এদিকে, রোনালদো গোল করে চললেও দলের প্রয়োজন মেটাতে পারছেন খুব কমই। গত মৌসুমেও পর্তুগাল ও জুভেন্টাসের হয়ে অনেক গোল পেলেও কোনো শিরোপা এনে দিতে পারেননি। যে কারণে এবারের ব্যালন ডি’অরের শীর্ষ পাঁচেও ঠাঁই হয়নি তাঁর।
যদিও রোনালদোর নেতৃত্বে পর্তুগাল জাতীয় দলকে বলা হচ্ছে তাদের ‘সোনালি প্রজন্ম’। ব্রুনো ফার্নান্দেজ, রুই পাত্রিসিও, রুবেন দিয়াজ, জোয়াও কানসেলো, নুনো মেন্দেজ, জোয়াও ফেলিক্স, দিয়োগো জোতা, আন্দ্রে সিলভা, গনসালো গেদেস, রাফায়েল গেরেইরো, বার্নার্দো সিলভাদের নিয়ে গড়া দলটা এখন সর্বমহলেই সমীহ করার মতো।
অথচ এই দুর্দান্ত দল নিয়েও কাতার বিশ্বকাপে পর্তুগালের টিকিট পাওয়া নিয়ে দেখা দিয়েছে সংশয়। বিশ্বকাপ খেলতে চাইলে রোনালদো-সিলভাদের পাড়ি দিতে হবে বর্তমান ইউরো চ্যাম্পিয়ন ইতালির বাঁধা।
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
৮ ঘণ্টা আগেভারতের আপত্তিতে পাকিস্তানের তিন শহরে ট্রফি সফর বাতিল করেছে আইসিসি। দীর্ঘ ২৮ বছর পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। তবে শুরু থেকেই বিভিন্ন আপত্তি তুলছে ভারত।
৯ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
১০ ঘণ্টা আগে