নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নেপালের বিপক্ষে ম্যাচে আক্রমণের কোনো কমতিই ছিল না বাংলাদেশের। অঞ্জনা রানা মাগার নামের ‘হিমালয়কন্যার’ সেই দেয়াল আটকে পয়েন্ট হারিয়েছিল স্বাগতিকেরা। দুর্দান্ত কিছু সুযোগ নষ্ট হয়ে পয়েন্ট হারানোর আক্ষেপ থেকে বাংলাদেশ কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন বলেছিলেন ‘দুর্ভাগ্য!’
জয়ের আশা নিয়ে পয়েন্ট হারানোর খেদ থেকে তাই ভুটানের বিপক্ষে শুরু থেকেই ঝাঁপাল বাংলাদেশের মেয়েরা। উল্টোদিকে ভুটানি গোলরক্ষক কর্মা ইয়ুডেনের ‘অঞ্জনা’ হতে না পারাটাও কাজটা সহজ করে দিল মারিয়া মান্ডাদের জন্য। কর্মার একাধিক ‘শিশুতোষ’ ভুল আর আগের ম্যাচে গোল না পাওয়ার ক্ষুধা-দুইয়ে মিলে ভুটানকে উড়িয়ে ছন্দে ফিরল বাংলাদেশ। ৬-০ গোলের বড় এক জয় দিয়ে এবারের সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী চ্যাম্পিয়নশিপে প্রথম জয় পেল গোলাম রব্বানী ছোটনের দল।
নেপালের কাছে পয়েন্ট হারানো একাদশ থেকে তিন খেলোয়াড়কে সাইড বেঞ্চে বসিয়ে ভুটানের বিপক্ষে একাদশ সাজিয়েছিলেন বাংলাদেশ কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন। নিলুফার ইয়াসমিন নীলা, মার্জিয়া আর শামসুন্নাহার জুনিয়রের পরিবর্তে শুরুর একাদশে ছিলেন আফিদা খন্দকার, শাহেদা আক্তার রিপা ও আনুচিং মোগিনি।
কমলাপুরের বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহি মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে ভুটান ডিফেন্ডারের ভুলেই দ্বিতীয় মিনিটেই লিড পায় বাংলাদেশ। গোলমুখ থেকে বিপদমুক্ত করতে গিয়ে তহুরা খাতুনের গায়ে উল্টো বল মেরে বসেন ভুটান ডিফেন্ডার কর্মা ওয়াংমো। স্বাগতিক স্ট্রাইকারের গায়ে লেগে বল দিক পাল্টে জড়ায় জালে।
গোলের পর ম্যাচ আর বলের নিয়ন্ত্রণ পুরোটাই চলে যায় বাংলাদেশের দখলে। ২১ মিনিটে মারিয়ার ক্রস থেকে শাহিদা আক্তার রিপার হেড আটকে দেন কর্মা ইয়ুডেন। ৩১ মিনিটে শামসুন্নাহার সিনিয়রের ক্রস থেকে আনুচিং মোগিনির হেডও খুঁজে পায়নি জাল।
সুযোগ নষ্ট হলেও সেই আক্ষেপ আর শেষ পর্যন্ত থাকেনি অবশ্য। ৪১ মিনিটে বাংলাদেশকে দ্বিতীয় গোল উপহার দেন শাহেদা আক্তার রিপা। ডান প্রান্ত ধরে একাই ডি-বক্সে ঢুকে যান রিপা, ডান পায়ে নেন কোনাকুনি এক শট। সেই শটেই এল গোল।
প্রথমার্ধের অতিরিক্ত সময়ে বাংলাদেশকে তৃতীয় গোল উপহার দেন তহুরা। ডি-বক্সের ডান প্রান্ত থেকে মাপা এক ক্রস দিয়েছিলেন রিপা। সেখান থেকে বাম প্রান্তে থাকা তহুরার হেড পোস্টের ডান প্রান্ত দিয়ে খুঁজে পায় জাল।
বিরতি থেকে ফিরেই আবারও গোল বাংলাদেশের। এ যেন ভুটানি গোলরক্ষকের রীতিমতো উপহার! ৪৭ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে নেওয়া শাহেদা আক্তার রিপার ‘নির্বিষ’ শট কর্মার গ্লাভস ফস্কে জড়ায় জালে। এই গোলের পরপরই কর্মাকে উঠিয়ে বদলি গোলরক্ষক কিংজ্যাং ডেমাকে মাঠে নামান ভুটান কোচ টাঙ্কা মায়া।
৬৮ মিনিটে চোখজুড়ানো এক গোলে ব্যবধান বড় করেন ঋতুপর্না চাকমা। ডি-বক্সের ভেতরে ভুটানের দুই খেলোয়াড়ের পা ঘুরে বল পেয়েছিলেন ঋতুপর্না। সামনে প্রতিপক্ষের এক খেলোয়াড় দাঁড়িয়ে থাকায় শট নেওয়ার মতো জায়গা ছিল অল্প। নিজের শরীরকে হালকা বাঁকিয়ে জায়গা বানিয়ে বাঁ পায়ে বেশ জোরের সঙ্গে নেওয়া ঋতুপর্নার শট ভুটানের এক ডিফেন্ডারের গায়ে লেগে ঢুকে যায় জালে।
বাংলাদেশের শেষ গোলটি পুরো ম্যাচে দুর্দান্ত খেলা অধিনায়ক মারিয়া মান্ডার। যোগ করা সময়ে বাংলাদেশকে ষষ্ঠ গোল এনে দেন অধিনায়ক মারিয়া। ডি-বক্সে জটলার ভেতর থেকে বাঁ পায়ের শটে গোল তুনে নেন অনূর্ধ্ব-১৫ সাফ জয়ী অধিনায়ক মারিয়া। আগামী শুক্রবার ভারতের বিপক্ষে গ্রুপে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ।
নেপালের বিপক্ষে ম্যাচে আক্রমণের কোনো কমতিই ছিল না বাংলাদেশের। অঞ্জনা রানা মাগার নামের ‘হিমালয়কন্যার’ সেই দেয়াল আটকে পয়েন্ট হারিয়েছিল স্বাগতিকেরা। দুর্দান্ত কিছু সুযোগ নষ্ট হয়ে পয়েন্ট হারানোর আক্ষেপ থেকে বাংলাদেশ কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন বলেছিলেন ‘দুর্ভাগ্য!’
জয়ের আশা নিয়ে পয়েন্ট হারানোর খেদ থেকে তাই ভুটানের বিপক্ষে শুরু থেকেই ঝাঁপাল বাংলাদেশের মেয়েরা। উল্টোদিকে ভুটানি গোলরক্ষক কর্মা ইয়ুডেনের ‘অঞ্জনা’ হতে না পারাটাও কাজটা সহজ করে দিল মারিয়া মান্ডাদের জন্য। কর্মার একাধিক ‘শিশুতোষ’ ভুল আর আগের ম্যাচে গোল না পাওয়ার ক্ষুধা-দুইয়ে মিলে ভুটানকে উড়িয়ে ছন্দে ফিরল বাংলাদেশ। ৬-০ গোলের বড় এক জয় দিয়ে এবারের সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী চ্যাম্পিয়নশিপে প্রথম জয় পেল গোলাম রব্বানী ছোটনের দল।
নেপালের কাছে পয়েন্ট হারানো একাদশ থেকে তিন খেলোয়াড়কে সাইড বেঞ্চে বসিয়ে ভুটানের বিপক্ষে একাদশ সাজিয়েছিলেন বাংলাদেশ কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন। নিলুফার ইয়াসমিন নীলা, মার্জিয়া আর শামসুন্নাহার জুনিয়রের পরিবর্তে শুরুর একাদশে ছিলেন আফিদা খন্দকার, শাহেদা আক্তার রিপা ও আনুচিং মোগিনি।
কমলাপুরের বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহি মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে ভুটান ডিফেন্ডারের ভুলেই দ্বিতীয় মিনিটেই লিড পায় বাংলাদেশ। গোলমুখ থেকে বিপদমুক্ত করতে গিয়ে তহুরা খাতুনের গায়ে উল্টো বল মেরে বসেন ভুটান ডিফেন্ডার কর্মা ওয়াংমো। স্বাগতিক স্ট্রাইকারের গায়ে লেগে বল দিক পাল্টে জড়ায় জালে।
গোলের পর ম্যাচ আর বলের নিয়ন্ত্রণ পুরোটাই চলে যায় বাংলাদেশের দখলে। ২১ মিনিটে মারিয়ার ক্রস থেকে শাহিদা আক্তার রিপার হেড আটকে দেন কর্মা ইয়ুডেন। ৩১ মিনিটে শামসুন্নাহার সিনিয়রের ক্রস থেকে আনুচিং মোগিনির হেডও খুঁজে পায়নি জাল।
সুযোগ নষ্ট হলেও সেই আক্ষেপ আর শেষ পর্যন্ত থাকেনি অবশ্য। ৪১ মিনিটে বাংলাদেশকে দ্বিতীয় গোল উপহার দেন শাহেদা আক্তার রিপা। ডান প্রান্ত ধরে একাই ডি-বক্সে ঢুকে যান রিপা, ডান পায়ে নেন কোনাকুনি এক শট। সেই শটেই এল গোল।
প্রথমার্ধের অতিরিক্ত সময়ে বাংলাদেশকে তৃতীয় গোল উপহার দেন তহুরা। ডি-বক্সের ডান প্রান্ত থেকে মাপা এক ক্রস দিয়েছিলেন রিপা। সেখান থেকে বাম প্রান্তে থাকা তহুরার হেড পোস্টের ডান প্রান্ত দিয়ে খুঁজে পায় জাল।
বিরতি থেকে ফিরেই আবারও গোল বাংলাদেশের। এ যেন ভুটানি গোলরক্ষকের রীতিমতো উপহার! ৪৭ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে নেওয়া শাহেদা আক্তার রিপার ‘নির্বিষ’ শট কর্মার গ্লাভস ফস্কে জড়ায় জালে। এই গোলের পরপরই কর্মাকে উঠিয়ে বদলি গোলরক্ষক কিংজ্যাং ডেমাকে মাঠে নামান ভুটান কোচ টাঙ্কা মায়া।
৬৮ মিনিটে চোখজুড়ানো এক গোলে ব্যবধান বড় করেন ঋতুপর্না চাকমা। ডি-বক্সের ভেতরে ভুটানের দুই খেলোয়াড়ের পা ঘুরে বল পেয়েছিলেন ঋতুপর্না। সামনে প্রতিপক্ষের এক খেলোয়াড় দাঁড়িয়ে থাকায় শট নেওয়ার মতো জায়গা ছিল অল্প। নিজের শরীরকে হালকা বাঁকিয়ে জায়গা বানিয়ে বাঁ পায়ে বেশ জোরের সঙ্গে নেওয়া ঋতুপর্নার শট ভুটানের এক ডিফেন্ডারের গায়ে লেগে ঢুকে যায় জালে।
বাংলাদেশের শেষ গোলটি পুরো ম্যাচে দুর্দান্ত খেলা অধিনায়ক মারিয়া মান্ডার। যোগ করা সময়ে বাংলাদেশকে ষষ্ঠ গোল এনে দেন অধিনায়ক মারিয়া। ডি-বক্সে জটলার ভেতর থেকে বাঁ পায়ের শটে গোল তুনে নেন অনূর্ধ্ব-১৫ সাফ জয়ী অধিনায়ক মারিয়া। আগামী শুক্রবার ভারতের বিপক্ষে গ্রুপে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ।
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
৫ ঘণ্টা আগেভারতের আপত্তিতে পাকিস্তানের তিন শহরে ট্রফি সফর বাতিল করেছে আইসিসি। দীর্ঘ ২৮ বছর পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। তবে শুরু থেকেই বিভিন্ন আপত্তি তুলছে ভারত।
৬ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৬ ঘণ্টা আগে