ক্রীড়া ডেস্ক
ঢাকা: ১৪০০-১৭০০—তিন শতকের রেনেসাঁ বদলে দিয়েছিল ইতালির শিল্প সাহিত্যের জগৎ। যার প্রভাব এড়াতে পারেনি বিশ্বের অন্যান্য দেশও। বিশেষ করে চিত্রকলার জগতে ব্যাপক ওলট–পালট হয় এই নবজাগরণে। এবারের ইউরোতে তেমনই এক রেনেসাঁর অপেক্ষায় ইতালির ফুটবল। যদিও কিছুটা ভিন্ন অর্থে। যে মিশনে সবচেয়ে বড় লক্ষ্য হারানো গৌরব পুনরুদ্ধার। ২০১৮ বিশ্বকাপ খেলতে না পারার আক্ষেপ ঘোচানোর বিষয়টা তো রয়েছেই।
২০১৮ সালে ইতালির ফুটবল ছেয়ে গিয়েছিল কালো মেঘে। ৬০ বছর পর বিশ্বকাপে দর্শকের ভূমিকায় থাকতে হয়েছিল আজ্জুরিদের। চার বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের বিশ্বকাপ খেলতে না পারাটা ছিল সেবারের সবচেয়ে বড় অঘটন। সেসব দুঃস্মৃতি পেছনে ফেলে এখন নতুন দিনের শুরুতে চোখ রাখছে ১৯৬৮ সালের ইউরো চ্যাম্পিয়নরা।
গত তিন বছরে নিজেদের অনেকটাই গুছিয়ে নিয়েছে ইতালি। রবার্তো মানচিনির অধীনে সাম্প্রতিক সময়ে খেলেছে দারুণ ফুটবলও। এখন ইউরোর মতো বড় মঞ্চে সেটি ধরে রাখার অপেক্ষা। আজ রোমের অলিম্পিক স্টেডিয়ামে প্রথম ম্যাচে তাদের প্রতিপক্ষ তুরস্ক।
২০১৮ সালের পর থেকে এখন পর্যন্ত ২৭ ম্যাচ অপরাজিত ইতালি। ইউরো প্রস্তুতি ম্যাচে চেক রিপাবলিককে ৪-০ গোলে উড়িয়ে আরেকবার নিজেদের শক্তির প্রমাণও দিয়েছে তারা। একসময় রক্ষণের জন্য বিখ্যাত ইতালি এবার আক্রমণভাগেও বেশ শক্তিশালী। চিরো ইম্মোবিলে, লরেঞ্জো ইনসিগনে ও ডোমিনিকো বেরাদিকে নিয়ে গড়া ফরোয়ার্ড লাইন গুঁড়িয়ে দিতে পারে যেকোনো শক্তিশালী রক্ষণ দুর্গ।
তুরস্কের বিপক্ষে ইতালির রেকর্ডও বেশ আশাজাগানিয়া। তুর্কিদের বিপক্ষে শেষ ১০ ম্যাচের কোনোটিতেই হারেনি তারা। ইউরোতে ইতালির প্রথম ম্যাচের রেকর্ডও দারুণ। ১৯৮০ সালের পর থেকে কেবল একবার নিজেদের প্রথম ম্যাচে হেরেছে তারা। ২০০৮ সালে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ৩-০ গোলে হেরেছিল ব্লুজ শিবির।
তুরস্কের শক্তিমত্তা অজানা নয় ইতালি কোচ মানচিনিরও, ‘তুরস্ক বেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ দল। তারা কৌশলগত ও শারীরিক দুইভাবেই শক্তিশালী। বর্তমানে দলটি দারুণ উন্নতি করেছে। সুইজারল্যান্ড বা ওয়েলসের বিপক্ষে খেলার বিষয়টিও তাই। এই ধরনের প্রতিযোগিতায় দুর্বল দল বলে কিছু নেই।’
বড় আসরে তুরস্ক অবশ্য বরাবরই আন্ডারডগ। এবার বেশ তারুণ্যদীপ্ত দল নিয়ে খেলতে এসেছে তারা। বড় ম্যাচে জয়ের অভিজ্ঞতাও দলটির রয়েছে। তুরস্কের কোচ সুনেল গুনেস বলেন, ‘প্রথম ম্যাচটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এই ম্যাচে জয় কিংবা ড্র গ্রুপে চমক তৈরি করতে পারে। প্রথম ম্যাচেই আমরা শক্তি দেখাতে চাই।’
ঢাকা: ১৪০০-১৭০০—তিন শতকের রেনেসাঁ বদলে দিয়েছিল ইতালির শিল্প সাহিত্যের জগৎ। যার প্রভাব এড়াতে পারেনি বিশ্বের অন্যান্য দেশও। বিশেষ করে চিত্রকলার জগতে ব্যাপক ওলট–পালট হয় এই নবজাগরণে। এবারের ইউরোতে তেমনই এক রেনেসাঁর অপেক্ষায় ইতালির ফুটবল। যদিও কিছুটা ভিন্ন অর্থে। যে মিশনে সবচেয়ে বড় লক্ষ্য হারানো গৌরব পুনরুদ্ধার। ২০১৮ বিশ্বকাপ খেলতে না পারার আক্ষেপ ঘোচানোর বিষয়টা তো রয়েছেই।
২০১৮ সালে ইতালির ফুটবল ছেয়ে গিয়েছিল কালো মেঘে। ৬০ বছর পর বিশ্বকাপে দর্শকের ভূমিকায় থাকতে হয়েছিল আজ্জুরিদের। চার বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের বিশ্বকাপ খেলতে না পারাটা ছিল সেবারের সবচেয়ে বড় অঘটন। সেসব দুঃস্মৃতি পেছনে ফেলে এখন নতুন দিনের শুরুতে চোখ রাখছে ১৯৬৮ সালের ইউরো চ্যাম্পিয়নরা।
গত তিন বছরে নিজেদের অনেকটাই গুছিয়ে নিয়েছে ইতালি। রবার্তো মানচিনির অধীনে সাম্প্রতিক সময়ে খেলেছে দারুণ ফুটবলও। এখন ইউরোর মতো বড় মঞ্চে সেটি ধরে রাখার অপেক্ষা। আজ রোমের অলিম্পিক স্টেডিয়ামে প্রথম ম্যাচে তাদের প্রতিপক্ষ তুরস্ক।
২০১৮ সালের পর থেকে এখন পর্যন্ত ২৭ ম্যাচ অপরাজিত ইতালি। ইউরো প্রস্তুতি ম্যাচে চেক রিপাবলিককে ৪-০ গোলে উড়িয়ে আরেকবার নিজেদের শক্তির প্রমাণও দিয়েছে তারা। একসময় রক্ষণের জন্য বিখ্যাত ইতালি এবার আক্রমণভাগেও বেশ শক্তিশালী। চিরো ইম্মোবিলে, লরেঞ্জো ইনসিগনে ও ডোমিনিকো বেরাদিকে নিয়ে গড়া ফরোয়ার্ড লাইন গুঁড়িয়ে দিতে পারে যেকোনো শক্তিশালী রক্ষণ দুর্গ।
তুরস্কের বিপক্ষে ইতালির রেকর্ডও বেশ আশাজাগানিয়া। তুর্কিদের বিপক্ষে শেষ ১০ ম্যাচের কোনোটিতেই হারেনি তারা। ইউরোতে ইতালির প্রথম ম্যাচের রেকর্ডও দারুণ। ১৯৮০ সালের পর থেকে কেবল একবার নিজেদের প্রথম ম্যাচে হেরেছে তারা। ২০০৮ সালে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ৩-০ গোলে হেরেছিল ব্লুজ শিবির।
তুরস্কের শক্তিমত্তা অজানা নয় ইতালি কোচ মানচিনিরও, ‘তুরস্ক বেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ দল। তারা কৌশলগত ও শারীরিক দুইভাবেই শক্তিশালী। বর্তমানে দলটি দারুণ উন্নতি করেছে। সুইজারল্যান্ড বা ওয়েলসের বিপক্ষে খেলার বিষয়টিও তাই। এই ধরনের প্রতিযোগিতায় দুর্বল দল বলে কিছু নেই।’
বড় আসরে তুরস্ক অবশ্য বরাবরই আন্ডারডগ। এবার বেশ তারুণ্যদীপ্ত দল নিয়ে খেলতে এসেছে তারা। বড় ম্যাচে জয়ের অভিজ্ঞতাও দলটির রয়েছে। তুরস্কের কোচ সুনেল গুনেস বলেন, ‘প্রথম ম্যাচটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এই ম্যাচে জয় কিংবা ড্র গ্রুপে চমক তৈরি করতে পারে। প্রথম ম্যাচেই আমরা শক্তি দেখাতে চাই।’
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
১ ঘণ্টা আগেভারতের আপত্তিতে পাকিস্তানের তিন শহরে ট্রফি সফর বাতিল করেছে আইসিসি। দীর্ঘ ২৮ বছর পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। তবে শুরু থেকেই বিভিন্ন আপত্তি তুলছে ভারত।
২ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৩ ঘণ্টা আগে