নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভারতের বিপক্ষে ১০ জনের দল নিয়ে জয়ের সমান এক ড্র পেয়েছে বাংলাদেশ। গত সোমবার এই জয় বাংলাদেশ দলের আত্মবিশ্বাসের পালে বাড়তি হাওয়া দিচ্ছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার মালদ্বীপের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আনিসুর রহমান জিকো-মতিন মিয়াদের উদ্দীপ্ত করছে দুর্দান্ত এই ড্র। মালদ্বীপের রক্ষণ-দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে এই ম্যাচে জয় চায় অস্কার ব্রুজোনের দল।
ভারত ম্যাচে দারুণ কিছু গোল বাঁচিয়েছেন গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকো। গোল করে ইয়াসিন আরাফাত যদি নায়ক হন, তবে পার্শ্বনায়কদের একজন জিকো। নিজেদের ইতিবাচক ফুটবল এখন সামনের ম্যাচেও ধরে রাখতে চায় বাংলাদেশ। জিকো বললেন, ‘এখন আমরা অনেক ইতিবাচক ফুটবল খেলছি। চেষ্টা করছি পাসিং ফুটবল খেলতে। সবাই খুব আত্মবিশ্বাসী। সামনেও এভাবে খেলতে চাই। ভারত শক্তিশালী দল ছিল। তবে ১০ জন নিয়েও আমরা ভালো খেলেছি। সামনের ম্যাচেও আমরা এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে চাই।’
ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশ যেভাবে খেলেছে, ম্যাচ না জেতার আফসোস ঝরেছে কোচ ব্রুজোনোর কণ্ঠে। তবে জিকো খুশি একটি পয়েন্ট পেয়ে, ‘১০ জন নিয়ে ভারতের মতো দলের বিপক্ষে ড্র করাটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এই ১ পয়েন্টই অনেক বড় ব্যাপার। পরের দুটি ম্যাচের একটা জিতলেও ফাইনালে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে। ভারত-ম্যাচটা হেরে গেলে সেটা আমাদের জন্য সমস্যা হতো।’
আক্রমণে ভালো হলেও আগের ম্যাচে রক্ষণে দুর্বলতা দেখিয়েছে মালদ্বীপ। এ সুযোগই এখন কাজে লাগাতে চায় বাংলাদেশ। র্যাঙ্কিংয়ে এগিয়ে থাকা মালদ্বীপের রক্ষণ দুর্বলতার কাজে লাগানোর কথা বলেছেন জিকো, ‘মালদ্বীপকে সুযোগ দেওয়া যাবে না। ওদের রক্ষণ কিন্তু আমাদের চেয়ে ভালো না। যদি ওদের ডিফেন্ডারদের আমরা আতঙ্কে রাখতে পারি, আর সুযোগ কাজে লাগাতে পারি তবে গোল বের করতে পারব।’ একই কথার প্রতিধ্বনি শোনা গেছে ফরোয়ার্ড মতিনের কণ্ঠেও। বললেন, ‘মালদ্বীপের আক্রমণ ভালো, তবে রক্ষণে অতটা নয়। আমরা এটা নিয়ে কাজ করব। এই সুযোগ আমাদের কাজে লাগাতে হবে। ম্যাচটা আমরা জয়ের জন্য খেলব।’
প্রথম দুই ম্যাচে ইতিবাচক সাফল্য এলেও বাংলাদেশকে ভাবাচ্ছে ফরোয়ার্ডদের গোল না পাওয়া। প্রথম দুই ম্যাচের দুটি গোলই এসেছে ডিফেন্ডারদের কাছ থেকে। তবে যেভাবেই আসুক গোল পাওয়াকে ইতিবাচকভাবে দেখছেন জিকো। বললেন, ‘ডিফেন্ডারদের গোল পাওয়াটা ইতিবাচক ব্যাপার। যে কেউ গোল করলেই সেটা দলের জন্য ভালো।’ আর মতিনের আশা, ফরোয়ার্ডরা পরের ম্যাচগুলোয় গোলে ফিরবে, ‘স্ট্রাইকাররাই গোল করে। তবে আমার মনে হয়, যখন ১১ জন মাঠে আছে যে কেউ গোল করতে পারে। আমরা ফিনিশিং নিয়েও কাজ করছি। আশা করি সামনে ফরোয়ার্ডরাও গোল পাবে।’
ভারতের বিপক্ষে ১০ জনের দল নিয়ে জয়ের সমান এক ড্র পেয়েছে বাংলাদেশ। গত সোমবার এই জয় বাংলাদেশ দলের আত্মবিশ্বাসের পালে বাড়তি হাওয়া দিচ্ছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার মালদ্বীপের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আনিসুর রহমান জিকো-মতিন মিয়াদের উদ্দীপ্ত করছে দুর্দান্ত এই ড্র। মালদ্বীপের রক্ষণ-দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে এই ম্যাচে জয় চায় অস্কার ব্রুজোনের দল।
ভারত ম্যাচে দারুণ কিছু গোল বাঁচিয়েছেন গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকো। গোল করে ইয়াসিন আরাফাত যদি নায়ক হন, তবে পার্শ্বনায়কদের একজন জিকো। নিজেদের ইতিবাচক ফুটবল এখন সামনের ম্যাচেও ধরে রাখতে চায় বাংলাদেশ। জিকো বললেন, ‘এখন আমরা অনেক ইতিবাচক ফুটবল খেলছি। চেষ্টা করছি পাসিং ফুটবল খেলতে। সবাই খুব আত্মবিশ্বাসী। সামনেও এভাবে খেলতে চাই। ভারত শক্তিশালী দল ছিল। তবে ১০ জন নিয়েও আমরা ভালো খেলেছি। সামনের ম্যাচেও আমরা এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে চাই।’
ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশ যেভাবে খেলেছে, ম্যাচ না জেতার আফসোস ঝরেছে কোচ ব্রুজোনোর কণ্ঠে। তবে জিকো খুশি একটি পয়েন্ট পেয়ে, ‘১০ জন নিয়ে ভারতের মতো দলের বিপক্ষে ড্র করাটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এই ১ পয়েন্টই অনেক বড় ব্যাপার। পরের দুটি ম্যাচের একটা জিতলেও ফাইনালে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে। ভারত-ম্যাচটা হেরে গেলে সেটা আমাদের জন্য সমস্যা হতো।’
আক্রমণে ভালো হলেও আগের ম্যাচে রক্ষণে দুর্বলতা দেখিয়েছে মালদ্বীপ। এ সুযোগই এখন কাজে লাগাতে চায় বাংলাদেশ। র্যাঙ্কিংয়ে এগিয়ে থাকা মালদ্বীপের রক্ষণ দুর্বলতার কাজে লাগানোর কথা বলেছেন জিকো, ‘মালদ্বীপকে সুযোগ দেওয়া যাবে না। ওদের রক্ষণ কিন্তু আমাদের চেয়ে ভালো না। যদি ওদের ডিফেন্ডারদের আমরা আতঙ্কে রাখতে পারি, আর সুযোগ কাজে লাগাতে পারি তবে গোল বের করতে পারব।’ একই কথার প্রতিধ্বনি শোনা গেছে ফরোয়ার্ড মতিনের কণ্ঠেও। বললেন, ‘মালদ্বীপের আক্রমণ ভালো, তবে রক্ষণে অতটা নয়। আমরা এটা নিয়ে কাজ করব। এই সুযোগ আমাদের কাজে লাগাতে হবে। ম্যাচটা আমরা জয়ের জন্য খেলব।’
প্রথম দুই ম্যাচে ইতিবাচক সাফল্য এলেও বাংলাদেশকে ভাবাচ্ছে ফরোয়ার্ডদের গোল না পাওয়া। প্রথম দুই ম্যাচের দুটি গোলই এসেছে ডিফেন্ডারদের কাছ থেকে। তবে যেভাবেই আসুক গোল পাওয়াকে ইতিবাচকভাবে দেখছেন জিকো। বললেন, ‘ডিফেন্ডারদের গোল পাওয়াটা ইতিবাচক ব্যাপার। যে কেউ গোল করলেই সেটা দলের জন্য ভালো।’ আর মতিনের আশা, ফরোয়ার্ডরা পরের ম্যাচগুলোয় গোলে ফিরবে, ‘স্ট্রাইকাররাই গোল করে। তবে আমার মনে হয়, যখন ১১ জন মাঠে আছে যে কেউ গোল করতে পারে। আমরা ফিনিশিং নিয়েও কাজ করছি। আশা করি সামনে ফরোয়ার্ডরাও গোল পাবে।’
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
৭ ঘণ্টা আগেভারতের আপত্তিতে পাকিস্তানের তিন শহরে ট্রফি সফর বাতিল করেছে আইসিসি। দীর্ঘ ২৮ বছর পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। তবে শুরু থেকেই বিভিন্ন আপত্তি তুলছে ভারত।
৮ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৯ ঘণ্টা আগে