ক্রীড়া ডেস্ক
আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে সৌদি আরবের অঘটন এখন অতীত। এরই মধ্যে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচ খেলতে নেমে গেছে সৌদি। পোলান্ডের বিপক্ষে এ ম্যাচটা জিতলেই আরেক ইতিহাস গড়বে এশিয়ার দলটি। তবে আর্জেন্টিনা ম্যাচের রেশ যেন কাটছেই না। সহজে তা কাটারও নয়। গত কদিনে ফেসবুকে ঘুরছে সৌদি কোচ হার্ভি রেনারের এক ভাষণ।
প্রথমার্ধে আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ১–০ গোলে পিছিয়ে ছিল সৌদি। প্রথমার্ধে আর্জেন্টিনার আক্রমণের সামনে সৌদি ভীষণ অসহায় ছিল। অফসাইডে গোল বাতিল না হলে প্রথমার্ধেই আর্জেন্টিনার কাছে এক হালি গোল হজম করতে হতো সৌদির। খেলোয়াড়দের এই অসহায় আত্মসমর্পণ একেবারেই ভালো লাগেনি হার্ভির। সৌদির ফ্রেঞ্চ কোচ খেলার বিরতিতে ড্রেসিংরুমে চিৎকার করে খেলোয়াড়দের বলতে থাকলেন, ‘মেসি মাঝ মাঠে, তার পায়ে বল। আর তোমরা দাঁড়িয়ে রয়েছ রক্ষণে। তুমি কি জানো না মাঝমাঠে তাকে তোমাকে মার্ক করতে হবে? যদি তুমি চাও, একটা ফোন নিয়ে যাও, মেসির সঙ্গে ছবি তোলো।’
হার্ভি যতটা উত্তেজনা আর ক্ষুব্ধ কণ্ঠে কথাগুলো ইংরেজিতে বলছিলেন, ঠিক একই সুরে সেটি আরবিতে অনুবাদ করে দিচ্ছিলেন ড্রেসিংরুমে থাকা অনুবাদক। একপর্যায়ে হার্ভি জানতে চাইলেন, ‘তোমাদের কি মনে হয় না এই ম্যাচে ঘুরে দাঁড়ানোর সামর্থ্য আছে আমাদের?.... কাম অন...এটা বিশ্বকাপ।’
রক্তে আগুন ধরানো কোচের এই বক্তব্যেই কাজ হলো। প্রতিপক্ষ দলে কোন মহাতারকা আছেন, প্রতিপক্ষের ইতিহাস-রেকর্ড সব ভুলে সৌদির খেলোয়াড়েরা নিজেদের সামর্থ্যের সবটা উজাড় করে ঝাঁপিয়ে পড়লেন আর্জেন্টিনার ওপর। দ্বিতীয়ার্ধে পুরো বদলে যাওয়া এক দল ঘটিয়ে দিল ফুটবল ইতিহাসের অন্যতম বড় অঘটন। পিছিয়ে পড়েও ২–১ গোলে জিতে পুরো ফুটবল বিশ্ব কাঁপিয়ে দিল সৌদি। আর এই ঐতিহাসিক জয়ে যাঁর অবদান সবচেয়ে বেশি বলা হচ্ছে—হার্ভি রেনার। রক্তে নাচন তোলা তাঁর এই ভাষণ এখন তুমুল ভাইরাল।
অনেকে এটাকে নেহাতই একটা তুলনামূলক দুর্বল দলকে খাদের কিনারা থেকে টেনে তোলার ভাষণ হিসেবেই দেখছেন না, যাপিত জীবনের সঙ্গেও অনেক মিল পাচ্ছেন। হৃদয়স্পর্শী, জীবনকে উজ্জীবিত করার মতো সৌদি কোচের এই ভাষণ হয়তো সামনে আরও অনেকবার ফিরে ফিরে আসবে মানুষের মনে।
আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে সৌদি আরবের অঘটন এখন অতীত। এরই মধ্যে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচ খেলতে নেমে গেছে সৌদি। পোলান্ডের বিপক্ষে এ ম্যাচটা জিতলেই আরেক ইতিহাস গড়বে এশিয়ার দলটি। তবে আর্জেন্টিনা ম্যাচের রেশ যেন কাটছেই না। সহজে তা কাটারও নয়। গত কদিনে ফেসবুকে ঘুরছে সৌদি কোচ হার্ভি রেনারের এক ভাষণ।
প্রথমার্ধে আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ১–০ গোলে পিছিয়ে ছিল সৌদি। প্রথমার্ধে আর্জেন্টিনার আক্রমণের সামনে সৌদি ভীষণ অসহায় ছিল। অফসাইডে গোল বাতিল না হলে প্রথমার্ধেই আর্জেন্টিনার কাছে এক হালি গোল হজম করতে হতো সৌদির। খেলোয়াড়দের এই অসহায় আত্মসমর্পণ একেবারেই ভালো লাগেনি হার্ভির। সৌদির ফ্রেঞ্চ কোচ খেলার বিরতিতে ড্রেসিংরুমে চিৎকার করে খেলোয়াড়দের বলতে থাকলেন, ‘মেসি মাঝ মাঠে, তার পায়ে বল। আর তোমরা দাঁড়িয়ে রয়েছ রক্ষণে। তুমি কি জানো না মাঝমাঠে তাকে তোমাকে মার্ক করতে হবে? যদি তুমি চাও, একটা ফোন নিয়ে যাও, মেসির সঙ্গে ছবি তোলো।’
হার্ভি যতটা উত্তেজনা আর ক্ষুব্ধ কণ্ঠে কথাগুলো ইংরেজিতে বলছিলেন, ঠিক একই সুরে সেটি আরবিতে অনুবাদ করে দিচ্ছিলেন ড্রেসিংরুমে থাকা অনুবাদক। একপর্যায়ে হার্ভি জানতে চাইলেন, ‘তোমাদের কি মনে হয় না এই ম্যাচে ঘুরে দাঁড়ানোর সামর্থ্য আছে আমাদের?.... কাম অন...এটা বিশ্বকাপ।’
রক্তে আগুন ধরানো কোচের এই বক্তব্যেই কাজ হলো। প্রতিপক্ষ দলে কোন মহাতারকা আছেন, প্রতিপক্ষের ইতিহাস-রেকর্ড সব ভুলে সৌদির খেলোয়াড়েরা নিজেদের সামর্থ্যের সবটা উজাড় করে ঝাঁপিয়ে পড়লেন আর্জেন্টিনার ওপর। দ্বিতীয়ার্ধে পুরো বদলে যাওয়া এক দল ঘটিয়ে দিল ফুটবল ইতিহাসের অন্যতম বড় অঘটন। পিছিয়ে পড়েও ২–১ গোলে জিতে পুরো ফুটবল বিশ্ব কাঁপিয়ে দিল সৌদি। আর এই ঐতিহাসিক জয়ে যাঁর অবদান সবচেয়ে বেশি বলা হচ্ছে—হার্ভি রেনার। রক্তে নাচন তোলা তাঁর এই ভাষণ এখন তুমুল ভাইরাল।
অনেকে এটাকে নেহাতই একটা তুলনামূলক দুর্বল দলকে খাদের কিনারা থেকে টেনে তোলার ভাষণ হিসেবেই দেখছেন না, যাপিত জীবনের সঙ্গেও অনেক মিল পাচ্ছেন। হৃদয়স্পর্শী, জীবনকে উজ্জীবিত করার মতো সৌদি কোচের এই ভাষণ হয়তো সামনে আরও অনেকবার ফিরে ফিরে আসবে মানুষের মনে।
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
২ ঘণ্টা আগেভারতের আপত্তিতে পাকিস্তানের তিন শহরে ট্রফি সফর বাতিল করেছে আইসিসি। দীর্ঘ ২৮ বছর পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। তবে শুরু থেকেই বিভিন্ন আপত্তি তুলছে ভারত।
৩ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৩ ঘণ্টা আগে