নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পরের পর্বে ওঠার লড়াইয়ে বসুন্ধরা কিংসের সামনে করণীয় ছিল দুটি। প্রথমত, গোকুলম কেরালাকে হারানো। দ্বিতীয়, পরের ম্যাচে এটিকে মোহনবাগান-মাজিয়া স্পোর্টসের পয়েন্ট হারানোর কামনায় থাকা। ২-১ গোলে জিতে এএফসি কাপের ইন্টার জোনালের সম্ভাবনা সুতোয় ঝুলিয়ে এখন ভাগ্যের অপেক্ষায় বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নরা।
জিততেই হবে, এমন একটা কঠিন সমীকরণে আজ যুব ভারতীতে দারুণভাবেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে বসুন্ধরা। এটিকে মোহনবাগানের কাছে আগের ম্যাচে ৪ গোল হজম করা দলটা আজ রক্ষণেও ছিল বেশ সজাগ। চোটে থাকা ডিফেন্ডার তারিক কাজীকে বসিয়ে আক্রমণভাগের দুই খেলোয়াড় মাহবুবুর রহমান সুফিল ও বিপলু আহমেদকে নিচে খেলিয়ে কঠিন এক জুয়াই খেলেছিলেন অস্কার ব্রুজোন। স্প্যানিশ কোচের জুয়াটা কাজে লেগেছেই বলা চলে।
অবশ্য কেরালার আক্রমণে শুরু হয়েছিল ম্যাচটা। আক্রমণাত্মক মানসিকতায় খেলতে থাকা বসুন্ধরার রক্ষণে প্রায় কাঁপন ধরিয়ে দিয়েছিলেন কেরালা মিডফিল্ডার জিতিন সুবরান। ৫ মিনিটে প্রতি আক্রমণ থেকে অল্পের জন্য বল পোস্টে ঢোকাতে ব্যর্থ হন জিতিন।
সেই ধাক্কা সামলে দ্রুতই আক্রমণে ফিরেছে বসুন্ধরা। ২৭ মিনিটে গোলটা প্রায় পেয়েই গিয়েছিলেন দলটির ব্রাজিলিয়ান অধিনায়ক রবসন রবিনহো। দ্রুত গতিতে বক্সে ঢুকে জোরের সঙ্গে নেওয়া রবসনের শট লাফিয়ে ঠেকান কেরালা গোলরক্ষক রক্ষিত ডাগার।
২৭ মিনিটে না পারলেও ৯ মিনিট পর ঠিকই সফল রবসন। ৩৬ মিনিটে সোহেল রানার পাস ধরে বক্সের মুখে বাঁ প্রান্তে নিজের প্রিয় জায়গায় বল পান রবসন। গায়ে লেগে থাকা কেরালার এক ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে ডান পায়ে নেন কোনাকুনি এক শট। রক্ষিত ডাগার এবার আর ঠেকানোর সুযোগই পাননি। বল তাঁর মাথার ওপর দিয়ে জড়িয়ে যায় জালে।
চার মিনিট পর আবারও ব্যবধান বাড়ানোর সুযোগ পেয়েছিলেন রবসন। এবার বক্সের খানিকটা ভেতরে বল পাওয়ার পর শট নেবেন কি নেবেন না এমন দ্বিধার মধ্যেই পরে যে শটটা নিলেন তাতে বল উড়ে চলে গেছে মাঠের বাইরে।
বিরতির পরই ব্যবধান বাড়ায় বসুন্ধরা। প্রথম গোল করা রবসন এবার দ্বিতীয় গোলের জোগানদাতা। ৫৪ মিনিটে ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ডের ক্রস থেকে কেরালার দুই ডিফেন্ডারের মাঝখান থেকে বল হেডে জালে পাঠান গাম্বিয়ান স্ট্রাইকার নুহা মারং।
দুই গোলে এগিয়ে থেকে যখন জয় দেখছে বসুন্ধরা তখনই ম্যাচে ফেরে বসুন্ধরা। বদলি ডিফেন্ডার জসিমের ক্রস থেকে ৭৫ মিনিটে জ্যামাইকান ফরোয়ার্ড জর্ডান ফ্লেচারের শটে পরাস্ত হোন বসুন্ধরা গোলরক্ষক জিকো।
সমতায় ফিরতে বসুন্ধরার রক্ষণে একের পর এক আক্রমণ করে গেছে কেরালা। ম্যাচের ৮৯ মিনিটে অল্পের জন্য রক্ষা বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নদের। ফ্লেচারের ফ্রি-কিক গোলরক্ষক জিকোর গ্লাভস ছুঁয়ে প্রতিহত হয় পোস্টে।
পরের পর্বে ওঠার লড়াইয়ে বসুন্ধরা কিংসের সামনে করণীয় ছিল দুটি। প্রথমত, গোকুলম কেরালাকে হারানো। দ্বিতীয়, পরের ম্যাচে এটিকে মোহনবাগান-মাজিয়া স্পোর্টসের পয়েন্ট হারানোর কামনায় থাকা। ২-১ গোলে জিতে এএফসি কাপের ইন্টার জোনালের সম্ভাবনা সুতোয় ঝুলিয়ে এখন ভাগ্যের অপেক্ষায় বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নরা।
জিততেই হবে, এমন একটা কঠিন সমীকরণে আজ যুব ভারতীতে দারুণভাবেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে বসুন্ধরা। এটিকে মোহনবাগানের কাছে আগের ম্যাচে ৪ গোল হজম করা দলটা আজ রক্ষণেও ছিল বেশ সজাগ। চোটে থাকা ডিফেন্ডার তারিক কাজীকে বসিয়ে আক্রমণভাগের দুই খেলোয়াড় মাহবুবুর রহমান সুফিল ও বিপলু আহমেদকে নিচে খেলিয়ে কঠিন এক জুয়াই খেলেছিলেন অস্কার ব্রুজোন। স্প্যানিশ কোচের জুয়াটা কাজে লেগেছেই বলা চলে।
অবশ্য কেরালার আক্রমণে শুরু হয়েছিল ম্যাচটা। আক্রমণাত্মক মানসিকতায় খেলতে থাকা বসুন্ধরার রক্ষণে প্রায় কাঁপন ধরিয়ে দিয়েছিলেন কেরালা মিডফিল্ডার জিতিন সুবরান। ৫ মিনিটে প্রতি আক্রমণ থেকে অল্পের জন্য বল পোস্টে ঢোকাতে ব্যর্থ হন জিতিন।
সেই ধাক্কা সামলে দ্রুতই আক্রমণে ফিরেছে বসুন্ধরা। ২৭ মিনিটে গোলটা প্রায় পেয়েই গিয়েছিলেন দলটির ব্রাজিলিয়ান অধিনায়ক রবসন রবিনহো। দ্রুত গতিতে বক্সে ঢুকে জোরের সঙ্গে নেওয়া রবসনের শট লাফিয়ে ঠেকান কেরালা গোলরক্ষক রক্ষিত ডাগার।
২৭ মিনিটে না পারলেও ৯ মিনিট পর ঠিকই সফল রবসন। ৩৬ মিনিটে সোহেল রানার পাস ধরে বক্সের মুখে বাঁ প্রান্তে নিজের প্রিয় জায়গায় বল পান রবসন। গায়ে লেগে থাকা কেরালার এক ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে ডান পায়ে নেন কোনাকুনি এক শট। রক্ষিত ডাগার এবার আর ঠেকানোর সুযোগই পাননি। বল তাঁর মাথার ওপর দিয়ে জড়িয়ে যায় জালে।
চার মিনিট পর আবারও ব্যবধান বাড়ানোর সুযোগ পেয়েছিলেন রবসন। এবার বক্সের খানিকটা ভেতরে বল পাওয়ার পর শট নেবেন কি নেবেন না এমন দ্বিধার মধ্যেই পরে যে শটটা নিলেন তাতে বল উড়ে চলে গেছে মাঠের বাইরে।
বিরতির পরই ব্যবধান বাড়ায় বসুন্ধরা। প্রথম গোল করা রবসন এবার দ্বিতীয় গোলের জোগানদাতা। ৫৪ মিনিটে ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ডের ক্রস থেকে কেরালার দুই ডিফেন্ডারের মাঝখান থেকে বল হেডে জালে পাঠান গাম্বিয়ান স্ট্রাইকার নুহা মারং।
দুই গোলে এগিয়ে থেকে যখন জয় দেখছে বসুন্ধরা তখনই ম্যাচে ফেরে বসুন্ধরা। বদলি ডিফেন্ডার জসিমের ক্রস থেকে ৭৫ মিনিটে জ্যামাইকান ফরোয়ার্ড জর্ডান ফ্লেচারের শটে পরাস্ত হোন বসুন্ধরা গোলরক্ষক জিকো।
সমতায় ফিরতে বসুন্ধরার রক্ষণে একের পর এক আক্রমণ করে গেছে কেরালা। ম্যাচের ৮৯ মিনিটে অল্পের জন্য রক্ষা বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নদের। ফ্লেচারের ফ্রি-কিক গোলরক্ষক জিকোর গ্লাভস ছুঁয়ে প্রতিহত হয় পোস্টে।
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
২১ মিনিট আগেভারতের আপত্তিতে পাকিস্তানের তিন শহরে ট্রফি সফর বাতিল করেছে আইসিসি। দীর্ঘ ২৮ বছর পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। তবে শুরু থেকেই বিভিন্ন আপত্তি তুলছে ভারত।
৪৪ মিনিট আগেদ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
১ ঘণ্টা আগে