নিজস্ব প্রতিবেদক, বেঙ্গালুরু থেকে
হাভিয়ের কাবরেরা যেন এর অপেক্ষাতেই ছিলেন। ১৪ বছর পর বাংলাদেশকে সাফের সেমিফাইনালে তোলার পর ঝারলেন মনে জমানো যত ক্ষোভ। ভুটানকে ৩-১ গোলে হারানোর পর কাবরেরার ক্ষোভের তির কখনো ছুটল গণমাধ্যমের দিকে। সাংবাদিকদের এক হাত নিলেন স্প্যানিশ কোচ।
কাবরেরার দিকে প্রশ্ন ছিল, বাংলাদেশ দলকে সেমিফাইনালে তোলার পর কেমন সমর্থন চান তিনি। সেই প্রশ্নের উত্তরে শুরুতে ধীরে, এরপর হঠাৎই গলার স্বর উঁচু করে বেশ কড়া কথাই বলেছেন তিনি। বলেছেন, ‘আমি আসলে সমর্থন নিয়ে বলতে চাই, চলুন একসঙ্গে একই পথে চলি। এটা নিয়ে আমি গণমাধ্যমের সঙ্গেও কথা বলেছি, কিন্তু খুব কমই সমর্থন পেয়েছি, নির্দিষ্ট কিছু গণমাধ্যম, সাংবাদিককে পাশে পেয়েছি। আমাদের লক্ষ্য নিয়ে প্রশ্ন তোলার কিছুই নেই, কিন্তু তারা কখনোই এই দলের ওপর বিশ্বাস রাখেনি এবং এটাই সত্যি।’
এই প্রশ্নের উত্তরে কাবরেরা আরও বলেছেন, ‘গণমাধ্যম কখনোই বিশ্বাস রাখেনি, কখনোই না। এই দলই এখন সেমি-ফাইনালে উঠেছে। দেখা যাক, এই ছেলেরা কী অর্জন করতে পারে। কিন্তু আমরা কোনো সমর্থনই পাইনি গণমাধ্যমের কাছ থেকে, অথচ দলকে সমর্থন দেওয়ার এবং ইতিবাচকতা নিয়ে সবাইকে এক করার প্রবল শক্তি আছে গণমাধ্যমের।’
২০০৯ সাল থেকে গত ১৪ বছরে চার বিদেশি ও একজন দেশি কোচের অধীনে খেলেও সাফের গ্রুপ পেরোতে না পারা বাংলাদেশকে সেমিতে তুলেছেন কাবরেরা। কী জাদুতে লেবানন-মালদ্বীপের গ্রুপ থেকে বাংলাদেশকে শেষ চারে তুললেন সেই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছেন, ‘একই কথা বলব। এর পেছনে অনেক কাজ আছে, খেলোয়াড়দের কমিটমেন্ট, নিজেদের কাজের ওপর খেলোয়াড়দের অনেক বিশ্বাস, টেকনিক্যাল স্টাফদের অনেক কঠোর পরিশ্রমের অবদান আছে। হাসান আল মামুন (সহকারী কোচ) লিগের, ফেডারেশন কাপের প্রতিটি ম্যাচ দেখে সে অনুযায়ী প্রতিটি ট্রেনিং সেশনে ছেলেদের স্কাউটিং করিয়েছে। আমরা যেটা করতে চাই, সেটার সঙ্গে কোন খেলোয়াড় মানানসই, কাকে আমরা চাই, তাদের খুঁজে বের করেছে। বাকি স্টাফরাও যোগ করেছে অনেক কিছু। এই কাজগুলোই এটা (১৪ বছর পর সেমিফাইনালে ওঠা) সম্ভব করেছে।’
১ জুলাই সেমিফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ কুয়েত। টানা দুই ম্যাচে জয় পাওয়া বাংলাদেশ এবার বড় কোনো স্বপ্ন দেখতে পারে কি না—এমন প্রশ্নে স্প্যানিশ কোচের উত্তর, ‘আমাদের ধাপে ধাপে এগোতে হবে, এখন বর্তমান নিয়ে ভাবুন। আমরা গুরুত্বপূর্ণ কিছু অর্জন করেছি দেশের জন্য। আরও বেশি মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করা, ক্লাবের ম্যাচগুলো সমর্থকদের সংশ্লিষ্ট বৃদ্ধি এবং জাতীয় দলের চারপাশে যারা আছে, তাদের একত্রিত করা—এগুলো আমাদের প্রয়োজন। এটা করে চলুন একসঙ্গে চলি। যখন আমরা এগুলো করতে পারব, একই পথে চলতে পারব, আমি নিশ্চিত, আরও কিছু অর্জন করতে পারব।’
হাভিয়ের কাবরেরা যেন এর অপেক্ষাতেই ছিলেন। ১৪ বছর পর বাংলাদেশকে সাফের সেমিফাইনালে তোলার পর ঝারলেন মনে জমানো যত ক্ষোভ। ভুটানকে ৩-১ গোলে হারানোর পর কাবরেরার ক্ষোভের তির কখনো ছুটল গণমাধ্যমের দিকে। সাংবাদিকদের এক হাত নিলেন স্প্যানিশ কোচ।
কাবরেরার দিকে প্রশ্ন ছিল, বাংলাদেশ দলকে সেমিফাইনালে তোলার পর কেমন সমর্থন চান তিনি। সেই প্রশ্নের উত্তরে শুরুতে ধীরে, এরপর হঠাৎই গলার স্বর উঁচু করে বেশ কড়া কথাই বলেছেন তিনি। বলেছেন, ‘আমি আসলে সমর্থন নিয়ে বলতে চাই, চলুন একসঙ্গে একই পথে চলি। এটা নিয়ে আমি গণমাধ্যমের সঙ্গেও কথা বলেছি, কিন্তু খুব কমই সমর্থন পেয়েছি, নির্দিষ্ট কিছু গণমাধ্যম, সাংবাদিককে পাশে পেয়েছি। আমাদের লক্ষ্য নিয়ে প্রশ্ন তোলার কিছুই নেই, কিন্তু তারা কখনোই এই দলের ওপর বিশ্বাস রাখেনি এবং এটাই সত্যি।’
এই প্রশ্নের উত্তরে কাবরেরা আরও বলেছেন, ‘গণমাধ্যম কখনোই বিশ্বাস রাখেনি, কখনোই না। এই দলই এখন সেমি-ফাইনালে উঠেছে। দেখা যাক, এই ছেলেরা কী অর্জন করতে পারে। কিন্তু আমরা কোনো সমর্থনই পাইনি গণমাধ্যমের কাছ থেকে, অথচ দলকে সমর্থন দেওয়ার এবং ইতিবাচকতা নিয়ে সবাইকে এক করার প্রবল শক্তি আছে গণমাধ্যমের।’
২০০৯ সাল থেকে গত ১৪ বছরে চার বিদেশি ও একজন দেশি কোচের অধীনে খেলেও সাফের গ্রুপ পেরোতে না পারা বাংলাদেশকে সেমিতে তুলেছেন কাবরেরা। কী জাদুতে লেবানন-মালদ্বীপের গ্রুপ থেকে বাংলাদেশকে শেষ চারে তুললেন সেই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছেন, ‘একই কথা বলব। এর পেছনে অনেক কাজ আছে, খেলোয়াড়দের কমিটমেন্ট, নিজেদের কাজের ওপর খেলোয়াড়দের অনেক বিশ্বাস, টেকনিক্যাল স্টাফদের অনেক কঠোর পরিশ্রমের অবদান আছে। হাসান আল মামুন (সহকারী কোচ) লিগের, ফেডারেশন কাপের প্রতিটি ম্যাচ দেখে সে অনুযায়ী প্রতিটি ট্রেনিং সেশনে ছেলেদের স্কাউটিং করিয়েছে। আমরা যেটা করতে চাই, সেটার সঙ্গে কোন খেলোয়াড় মানানসই, কাকে আমরা চাই, তাদের খুঁজে বের করেছে। বাকি স্টাফরাও যোগ করেছে অনেক কিছু। এই কাজগুলোই এটা (১৪ বছর পর সেমিফাইনালে ওঠা) সম্ভব করেছে।’
১ জুলাই সেমিফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ কুয়েত। টানা দুই ম্যাচে জয় পাওয়া বাংলাদেশ এবার বড় কোনো স্বপ্ন দেখতে পারে কি না—এমন প্রশ্নে স্প্যানিশ কোচের উত্তর, ‘আমাদের ধাপে ধাপে এগোতে হবে, এখন বর্তমান নিয়ে ভাবুন। আমরা গুরুত্বপূর্ণ কিছু অর্জন করেছি দেশের জন্য। আরও বেশি মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করা, ক্লাবের ম্যাচগুলো সমর্থকদের সংশ্লিষ্ট বৃদ্ধি এবং জাতীয় দলের চারপাশে যারা আছে, তাদের একত্রিত করা—এগুলো আমাদের প্রয়োজন। এটা করে চলুন একসঙ্গে চলি। যখন আমরা এগুলো করতে পারব, একই পথে চলতে পারব, আমি নিশ্চিত, আরও কিছু অর্জন করতে পারব।’
ভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
২ মিনিট আগেবার্বাডোজে ২৯ জুন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর উড়ছে ভারত। জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ-টানা তিনটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ ভারত জিতেছে। ভারতের সামনে এবার টানা চারটি সিরিজ জয়ের সুযোগ।
১ ঘণ্টা আগেসার্চ কমিটির দেওয়া প্রতিবেদন যাচাই-বাছাই করে গতকাল ৯টি ফেডারেশনের অ্যাডহক কমিটি গঠন করে দিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। রাত সাড়ে নয়টার পর জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব আমিনুল ইসলামের স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এমনটা জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেখেলার মাঠে হট্টগোলের ঘটনা খুবই পরিচিত দৃশ্য এখন। বিশ্বকাপ, কোপা আমেরিকা, ইউরোর মতো মেজর ইভেন্টে দর্শকদের মধ্যে মারাত্মক হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। উয়েফা নেশনস লিগের ম্যাচেও লেগেছে তার ছোঁয়া। গত রাতে ফ্রান্স-ইসরায়েল ম্যাচে ঘটে গেছে তুলকালাম কাণ্ড।
২ ঘণ্টা আগে