ক্রীড়া ডেস্ক
শিরোপা যেন লিওনেল মেসির স্পর্শ পেতে চায় বারবার। প্রতি বছরই শিরোপা জিতে চলেছেন আর্জেন্টাইন এই ফরোয়ার্ড। কোনোটা দলীয় অর্জন, আবার কোনোটা ব্যক্তিগত।
আন্তর্জাতিক ফুটবল, ক্লাব ফুটবল মিলে মেসির ক্যাবিনেটে যে কত শিরোপা জমা হয়েছে, তা হয়তো তিনি নিজেও গুণে শেষ করতে পারবেন না।
আর্জেন্টিনার জার্সিতে সেরা সাফল্য মেসি পেয়েছেন গত বছর। কাতার বিশ্বকাপ জিতে আর্জেন্টিনার ৩৬ বছরের শিরোপাখরা ঘুচিয়েছেন তিনি। এছাড়া আরও দুটি আন্তর্জাতিক শিরোপা জিতেছেন মেসি। একই বছর ইতালিকে হারিয়ে ফিনালিসিমা জিতেছিলেন মেসি। তার আগে ব্রাজিলকে হারিয়ে ২০২১ কোপা আমেরিকা জিতেছিল আর্জেন্টিনা। আকাশী-নীলদের হয়ে এই তিনটি শিরোপা মেসি জিতেছিলেন কোচ লিওনেল স্কালোনির অধীনে।
ক্লাব ফুটবলে চারবার উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছেন মেসি। চারবারই জিতেছেন বার্সেলোনার জার্সিতে। এছাড়া বার্সার জার্সিতে লা লিগা জিতেছেন দশবার। সাতবার করে জিতেছেন স্প্যানিশ সুপার কাপ ও কোপা দেল রে। আর প্যারিস সেইন্ট জার্মেইয়ের হয়ে লিগ ওয়ান আর ট্রফি দেস চ্যাম্পিয়ন জিতেছে আর্জেন্টাইন এই ফরোয়ার্ড।
সর্বোচ্চ সাতবার ব্যালন ডি’অর জিতেছেন মেসি। একমাত্র ফুটবলার হিসেবে দুই বিশ্বকাপে জিতলেন গোল্ডেন বলের পুরস্কার। ২০১৪ ও ২০২২-এই দুই বিশ্বকাপে গোল্ডেন বলের পুরস্কার জিতেছিলেন আর্জেন্টাইন এই ফরোয়ার্ড। গতকাল প্যারিসে জিতলেন ‘ফিফা দ্য বেস্ট’ ট্রফি। ক্যারিয়ারে দ্বিতীয়বারের মতো এই পুরস্কার জিতেছেন মেসি।
মেসির যত শিরোপা
আর্জেন্টিনা
ফুটবল বিশ্বকাপ: ২০২২
কোপা আমেরিকা: ২০২১
কনমেবল উয়েফা কাপ চ্যাম্পিয়নস: ২০২২
আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব-২০
ফিফা বিশ্ব যুব চ্যাম্পিয়নশিপ: ২০০৫
আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব-২৩
গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক: ২০০৮
বার্সেলোনা
লা-লিগা: ২০০৪-০৫,২০০৫-০৬, ২০০৮-০৯,২০০৯-১০, ২০১০-১১,২০১২-১৩, ২০১৪-১৫,২০১৫-১৬, ২০১৭-১৮,২০১৮-১৯
কোপা দেল রে: ২০০৮-০৯,২০১১-১২, ২০১৪-১৫,২০১৫-১৬, ২০১৬-১৭,২০১৭-১৮, ২০২০-২১
উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ: ২০০৫-০৬,২০০৮-০৯, ২০১০-১১,২০১৪-১৫
ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ: ২০০৯,২০১১, ২০১৫
স্প্যানিশ সুপার কাপ: ২০০৬,২০০৯, ২০১০,২০১১, ২০১৩,২০১৬, ২০১৮
প্যারিস সেইন্ট জার্মেই
লিগ ওয়ান: ২০২১-২২
ট্রফি দেস চ্যাম্পিয়ন: ২০২২
ব্যক্তিগত অর্জন
ব্যালন ডি’অর: ২০০৯,২০১০, ২০১১,২০১২, ২০১৫,২০১৯, ২০২১
ফিফার বিশ্ব বর্ষসেরা খেলোয়াড়: ২০০৯
ফিফা দ্য বেস্ট: ২০১৯,২০২২
ফিফা বিশ্বকাপ গোল্ডেন বল: ২০১৪,২০২২
ফিফা বিশ্বকাপ সিলভার বুট: ২০২২
ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ গোল্ডেন বল: ২০০৯,২০১১
ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ গোল্ডেন বল: ২০০৫
ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ গোল্ডেন বুট: ২০০৫
কোপা আমেরিকা সেরা খেলোয়াড়: ২০১৫,২০২১
কোপা আমেরিকা সর্বোচ্চ গোলদাতা: ২০২১
লা-লিগা সেরা খেলোয়াড়: ২০০৮-০৯,২০০৯-১০, ২০১০-১১,২০১১-১২, ২০১২-১৩,২০১৪-১৫
পিচিচি ট্রফি: ২০০৯-১০,২০১১-১২, ২০১২-১৩,২০১৬-১৭, ২০১৭-১৮,২০১৮-১৯, ২০১৯-২০,২০২০-২১
আর্জেন্টিনার বর্ষসেরা খেলোয়াড়: ২০০৫,২০০৭, ২০০৮,২০০৯, ২০১০,২০১১, ২০১২,২০১৩, ২০১৫,২০১৬, ২০১৭ ২০১৯,২০২০, ২০২১,২০২২
লরিয়াস বিশ্ব সেরা খেলোয়াড়: ২০১৯
ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শ্যু: ২০০৮-০৯,২০০৯-১০, ২০১০-১১,২০১১-১২, ২০১২-১৩,২০১৪-১৫
শিরোপা যেন লিওনেল মেসির স্পর্শ পেতে চায় বারবার। প্রতি বছরই শিরোপা জিতে চলেছেন আর্জেন্টাইন এই ফরোয়ার্ড। কোনোটা দলীয় অর্জন, আবার কোনোটা ব্যক্তিগত।
আন্তর্জাতিক ফুটবল, ক্লাব ফুটবল মিলে মেসির ক্যাবিনেটে যে কত শিরোপা জমা হয়েছে, তা হয়তো তিনি নিজেও গুণে শেষ করতে পারবেন না।
আর্জেন্টিনার জার্সিতে সেরা সাফল্য মেসি পেয়েছেন গত বছর। কাতার বিশ্বকাপ জিতে আর্জেন্টিনার ৩৬ বছরের শিরোপাখরা ঘুচিয়েছেন তিনি। এছাড়া আরও দুটি আন্তর্জাতিক শিরোপা জিতেছেন মেসি। একই বছর ইতালিকে হারিয়ে ফিনালিসিমা জিতেছিলেন মেসি। তার আগে ব্রাজিলকে হারিয়ে ২০২১ কোপা আমেরিকা জিতেছিল আর্জেন্টিনা। আকাশী-নীলদের হয়ে এই তিনটি শিরোপা মেসি জিতেছিলেন কোচ লিওনেল স্কালোনির অধীনে।
ক্লাব ফুটবলে চারবার উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছেন মেসি। চারবারই জিতেছেন বার্সেলোনার জার্সিতে। এছাড়া বার্সার জার্সিতে লা লিগা জিতেছেন দশবার। সাতবার করে জিতেছেন স্প্যানিশ সুপার কাপ ও কোপা দেল রে। আর প্যারিস সেইন্ট জার্মেইয়ের হয়ে লিগ ওয়ান আর ট্রফি দেস চ্যাম্পিয়ন জিতেছে আর্জেন্টাইন এই ফরোয়ার্ড।
সর্বোচ্চ সাতবার ব্যালন ডি’অর জিতেছেন মেসি। একমাত্র ফুটবলার হিসেবে দুই বিশ্বকাপে জিতলেন গোল্ডেন বলের পুরস্কার। ২০১৪ ও ২০২২-এই দুই বিশ্বকাপে গোল্ডেন বলের পুরস্কার জিতেছিলেন আর্জেন্টাইন এই ফরোয়ার্ড। গতকাল প্যারিসে জিতলেন ‘ফিফা দ্য বেস্ট’ ট্রফি। ক্যারিয়ারে দ্বিতীয়বারের মতো এই পুরস্কার জিতেছেন মেসি।
মেসির যত শিরোপা
আর্জেন্টিনা
ফুটবল বিশ্বকাপ: ২০২২
কোপা আমেরিকা: ২০২১
কনমেবল উয়েফা কাপ চ্যাম্পিয়নস: ২০২২
আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব-২০
ফিফা বিশ্ব যুব চ্যাম্পিয়নশিপ: ২০০৫
আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব-২৩
গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক: ২০০৮
বার্সেলোনা
লা-লিগা: ২০০৪-০৫,২০০৫-০৬, ২০০৮-০৯,২০০৯-১০, ২০১০-১১,২০১২-১৩, ২০১৪-১৫,২০১৫-১৬, ২০১৭-১৮,২০১৮-১৯
কোপা দেল রে: ২০০৮-০৯,২০১১-১২, ২০১৪-১৫,২০১৫-১৬, ২০১৬-১৭,২০১৭-১৮, ২০২০-২১
উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ: ২০০৫-০৬,২০০৮-০৯, ২০১০-১১,২০১৪-১৫
ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ: ২০০৯,২০১১, ২০১৫
স্প্যানিশ সুপার কাপ: ২০০৬,২০০৯, ২০১০,২০১১, ২০১৩,২০১৬, ২০১৮
প্যারিস সেইন্ট জার্মেই
লিগ ওয়ান: ২০২১-২২
ট্রফি দেস চ্যাম্পিয়ন: ২০২২
ব্যক্তিগত অর্জন
ব্যালন ডি’অর: ২০০৯,২০১০, ২০১১,২০১২, ২০১৫,২০১৯, ২০২১
ফিফার বিশ্ব বর্ষসেরা খেলোয়াড়: ২০০৯
ফিফা দ্য বেস্ট: ২০১৯,২০২২
ফিফা বিশ্বকাপ গোল্ডেন বল: ২০১৪,২০২২
ফিফা বিশ্বকাপ সিলভার বুট: ২০২২
ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ গোল্ডেন বল: ২০০৯,২০১১
ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ গোল্ডেন বল: ২০০৫
ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ গোল্ডেন বুট: ২০০৫
কোপা আমেরিকা সেরা খেলোয়াড়: ২০১৫,২০২১
কোপা আমেরিকা সর্বোচ্চ গোলদাতা: ২০২১
লা-লিগা সেরা খেলোয়াড়: ২০০৮-০৯,২০০৯-১০, ২০১০-১১,২০১১-১২, ২০১২-১৩,২০১৪-১৫
পিচিচি ট্রফি: ২০০৯-১০,২০১১-১২, ২০১২-১৩,২০১৬-১৭, ২০১৭-১৮,২০১৮-১৯, ২০১৯-২০,২০২০-২১
আর্জেন্টিনার বর্ষসেরা খেলোয়াড়: ২০০৫,২০০৭, ২০০৮,২০০৯, ২০১০,২০১১, ২০১২,২০১৩, ২০১৫,২০১৬, ২০১৭ ২০১৯,২০২০, ২০২১,২০২২
লরিয়াস বিশ্ব সেরা খেলোয়াড়: ২০১৯
ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শ্যু: ২০০৮-০৯,২০০৯-১০, ২০১০-১১,২০১১-১২, ২০১২-১৩,২০১৪-১৫
ভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
১ ঘণ্টা আগেবার্বাডোজে ২৯ জুন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর উড়ছে ভারত। জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ-টানা তিনটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ ভারত জিতেছে। ভারতের সামনে এবার টানা চারটি সিরিজ জয়ের সুযোগ।
২ ঘণ্টা আগেসার্চ কমিটির দেওয়া প্রতিবেদন যাচাই-বাছাই করে গতকাল ৯টি ফেডারেশনের অ্যাডহক কমিটি গঠন করে দিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। রাত সাড়ে নয়টার পর জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব আমিনুল ইসলামের স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এমনটা জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেখেলার মাঠে হট্টগোলের ঘটনা খুবই পরিচিত দৃশ্য এখন। বিশ্বকাপ, কোপা আমেরিকা, ইউরোর মতো মেজর ইভেন্টে দর্শকদের মধ্যে মারাত্মক হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। উয়েফা নেশনস লিগের ম্যাচেও লেগেছে তার ছোঁয়া। গত রাতে ফ্রান্স-ইসরায়েল ম্যাচে ঘটে গেছে তুলকালাম কাণ্ড।
৩ ঘণ্টা আগে