ক্রীড়া ডেস্ক
নিউক্যাসলের মাঠে গত মৌসুমের শেষ দিনটিকে প্রায় ফিরিয়েই এনেছিল ম্যানচেস্টার সিটি। সেদিন অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে ২-০ গোলে পিছিয়ে পড়ার পর শেষ পর্যন্ত ৩-২ গোল ম্যাচ জিতে লিগ শিরোপা নিশ্চিত করেছিল ম্যানসিটি। আজ রাতেও একপর্যায়ে ৩-১ গোলে পিছিয়ে পড়ে হারের অপেক্ষায় ছিল পেপ গার্দিওলার দল। তবে ঘুরে দাঁড়ানো পারফরম্যান্সে জিততে না পারলেও হার এড়িয়ে ঠিকই মাঠ ছেড়েছে ইতিহাদের ক্লাবটি।
সেন্ট জেমস পার্কে এগিয়ে যেতে ৫ মিনিটের বেশি অপেক্ষা করতে হয়নি সিটিকে। ভিলা ম্যাচের নায়ক ইকেই গুন্দোয়ানের গোলে প্রতিপক্ষের মাঠে লিড নেয় সিটিজেনরা। পিছিয়ে পড়ে অবশ্য হাল ছেড়ে দেয়নি নিউক্যাসল। পাল্টা আক্রমণে বেশ ভালোভাবেই সুযোগ তৈরি করছিল তারা। সমতা ফেরাতে সিটির ওপর চাপও তৈরি করে তারা। তবে গোল পেতে অপেক্ষা করতে হয় ম্যাচের ২৮ মিনিট পর্যন্ত। দারুণ ফিনিশিংয়ে স্বাগতিকদের সমতায় ফেরান মিগুয়েল আলমিরন।
বিরতির আগে আবারও ফিনিশিংয়ে চমক দেখায় নিউক্যাসল। এবার স্বাগতিকদের এগিয়ে দেওয়ার কাজটি করেন কালাম উইলসন। এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় নিউক্যাসল। ফিরে এসে থিতু হওয়ার আগেই সিটিকে স্তব্ধ করে দেন কিয়েরেন ট্রিপিয়ার। ফ্রি কিক থেকে দুর্দান্ত গোলে ব্যবধান ৩-১ করেন এই ইংলিশ ডিফেন্ডার। ৩-১ ব্যবধানে পিছিয়ে গিয়ে ম্যাচে ফিরতে উন্মুখ হয়ে ওঠে ম্যানসিটি। দলের হয়ে ব্যবধান কমানোর দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেন নতুন রিক্রুট আর্লিং হালান্ড। ডি-বক্সের ভেতর বল পেয়ে দারুণ এক ভলিতে দলকে ম্যাচে ফেরান এই নরওয়েজীয় তারকা। একটু পর আবার গোল করার সুযোগ পেয়েছিলেন হালান্ড। তবে গোলরক্ষককে একা পেয়েও জালের ঠিকানা খুঁজে নিতে পারেননি তিনি।
হালান্ড না পারলেও ভুল করেননি বের্নার্দো সিলভা। ৬৪ মিনিটে কেভিন ডি ব্রুইনের দুর্দান্ত এক পাসে গোল করে ম্যাচে সমতা ফেরান এই পর্তুগিজ তারকা। ম্যাচের নাটকীয়তা অবশ্য তখনো বাকি। ডি ব্রুইনেকে ফাউল করে লাল কার্ড দেখেন ট্রিপিয়ার। তবে ভিএআরের সহায়তায় সেই সিদ্ধান্ত বদলে যায় একটু পর। ম্যাচের ফল অবশ্য এরপর আর বদলায়নি। পয়েন্ট হারিয়েই মাঠ ছাড়তে হয়েছে সিটিকে।
নিউক্যাসলের মাঠে গত মৌসুমের শেষ দিনটিকে প্রায় ফিরিয়েই এনেছিল ম্যানচেস্টার সিটি। সেদিন অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে ২-০ গোলে পিছিয়ে পড়ার পর শেষ পর্যন্ত ৩-২ গোল ম্যাচ জিতে লিগ শিরোপা নিশ্চিত করেছিল ম্যানসিটি। আজ রাতেও একপর্যায়ে ৩-১ গোলে পিছিয়ে পড়ে হারের অপেক্ষায় ছিল পেপ গার্দিওলার দল। তবে ঘুরে দাঁড়ানো পারফরম্যান্সে জিততে না পারলেও হার এড়িয়ে ঠিকই মাঠ ছেড়েছে ইতিহাদের ক্লাবটি।
সেন্ট জেমস পার্কে এগিয়ে যেতে ৫ মিনিটের বেশি অপেক্ষা করতে হয়নি সিটিকে। ভিলা ম্যাচের নায়ক ইকেই গুন্দোয়ানের গোলে প্রতিপক্ষের মাঠে লিড নেয় সিটিজেনরা। পিছিয়ে পড়ে অবশ্য হাল ছেড়ে দেয়নি নিউক্যাসল। পাল্টা আক্রমণে বেশ ভালোভাবেই সুযোগ তৈরি করছিল তারা। সমতা ফেরাতে সিটির ওপর চাপও তৈরি করে তারা। তবে গোল পেতে অপেক্ষা করতে হয় ম্যাচের ২৮ মিনিট পর্যন্ত। দারুণ ফিনিশিংয়ে স্বাগতিকদের সমতায় ফেরান মিগুয়েল আলমিরন।
বিরতির আগে আবারও ফিনিশিংয়ে চমক দেখায় নিউক্যাসল। এবার স্বাগতিকদের এগিয়ে দেওয়ার কাজটি করেন কালাম উইলসন। এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় নিউক্যাসল। ফিরে এসে থিতু হওয়ার আগেই সিটিকে স্তব্ধ করে দেন কিয়েরেন ট্রিপিয়ার। ফ্রি কিক থেকে দুর্দান্ত গোলে ব্যবধান ৩-১ করেন এই ইংলিশ ডিফেন্ডার। ৩-১ ব্যবধানে পিছিয়ে গিয়ে ম্যাচে ফিরতে উন্মুখ হয়ে ওঠে ম্যানসিটি। দলের হয়ে ব্যবধান কমানোর দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেন নতুন রিক্রুট আর্লিং হালান্ড। ডি-বক্সের ভেতর বল পেয়ে দারুণ এক ভলিতে দলকে ম্যাচে ফেরান এই নরওয়েজীয় তারকা। একটু পর আবার গোল করার সুযোগ পেয়েছিলেন হালান্ড। তবে গোলরক্ষককে একা পেয়েও জালের ঠিকানা খুঁজে নিতে পারেননি তিনি।
হালান্ড না পারলেও ভুল করেননি বের্নার্দো সিলভা। ৬৪ মিনিটে কেভিন ডি ব্রুইনের দুর্দান্ত এক পাসে গোল করে ম্যাচে সমতা ফেরান এই পর্তুগিজ তারকা। ম্যাচের নাটকীয়তা অবশ্য তখনো বাকি। ডি ব্রুইনেকে ফাউল করে লাল কার্ড দেখেন ট্রিপিয়ার। তবে ভিএআরের সহায়তায় সেই সিদ্ধান্ত বদলে যায় একটু পর। ম্যাচের ফল অবশ্য এরপর আর বদলায়নি। পয়েন্ট হারিয়েই মাঠ ছাড়তে হয়েছে সিটিকে।
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
৭ ঘণ্টা আগেভারতের আপত্তিতে পাকিস্তানের তিন শহরে ট্রফি সফর বাতিল করেছে আইসিসি। দীর্ঘ ২৮ বছর পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। তবে শুরু থেকেই বিভিন্ন আপত্তি তুলছে ভারত।
৭ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৮ ঘণ্টা আগে