ক্রীড়া ডেস্ক
ঢাকা: রিয়াল মাদ্রিদের জার্সির সঙ্গেই জড়িয়ে আছে সার্জিও রামোসের নাম। তাঁর ক্লাব ছাড়ার বিষয়টা তাই মানতে পারছেন না সমর্থকেরা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও আলোচনার কেন্দ্রে এই মাদ্রিদ তারকা। এর মাঝে চলছে তাঁর ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনাও। ক্লাব সভাপতি ফ্লোরেন্তিনো পেরেজের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিক বিদায় জানানো হয়েছে এই রিয়াল তারকাকে। রামোস কোথায় যাচ্ছেন সেই উত্তর অবশ্য এখনো মেলেনি। তবে রামোসের সম্ভাব্য গন্তব্য হিসেবে ইউরোপের শীর্ষ ক্লাবগুলোসহ বেশ কিছু নাম শোনা যাচ্ছে।
অনেকেই মনে করছেন বয়স হয়ে গেছে রামোসের। তবে মাঠে দলের জন্য নিজেকে নিংড়ে দেওয়া, অসাধারণ নেতৃত্বগুণ—রামোসের এ দিকগুলো নিয়ে প্রশ্ন তোলার কোনো অবকাশ নেই। এমনকি শারীরিক সামর্থ্যে এখনো অন্তত দুই-তিন মৌসুম ভালো পারফরম্যান্স করার ক্ষমতা রয়েছে তাঁর, এমনটাই মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। ইংলিশ পত্রিকা ডেইলি মিরর জানিয়েছে, এই সব মিলিয়ে সম্ভাব্য পাঁচটি ক্লাবে যেতে পারেন রামোস। এর মধ্যে আছে চ্যাম্পিয়নস লিগের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন চেলসি, ইংলিশ ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ও ফরাসি ক্লাব পিএসজি।
এমনকি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডও হতে পারে রামোসের সম্ভাব্য ঠিকানা। ওলে গুনার শুলসার ক্লাবটির সহকারী কোচ থাকার সময় ২০১৬ সালে রামোসকে ওল্ড ট্রাফোর্ডে নিয়ে আসতে চেয়েছিলেন। তখন এক সাক্ষাৎকারে রামোস নিজেই এটা জানিয়েছিলেন। শুলসার এখন ইংলিশ ক্লাবটির কোচ হিসেবে আছেন। তবে সে সময় মাদ্রিদ ছেড়ে কোথাও যেতে চাননি রামোস। সময় যদিও বদলে গেছে। রিয়ালের সঙ্গে রামোসের সম্পর্কও শেষ হয়েছে। ইউনাইটেড চাইলে হয়তো সেখানে দেখা যেতে পারে এই ডিফেন্ডারকে। সেখানেই আছেন রামোসের সবচেয়ে কাছের বন্ধু রাফায়েল ভারানেও। সবকিছু মিলিয়ে ইউনাইটেড হতে পারে রামোসের ঠিকানা।
দলবদলের বাজারে প্যারিস সেন্ট জার্মেইন (পিএসজি) সব সময় টাকার বস্তা নিয়ে নামে। ফরাসি ক্লাবটিকে তাই হিসেবে রাখছেন অনেকে। একটি চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ের আশায় কোনো চেষ্টার বাকি রাখছেন ক্লাবটির মালিক নাসের আল খেলাইফি। রিয়ালের হয়ে চারবার চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা জিতেছেন রামোস। তাঁর মতো চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ী একজনকে নিশ্চয়ই হেলায় হারাতে চাইবেন না এই আরব ধনকুবের।
রামোসকে নেওয়ার তালিকা থেকে বাদ যাচ্ছে না চেলসি। ইংলিশ ক্লাবটি এই মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা ঘরে তুলেছে। টমাস টুখেলের দলে অবশ্য সেন্টার ব্যাকের অভাব নেই। দলে আছেন আন্তোনিও রুডিগার, আন্দ্রেস ক্রিস্টিয়ান ও থিয়াগো সিলভার মতো পরীক্ষিত ডিফেন্ডাররা। যাঁরা সবাই আগামী মৌসুমে চেলসিতেই থাকছেন। রামোসের অভিজ্ঞতা আর মাঠে শতভাগ নিংড়ে দেওয়ার মানসিকতা কাজে লাগাতে পারেন চেলসিতে ভেড়াতে পারেন টুখেল। বুন্দেসলিগার ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখও আছে রামোসকে নেওয়ার তালিকায়। ডেভিড আলবা এই মৌসুমের বায়ার্ন ছেড়ে রিয়ালে যোগ দিয়েছেন। জেরম বোয়েটাংয়ের সঙ্গে এখনো নতুন চুক্তিতে যায়নি তারা। এই মৌসুমে কিনেছে ডিফেন্ডার দায়ওর উপামেকানো। তরুণ এই ডিফেন্ডারের সঙ্গে অভিজ্ঞ কাউকে এই পজিশনে খুঁজছে। রামোসের রিয়াল ছাড়ার খবরে খুশিই হতে পারে ক্লাবটি।
রামোসের সম্ভাব্য গন্তব্য হিসেবে ইতালিয়ান ক্লাবের নামও সামনে এসেছে। ‘ফুটবল ইতালিয়া’ জানিয়েছে, গত বছরের শেষ থেকে রামোসের ব্যাপারে রিয়ালের সঙ্গে কথা বলছে জুভেন্টাস। রিয়ালে রামোসের সাবেক সতীর্থ ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো নাকি তাঁকে ইতালিয়ান ক্লাবটিতে সতীর্থ হিসেবে চেয়েছিলেন। গত জানুয়ারিতে এ খবর বেরিয়েছিল সংবাদমাধ্যমে।
ঢাকা: রিয়াল মাদ্রিদের জার্সির সঙ্গেই জড়িয়ে আছে সার্জিও রামোসের নাম। তাঁর ক্লাব ছাড়ার বিষয়টা তাই মানতে পারছেন না সমর্থকেরা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও আলোচনার কেন্দ্রে এই মাদ্রিদ তারকা। এর মাঝে চলছে তাঁর ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনাও। ক্লাব সভাপতি ফ্লোরেন্তিনো পেরেজের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিক বিদায় জানানো হয়েছে এই রিয়াল তারকাকে। রামোস কোথায় যাচ্ছেন সেই উত্তর অবশ্য এখনো মেলেনি। তবে রামোসের সম্ভাব্য গন্তব্য হিসেবে ইউরোপের শীর্ষ ক্লাবগুলোসহ বেশ কিছু নাম শোনা যাচ্ছে।
অনেকেই মনে করছেন বয়স হয়ে গেছে রামোসের। তবে মাঠে দলের জন্য নিজেকে নিংড়ে দেওয়া, অসাধারণ নেতৃত্বগুণ—রামোসের এ দিকগুলো নিয়ে প্রশ্ন তোলার কোনো অবকাশ নেই। এমনকি শারীরিক সামর্থ্যে এখনো অন্তত দুই-তিন মৌসুম ভালো পারফরম্যান্স করার ক্ষমতা রয়েছে তাঁর, এমনটাই মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। ইংলিশ পত্রিকা ডেইলি মিরর জানিয়েছে, এই সব মিলিয়ে সম্ভাব্য পাঁচটি ক্লাবে যেতে পারেন রামোস। এর মধ্যে আছে চ্যাম্পিয়নস লিগের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন চেলসি, ইংলিশ ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ও ফরাসি ক্লাব পিএসজি।
এমনকি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডও হতে পারে রামোসের সম্ভাব্য ঠিকানা। ওলে গুনার শুলসার ক্লাবটির সহকারী কোচ থাকার সময় ২০১৬ সালে রামোসকে ওল্ড ট্রাফোর্ডে নিয়ে আসতে চেয়েছিলেন। তখন এক সাক্ষাৎকারে রামোস নিজেই এটা জানিয়েছিলেন। শুলসার এখন ইংলিশ ক্লাবটির কোচ হিসেবে আছেন। তবে সে সময় মাদ্রিদ ছেড়ে কোথাও যেতে চাননি রামোস। সময় যদিও বদলে গেছে। রিয়ালের সঙ্গে রামোসের সম্পর্কও শেষ হয়েছে। ইউনাইটেড চাইলে হয়তো সেখানে দেখা যেতে পারে এই ডিফেন্ডারকে। সেখানেই আছেন রামোসের সবচেয়ে কাছের বন্ধু রাফায়েল ভারানেও। সবকিছু মিলিয়ে ইউনাইটেড হতে পারে রামোসের ঠিকানা।
দলবদলের বাজারে প্যারিস সেন্ট জার্মেইন (পিএসজি) সব সময় টাকার বস্তা নিয়ে নামে। ফরাসি ক্লাবটিকে তাই হিসেবে রাখছেন অনেকে। একটি চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ের আশায় কোনো চেষ্টার বাকি রাখছেন ক্লাবটির মালিক নাসের আল খেলাইফি। রিয়ালের হয়ে চারবার চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা জিতেছেন রামোস। তাঁর মতো চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ী একজনকে নিশ্চয়ই হেলায় হারাতে চাইবেন না এই আরব ধনকুবের।
রামোসকে নেওয়ার তালিকা থেকে বাদ যাচ্ছে না চেলসি। ইংলিশ ক্লাবটি এই মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা ঘরে তুলেছে। টমাস টুখেলের দলে অবশ্য সেন্টার ব্যাকের অভাব নেই। দলে আছেন আন্তোনিও রুডিগার, আন্দ্রেস ক্রিস্টিয়ান ও থিয়াগো সিলভার মতো পরীক্ষিত ডিফেন্ডাররা। যাঁরা সবাই আগামী মৌসুমে চেলসিতেই থাকছেন। রামোসের অভিজ্ঞতা আর মাঠে শতভাগ নিংড়ে দেওয়ার মানসিকতা কাজে লাগাতে পারেন চেলসিতে ভেড়াতে পারেন টুখেল। বুন্দেসলিগার ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখও আছে রামোসকে নেওয়ার তালিকায়। ডেভিড আলবা এই মৌসুমের বায়ার্ন ছেড়ে রিয়ালে যোগ দিয়েছেন। জেরম বোয়েটাংয়ের সঙ্গে এখনো নতুন চুক্তিতে যায়নি তারা। এই মৌসুমে কিনেছে ডিফেন্ডার দায়ওর উপামেকানো। তরুণ এই ডিফেন্ডারের সঙ্গে অভিজ্ঞ কাউকে এই পজিশনে খুঁজছে। রামোসের রিয়াল ছাড়ার খবরে খুশিই হতে পারে ক্লাবটি।
রামোসের সম্ভাব্য গন্তব্য হিসেবে ইতালিয়ান ক্লাবের নামও সামনে এসেছে। ‘ফুটবল ইতালিয়া’ জানিয়েছে, গত বছরের শেষ থেকে রামোসের ব্যাপারে রিয়ালের সঙ্গে কথা বলছে জুভেন্টাস। রিয়ালে রামোসের সাবেক সতীর্থ ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো নাকি তাঁকে ইতালিয়ান ক্লাবটিতে সতীর্থ হিসেবে চেয়েছিলেন। গত জানুয়ারিতে এ খবর বেরিয়েছিল সংবাদমাধ্যমে।
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
২ ঘণ্টা আগেভারতের আপত্তিতে পাকিস্তানের তিন শহরে ট্রফি সফর বাতিল করেছে আইসিসি। দীর্ঘ ২৮ বছর পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। তবে শুরু থেকেই বিভিন্ন আপত্তি তুলছে ভারত।
৩ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৩ ঘণ্টা আগে