ক্রীড়া ডেস্ক
ইন্টার মায়ামির বিপক্ষে জয়ের সুবাতাস পাচ্ছিল এফসি ডালাস। এফসি ডালাস টয়োটা স্টেডিয়ামে লিগ কাপের শেষ ষোলোয় আজ ৩-১ গোলে পিছিয়ে ছিল মায়ামি। তখন ম্যাচের ৩০ মিনিটও বাকি নেই। এখান থেকেই ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প লেখে ইন্টার মায়ামি। টাইব্রেকারে নিষ্পত্তি হওয়া ম্যাচে শেষ হাসি হাসে মায়ামি।
এফসি ডালাসের বিপক্ষে অল্প সময়েই এগিয়ে যায় ইন্টার মায়ামি। ৬ মিনিটে জর্দি আলবার অ্যাসিস্টে বাঁ পায়ের শটে লক্ষ্যভেদ করেন মেসি। ভিডিও অ্যাসিস্ট্যান্ট রেফারির (ভিএআর) মাধ্যমে এই গোলের সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়। এরপর ১৯ মিনিটের সময় গোলের সুযোগ পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারেনি মায়ামি। গোলবারের অনেক ওপর দিয়ে উড়িয়ে মারেন ডিয়েগো গোমেজ। ৩৪ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করার সুযোগ ছিল মায়ামির। তবে রবার্ট টেলরের শট ঠেকিয়ে দিয়েছেন ডালাস গোলরক্ষক মার্টেন পায়েজ। এবার অ্যাসিস্ট করেছেন মেসি। পরের মিনিটে মেসির শট ব্লক করেছেন ডালাস ডিফেন্ডাররা। মায়ামির বারবার সুযোগ হারানোর মিছিলে ডালাসকে সমতায় ফেরান ফাকুন্দো কুইগনন। ৩৭ মিনিটে মার্কো ফার্ফানের অ্যাসিস্টে গোল করেন কুইগনন। এরপর ৪৫ মিনিটে ডালাসের ব্যবধান দ্বিগুণ করেন বার্নার্ড কামুনগো। প্রথমার্ধ ২-১ গোলে এগিয়ে থেকে শেষ করে ডালাস।
দ্বিতীয়ার্ধে আক্রমণ-প্রতি আক্রমণে জমে ওঠে খেলা। তবে কেউই গোল করতে পারছিল না। ৬৩ মিনিটে তৃতীয় গোল করে ডালাস। ফ্রি কিকে গোল করেন অ্যালান ভেলাসকো। ডালাস তখন ৩-১ গোলে এগিয়ে। এরপর ৬৫ মিনিটে ব্যবধান কমায় মায়ামি। আলবার অ্যাসিস্টে গোল করেন বেঞ্জামিন ক্রেমাসচি। এরপর ৬৮ মিনিটে টেলরের আত্মঘাতী গোলে ৪-২ গোলে এগিয়ে যায় ডালাস। ৮০ মিনিটে আবার আত্মঘাতী গোল করেন ডালাসের ফার্ফান। মায়ামির পরাজয় যখন সময়ের ব্যাপার মাত্র, তখন আশা জাগিয়ে তোলেন মেসি। ৮৫ মিনিটে দুর্দান্ত ফ্রি কিকে গোল করেন আর্জেন্টিনার এই বিশ্বজয়ী ফুটবলার। মূল ম্যাচ ৪-৪ গোলে ড্র হলে গড়ায় পেনাল্টি শ্যুটআউটে। টাইব্রেকারে দলের প্রথম শট নিয়েই গোল করেন মেসি। শেষ পর্যন্ত টাইব্রেকারে ৫-৩ গোলের জয় পায় মায়ামি। জয়সূচক গোল করেন ক্রেমাসচি।
ইন্টার মায়ামির বিপক্ষে জয়ের সুবাতাস পাচ্ছিল এফসি ডালাস। এফসি ডালাস টয়োটা স্টেডিয়ামে লিগ কাপের শেষ ষোলোয় আজ ৩-১ গোলে পিছিয়ে ছিল মায়ামি। তখন ম্যাচের ৩০ মিনিটও বাকি নেই। এখান থেকেই ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প লেখে ইন্টার মায়ামি। টাইব্রেকারে নিষ্পত্তি হওয়া ম্যাচে শেষ হাসি হাসে মায়ামি।
এফসি ডালাসের বিপক্ষে অল্প সময়েই এগিয়ে যায় ইন্টার মায়ামি। ৬ মিনিটে জর্দি আলবার অ্যাসিস্টে বাঁ পায়ের শটে লক্ষ্যভেদ করেন মেসি। ভিডিও অ্যাসিস্ট্যান্ট রেফারির (ভিএআর) মাধ্যমে এই গোলের সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়। এরপর ১৯ মিনিটের সময় গোলের সুযোগ পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারেনি মায়ামি। গোলবারের অনেক ওপর দিয়ে উড়িয়ে মারেন ডিয়েগো গোমেজ। ৩৪ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করার সুযোগ ছিল মায়ামির। তবে রবার্ট টেলরের শট ঠেকিয়ে দিয়েছেন ডালাস গোলরক্ষক মার্টেন পায়েজ। এবার অ্যাসিস্ট করেছেন মেসি। পরের মিনিটে মেসির শট ব্লক করেছেন ডালাস ডিফেন্ডাররা। মায়ামির বারবার সুযোগ হারানোর মিছিলে ডালাসকে সমতায় ফেরান ফাকুন্দো কুইগনন। ৩৭ মিনিটে মার্কো ফার্ফানের অ্যাসিস্টে গোল করেন কুইগনন। এরপর ৪৫ মিনিটে ডালাসের ব্যবধান দ্বিগুণ করেন বার্নার্ড কামুনগো। প্রথমার্ধ ২-১ গোলে এগিয়ে থেকে শেষ করে ডালাস।
দ্বিতীয়ার্ধে আক্রমণ-প্রতি আক্রমণে জমে ওঠে খেলা। তবে কেউই গোল করতে পারছিল না। ৬৩ মিনিটে তৃতীয় গোল করে ডালাস। ফ্রি কিকে গোল করেন অ্যালান ভেলাসকো। ডালাস তখন ৩-১ গোলে এগিয়ে। এরপর ৬৫ মিনিটে ব্যবধান কমায় মায়ামি। আলবার অ্যাসিস্টে গোল করেন বেঞ্জামিন ক্রেমাসচি। এরপর ৬৮ মিনিটে টেলরের আত্মঘাতী গোলে ৪-২ গোলে এগিয়ে যায় ডালাস। ৮০ মিনিটে আবার আত্মঘাতী গোল করেন ডালাসের ফার্ফান। মায়ামির পরাজয় যখন সময়ের ব্যাপার মাত্র, তখন আশা জাগিয়ে তোলেন মেসি। ৮৫ মিনিটে দুর্দান্ত ফ্রি কিকে গোল করেন আর্জেন্টিনার এই বিশ্বজয়ী ফুটবলার। মূল ম্যাচ ৪-৪ গোলে ড্র হলে গড়ায় পেনাল্টি শ্যুটআউটে। টাইব্রেকারে দলের প্রথম শট নিয়েই গোল করেন মেসি। শেষ পর্যন্ত টাইব্রেকারে ৫-৩ গোলের জয় পায় মায়ামি। জয়সূচক গোল করেন ক্রেমাসচি।
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
১ ঘণ্টা আগেভারতের আপত্তিতে পাকিস্তানের তিন শহরে ট্রফি সফর বাতিল করেছে আইসিসি। দীর্ঘ ২৮ বছর পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। তবে শুরু থেকেই বিভিন্ন আপত্তি তুলছে ভারত।
২ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৩ ঘণ্টা আগে