নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিতর্ক থামাতেই পারছে না বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। মিয়ানমারে অলিম্পিক বাছাইপর্বে সাফজয়ী নারী ফুটবলারদের খেলতে না পাঠিয়ে সরকারের কাঁধে দোষ চাপিয়েছিল বাফুফে।
বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন খোঁচা মেরেছিলেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনকেও। পাল্টা জবাব দিয়েছিলেন পাপন। এবার যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেলের তোপের মুখে বাফুফে সাধারণ সম্পাদককে আবু নাঈম সোহাগ।
অর্থের অভাবে নারী ফুটবলাররা মিয়ানমারে যাচ্ছে না। গত ২৯ মার্চ হোয়াটসঅ্যাপ বার্তায় এই দুঃসংবাদ দিয়েছিলেন বাফুফে সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগ। মেয়েদের জন্য সরকারের কাছে হাত পেতেও টাকা পাওয়া যায়নি, এমন অভিযোগও করেছিলেন বাফুফে সাধারণ সম্পাদক। বলেছিলেন, ‘আমরা গত সপ্তাহে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের নিকটে এ প্রতিযোগিতার জন্য আর্থিক সহযোগিতার বরাদ্দ চাই। কিন্তু জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে কোনো আশানুরূপ ফলাফল না আসায় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমরা অলিম্পিক বাছাইয়ে অংশগ্রহণ করতে পারছি না।’
সোহাগ যখন এমন মন্তব্য করেছেন, সে সময় দেশের বাইরে ছিলেন ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল। দেশে ফিরেই বাফুফেকে ধুয়ে দিয়েছেন তিনি। তাঁর সমালোচনার কেন্দ্রে ছিলেন আবু নাঈম সোহাগ। বাফুফে সাধারণ সম্পাদককে নিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, ‘প্রথম দিন ফুটবল ফেডারেশনের সহসভাপতি, সহসভাপতি বা নির্বাচিত কেউ কথা বলেননি। বেতনভুক্ত কর্মী, যিনি সাধারণ সম্পাদক সরকারকে দোষারোপ করে বক্তব্য দিয়েছেন—সরকার এ অর্থ না দেওয়ায় তারা দল পাঠাতে পারেনি! যারা এত বড় অর্জন এনে দিয়েছেন, তাদের পাশে দাঁড়ানোর সুযোগই দেওয়া হলো না। তারা মন্ত্রণালয়কে দোষারোপ করেছে। এটা ধৃষ্টতাপূর্ণ বিষয়। একটি ফেডারেশনের একজন কর্মকর্তার এ ধরনের ধৃষ্টতাপূর্ণ কথা বলা কোনোভাবে বরদাশত করা যায় না।’
ক্ষুব্ধ প্রতিমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, বাফুফে মন্ত্রণালয়কে সহযোগিতার কোনো সুযোগ দেয়নি। তিনি বললেন, ‘টাকা চাইলে সরকারকে কিছু সময় দিতে হয়। আমাদের কাছে কোনো ফেডারেশন টাকা চাইলে সেটা অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে পাঠাতে হয়। আমাদের যে টাকা আছে, সেটা দিতে হলেও অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিতে হয়। এ ক্ষেত্রে আমাদের সময়ই দেওয়া হয়নি। ২৭ তারিখ আমরা চিঠি পেলাম। ২৯ তারিখ তাঁরা বললেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় থেকে টাকা পাওয়ার মতো অবস্থা দেখছেন না। চিঠি দেওয়ার দুদিন পরে কীভাবে তারা এ রকম বক্তব্য দেন!’
বাফুফের এমন আচরণে ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাচ্ছেন প্রতিমন্ত্রী। নারীদের কেন খেলতে পাঠানো হলো না, সেই বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করবেন বলেও জানালেন তিনি। প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, ‘আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিষয়টি বিস্তারিতভাবে অবহিত করব। আমার মনে হয়, তারা ইচ্ছাকৃতভাবে দলটাকে পাঠায়নি। কেন তারা ইচ্ছাকৃতভাবে কাজটি করে আমাদের ভাবমূর্তি সংকটে ফেললেন, সেটা খতিয়ে দেখা দরকার। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নারীদের খেলায় অনেক পৃষ্ঠপোষকতা করেন, সেটা ফুটবল হোক কিংবা ক্রিকেট। সেই নারীরা যখন অল্প কিছু টাকার জন্য খেলতে যেতে পারেনি, এটার পেছনে নিশ্চয় অন্য কিছু আছে। আমি অবশ্যই বিষয়টা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে অবহিত করব।’
বিতর্ক থামাতেই পারছে না বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। মিয়ানমারে অলিম্পিক বাছাইপর্বে সাফজয়ী নারী ফুটবলারদের খেলতে না পাঠিয়ে সরকারের কাঁধে দোষ চাপিয়েছিল বাফুফে।
বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন খোঁচা মেরেছিলেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনকেও। পাল্টা জবাব দিয়েছিলেন পাপন। এবার যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেলের তোপের মুখে বাফুফে সাধারণ সম্পাদককে আবু নাঈম সোহাগ।
অর্থের অভাবে নারী ফুটবলাররা মিয়ানমারে যাচ্ছে না। গত ২৯ মার্চ হোয়াটসঅ্যাপ বার্তায় এই দুঃসংবাদ দিয়েছিলেন বাফুফে সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগ। মেয়েদের জন্য সরকারের কাছে হাত পেতেও টাকা পাওয়া যায়নি, এমন অভিযোগও করেছিলেন বাফুফে সাধারণ সম্পাদক। বলেছিলেন, ‘আমরা গত সপ্তাহে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের নিকটে এ প্রতিযোগিতার জন্য আর্থিক সহযোগিতার বরাদ্দ চাই। কিন্তু জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে কোনো আশানুরূপ ফলাফল না আসায় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমরা অলিম্পিক বাছাইয়ে অংশগ্রহণ করতে পারছি না।’
সোহাগ যখন এমন মন্তব্য করেছেন, সে সময় দেশের বাইরে ছিলেন ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল। দেশে ফিরেই বাফুফেকে ধুয়ে দিয়েছেন তিনি। তাঁর সমালোচনার কেন্দ্রে ছিলেন আবু নাঈম সোহাগ। বাফুফে সাধারণ সম্পাদককে নিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, ‘প্রথম দিন ফুটবল ফেডারেশনের সহসভাপতি, সহসভাপতি বা নির্বাচিত কেউ কথা বলেননি। বেতনভুক্ত কর্মী, যিনি সাধারণ সম্পাদক সরকারকে দোষারোপ করে বক্তব্য দিয়েছেন—সরকার এ অর্থ না দেওয়ায় তারা দল পাঠাতে পারেনি! যারা এত বড় অর্জন এনে দিয়েছেন, তাদের পাশে দাঁড়ানোর সুযোগই দেওয়া হলো না। তারা মন্ত্রণালয়কে দোষারোপ করেছে। এটা ধৃষ্টতাপূর্ণ বিষয়। একটি ফেডারেশনের একজন কর্মকর্তার এ ধরনের ধৃষ্টতাপূর্ণ কথা বলা কোনোভাবে বরদাশত করা যায় না।’
ক্ষুব্ধ প্রতিমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, বাফুফে মন্ত্রণালয়কে সহযোগিতার কোনো সুযোগ দেয়নি। তিনি বললেন, ‘টাকা চাইলে সরকারকে কিছু সময় দিতে হয়। আমাদের কাছে কোনো ফেডারেশন টাকা চাইলে সেটা অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে পাঠাতে হয়। আমাদের যে টাকা আছে, সেটা দিতে হলেও অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিতে হয়। এ ক্ষেত্রে আমাদের সময়ই দেওয়া হয়নি। ২৭ তারিখ আমরা চিঠি পেলাম। ২৯ তারিখ তাঁরা বললেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় থেকে টাকা পাওয়ার মতো অবস্থা দেখছেন না। চিঠি দেওয়ার দুদিন পরে কীভাবে তারা এ রকম বক্তব্য দেন!’
বাফুফের এমন আচরণে ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাচ্ছেন প্রতিমন্ত্রী। নারীদের কেন খেলতে পাঠানো হলো না, সেই বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করবেন বলেও জানালেন তিনি। প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, ‘আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিষয়টি বিস্তারিতভাবে অবহিত করব। আমার মনে হয়, তারা ইচ্ছাকৃতভাবে দলটাকে পাঠায়নি। কেন তারা ইচ্ছাকৃতভাবে কাজটি করে আমাদের ভাবমূর্তি সংকটে ফেললেন, সেটা খতিয়ে দেখা দরকার। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নারীদের খেলায় অনেক পৃষ্ঠপোষকতা করেন, সেটা ফুটবল হোক কিংবা ক্রিকেট। সেই নারীরা যখন অল্প কিছু টাকার জন্য খেলতে যেতে পারেনি, এটার পেছনে নিশ্চয় অন্য কিছু আছে। আমি অবশ্যই বিষয়টা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে অবহিত করব।’
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
৪ ঘণ্টা আগেভারতের আপত্তিতে পাকিস্তানের তিন শহরে ট্রফি সফর বাতিল করেছে আইসিসি। দীর্ঘ ২৮ বছর পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। তবে শুরু থেকেই বিভিন্ন আপত্তি তুলছে ভারত।
৪ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৫ ঘণ্টা আগে