ক্রীড়া ডেস্ক
ম্যাড়মেড়ে প্রথমার্ধের পর ঘানা-পর্তুগালের দ্বিতীয়ার্ধ পেল রোমাঞ্চের পূর্ণমাত্রা। আক্রমণ ও পাল্টা আক্রমণ যেন বলতে চাইল, এটি বিশ্বকাপ ম্যাচ। এই মঞ্চে র্যাঙ্কিংয়ের ৯ আর ৬১-এর পার্থক্যের হিসাব চলে না। তবু শেষ ২৫ মিনিটের রোমাঞ্চে পর্তুগালের কাছে ৩-২ গোলে হেরেছে ঘানা। চোখে চোখ রেখে লড়াই করেও শেষটা নিজেদের করে নিতে পারল না ‘ব্ল্যাক স্টার্স’।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর রেকর্ড গড়া ম্যাচে জয় দিয়েই বিশ্বকাপ অভিযান শুরু করল পর্তুগাল। প্রথমার্ধে গোলশূন্য থাকার পর ৬৫ মিনিটে পেনাল্টি থেকে দলকে গোল এনে দেন রোনালদো। এতে নিজের পাঁচ বিশ্বকাপেই গোল করার রেকর্ড গড়েন সিআর সেভেন। এ ক্ষেত্রে পর্তুগিজ যুবরাজ পেছনে ফেলেছেন কিংবদন্তি পেলে ও মিরোস্লাভ ক্লোসাকে। তাঁরা চারটি বিশ্বকাপে গোল করেছিলেন।
আক্রমণের পসরা সাজিয়েও ঘানার বিপক্ষে প্রথমার্ধ পর্যন্ত হতাশ ছিল পর্তুগাল। কাতারের ‘স্টেডিয়াম ৯৭৪’ গোলের লক্ষ্যে জোরালো কোনো শটই রাখতে পারেনি দ্য নেভিগেটরস। পর্তুগালের শাণিত আক্রমণভাগের জন্য কঠিন ছক সাজান ঘানার কোচ অটো অডো।
অডোর ৫-৪-১ ছকের সামনে বারবারই খেই হারিয়েছেন রোনালদো-ব্রুনোরা। এর মধ্যেও কয়েকটা ভালো সুযোগ পায় পর্তুগাল। ১০ মিনিটের সময় সহজ সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। সতীর্থের বাড়ানো লম্বা পাস একটু জোরে রিসিভ করায় শট নেওয়ার আগেই ঘানার গোলরক্ষক লরেন্স আটি জিগি এগিয়ে কর্নারের বিনিময়ে দলকে রক্ষা করেন। কর্নার থেকেও গোল করার সুযোগ পান পর্তুগাল অধিনায়ক। এবার তাঁর হেড পোস্ট ঘেঁষে বাইরে দিয়ে চলে যায়।
ঘানাও বারকয়েক আক্রমণ করেছে। কিন্তু সেগুলো তেমন জোরালো ছিল না। বরং ৩০ মিনিটের সময় প্রায় একটি গোলই পেয়ে গিয়েছিলেন রোনালদো। রেফারি অফসাইডের বাঁশি বাজালে হতাশ হতে হয় পর্তুগালকে।
নকআউট পর্বে উঠতে ম্যাচটি গুরুত্বপূর্ণ ফার্নান্দো-সান্তোসের দলের জন্য। এজন্য শুরু থকেই আক্রমণাত্মক ৪-১-২-১-২ ছকে একাদশ নামান পর্তুগালের কোচ। এই আক্রমণ সাজিয়েও বিরতি পর্যন্ত কোনো গোল পায়নি দলটি।
বিরতি থেকে ফিরে কপাল খোলে পর্তুগালের। ডি-বক্সে রোনালদোকে ফাউল করলে পেনাল্টি পায় দ্য নেভিগেটরস। সফল স্পট কিকে দলকে এগিয়ে দেন ক্রিস্টিয়ানো। পর্তুগালের জার্সিতে সিআর সেভেনের এটি ১১৮তম গোল।
৭১ মিনিটে মোহাম্মদ কুদুসের শট ঠেকিয়ে দেন পর্তুগালের গোলরক্ষক ডিয়েগো কস্তা। পরের মিনিটেই তাঁর ক্রসে ঘানাকে আনন্দে ভাসান আন্দ্রে আইয়ু। ৭৮ মিনিটে ঘানার ফুটবলার-সমর্থকদের মুখের হাসি কেড়ে নেন হোয়াও ফেলিক্স। ৮০ মিনিটে রাফায়েল লিয়াও যেন স্তব্ধই করে দেন। ৭৭ মিনিটে নেভাসের বদলি নেমে মিডফিল্ডার রুবেন প্রতিদান দিতে সময় নিলেন মাত্র আড়াই মিনিট। পর্তুগালের হয়ে প্রথম গোলটি করলেন বিশ্বকাপ মঞ্চে। ৮৯ মিনিটে বদলি নেমে ঘানার হয়ে একটি গোল করেন ওসমান বুখারি।
ম্যাড়মেড়ে প্রথমার্ধের পর ঘানা-পর্তুগালের দ্বিতীয়ার্ধ পেল রোমাঞ্চের পূর্ণমাত্রা। আক্রমণ ও পাল্টা আক্রমণ যেন বলতে চাইল, এটি বিশ্বকাপ ম্যাচ। এই মঞ্চে র্যাঙ্কিংয়ের ৯ আর ৬১-এর পার্থক্যের হিসাব চলে না। তবু শেষ ২৫ মিনিটের রোমাঞ্চে পর্তুগালের কাছে ৩-২ গোলে হেরেছে ঘানা। চোখে চোখ রেখে লড়াই করেও শেষটা নিজেদের করে নিতে পারল না ‘ব্ল্যাক স্টার্স’।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর রেকর্ড গড়া ম্যাচে জয় দিয়েই বিশ্বকাপ অভিযান শুরু করল পর্তুগাল। প্রথমার্ধে গোলশূন্য থাকার পর ৬৫ মিনিটে পেনাল্টি থেকে দলকে গোল এনে দেন রোনালদো। এতে নিজের পাঁচ বিশ্বকাপেই গোল করার রেকর্ড গড়েন সিআর সেভেন। এ ক্ষেত্রে পর্তুগিজ যুবরাজ পেছনে ফেলেছেন কিংবদন্তি পেলে ও মিরোস্লাভ ক্লোসাকে। তাঁরা চারটি বিশ্বকাপে গোল করেছিলেন।
আক্রমণের পসরা সাজিয়েও ঘানার বিপক্ষে প্রথমার্ধ পর্যন্ত হতাশ ছিল পর্তুগাল। কাতারের ‘স্টেডিয়াম ৯৭৪’ গোলের লক্ষ্যে জোরালো কোনো শটই রাখতে পারেনি দ্য নেভিগেটরস। পর্তুগালের শাণিত আক্রমণভাগের জন্য কঠিন ছক সাজান ঘানার কোচ অটো অডো।
অডোর ৫-৪-১ ছকের সামনে বারবারই খেই হারিয়েছেন রোনালদো-ব্রুনোরা। এর মধ্যেও কয়েকটা ভালো সুযোগ পায় পর্তুগাল। ১০ মিনিটের সময় সহজ সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। সতীর্থের বাড়ানো লম্বা পাস একটু জোরে রিসিভ করায় শট নেওয়ার আগেই ঘানার গোলরক্ষক লরেন্স আটি জিগি এগিয়ে কর্নারের বিনিময়ে দলকে রক্ষা করেন। কর্নার থেকেও গোল করার সুযোগ পান পর্তুগাল অধিনায়ক। এবার তাঁর হেড পোস্ট ঘেঁষে বাইরে দিয়ে চলে যায়।
ঘানাও বারকয়েক আক্রমণ করেছে। কিন্তু সেগুলো তেমন জোরালো ছিল না। বরং ৩০ মিনিটের সময় প্রায় একটি গোলই পেয়ে গিয়েছিলেন রোনালদো। রেফারি অফসাইডের বাঁশি বাজালে হতাশ হতে হয় পর্তুগালকে।
নকআউট পর্বে উঠতে ম্যাচটি গুরুত্বপূর্ণ ফার্নান্দো-সান্তোসের দলের জন্য। এজন্য শুরু থকেই আক্রমণাত্মক ৪-১-২-১-২ ছকে একাদশ নামান পর্তুগালের কোচ। এই আক্রমণ সাজিয়েও বিরতি পর্যন্ত কোনো গোল পায়নি দলটি।
বিরতি থেকে ফিরে কপাল খোলে পর্তুগালের। ডি-বক্সে রোনালদোকে ফাউল করলে পেনাল্টি পায় দ্য নেভিগেটরস। সফল স্পট কিকে দলকে এগিয়ে দেন ক্রিস্টিয়ানো। পর্তুগালের জার্সিতে সিআর সেভেনের এটি ১১৮তম গোল।
৭১ মিনিটে মোহাম্মদ কুদুসের শট ঠেকিয়ে দেন পর্তুগালের গোলরক্ষক ডিয়েগো কস্তা। পরের মিনিটেই তাঁর ক্রসে ঘানাকে আনন্দে ভাসান আন্দ্রে আইয়ু। ৭৮ মিনিটে ঘানার ফুটবলার-সমর্থকদের মুখের হাসি কেড়ে নেন হোয়াও ফেলিক্স। ৮০ মিনিটে রাফায়েল লিয়াও যেন স্তব্ধই করে দেন। ৭৭ মিনিটে নেভাসের বদলি নেমে মিডফিল্ডার রুবেন প্রতিদান দিতে সময় নিলেন মাত্র আড়াই মিনিট। পর্তুগালের হয়ে প্রথম গোলটি করলেন বিশ্বকাপ মঞ্চে। ৮৯ মিনিটে বদলি নেমে ঘানার হয়ে একটি গোল করেন ওসমান বুখারি।
সিনেমা, নাটক-কোনো কিছুরই তো কমতি ছিল না আজ আর্জেন্টিনা-প্যারাগুয়ে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে। দেল চাকো স্টেডিয়ামে ব্রাজিলের রেফারি অ্যান্ডারসন দারাঙ্কোর একের পর এক কাণ্ডে ক্ষুব্ধ আর্জেন্টিনা ফুটবল দল। রেফারির সঙ্গে এক চোট হয়েই গেছে মেসির। এমনকি আঙুল উঁচিয়ে কথাও বলেছেন আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী ফুটবলার।
২১ মিনিট আগেভুলে যাওয়ার মতো একটি দিনই কাটিয়েছেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। তাও বাজে দিনটা এল ব্রাজিলের বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচের সময়ই। তাঁর সুযোগ মিসের মহড়ার দিনে ব্রাজিল পারল না জিততে। হতাশা ঝরেছে ব্রাজিল কোচ দরিভাল জুনিয়রের কণ্ঠে।
১ ঘণ্টা আগেবিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচ হলেও দুই বিশ্বচ্যাম্পিয়ন দলকে একই টুর্নামেন্টে হারানো তো সহজ কথা নয়। প্যারাগুয়ে এবার সেই কঠিন কাজটিই করে দেখাল। ২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে সেপ্টেম্বরে প্যারাগুয়ে হারিয়েছিল ব্রাজিলকে। দুই মাস পর আজ বিশ্বকাপের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনাকেও হারিয়েছে প্যারাগুয়ে।
২ ঘণ্টা আগেএই শতাব্দির গোড়ার দিকের গল্প। বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে গতিময় এক ফাস্ট বোলারকে চোখে পড়ল রাকিব হায়দার পাভেলের। সেই বোলার ব্যাটেও ঝড় তুলতে পারেন। বয়সভিত্তিক ক্রিকেট থেকেই পাভেল ওই অলরাউন্ডারকে নিয়ে এলেন তাঁদের প্রথম বিভাগ ক্রিকেটের আজাদ স্পোর্টিংয়ে।
১৪ ঘণ্টা আগে