নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে বাংলাদেশকে ১৫৭ রানের লক্ষ্য দিয়েছে জিম্বাবুয়ে। দারুণ শুরুর পর মাঝের দিকে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে স্বাগতিকেরা। তবে শেষ ৬ ওভারে রায়ান বার্ল ও লুক জঙ্গোয় ৭৯ রানের ঝোড়ো জুটিতে ১৫৬ রানের পুঁজি পায় ক্রেইগ আরভিনরা।
আজ হারারে স্পোর্টস ক্লাব মাঠে টস জিতে আগে ব্যাটিং নেয় জিম্বাবুয়ে। উদ্বোধনী জুটিতে জিম্বাবুয়েকে দারুণ শুরু এনে দেন দুই ওপেনার রেজিস চাকাভা ও ক্রেইগ আরভিন। মাত্র ৩ ওভারেই ২৯ রান তোলেন তাঁরা। বিধ্বংসী হয়ে ওঠা এই জুটি ভেঙে বাংলাদেশকে ব্রেক থ্রু এনে দেন নাসুম আহমেদ। ১০ বলে ১৭ রান করে আফিফ হোসেনর তালুবদ্ধ হন চাকাভা।
ষষ্ঠ ওভারের দ্বিতীয় বলে ওয়েসলি মাদহেভেরেকে থিতু হওয়ার আগেই ফেরান শেখ মেহেদী। পরের বলে নতুন ব্যাটার সিকান্দার রাজাকে গোল্ডেন ডাকে ফেরান এই স্পিনার। তাঁর জোড়া শিকারে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ ফিরে পান বাংলাদেশ বোলাররা।
৯ম ওভারে এসে শন উইলিমাসকে ফেরান নতুন অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন। দারুণ এক ডেলিভারিতে এই ব্যাটারকে নাজমুল হোসেন শান্তের ক্যাচবদ্ধ করেন তিনি। পরের ওভারে ওপেনার আরভিনকে ফেরান মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ১৭ বলে ২৪ রান করে কট বিহাইন্ডের শিকার তিনি।
দলীয় ৬৭ রানের মাথায় আরও একটি উইকেট হারায় স্বাগতিকেরা। মিল্টন শুম্বাকে উইকেটের পেছনে থাকা এনামুল হক বিজয়ের দারুণ ক্যাচে ফেরান মোস্তাফিজুর রহমান।
১৫তম ওভারে তোপ ঝাড়েন রায়ান বার্ল। নাসুমকে পেয়েই পাঁচটি ছক্কা ও একটি চারে ৩৪ রান তুলে নেন এই ব্যাটার। তাতেই রানের চাকা ঘুরে যায় স্বাগতিকদের। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে চতুর্থ বোলার হিসেবে এক ওভারে ৩৪ রান দেওয়ার রেকর্ড গড়লেন বাংলাদেশ স্পিনার।
লুক জঙ্গোয়ে ও বার্ল মিলে শেষ চার ওভারে ঝোড়ো ব্যাটিং করে দলকে বড় লক্ষ্যের দিকে নিয়ে যান। ১৪৬ রানের মাথায় জঙ্গোয়কে ফিরিয়ে বাংলাদেশকে ব্রেক থ্রু এনে দেন হাসান মাহমুদ। ২০ বলে ৩৫ রান করে জঙ্গোয় ফিরলে ভাঙে ৭৯ রানের বিশাল জুটি। ২৪ বলে ঝোড়ো ফিফটি করা বার্লকেও (৫৪) ফিরিয়েছেন এই পেসার। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ওভারে ৮ উইকেটে ১৫৬ রান তোলে তারা।
সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে বাংলাদেশকে ১৫৭ রানের লক্ষ্য দিয়েছে জিম্বাবুয়ে। দারুণ শুরুর পর মাঝের দিকে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে স্বাগতিকেরা। তবে শেষ ৬ ওভারে রায়ান বার্ল ও লুক জঙ্গোয় ৭৯ রানের ঝোড়ো জুটিতে ১৫৬ রানের পুঁজি পায় ক্রেইগ আরভিনরা।
আজ হারারে স্পোর্টস ক্লাব মাঠে টস জিতে আগে ব্যাটিং নেয় জিম্বাবুয়ে। উদ্বোধনী জুটিতে জিম্বাবুয়েকে দারুণ শুরু এনে দেন দুই ওপেনার রেজিস চাকাভা ও ক্রেইগ আরভিন। মাত্র ৩ ওভারেই ২৯ রান তোলেন তাঁরা। বিধ্বংসী হয়ে ওঠা এই জুটি ভেঙে বাংলাদেশকে ব্রেক থ্রু এনে দেন নাসুম আহমেদ। ১০ বলে ১৭ রান করে আফিফ হোসেনর তালুবদ্ধ হন চাকাভা।
ষষ্ঠ ওভারের দ্বিতীয় বলে ওয়েসলি মাদহেভেরেকে থিতু হওয়ার আগেই ফেরান শেখ মেহেদী। পরের বলে নতুন ব্যাটার সিকান্দার রাজাকে গোল্ডেন ডাকে ফেরান এই স্পিনার। তাঁর জোড়া শিকারে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ ফিরে পান বাংলাদেশ বোলাররা।
৯ম ওভারে এসে শন উইলিমাসকে ফেরান নতুন অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন। দারুণ এক ডেলিভারিতে এই ব্যাটারকে নাজমুল হোসেন শান্তের ক্যাচবদ্ধ করেন তিনি। পরের ওভারে ওপেনার আরভিনকে ফেরান মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ১৭ বলে ২৪ রান করে কট বিহাইন্ডের শিকার তিনি।
দলীয় ৬৭ রানের মাথায় আরও একটি উইকেট হারায় স্বাগতিকেরা। মিল্টন শুম্বাকে উইকেটের পেছনে থাকা এনামুল হক বিজয়ের দারুণ ক্যাচে ফেরান মোস্তাফিজুর রহমান।
১৫তম ওভারে তোপ ঝাড়েন রায়ান বার্ল। নাসুমকে পেয়েই পাঁচটি ছক্কা ও একটি চারে ৩৪ রান তুলে নেন এই ব্যাটার। তাতেই রানের চাকা ঘুরে যায় স্বাগতিকদের। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে চতুর্থ বোলার হিসেবে এক ওভারে ৩৪ রান দেওয়ার রেকর্ড গড়লেন বাংলাদেশ স্পিনার।
লুক জঙ্গোয়ে ও বার্ল মিলে শেষ চার ওভারে ঝোড়ো ব্যাটিং করে দলকে বড় লক্ষ্যের দিকে নিয়ে যান। ১৪৬ রানের মাথায় জঙ্গোয়কে ফিরিয়ে বাংলাদেশকে ব্রেক থ্রু এনে দেন হাসান মাহমুদ। ২০ বলে ৩৫ রান করে জঙ্গোয় ফিরলে ভাঙে ৭৯ রানের বিশাল জুটি। ২৪ বলে ঝোড়ো ফিফটি করা বার্লকেও (৫৪) ফিরিয়েছেন এই পেসার। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ওভারে ৮ উইকেটে ১৫৬ রান তোলে তারা।
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
৮ ঘণ্টা আগেভারতের আপত্তিতে পাকিস্তানের তিন শহরে ট্রফি সফর বাতিল করেছে আইসিসি। দীর্ঘ ২৮ বছর পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। তবে শুরু থেকেই বিভিন্ন আপত্তি তুলছে ভারত।
৯ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
১০ ঘণ্টা আগে