ক্রীড়া ডেস্ক
একটা সময় বাংলাদেশের সঙ্গে বড় দলগুলো সিরিজ খেলতো কালে-ভদ্রে। আইসিসির টুর্নামেন্ট ছাড়া অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড কিংবা ভারতের মতো দলগুলোর বিপক্ষে মুখোমুখি হওয়ার সুযোগ বাংলাদেশ পেত না বললেই চলে।
তবে এখন সময় পাল্টেছে। নিজেদের মাঠে ওয়ানডেতে বাংলাদেশ এখন পরাশক্তি। সদ্য সমাপ্ত টি-টোয়েন্টি সিরিজে ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করেছে সাকিব আল হাসানরা। সেই আনন্দের রেশ না কাটতেই ১৮ মার্চ সিলেটে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ শুরু করছে বাংলাদেশ। তবে নিয়মিত ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া সফরে যেতে না পেরে হতাশ তামিম ইকবাল।
গত ১৩ বছর ইংল্যান্ডে বাংলাদেশের কোনো দ্বি-পক্ষীয় সিরিজ খেলতে না পারার আক্ষেপ ঝরেছে বাংলাদেশের ওয়ানডে অধিনায়কের মুখে। নিয়মিত ইংল্যান্ড সফর না হওয়ায় হতাশ তামিম বলেছেন, ‘এটা খুবই দুঃখের বিষয় যে, আমরা এত ভালো খেলার পরও আবার ইংল্যান্ড সফরে যেতে পারছি না, বিশেষ করে সাদা বলের ক্রিকেটে। আমি আপনাকে নিশ্চিত করে বলতে পারি, সেখানে ইংল্যান্ড থেকে বাংলাদেশের দর্শকই বেশি হবে।’
২০১০ সালে সর্বশেষ ইংল্যান্ড সফরে ২টি টেস্ট এবং ৩ ম্যাচের সিরিজ খেলে বাংলাদেশ। এরপর ইংলিশদের মাঠে আর কোনো দ্বি-পক্ষীয় সিরিজ খেলার সুযোগ পায়নি বাংলাদেশ। ২০০৮ সালে অস্ট্রেলিয়া সফর করে তামিমেরা, যা আরও দূর অতীতের বিষয়।
যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যম ডেইলি মিররকে তামিম আরও বলেন, ‘আপনি যদি মনে করে দেখেন, ২০১৭ সালের চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে আমরা ইংল্যান্ডকে দুর্দান্তভাবে হারিয়েছিলাম। আমরা যে সংস্করণেই খেলি না কেন, আমাদের যদি ইংল্যান্ড সফরে ডাকা হয় তাহলে নিশ্চিতভাবেই দর্শকপূর্ণ গ্যালারি দেখা যাবে।’
আপাতত ইংল্যান্ড কিংবা বড় কোনো দলের বিপক্ষে সফরে যাওয়া হবে না বাংলাদেশের। ভবিষ্যতে তামিম হয়তো থাকবেন না কিন্তু এই ওপেনারের আক্ষেপ হয়তো ঘুচে যাবে।
একটা সময় বাংলাদেশের সঙ্গে বড় দলগুলো সিরিজ খেলতো কালে-ভদ্রে। আইসিসির টুর্নামেন্ট ছাড়া অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড কিংবা ভারতের মতো দলগুলোর বিপক্ষে মুখোমুখি হওয়ার সুযোগ বাংলাদেশ পেত না বললেই চলে।
তবে এখন সময় পাল্টেছে। নিজেদের মাঠে ওয়ানডেতে বাংলাদেশ এখন পরাশক্তি। সদ্য সমাপ্ত টি-টোয়েন্টি সিরিজে ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করেছে সাকিব আল হাসানরা। সেই আনন্দের রেশ না কাটতেই ১৮ মার্চ সিলেটে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ শুরু করছে বাংলাদেশ। তবে নিয়মিত ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া সফরে যেতে না পেরে হতাশ তামিম ইকবাল।
গত ১৩ বছর ইংল্যান্ডে বাংলাদেশের কোনো দ্বি-পক্ষীয় সিরিজ খেলতে না পারার আক্ষেপ ঝরেছে বাংলাদেশের ওয়ানডে অধিনায়কের মুখে। নিয়মিত ইংল্যান্ড সফর না হওয়ায় হতাশ তামিম বলেছেন, ‘এটা খুবই দুঃখের বিষয় যে, আমরা এত ভালো খেলার পরও আবার ইংল্যান্ড সফরে যেতে পারছি না, বিশেষ করে সাদা বলের ক্রিকেটে। আমি আপনাকে নিশ্চিত করে বলতে পারি, সেখানে ইংল্যান্ড থেকে বাংলাদেশের দর্শকই বেশি হবে।’
২০১০ সালে সর্বশেষ ইংল্যান্ড সফরে ২টি টেস্ট এবং ৩ ম্যাচের সিরিজ খেলে বাংলাদেশ। এরপর ইংলিশদের মাঠে আর কোনো দ্বি-পক্ষীয় সিরিজ খেলার সুযোগ পায়নি বাংলাদেশ। ২০০৮ সালে অস্ট্রেলিয়া সফর করে তামিমেরা, যা আরও দূর অতীতের বিষয়।
যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যম ডেইলি মিররকে তামিম আরও বলেন, ‘আপনি যদি মনে করে দেখেন, ২০১৭ সালের চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে আমরা ইংল্যান্ডকে দুর্দান্তভাবে হারিয়েছিলাম। আমরা যে সংস্করণেই খেলি না কেন, আমাদের যদি ইংল্যান্ড সফরে ডাকা হয় তাহলে নিশ্চিতভাবেই দর্শকপূর্ণ গ্যালারি দেখা যাবে।’
আপাতত ইংল্যান্ড কিংবা বড় কোনো দলের বিপক্ষে সফরে যাওয়া হবে না বাংলাদেশের। ভবিষ্যতে তামিম হয়তো থাকবেন না কিন্তু এই ওপেনারের আক্ষেপ হয়তো ঘুচে যাবে।
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
৭ ঘণ্টা আগেভারতের আপত্তিতে পাকিস্তানের তিন শহরে ট্রফি সফর বাতিল করেছে আইসিসি। দীর্ঘ ২৮ বছর পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। তবে শুরু থেকেই বিভিন্ন আপত্তি তুলছে ভারত।
৮ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৮ ঘণ্টা আগে