ক্রীড়া ডেস্ক
দাপুটে জয়ে এবারের এশিয়া কাপ অভিযান শুরু করল পাকিস্তান। মুলতানে উদ্বোধনী ম্যাচে টুর্নামেন্টের নবাগত দল নেপালকে উড়িয়ে দিয়েছেন বাবর আজমরা। পাকিস্তান জিতেছে ২৩৮ রানে। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে নেপাল নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে ২৩.৪ ওভারে থামে ১০৪ রানে। এর আগে টসে জিতে দুই সেঞ্চুরিতে পাকিস্তান করে ৬ উইকেটে ৩৪২ রান।
এশিয়া কাপের প্রস্তুতি হিসেবে আফগানিস্তানের বিপক্ষে যে ওয়ানডে সিরিজ খেলেছিলেন, তার শেষ দুটিতে ফিফটি। গতকাল মুলতানে এশিয়া কাপের উদ্বোধনী ম্যাচে নেপালের বিপক্ষে সেই পারফরম্যান্সটাই টেনে আনলেন বাবর। দলের প্রয়োজনীয় মুহূর্তে ১৩১ বলে ১৪ চার ও ৪ ছয়ে খেললেন ১৫১ রানের ঝকঝকে ইনিংস। তাতেই ছুঁয়ে ফেললেন বেশ কয়েকটি মাইলফলক।
ওয়ানডেতে দ্রুততম পাঁচ রানের রেকর্ডে হাশিম আমলাকে টপকে গিয়েছিলেন বাবর। এবার দক্ষিণ আফ্রিকার কিংবদন্তি ব্যাটারের আরেকটি রেকর্ড নিজের করে নিলেন পাকিস্তানি ব্যাটার। ওয়ানডেতে দ্রুততম ১৯ সেঞ্চুরির রেকর্ডটি এখন তাঁর। আগে এই রেকর্ডটি ছিল আমলার।
এ ছাড়া নেপালের বিপক্ষে ম্যাচে আরও বেশ কয়েকটি মাইলফলক ছুঁয়েছেন বাবর। ১২৪ রানে চতুর্থ উইকেট হারানোর পর ইফতিখার আহমেদের সঙ্গে চতুর্থ উইকেটে ১৩১ বলে ২১৪ রানের জুটি গড়েন বাবর। এশিয়া কাপ ইতিহাসে এটি তৃতীয় সর্বোচ্চ রানের জুটি, পাকিস্তানের মাটিতে সর্বোচ্চ। এশিয়া কাপে যেকোনো উইকেটে সর্বোচ্চ রানের জুটিতে আগের দুটিও পাকিস্তানের। আর ওয়ানডেতে চতুর্থ উইকেটে এটি পাকিস্তানের সর্বোচ্চ জুটিও।
পাকিস্তানের অধিনায়ক হিসেবে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ ইনিংসটি ছিল বাবরের। ২০২১ সালে এজবাস্টনে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে করেছিলেন ১৫৮ রান। গতকাল খেললেন নিজের ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ইনিংস, এটি পাকিস্তানি অধিনায়ক হিসেবেও দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।
ইনিংসের শুরুতে অবশ্য ধাক্কা খেয়েছিল পাকিস্তান। দলীয় ২৫ রানে দুই ওপেনার ফখর জামান (১৪) ও ইমাম-উল-হককে (৫) হারায় তারা। এরপর উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ রিজওয়ানকে নিয়ে ৮৬ রানের জুটি গড়ে সেই ধাক্কা সামাল দেন বাবর। রিজওয়ান ৪৪ রানে রানআউট হয়ে ফেরার পর আঘা সালমানকেও (৫) দ্রুত হারিয়ে ফেলে পাকিস্তান। এরপরই ইফতিখারকে নিয়ে বাবরের জুটি। বাবর ফেরেন সম্পাল কামির বলে। ইফতিখার ৭১ বলে ১০৯ রানে অপরাজিত ছিলেন। ইনিংসের শেষ বলে কামির দ্বিতীয় শিকার হোন শাদাব খান (৪)।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দলীয় ১৪ রানেই তিন টপ-অর্ডারকে হারায় নেপাল। দলীয় শতরানের আগেই পাকিস্তানের পেস তোপে ৮ উইকেট হারিয়ে বসে তারা। শাদাব শেষ উইকেট ললিত রাজবংশীকে এলবিডব্লু করলে উদযাপনে মেতে উঠে পাকিস্তান। নেপালের হয়ে মাত্র তিন ব্যাটার আরিফ শেখ (২৬), কামি (২৮) ও গুলশান ঝা (১৩) ছাড়া আর কেউ দুই অঙ্কের রান করতে পারেননি। পাকিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন শাদাব। দুটি করে উইকেট ভাগাভাগি করেছেন শাহীন আফ্রিদি ও হারিস রউফ।
দাপুটে জয়ে এবারের এশিয়া কাপ অভিযান শুরু করল পাকিস্তান। মুলতানে উদ্বোধনী ম্যাচে টুর্নামেন্টের নবাগত দল নেপালকে উড়িয়ে দিয়েছেন বাবর আজমরা। পাকিস্তান জিতেছে ২৩৮ রানে। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে নেপাল নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে ২৩.৪ ওভারে থামে ১০৪ রানে। এর আগে টসে জিতে দুই সেঞ্চুরিতে পাকিস্তান করে ৬ উইকেটে ৩৪২ রান।
এশিয়া কাপের প্রস্তুতি হিসেবে আফগানিস্তানের বিপক্ষে যে ওয়ানডে সিরিজ খেলেছিলেন, তার শেষ দুটিতে ফিফটি। গতকাল মুলতানে এশিয়া কাপের উদ্বোধনী ম্যাচে নেপালের বিপক্ষে সেই পারফরম্যান্সটাই টেনে আনলেন বাবর। দলের প্রয়োজনীয় মুহূর্তে ১৩১ বলে ১৪ চার ও ৪ ছয়ে খেললেন ১৫১ রানের ঝকঝকে ইনিংস। তাতেই ছুঁয়ে ফেললেন বেশ কয়েকটি মাইলফলক।
ওয়ানডেতে দ্রুততম পাঁচ রানের রেকর্ডে হাশিম আমলাকে টপকে গিয়েছিলেন বাবর। এবার দক্ষিণ আফ্রিকার কিংবদন্তি ব্যাটারের আরেকটি রেকর্ড নিজের করে নিলেন পাকিস্তানি ব্যাটার। ওয়ানডেতে দ্রুততম ১৯ সেঞ্চুরির রেকর্ডটি এখন তাঁর। আগে এই রেকর্ডটি ছিল আমলার।
এ ছাড়া নেপালের বিপক্ষে ম্যাচে আরও বেশ কয়েকটি মাইলফলক ছুঁয়েছেন বাবর। ১২৪ রানে চতুর্থ উইকেট হারানোর পর ইফতিখার আহমেদের সঙ্গে চতুর্থ উইকেটে ১৩১ বলে ২১৪ রানের জুটি গড়েন বাবর। এশিয়া কাপ ইতিহাসে এটি তৃতীয় সর্বোচ্চ রানের জুটি, পাকিস্তানের মাটিতে সর্বোচ্চ। এশিয়া কাপে যেকোনো উইকেটে সর্বোচ্চ রানের জুটিতে আগের দুটিও পাকিস্তানের। আর ওয়ানডেতে চতুর্থ উইকেটে এটি পাকিস্তানের সর্বোচ্চ জুটিও।
পাকিস্তানের অধিনায়ক হিসেবে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ ইনিংসটি ছিল বাবরের। ২০২১ সালে এজবাস্টনে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে করেছিলেন ১৫৮ রান। গতকাল খেললেন নিজের ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ইনিংস, এটি পাকিস্তানি অধিনায়ক হিসেবেও দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।
ইনিংসের শুরুতে অবশ্য ধাক্কা খেয়েছিল পাকিস্তান। দলীয় ২৫ রানে দুই ওপেনার ফখর জামান (১৪) ও ইমাম-উল-হককে (৫) হারায় তারা। এরপর উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ রিজওয়ানকে নিয়ে ৮৬ রানের জুটি গড়ে সেই ধাক্কা সামাল দেন বাবর। রিজওয়ান ৪৪ রানে রানআউট হয়ে ফেরার পর আঘা সালমানকেও (৫) দ্রুত হারিয়ে ফেলে পাকিস্তান। এরপরই ইফতিখারকে নিয়ে বাবরের জুটি। বাবর ফেরেন সম্পাল কামির বলে। ইফতিখার ৭১ বলে ১০৯ রানে অপরাজিত ছিলেন। ইনিংসের শেষ বলে কামির দ্বিতীয় শিকার হোন শাদাব খান (৪)।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দলীয় ১৪ রানেই তিন টপ-অর্ডারকে হারায় নেপাল। দলীয় শতরানের আগেই পাকিস্তানের পেস তোপে ৮ উইকেট হারিয়ে বসে তারা। শাদাব শেষ উইকেট ললিত রাজবংশীকে এলবিডব্লু করলে উদযাপনে মেতে উঠে পাকিস্তান। নেপালের হয়ে মাত্র তিন ব্যাটার আরিফ শেখ (২৬), কামি (২৮) ও গুলশান ঝা (১৩) ছাড়া আর কেউ দুই অঙ্কের রান করতে পারেননি। পাকিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন শাদাব। দুটি করে উইকেট ভাগাভাগি করেছেন শাহীন আফ্রিদি ও হারিস রউফ।
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
২৯ মিনিট আগেভারতের আপত্তিতে পাকিস্তানের তিন শহরে ট্রফি সফর বাতিল করেছে আইসিসি। দীর্ঘ ২৮ বছর পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। তবে শুরু থেকেই বিভিন্ন আপত্তি তুলছে ভারত।
১ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
২ ঘণ্টা আগে