নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টপ অর্ডার এনে দিয়েছিল দারুণ শুরু, যার সৌজন্যে স্কোরটা আরও বড় হওয়ার আভাসই দিয়েছিল বাংলাদেশ দল। তবে ফিনিশিংটা ভালো হলো না। ৩৫০ রানের ইঙ্গিত দিয়েও অস্ট্রেলিয়াকে ৩০৭ রানের লক্ষ্য দিয়েছে বাংলাদেশ।
টপ অর্ডারের ভালো শুরুর পর মিডল অর্ডারে তাওহীদ হৃদয়ের বিশ্বকাপের প্রথম ফিফটি, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও মুশফিকুর রহিমও খেলেছেন ছোটখাটো দুটি ইনিংস। শেষ দিকে মেহেদী হাসান মিরাজও রাখলেন অবদান। ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে ৩০৬ রানে থেমেছে বাংলাদেশ।
তবু বোলাররা যদি অসাধারণ কিছু করতে পারেন, তাতে যেকোনো কিছুই হতে পারে এই সংগ্রহে। বাংলাদেশের প্রথম ৭ ব্যাটার একই ম্যাচে দুই অঙ্কের রান করেছেন কবে? পুনের মহারাষ্ট্র ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে এমন বিরল দৃশ্যও দেখা গেছে আজ।
তবে থিতু হয়েও বড় ইনিংস খেলতে ব্যর্থ হয়েছেন ব্যাটাররা। শেষ দিকে কার্যকরী ঝোড়ো ইনিংস খেলে ভূমিকাও রাখতে পারেননি কেউ। শেষ ৫ ওভারে বাংলাদেশ তুলতে পেরেছে ২৩ রান!
চোটে পড়ায় বাংলাদেশের নিয়মিত অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের বিশ্বকাপ শেষ হয়ে গেছে আগেই। পুনেতে আজ বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। টস হেরে ব্যাটিং পায় বাংলাদেশ। চলতি বিশ্বকাপে ভালো অবদান রাখতে পারেনি বাংলাদেশ দলের টপ অর্ডার। ওপেনিং থেকে অন্তত ৫০ রানের জুটি এসেছিল মাত্র একটি। তবে বিশ্বকাপে নিজেদের শেষ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওপেনিং জুটিতে দুর্দান্ত শুরু পায় তারা। দুই ওপেনার—লিটন দাস ও তানজিদ হাসান তামিমের সৌজন্যে পাওয়ার প্লেতে ৬২ রান জমা হয় বাংলাদেশের স্কোরে।
তবে ১২তম ওভারে তানজিদ তামিমকে ফিরিয়ে অস্ট্রেলিয়াকে ব্রেক থ্রু এনে দেন পেসার শন অ্যাবট। ৭৬ রানে ভাঙে লিটন ও তামিমের ওপেনিং জুটি। ৩৪ বলে ৩৬ রান করেছেন তামিম। মেরেছেন ৬টি চারের বাউন্ডারি।
দ্রুত গতিতে এগোচ্ছিল রান। তবে দলের ১০৬ রানে আরেক ওপেনার লিটন ফিরলে কিছুটা চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ। তৃতীয় উইকেটে শান্ত ও তাওহীদ হৃদয় সেই চাপ সামলে শক্ত একটা ভিতই দাঁড় করাচ্ছিলেন। কিন্তু শান্ত রানআউটের শিকার হলে ৬৩ রানে ভাঙে এই জুটি।
স্কয়ার লেগে খেলেছিলেন শান্ত, ঝুঁকিপূর্ণ ডাবলস না নিলেই পারতেন। সেটিই করতে গেলেন। মারনাস লাবুশেনের দুর্দান্ত থ্রোতে ফিরেছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। ৫৭ বলে খেলেছেন ৪৫ রানের এক ইনিংস।
চতুর্থ উইকেটে মাহমুদউল্লাহ ও হৃদয়ের আরেকটি জুটি বড় হচ্ছিল। কিন্তু এবারও রানআউটে কাটা পড়ল জুটি। জশ হ্যাজলউডের বলে কাভারের দিকে খেলেই রান নিতে ছুটেছিলেন হৃদয়। তাঁর ডাকে সাড়া দিয়েই নিজের বিপদ ডেকে আনলেন মাহমুদউল্লাহ। ছুটে এসে বল ধরেছেন, এরপর ডাইভ দিয়ে থ্রো করে লাবুশেন স্টাম্প ভেঙেছেন সরাসরি। ২৮ বলে ৩২ রান করে থেমেছেন মাহমুদউল্লাহ।
এরপর মুশফিক ফিরেছেন ২১ রানে। হৃদয় ৭৯ বলে করেছেন ৭৪ রান। তাঁর ইনিংসে ছিল ৫টি চার ও ২টি ছক্কার বাউন্ডারি। শেষ দিকে মিরাজ খেলেছেন ২০ বলে ২৯ রানের এক ইনিংস। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে অ্যাবোট ও অ্যাডাম জাম্পা ২টি করে উইকেট নিয়েছেন।
টপ অর্ডার এনে দিয়েছিল দারুণ শুরু, যার সৌজন্যে স্কোরটা আরও বড় হওয়ার আভাসই দিয়েছিল বাংলাদেশ দল। তবে ফিনিশিংটা ভালো হলো না। ৩৫০ রানের ইঙ্গিত দিয়েও অস্ট্রেলিয়াকে ৩০৭ রানের লক্ষ্য দিয়েছে বাংলাদেশ।
টপ অর্ডারের ভালো শুরুর পর মিডল অর্ডারে তাওহীদ হৃদয়ের বিশ্বকাপের প্রথম ফিফটি, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও মুশফিকুর রহিমও খেলেছেন ছোটখাটো দুটি ইনিংস। শেষ দিকে মেহেদী হাসান মিরাজও রাখলেন অবদান। ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে ৩০৬ রানে থেমেছে বাংলাদেশ।
তবু বোলাররা যদি অসাধারণ কিছু করতে পারেন, তাতে যেকোনো কিছুই হতে পারে এই সংগ্রহে। বাংলাদেশের প্রথম ৭ ব্যাটার একই ম্যাচে দুই অঙ্কের রান করেছেন কবে? পুনের মহারাষ্ট্র ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে এমন বিরল দৃশ্যও দেখা গেছে আজ।
তবে থিতু হয়েও বড় ইনিংস খেলতে ব্যর্থ হয়েছেন ব্যাটাররা। শেষ দিকে কার্যকরী ঝোড়ো ইনিংস খেলে ভূমিকাও রাখতে পারেননি কেউ। শেষ ৫ ওভারে বাংলাদেশ তুলতে পেরেছে ২৩ রান!
চোটে পড়ায় বাংলাদেশের নিয়মিত অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের বিশ্বকাপ শেষ হয়ে গেছে আগেই। পুনেতে আজ বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। টস হেরে ব্যাটিং পায় বাংলাদেশ। চলতি বিশ্বকাপে ভালো অবদান রাখতে পারেনি বাংলাদেশ দলের টপ অর্ডার। ওপেনিং থেকে অন্তত ৫০ রানের জুটি এসেছিল মাত্র একটি। তবে বিশ্বকাপে নিজেদের শেষ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওপেনিং জুটিতে দুর্দান্ত শুরু পায় তারা। দুই ওপেনার—লিটন দাস ও তানজিদ হাসান তামিমের সৌজন্যে পাওয়ার প্লেতে ৬২ রান জমা হয় বাংলাদেশের স্কোরে।
তবে ১২তম ওভারে তানজিদ তামিমকে ফিরিয়ে অস্ট্রেলিয়াকে ব্রেক থ্রু এনে দেন পেসার শন অ্যাবট। ৭৬ রানে ভাঙে লিটন ও তামিমের ওপেনিং জুটি। ৩৪ বলে ৩৬ রান করেছেন তামিম। মেরেছেন ৬টি চারের বাউন্ডারি।
দ্রুত গতিতে এগোচ্ছিল রান। তবে দলের ১০৬ রানে আরেক ওপেনার লিটন ফিরলে কিছুটা চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ। তৃতীয় উইকেটে শান্ত ও তাওহীদ হৃদয় সেই চাপ সামলে শক্ত একটা ভিতই দাঁড় করাচ্ছিলেন। কিন্তু শান্ত রানআউটের শিকার হলে ৬৩ রানে ভাঙে এই জুটি।
স্কয়ার লেগে খেলেছিলেন শান্ত, ঝুঁকিপূর্ণ ডাবলস না নিলেই পারতেন। সেটিই করতে গেলেন। মারনাস লাবুশেনের দুর্দান্ত থ্রোতে ফিরেছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। ৫৭ বলে খেলেছেন ৪৫ রানের এক ইনিংস।
চতুর্থ উইকেটে মাহমুদউল্লাহ ও হৃদয়ের আরেকটি জুটি বড় হচ্ছিল। কিন্তু এবারও রানআউটে কাটা পড়ল জুটি। জশ হ্যাজলউডের বলে কাভারের দিকে খেলেই রান নিতে ছুটেছিলেন হৃদয়। তাঁর ডাকে সাড়া দিয়েই নিজের বিপদ ডেকে আনলেন মাহমুদউল্লাহ। ছুটে এসে বল ধরেছেন, এরপর ডাইভ দিয়ে থ্রো করে লাবুশেন স্টাম্প ভেঙেছেন সরাসরি। ২৮ বলে ৩২ রান করে থেমেছেন মাহমুদউল্লাহ।
এরপর মুশফিক ফিরেছেন ২১ রানে। হৃদয় ৭৯ বলে করেছেন ৭৪ রান। তাঁর ইনিংসে ছিল ৫টি চার ও ২টি ছক্কার বাউন্ডারি। শেষ দিকে মিরাজ খেলেছেন ২০ বলে ২৯ রানের এক ইনিংস। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে অ্যাবোট ও অ্যাডাম জাম্পা ২টি করে উইকেট নিয়েছেন।
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
৮ ঘণ্টা আগেভারতের আপত্তিতে পাকিস্তানের তিন শহরে ট্রফি সফর বাতিল করেছে আইসিসি। দীর্ঘ ২৮ বছর পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। তবে শুরু থেকেই বিভিন্ন আপত্তি তুলছে ভারত।
৯ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৯ ঘণ্টা আগে