নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্যারিয়ারের মাত্র তৃতীয় টেস্ট খেলছেন, তাও দক্ষিণ আফ্রিকায়। কিন্তু তাঁর ব্যাটিং দেখে সেটা বোঝার উপায় কোথায়? এক প্রান্তে উইকেট পড়ছে আর মাহমুদুল হাসান জয় দ্বিগুণ মনোবলে দক্ষিণ আফ্রিকান বোলারদের ধৈর্যের পরীক্ষা নিচ্ছেন। ক্যারিয়ারের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরিতে ধৈর্যের পুরস্কারও পেয়েছেন তিনি।
দক্ষিণ আফ্রিকায় তো বটেই টেস্টে প্রোটিয়াদের বিপক্ষে কোনো বাংলাদেশি ব্যাটাররের এটাই প্রথম সেঞ্চুরি। দিনের খেলা শেষে জয়ের ১৩৭ রানের ইনিংসটি নিয়ে উচ্ছ্বসিত প্রশংসা ঝরল জেমি সিডন্সের কণ্ঠে। বাংলাদেশ ব্যাটিং কোচ বললেন, ‘খুব ধৈর্যশীল ইনিংস ছিল। ম্যাচের পরিস্থিতি অনুযায়ী খেলেছে। খুব বেশি কিছু চেষ্টা করেনি। আমরা সবাই তাঁর পারফরম্যান্সে গর্বিত। তাঁর পুরো ইনিংসটিই ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য বিশেষ কিছু। আমার মনে হয় না, এর চেয়ে ভালো টেস্ট ইনিংস খুব বেশি আছে বাংলাদেশি ব্যাটারদের।’
৩২৬ বলের ইনিংসে মনঃসংযোগের প্রতিমূর্তি হয়ে ছিলেন জয়। প্রোটিয়া স্পিনারদের সামলেছেন দুর্দান্ত দক্ষতায়। সিডন্সও বলছিলেন, ‘ম্যাচের পরিস্থিতি হয়তো তার পক্ষে ছিল। বিশেষ করে ইনিংসের শুরুতে। স্পিনাররা ইনিংসের শুরুতে অনেক বেশি বল করেছে যখন আলো কম ছিল। তবে তাঁর ধৈর্যটা আমার চোখে পড়েছে। আমাদের ব্যাটারদের মধ্যে এই ধৈর্যটা তেমন দেখা যায় না। সব সময়ই আলগা ব্যাটিং দেখা যায়। এই টেস্টে অবশ্য কেউই বাজে শট খেলে আউট হয়নি।’
দুই স্পিনার কেশব মহারাজ আর সাইমন হারমার যখনই বোলিংয়ে এসেছেন আক্রমণাত্মক ফিল্ডিং সাজিয়েছে প্রোটিয়ারা। তবে তাতেও নাড়ানো যায়নি জয়কে। ধৈর্যের সঙ্গে জয়ের ব্যাপারটা নজর কেড়েছে সিডন্সের। তৃতীয় দিনের খেলা শেষে দলের প্রতিনিধি হয়ে আসা সিডন্স জানালেন, ‘খুব ভালো ধৈর্য নিয়ে খেলেছে। কিন্তু জয় ওদের ফিল্ডিং নিয়ে খেলেছে। সে ওভার দ্য টপে খেলেছে। যখন দক্ষিণ আফ্রিকা ফিল্ডার পেছনে নিয়েছে, তখন সে বল ঠেলে এক রান নিয়েছে। ফিল্ডিং নিয়ে খেলা, ধৈর্য নিয়ে বাজে বলের অপেক্ষা করা এবং নিজের ওপর ছয় ঘণ্টা ব্যাটিং করার বিশ্বাস রাখা–এটাই সব তরুণদের বলছি। আমরা এখন ওদের কাছ থেকে আরও বড় বড় ইনিংস প্রত্যাশা করতে পারি।’
ক্যারিয়ারের মাত্র তৃতীয় টেস্ট খেলছেন, তাও দক্ষিণ আফ্রিকায়। কিন্তু তাঁর ব্যাটিং দেখে সেটা বোঝার উপায় কোথায়? এক প্রান্তে উইকেট পড়ছে আর মাহমুদুল হাসান জয় দ্বিগুণ মনোবলে দক্ষিণ আফ্রিকান বোলারদের ধৈর্যের পরীক্ষা নিচ্ছেন। ক্যারিয়ারের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরিতে ধৈর্যের পুরস্কারও পেয়েছেন তিনি।
দক্ষিণ আফ্রিকায় তো বটেই টেস্টে প্রোটিয়াদের বিপক্ষে কোনো বাংলাদেশি ব্যাটাররের এটাই প্রথম সেঞ্চুরি। দিনের খেলা শেষে জয়ের ১৩৭ রানের ইনিংসটি নিয়ে উচ্ছ্বসিত প্রশংসা ঝরল জেমি সিডন্সের কণ্ঠে। বাংলাদেশ ব্যাটিং কোচ বললেন, ‘খুব ধৈর্যশীল ইনিংস ছিল। ম্যাচের পরিস্থিতি অনুযায়ী খেলেছে। খুব বেশি কিছু চেষ্টা করেনি। আমরা সবাই তাঁর পারফরম্যান্সে গর্বিত। তাঁর পুরো ইনিংসটিই ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য বিশেষ কিছু। আমার মনে হয় না, এর চেয়ে ভালো টেস্ট ইনিংস খুব বেশি আছে বাংলাদেশি ব্যাটারদের।’
৩২৬ বলের ইনিংসে মনঃসংযোগের প্রতিমূর্তি হয়ে ছিলেন জয়। প্রোটিয়া স্পিনারদের সামলেছেন দুর্দান্ত দক্ষতায়। সিডন্সও বলছিলেন, ‘ম্যাচের পরিস্থিতি হয়তো তার পক্ষে ছিল। বিশেষ করে ইনিংসের শুরুতে। স্পিনাররা ইনিংসের শুরুতে অনেক বেশি বল করেছে যখন আলো কম ছিল। তবে তাঁর ধৈর্যটা আমার চোখে পড়েছে। আমাদের ব্যাটারদের মধ্যে এই ধৈর্যটা তেমন দেখা যায় না। সব সময়ই আলগা ব্যাটিং দেখা যায়। এই টেস্টে অবশ্য কেউই বাজে শট খেলে আউট হয়নি।’
দুই স্পিনার কেশব মহারাজ আর সাইমন হারমার যখনই বোলিংয়ে এসেছেন আক্রমণাত্মক ফিল্ডিং সাজিয়েছে প্রোটিয়ারা। তবে তাতেও নাড়ানো যায়নি জয়কে। ধৈর্যের সঙ্গে জয়ের ব্যাপারটা নজর কেড়েছে সিডন্সের। তৃতীয় দিনের খেলা শেষে দলের প্রতিনিধি হয়ে আসা সিডন্স জানালেন, ‘খুব ভালো ধৈর্য নিয়ে খেলেছে। কিন্তু জয় ওদের ফিল্ডিং নিয়ে খেলেছে। সে ওভার দ্য টপে খেলেছে। যখন দক্ষিণ আফ্রিকা ফিল্ডার পেছনে নিয়েছে, তখন সে বল ঠেলে এক রান নিয়েছে। ফিল্ডিং নিয়ে খেলা, ধৈর্য নিয়ে বাজে বলের অপেক্ষা করা এবং নিজের ওপর ছয় ঘণ্টা ব্যাটিং করার বিশ্বাস রাখা–এটাই সব তরুণদের বলছি। আমরা এখন ওদের কাছ থেকে আরও বড় বড় ইনিংস প্রত্যাশা করতে পারি।’
বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের মান উন্নয়ন নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আলোচনা চলছে। এবার জাতীয় দলের ব্যর্থতা এবং খেলোয়াড়দের মান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ক্রিকেট সংশ্লিষ্টরা। বিশেষ করে জাতীয় লিগের পারফরম্যান্স আর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পারফরম্যান্সের মধ্যে ব্যবধান নিয়ে চলছে বিস্তর সমালোচনা।
১ ঘণ্টা আগেআগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে মেয়েদের অনূর্ধ্ব-২০ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ। আজ সাউথ এশিয়ান ফুটবল ফেডারেশনের (সাফ) সভায় এমন সিদ্ধান্ত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে২০২৫ সালে ভারতে অনুষ্ঠিত হবে আইসিসি নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ। সরাসরি অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশের মেয়েদের সামনে রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ সমীকরণ। ওয়ানডে সিরিজে আয়ারল্যান্ডকে ওয়ানডে সিরিজে হোয়াইটওয়াশ করতে হবে ৩-০ ব্যবধানে। এই লক্ষ্য পূরণ হলেই বাছাইপর্ব এড়ানোর সুযোগ পাবে বাংলাদেশ..
৩ ঘণ্টা আগে