নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রথম ইনিংসে স্কোরে ৬ উইকেটে ৪৪৮ রান জমা হতেই উইকেটে থাকা দুই ব্যাটারকে ডাগআউট থেকে ডাক দিলেন শান মাসুদ। এসে যায় ইনিংস ঘোষণা। ১৭১ রানে অপরাজিত থাকা মোহাম্মদ রিজওয়ান যেন কিছুটা বিরক্তই হলেন এ সিদ্ধান্তে, হাতের ব্যাট কিছুটা ছুড়ে দিলেন সামনে থাকা সতীর্থের দিকে! তাঁর সুযোগ ছিল ডাবল সেঞ্চুরি করার, তার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দলের স্কোরটা আরও সমৃদ্ধ হতে পারত।
রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামের রানপ্রসবা উইকেট। প্রতিপক্ষে যে ছাড় দেবে না কিংবা স্কোরটা আরেকটু বড় হওয়া দরকার ছিল সেটি যেন বুঝতে পেরেছিলেন রিজওয়ান। তাঁর সঙ্গে ২৯ রানে অপরাজিত ছিলেন শাহিন শাহ আফ্রিদি। দুজনে গড়েছিলেন ৫০ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি।
মুশফিকুর রহিমের সেঞ্চুরি ও চার ফিফটির কল্যাণে পাকিস্তানকে দারুণ জবাব দিয়েছে বাংলাদেশ। প্রথম ইনিংসে তারা করেছিল ৫৬৫ রান। স্বাগতিকদের পাহাড়সম স্কোর টপকে পেয়েছে ১১৭ রানের লিড। জয়ের ক্ষেত্রে যেটি দারুণ ভূমিকা রেখেছে। ১৪৬ রানে পাকিস্তানকে দ্বিতীয় ইনিংসে থামিয়ে দেন মেহেদী হাসান মিরাজ-সাকিব আল হাসানরা।
৩০ রানের লক্ষ্য ১০ উইকেট হাতে রেখে তাড়া করেছে বাংলাদেশ। কিন্তু প্রথম ইনিংসে পাকিস্তানের সুযোগ ছিল স্কোরটা আরও বড় করার। এর খেসারত দিয়েছে হার দিয়ে। এ ব্যাপারে ইতিমধ্যে সমালোচনাও হচ্ছে। সংবাদ সম্মেলনে এই প্রসঙ্গে পাকিস্তানি সাংবাদিকদের জবাব দিতে হয়েছে অধিনায়ক শান মাসুদকে, ‘প্রথম ইনিংসে ইনিংস ঘোষণা দেওয়া উচিত হয়নি। তাড়াতাড়ি ইনিংস ঘোষণার করে আমরা খেলাটাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চেয়েছিলাম। বল হাতে এবং ফিল্ডিংয়েও আমরা ওদের সমতায় রাখতে পারতাম। কিন্তু পঞ্চম দিন পিচ এই রকম হয়ে যাবে ধরতে পারিনি।’
শান মাসুদের মতে চার পেসার খেলানোর সিদ্ধান্তটা ঠিক হয়নি তাদের। বললেন স্পিনের সমন্বয়ের প্রয়োজন ছিল, ‘অজুহাত দেওয়ার কোনো জায়গা নেই। তবে দুটো কথা মাথায় আসছে। এই পিচে চারজন পেসার নিয়ে নামা উচিত হয়নি। আমরা পিচ বুঝতে পারিনি। টেস্টের আগে ৮-৯ দিন বৃষ্টি হয়েছিল। ভেবেছিলাম পিচ থেকে পেসারেরা সহায়তা পাবে। কিন্তু উল্টো হয়েছে। পিচ থেকে পেসারেরা কোনো সহায়তা পায়নি। একজন বেশি স্পিনার খেলালে হয়তো ভালো হতো।’
হারের পর মাসুদের উপলব্ধি, রাওয়ালপিন্ডি টেস্ট থেকে শিক্ষা অর্জন করেছেন তাঁরা, ‘চাপের মুখে অনেক কিছুই ঘটতে পারে। কিছু ভুল হয়েছে এবং পরের ম্যাচে আমাদের আরও ভালো করতে হবে। ভিন্ন পিচ তৈরি হয়েছে, আমাদের নিজস্ব কন্ডিশন থেকে কী প্রত্যাশা করা যায় সে সম্পর্কে এটি আমাদের জন্য একটি বিশাল শিক্ষা। মূল বিষয়টি হলো কন্ডিশন বিবেচনা করা এবং আমরা এখানে যে ভুলগুলো করেছি তা আর না করা।’
প্রথম ইনিংসে স্কোরে ৬ উইকেটে ৪৪৮ রান জমা হতেই উইকেটে থাকা দুই ব্যাটারকে ডাগআউট থেকে ডাক দিলেন শান মাসুদ। এসে যায় ইনিংস ঘোষণা। ১৭১ রানে অপরাজিত থাকা মোহাম্মদ রিজওয়ান যেন কিছুটা বিরক্তই হলেন এ সিদ্ধান্তে, হাতের ব্যাট কিছুটা ছুড়ে দিলেন সামনে থাকা সতীর্থের দিকে! তাঁর সুযোগ ছিল ডাবল সেঞ্চুরি করার, তার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দলের স্কোরটা আরও সমৃদ্ধ হতে পারত।
রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামের রানপ্রসবা উইকেট। প্রতিপক্ষে যে ছাড় দেবে না কিংবা স্কোরটা আরেকটু বড় হওয়া দরকার ছিল সেটি যেন বুঝতে পেরেছিলেন রিজওয়ান। তাঁর সঙ্গে ২৯ রানে অপরাজিত ছিলেন শাহিন শাহ আফ্রিদি। দুজনে গড়েছিলেন ৫০ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি।
মুশফিকুর রহিমের সেঞ্চুরি ও চার ফিফটির কল্যাণে পাকিস্তানকে দারুণ জবাব দিয়েছে বাংলাদেশ। প্রথম ইনিংসে তারা করেছিল ৫৬৫ রান। স্বাগতিকদের পাহাড়সম স্কোর টপকে পেয়েছে ১১৭ রানের লিড। জয়ের ক্ষেত্রে যেটি দারুণ ভূমিকা রেখেছে। ১৪৬ রানে পাকিস্তানকে দ্বিতীয় ইনিংসে থামিয়ে দেন মেহেদী হাসান মিরাজ-সাকিব আল হাসানরা।
৩০ রানের লক্ষ্য ১০ উইকেট হাতে রেখে তাড়া করেছে বাংলাদেশ। কিন্তু প্রথম ইনিংসে পাকিস্তানের সুযোগ ছিল স্কোরটা আরও বড় করার। এর খেসারত দিয়েছে হার দিয়ে। এ ব্যাপারে ইতিমধ্যে সমালোচনাও হচ্ছে। সংবাদ সম্মেলনে এই প্রসঙ্গে পাকিস্তানি সাংবাদিকদের জবাব দিতে হয়েছে অধিনায়ক শান মাসুদকে, ‘প্রথম ইনিংসে ইনিংস ঘোষণা দেওয়া উচিত হয়নি। তাড়াতাড়ি ইনিংস ঘোষণার করে আমরা খেলাটাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চেয়েছিলাম। বল হাতে এবং ফিল্ডিংয়েও আমরা ওদের সমতায় রাখতে পারতাম। কিন্তু পঞ্চম দিন পিচ এই রকম হয়ে যাবে ধরতে পারিনি।’
শান মাসুদের মতে চার পেসার খেলানোর সিদ্ধান্তটা ঠিক হয়নি তাদের। বললেন স্পিনের সমন্বয়ের প্রয়োজন ছিল, ‘অজুহাত দেওয়ার কোনো জায়গা নেই। তবে দুটো কথা মাথায় আসছে। এই পিচে চারজন পেসার নিয়ে নামা উচিত হয়নি। আমরা পিচ বুঝতে পারিনি। টেস্টের আগে ৮-৯ দিন বৃষ্টি হয়েছিল। ভেবেছিলাম পিচ থেকে পেসারেরা সহায়তা পাবে। কিন্তু উল্টো হয়েছে। পিচ থেকে পেসারেরা কোনো সহায়তা পায়নি। একজন বেশি স্পিনার খেলালে হয়তো ভালো হতো।’
হারের পর মাসুদের উপলব্ধি, রাওয়ালপিন্ডি টেস্ট থেকে শিক্ষা অর্জন করেছেন তাঁরা, ‘চাপের মুখে অনেক কিছুই ঘটতে পারে। কিছু ভুল হয়েছে এবং পরের ম্যাচে আমাদের আরও ভালো করতে হবে। ভিন্ন পিচ তৈরি হয়েছে, আমাদের নিজস্ব কন্ডিশন থেকে কী প্রত্যাশা করা যায় সে সম্পর্কে এটি আমাদের জন্য একটি বিশাল শিক্ষা। মূল বিষয়টি হলো কন্ডিশন বিবেচনা করা এবং আমরা এখানে যে ভুলগুলো করেছি তা আর না করা।’
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
২ ঘণ্টা আগেভারতের আপত্তিতে পাকিস্তানের তিন শহরে ট্রফি সফর বাতিল করেছে আইসিসি। দীর্ঘ ২৮ বছর পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। তবে শুরু থেকেই বিভিন্ন আপত্তি তুলছে ভারত।
২ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৩ ঘণ্টা আগে