ক্রীড়া ডেস্ক
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে জিম্বাবুয়েকে বাংলাদেশ হারিয়েছিল হেসেখেলে। ২৮ বল হাতে রেখে ৮ উইকেটে জেতে স্বাগতিকেরা। একই মাঠে আজ দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি জিততে বাংলাদেশের একটু সময় বেশি লেগেছে ঠিকই। তবে স্বাগতিকদের জয়ের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি জিম্বাবুয়ে।
প্রথম ম্যাচের মতো দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতেও বারবার হানা দিয়েছে বেরসিক বৃষ্টি। বৃষ্টিবিঘ্নিত ম্যাচটিতে জিম্বাবুয়ে আগের চেয়ে ১৪ রান বেশি করেছে। কিছুটা চাপ বাংলাদেশের ওপরে থাকলেও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ-তাওহীদ হৃদয়ের শেষের দিকের ঝড়ে চাপ আর চাপ মনে হয়নি। ৯ বল হাতে রেখে ৬ উইকেটের জয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ।
সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে লিটন ৩ বলে ১ রান করেছেন তিনি। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ২৫ বলে করেছেন ২৩ রান। তবে এই অল্প রানের ইনিংসটিও তিনি খেলতে পারতেন না। সপ্তম ওভারের প্রথম বলে লিটনের বিরুদ্ধে এলবিডব্লুর আবেদন করেন সিকান্দার রাজা। জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক রাজা রিভিউ নিলেও আম্পায়ার্স কলের কারণে বেচে যান লিটন। বাংলাদেশের ব্যাটার এরপর জীবন পেয়েছেন ব্যক্তিগত ২১ রানে। নবম ওভারের চতুর্থ বলে রাজাকে তুলে মারতে যান লিটন। লং অন থেকে দৌড়ে এসে নিজের বাঁদিকে ঝাঁপিয়ে পড়েও লুক জংগুয়ে বল তালুবন্দী করতে পারেননি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১০ ওভারে ৩ উইকেটে ৬২ রান করেছে বাংলাদেশ। জিততে হলে করতে হবে আরও ৭৭ রান।
১৩৯ রানের লক্ষ্যে নেমে সাবলীল ব্যাটিং করতে থাকে বাংলাদেশ। প্রথম ৫ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৩৪ রান করে ফেলে বাংলাদেশ। ষষ্ঠ ওভারের প্রথম বলে জিম্বাবুয়ের স্পিনার আইনসলে এনদোলভু ডট নেন। এরপরই হঠাৎ করে চলে আসে বৃষ্টি। তবে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি শেষে আবার খেলা শুরু হলে উদ্বোধনী জুটি ভেঙে যায় বাংলাদেশের। ষষ্ঠ ওভারের চতুর্থ বলে এনদোলভুর মাথার ওপর দিয়ে চার মারেন তানজিদ তামিম। তবে জুনিয়র তামিম পরের বলে স্লগ সুইপ করতে গেলে এজ হয়ে যায়। লং অনে ক্যাচ ধরেন ব্রায়ান বেনেট। ১৯ বলে ১ চার ও ১ ছক্কায় ১৮ রান করেন তানজিদ তামিম।
তানজিদ তামিমের বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৫.৫ ওভারে ১ উইকেটে ৪১ রান। তিনে ব্যাটিংয়ে নামা শান্ত ডট দিলে পাওয়ার প্লে শেষে এই স্কোরটাই করে বাংলাদেশ। শান্ত, লিটন এরপর ঢুকে যান খোলসের মধ্যে। এরই মধ্যে নবম ওভারে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির কারণে আবার খেলা বাধাপ্রাপ্ত হয়।
বৃষ্টির পর আবার খেলা শুরু হলে বাংলাদেশ হারায় শান্ত-লিটন দুই ব্যাটারকেই। দশম ওভারের তৃতীয় বলে জংগুয়েকে তুলে মারতে যান শান্ত। টাইমিংয়ে গড়বড় হওয়া বল লং অনে ধরেন জিম্বাবুয়ের বদলি ফিল্ডার রায়ান বার্ল। ১৫ বলে ১ ছক্কায় ১৬ রান করেন শান্ত। একই ওভারের শেষ বলে লিটনকে স্লোয়ারে পরাস্ত করেন জংগুয়ে। বড় শট খেলতে গেলে লিটনের হাত থেকে ব্যাট ছুটে যাওয়ার মতো অবস্থা। এজ হওয়া বল ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ধরেন জোনাথন ক্যাম্পবেল। ২৫ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় লিটন করেছেন ২৩ রান।
লিটন-শান্ত একই ওভারে আউট হলে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ১০ ওভারে ৩ উইকেটে ৬২ রান। বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ হয়ে গেলে ডাকওয়ার্থ লুইস ও স্টার্ন (ডিএলএস) মেথডে ৩ রানে হারত বাংলাদেশ। তবে বৃষ্টির স্থায়িত্ব ছিল ৭ মিনিট। বৃষ্টির পর আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করে বাংলাদেশ। ১২ ও ১৩তম ওভারে স্বাগতিকেরা নিয়েছে ১২ ও ১৩ রান। এই দুই ওভারে তাওহীদ হৃদয় মেরেছেন ২ চার ও জাকের মেরেছেন ১ ছক্কা। তবে ১৪তম ওভারের পঞ্চম বলে জাকেরকে অসাধারণ এক ডেলিভারিতে বোল্ড করেন এনগারাভা।
১৩.৫ ওভারে যখন ৪ উইকেটে ৯৩ রান বাংলাদেশের, তখন ব্যাটিংয়ে নামেন মাহমুদউল্লাহ। হৃদয়ের সঙ্গে পঞ্চম উইকেটের জুটি গড়ার শুরুতে একটু ধুঁকতে থাকেন মাহমুদউল্লাহ। শেষ চার ওভারে দরকার হয় ৩৩ রান। সেখানে জংগুয়ের বোলিং করা ১৭তম ওভার থেকে ১৬ রান নিলে বাংলাদেশ জয়ের পথে অনেকটা এগিয়ে যায়। এই ওভারে মাহমুদউল্লাহ মেরেছেন ২ চার, হৃদয় এক ছক্কা মেরেছেন। শেষ ১০ বলে যখন ১ রান দরকার, তখন ব্লেসিং মুজারাবানিকে চার মেরে বাংলাদেশকে ৯ বল হাতে রেখে জয় এনে দেন মাহমুদউল্লাহ। ১৬ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় ২৬ রান করেন মাহমুদউল্লাহ। ম্যাচসেরা হয়েছেন হৃদয়। ২৫ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৩৭ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি।
টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পায় জিম্বাবুয়ে। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে সফরকারীদের স্কোর হয়ে যায় ১০.২ ওভারে ৫ উইকেটে ৪২ রান। সাতে নামা জোনাথন ক্যাম্পবেলের ইনিংসে ভর করেই রানটা ১৩০ পেরোতে পারে জিম্বাবুয়ে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিজের অভিষেক ইনিংসে ১ রানে জীবন পেয়ে তা ভালোমতোই কাজে লাগান ক্যাম্পবেল। ২৪ বলে ৪ চার ও ৩ ছক্কায় তাঁর ৪৫ রানের ইনিংসই জিম্বাবুয়ের ইনিংস সর্বোচ্চ স্কোর। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেন ব্রায়ান বেনেট। সফরকারীরা ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৩৮ রানে শেষ করেছে। বাংলাদেশের তাসকিন আহমেদ ও রিশাদ হোসেন নিয়েছেন দুটি করে উইকেট।
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে জিম্বাবুয়েকে বাংলাদেশ হারিয়েছিল হেসেখেলে। ২৮ বল হাতে রেখে ৮ উইকেটে জেতে স্বাগতিকেরা। একই মাঠে আজ দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি জিততে বাংলাদেশের একটু সময় বেশি লেগেছে ঠিকই। তবে স্বাগতিকদের জয়ের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি জিম্বাবুয়ে।
প্রথম ম্যাচের মতো দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতেও বারবার হানা দিয়েছে বেরসিক বৃষ্টি। বৃষ্টিবিঘ্নিত ম্যাচটিতে জিম্বাবুয়ে আগের চেয়ে ১৪ রান বেশি করেছে। কিছুটা চাপ বাংলাদেশের ওপরে থাকলেও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ-তাওহীদ হৃদয়ের শেষের দিকের ঝড়ে চাপ আর চাপ মনে হয়নি। ৯ বল হাতে রেখে ৬ উইকেটের জয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ।
সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে লিটন ৩ বলে ১ রান করেছেন তিনি। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ২৫ বলে করেছেন ২৩ রান। তবে এই অল্প রানের ইনিংসটিও তিনি খেলতে পারতেন না। সপ্তম ওভারের প্রথম বলে লিটনের বিরুদ্ধে এলবিডব্লুর আবেদন করেন সিকান্দার রাজা। জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক রাজা রিভিউ নিলেও আম্পায়ার্স কলের কারণে বেচে যান লিটন। বাংলাদেশের ব্যাটার এরপর জীবন পেয়েছেন ব্যক্তিগত ২১ রানে। নবম ওভারের চতুর্থ বলে রাজাকে তুলে মারতে যান লিটন। লং অন থেকে দৌড়ে এসে নিজের বাঁদিকে ঝাঁপিয়ে পড়েও লুক জংগুয়ে বল তালুবন্দী করতে পারেননি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১০ ওভারে ৩ উইকেটে ৬২ রান করেছে বাংলাদেশ। জিততে হলে করতে হবে আরও ৭৭ রান।
১৩৯ রানের লক্ষ্যে নেমে সাবলীল ব্যাটিং করতে থাকে বাংলাদেশ। প্রথম ৫ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৩৪ রান করে ফেলে বাংলাদেশ। ষষ্ঠ ওভারের প্রথম বলে জিম্বাবুয়ের স্পিনার আইনসলে এনদোলভু ডট নেন। এরপরই হঠাৎ করে চলে আসে বৃষ্টি। তবে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি শেষে আবার খেলা শুরু হলে উদ্বোধনী জুটি ভেঙে যায় বাংলাদেশের। ষষ্ঠ ওভারের চতুর্থ বলে এনদোলভুর মাথার ওপর দিয়ে চার মারেন তানজিদ তামিম। তবে জুনিয়র তামিম পরের বলে স্লগ সুইপ করতে গেলে এজ হয়ে যায়। লং অনে ক্যাচ ধরেন ব্রায়ান বেনেট। ১৯ বলে ১ চার ও ১ ছক্কায় ১৮ রান করেন তানজিদ তামিম।
তানজিদ তামিমের বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৫.৫ ওভারে ১ উইকেটে ৪১ রান। তিনে ব্যাটিংয়ে নামা শান্ত ডট দিলে পাওয়ার প্লে শেষে এই স্কোরটাই করে বাংলাদেশ। শান্ত, লিটন এরপর ঢুকে যান খোলসের মধ্যে। এরই মধ্যে নবম ওভারে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির কারণে আবার খেলা বাধাপ্রাপ্ত হয়।
বৃষ্টির পর আবার খেলা শুরু হলে বাংলাদেশ হারায় শান্ত-লিটন দুই ব্যাটারকেই। দশম ওভারের তৃতীয় বলে জংগুয়েকে তুলে মারতে যান শান্ত। টাইমিংয়ে গড়বড় হওয়া বল লং অনে ধরেন জিম্বাবুয়ের বদলি ফিল্ডার রায়ান বার্ল। ১৫ বলে ১ ছক্কায় ১৬ রান করেন শান্ত। একই ওভারের শেষ বলে লিটনকে স্লোয়ারে পরাস্ত করেন জংগুয়ে। বড় শট খেলতে গেলে লিটনের হাত থেকে ব্যাট ছুটে যাওয়ার মতো অবস্থা। এজ হওয়া বল ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ধরেন জোনাথন ক্যাম্পবেল। ২৫ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় লিটন করেছেন ২৩ রান।
লিটন-শান্ত একই ওভারে আউট হলে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ১০ ওভারে ৩ উইকেটে ৬২ রান। বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ হয়ে গেলে ডাকওয়ার্থ লুইস ও স্টার্ন (ডিএলএস) মেথডে ৩ রানে হারত বাংলাদেশ। তবে বৃষ্টির স্থায়িত্ব ছিল ৭ মিনিট। বৃষ্টির পর আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করে বাংলাদেশ। ১২ ও ১৩তম ওভারে স্বাগতিকেরা নিয়েছে ১২ ও ১৩ রান। এই দুই ওভারে তাওহীদ হৃদয় মেরেছেন ২ চার ও জাকের মেরেছেন ১ ছক্কা। তবে ১৪তম ওভারের পঞ্চম বলে জাকেরকে অসাধারণ এক ডেলিভারিতে বোল্ড করেন এনগারাভা।
১৩.৫ ওভারে যখন ৪ উইকেটে ৯৩ রান বাংলাদেশের, তখন ব্যাটিংয়ে নামেন মাহমুদউল্লাহ। হৃদয়ের সঙ্গে পঞ্চম উইকেটের জুটি গড়ার শুরুতে একটু ধুঁকতে থাকেন মাহমুদউল্লাহ। শেষ চার ওভারে দরকার হয় ৩৩ রান। সেখানে জংগুয়ের বোলিং করা ১৭তম ওভার থেকে ১৬ রান নিলে বাংলাদেশ জয়ের পথে অনেকটা এগিয়ে যায়। এই ওভারে মাহমুদউল্লাহ মেরেছেন ২ চার, হৃদয় এক ছক্কা মেরেছেন। শেষ ১০ বলে যখন ১ রান দরকার, তখন ব্লেসিং মুজারাবানিকে চার মেরে বাংলাদেশকে ৯ বল হাতে রেখে জয় এনে দেন মাহমুদউল্লাহ। ১৬ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় ২৬ রান করেন মাহমুদউল্লাহ। ম্যাচসেরা হয়েছেন হৃদয়। ২৫ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৩৭ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি।
টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পায় জিম্বাবুয়ে। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে সফরকারীদের স্কোর হয়ে যায় ১০.২ ওভারে ৫ উইকেটে ৪২ রান। সাতে নামা জোনাথন ক্যাম্পবেলের ইনিংসে ভর করেই রানটা ১৩০ পেরোতে পারে জিম্বাবুয়ে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিজের অভিষেক ইনিংসে ১ রানে জীবন পেয়ে তা ভালোমতোই কাজে লাগান ক্যাম্পবেল। ২৪ বলে ৪ চার ও ৩ ছক্কায় তাঁর ৪৫ রানের ইনিংসই জিম্বাবুয়ের ইনিংস সর্বোচ্চ স্কোর। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেন ব্রায়ান বেনেট। সফরকারীরা ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৩৮ রানে শেষ করেছে। বাংলাদেশের তাসকিন আহমেদ ও রিশাদ হোসেন নিয়েছেন দুটি করে উইকেট।
বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের মান উন্নয়ন নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আলোচনা চলছে। এবার জাতীয় দলের ব্যর্থতা এবং খেলোয়াড়দের মান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ক্রিকেট সংশ্লিষ্টরা। বিশেষ করে জাতীয় লিগের পারফরম্যান্স আর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পারফরম্যান্সের মধ্যে ব্যবধান নিয়ে চলছে বিস্তর সমালোচনা।
২ ঘণ্টা আগেআগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে মেয়েদের অনূর্ধ্ব-২০ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ। আজ সাউথ এশিয়ান ফুটবল ফেডারেশনের (সাফ) সভায় এমন সিদ্ধান্ত হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে২০২৫ সালে ভারতে অনুষ্ঠিত হবে আইসিসি নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ। সরাসরি অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশের মেয়েদের সামনে রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ সমীকরণ। ওয়ানডে সিরিজে আয়ারল্যান্ডকে ওয়ানডে সিরিজে হোয়াইটওয়াশ করতে হবে ৩-০ ব্যবধানে। এই লক্ষ্য পূরণ হলেই বাছাইপর্ব এড়ানোর সুযোগ পাবে বাংলাদেশ..
৪ ঘণ্টা আগে