নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হার দিয়েই বিশ্বকাপ শেষ করল বাংলাদেশ দল। অস্ট্রেলিয়াকে ৩০৭ রানের লক্ষ্য ছুড়ে দিলেও হতাশ করেছেন বোলাররা। বিধ্বংসী মিচেল মার্শের দেড় শ ছাড়ানো ইনিংস আর ডেভিড ওয়ার্নার ও স্টিভেন স্মিথের ফিফটিতে অজিদের জন্য সেই লক্ষ্য যেন ছেলের হাতের মোয়া হয়ে যায়। ৩২ বল হাতে রেখেই ৮ উইকেটের জয় পেয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
বড় লক্ষ্য ছুড়ে দিয়ে তৃতীয় ওভারেই উইকেটের দেখা পায় বাংলাদেশ। নিজের দ্বিতীয় ওভারে ট্রাভিস হেডকে (১০) বোল্ড করেছেন তাসকিন আহমেদ। এরপরই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেয় অজিরা। দ্বিতীয় উইকেটে ওয়ার্নার-মার্শ জুটি তোলেন ১১৬ বলে ১২০ রান।
২৩তম ওভারে ওয়ার্নারকে (৫৩) ফিরিয়ে ব্রেক থ্রু এনে দেন মোস্তাফিজুর রহমান। এরপর আর উইকেটের দেখা পায়নি বাংলাদেশের বোলাররা। তৃতীয় উইকেটে স্মিথকে নিয়ে ১৩৫ বলে ১৭৫ রানে অসাধারণ আরেকটি জুড়ে গড়েন মার্শ। এই জুটিতেই ৪৪.২ ওভারে জয় নিশ্চিত করে অস্ট্রেলিয়া।
ওয়ানডে ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি করে ১৩২ বলে ১৭৭ রানে অপরাজিত থাকেন মার্শ। মেরেছেন ১৭টি চার ও ৯টি ছক্কা। ৬৩ বলে ৬৪ রানে অপরাজিত থাকেন স্মিথ।
পুনের মহারাষ্ট্র ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে টপ অর্ডার বাংলাদেশকে এনে দিয়েছিল দারুণ শুরু। যার সৌজন্যে স্কোরটা ৩৫০ রানের ইঙ্গিত দিয়েও অস্ট্রেলিয়াকে ৩০৭ রানের লক্ষ্য দেয় বাংলাদেশ। ভালো শুরুর পরও ফিনিশিংটা ভালো হয়নি। মিডল অর্ডারে তাওহীদ হৃদয়ের বিশ্বকাপের প্রথম ফিফটি, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও মুশফিকুর রহিমও খেলেছেন ছোটখাটো দুটি ইনিংস। শেষ দিকে মেহেদী হাসান মিরাজও রাখলেন অবদান। ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে ৩০৬ রানে থামে বাংলাদেশের ইনিংস।
নির্ভর করার মতো সংগ্রহ পেয়েও দারুণ কিছু করতে পারেননি বাংলাদেশের বোলাররা। বাংলাদেশের প্রথম ৭ ব্যাটার একই ম্যাচে দুই অঙ্কের রান করেছেন কবে? এমন বিরল দৃশ্যও দেখা গেছে আজ। তবে থিতু হয়েও বড় ইনিংস খেলতে ব্যর্থ হয়েছেন তাঁরা। শেষ দিকে কার্যকরি ঝোড়ো ইনিংস খেলে ভূমিকাও রাখতে পারেননি কেউ। শেষ ৫ ওভারে বাংলাদেশ তুলতে পেরেছে ২৩ রান!
চোটে পড়ায় বাংলাদেশের নিয়মিত অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের বিশ্বকাপ শেষ হয়ে গেছে আগেই। পুনেতে আজ বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিয়েছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। টস হেরে ব্যাটিং পায় বাংলাদেশ। চলতি বিশ্বকাপে ভালো অবদান রাখতে পারেনি বাংলাদেশ দলের টপ অর্ডার। ওপেনিং থেকে অন্তত ৫০ রানের জুটি এসেছিল মাত্র একটি। তবে বিশ্বকাপে নিজেদের শেষ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওপেনিং জুটিতে দুর্দান্ত শুরু পায় তারা। দুই ওপেনার—লিটন দাস ও তানজিদ হাসান তামিমের সৌজন্যে পাওয়ার প্লেতে ৬২ রান জমা হয় বাংলাদেশের স্কোর।
তবে ১২তম ওভারে তানজিদ তামিমকে ফিরিয়ে অস্ট্রেলিয়াকে ব্রেক থ্রু এনে দেন পেসার শেন অ্যাবোট। ৭৬ রানে ভাঙে লিটন ও তামিমের ওপেনিং জুটি। ৩৪ বলে ৩৬ রান করেছেন তামিম। মেরেছেন ৬টি চারের বাউন্ডারি।
দ্রুত গতিতে এগোচ্ছিল রান। তবে দলের ১০৬ রানে আরেক ওপেনার লিটন ফিরলে কিছুটা চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ। তৃতীয় উইকেটে শান্ত ও হৃদয় সেই চাপ সামলে শক্ত একটা ভিতই দাঁড় করাচ্ছিলেন। কিন্তু শান্ত রান আউটের শিকার হলে ৬৩ রানে ভাঙে এই জুটি।
স্কয়ার লেগে খেলেছিলেন শান্ত, ঝুঁকিপূর্ণ ডাবলস না নিলেই পারতেন। সেটিই করতে গেলেন। মারনাস লাবুশেনের দুর্দান্ত থ্রোতে ফিরেছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। ৫৭ বলে খেলেছেন ৪৫ রানের এক ইনিংস।
চতুর্থ উইকেটে মাহমুদউল্লাহ ও হৃদয়ের আরেকটি জুটি বড় হচ্ছিল। কিন্তু এবারও রান আউটে কাটা পড়ল জুটি। জশ হ্যাজলউডের বলে কাভারের দিকে খেলেই রান নিতে ছুটেছিলেন হৃদয়। তাঁর ডাকে সাড়া দিয়েই নিজের বিপদ ডেকে আনলেন মাহমুদউল্লাহ। ছুটে এসে বল ধরেছেন, এরপর ডাইভ দিয়ে থ্রো করে লাবুশেন স্টাম্প ভেঙেছেন সরাসরি। ২৮ বলে ৩২ রান করে থেমেছেন মাহমুদউল্লাহ।
এরপর মুশফিক ফিরেছেন ২১ রানে। হৃদয় ৭৯ বলে করেছেন ৭৪ রান। তাঁর ইনিংসে ছিল ৫টি ও ২টি ছক্কার বাউন্ডারি। শেষ দিকে মিরাজ খেলেছেন ২০ বলে ২৯ রানের এক ইনিংস। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে অ্যাবোট ও অ্যাডাম জাম্পা ২টি করে উইকেট নিয়েছেন।
তবে হারলেও চ্যাম্পিয়নস ট্রফির স্বপ্ন টিকে থাকল বাংলাদেশের। বিশ্বকাপে বাংলাদেশের জন্য শেষ ম্যাচটি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে জায়গা করে নিতে। জয় না পেলেও হারটা যেন কম ব্যবধানের হয়, এটি ছিল বাংলাদেশের সামনে সমীকরণের একটি অংশ। সমীকরণ ছিল অস্ট্রেলিয়া যদি ২২.৪ ওভারে বাংলাদেশের ৩০৬ রান তাড়া করে, তাহলে বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলার আশা শেষ হয়ে যাবে। বাংলাদেশের বোলাররা অজিদের ওই রকম কিছু করার সুযোগ দেননি পুনেতে।
তবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে জায়গা হবে কি না, তার জন্য আরও একটু সময় অপেক্ষা করতে হবে বাংলাদেশকে। বিশ্বকাপের রাউন্ড রবিন লিগে কাল শেষ ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে লড়বে নেদারল্যান্ডস। ডাচরা এখন পয়েন্ট টেবিলের ১০ নম্বর আছে। ভারতের বিপক্ষে তারা হারলে বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলতে আর কোনো বাধা থাকবে না।
ডাচরা যদি ভারতকে হারিয়ে অঘটনা ঘটায় কিংবা বৃষ্টির কারণ পয়েন্ট ভাগাভাগি করে, সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলার আশা শেষ হয়ে যাবে। ভারত-নেদারল্যান্ডসের ম্যাচ হবে বেঙ্গালুরুতে। সেখান এবার বেশ কয়বার বৃষ্টির বাগড়া দিয়েছিল। তবে আশার কথা কোনো ম্যাচ বৃষ্টিতে ভেসে যায়নি।
হার দিয়েই বিশ্বকাপ শেষ করল বাংলাদেশ দল। অস্ট্রেলিয়াকে ৩০৭ রানের লক্ষ্য ছুড়ে দিলেও হতাশ করেছেন বোলাররা। বিধ্বংসী মিচেল মার্শের দেড় শ ছাড়ানো ইনিংস আর ডেভিড ওয়ার্নার ও স্টিভেন স্মিথের ফিফটিতে অজিদের জন্য সেই লক্ষ্য যেন ছেলের হাতের মোয়া হয়ে যায়। ৩২ বল হাতে রেখেই ৮ উইকেটের জয় পেয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
বড় লক্ষ্য ছুড়ে দিয়ে তৃতীয় ওভারেই উইকেটের দেখা পায় বাংলাদেশ। নিজের দ্বিতীয় ওভারে ট্রাভিস হেডকে (১০) বোল্ড করেছেন তাসকিন আহমেদ। এরপরই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেয় অজিরা। দ্বিতীয় উইকেটে ওয়ার্নার-মার্শ জুটি তোলেন ১১৬ বলে ১২০ রান।
২৩তম ওভারে ওয়ার্নারকে (৫৩) ফিরিয়ে ব্রেক থ্রু এনে দেন মোস্তাফিজুর রহমান। এরপর আর উইকেটের দেখা পায়নি বাংলাদেশের বোলাররা। তৃতীয় উইকেটে স্মিথকে নিয়ে ১৩৫ বলে ১৭৫ রানে অসাধারণ আরেকটি জুড়ে গড়েন মার্শ। এই জুটিতেই ৪৪.২ ওভারে জয় নিশ্চিত করে অস্ট্রেলিয়া।
ওয়ানডে ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি করে ১৩২ বলে ১৭৭ রানে অপরাজিত থাকেন মার্শ। মেরেছেন ১৭টি চার ও ৯টি ছক্কা। ৬৩ বলে ৬৪ রানে অপরাজিত থাকেন স্মিথ।
পুনের মহারাষ্ট্র ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে টপ অর্ডার বাংলাদেশকে এনে দিয়েছিল দারুণ শুরু। যার সৌজন্যে স্কোরটা ৩৫০ রানের ইঙ্গিত দিয়েও অস্ট্রেলিয়াকে ৩০৭ রানের লক্ষ্য দেয় বাংলাদেশ। ভালো শুরুর পরও ফিনিশিংটা ভালো হয়নি। মিডল অর্ডারে তাওহীদ হৃদয়ের বিশ্বকাপের প্রথম ফিফটি, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও মুশফিকুর রহিমও খেলেছেন ছোটখাটো দুটি ইনিংস। শেষ দিকে মেহেদী হাসান মিরাজও রাখলেন অবদান। ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে ৩০৬ রানে থামে বাংলাদেশের ইনিংস।
নির্ভর করার মতো সংগ্রহ পেয়েও দারুণ কিছু করতে পারেননি বাংলাদেশের বোলাররা। বাংলাদেশের প্রথম ৭ ব্যাটার একই ম্যাচে দুই অঙ্কের রান করেছেন কবে? এমন বিরল দৃশ্যও দেখা গেছে আজ। তবে থিতু হয়েও বড় ইনিংস খেলতে ব্যর্থ হয়েছেন তাঁরা। শেষ দিকে কার্যকরি ঝোড়ো ইনিংস খেলে ভূমিকাও রাখতে পারেননি কেউ। শেষ ৫ ওভারে বাংলাদেশ তুলতে পেরেছে ২৩ রান!
চোটে পড়ায় বাংলাদেশের নিয়মিত অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের বিশ্বকাপ শেষ হয়ে গেছে আগেই। পুনেতে আজ বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিয়েছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। টস হেরে ব্যাটিং পায় বাংলাদেশ। চলতি বিশ্বকাপে ভালো অবদান রাখতে পারেনি বাংলাদেশ দলের টপ অর্ডার। ওপেনিং থেকে অন্তত ৫০ রানের জুটি এসেছিল মাত্র একটি। তবে বিশ্বকাপে নিজেদের শেষ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওপেনিং জুটিতে দুর্দান্ত শুরু পায় তারা। দুই ওপেনার—লিটন দাস ও তানজিদ হাসান তামিমের সৌজন্যে পাওয়ার প্লেতে ৬২ রান জমা হয় বাংলাদেশের স্কোর।
তবে ১২তম ওভারে তানজিদ তামিমকে ফিরিয়ে অস্ট্রেলিয়াকে ব্রেক থ্রু এনে দেন পেসার শেন অ্যাবোট। ৭৬ রানে ভাঙে লিটন ও তামিমের ওপেনিং জুটি। ৩৪ বলে ৩৬ রান করেছেন তামিম। মেরেছেন ৬টি চারের বাউন্ডারি।
দ্রুত গতিতে এগোচ্ছিল রান। তবে দলের ১০৬ রানে আরেক ওপেনার লিটন ফিরলে কিছুটা চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ। তৃতীয় উইকেটে শান্ত ও হৃদয় সেই চাপ সামলে শক্ত একটা ভিতই দাঁড় করাচ্ছিলেন। কিন্তু শান্ত রান আউটের শিকার হলে ৬৩ রানে ভাঙে এই জুটি।
স্কয়ার লেগে খেলেছিলেন শান্ত, ঝুঁকিপূর্ণ ডাবলস না নিলেই পারতেন। সেটিই করতে গেলেন। মারনাস লাবুশেনের দুর্দান্ত থ্রোতে ফিরেছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। ৫৭ বলে খেলেছেন ৪৫ রানের এক ইনিংস।
চতুর্থ উইকেটে মাহমুদউল্লাহ ও হৃদয়ের আরেকটি জুটি বড় হচ্ছিল। কিন্তু এবারও রান আউটে কাটা পড়ল জুটি। জশ হ্যাজলউডের বলে কাভারের দিকে খেলেই রান নিতে ছুটেছিলেন হৃদয়। তাঁর ডাকে সাড়া দিয়েই নিজের বিপদ ডেকে আনলেন মাহমুদউল্লাহ। ছুটে এসে বল ধরেছেন, এরপর ডাইভ দিয়ে থ্রো করে লাবুশেন স্টাম্প ভেঙেছেন সরাসরি। ২৮ বলে ৩২ রান করে থেমেছেন মাহমুদউল্লাহ।
এরপর মুশফিক ফিরেছেন ২১ রানে। হৃদয় ৭৯ বলে করেছেন ৭৪ রান। তাঁর ইনিংসে ছিল ৫টি ও ২টি ছক্কার বাউন্ডারি। শেষ দিকে মিরাজ খেলেছেন ২০ বলে ২৯ রানের এক ইনিংস। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে অ্যাবোট ও অ্যাডাম জাম্পা ২টি করে উইকেট নিয়েছেন।
তবে হারলেও চ্যাম্পিয়নস ট্রফির স্বপ্ন টিকে থাকল বাংলাদেশের। বিশ্বকাপে বাংলাদেশের জন্য শেষ ম্যাচটি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে জায়গা করে নিতে। জয় না পেলেও হারটা যেন কম ব্যবধানের হয়, এটি ছিল বাংলাদেশের সামনে সমীকরণের একটি অংশ। সমীকরণ ছিল অস্ট্রেলিয়া যদি ২২.৪ ওভারে বাংলাদেশের ৩০৬ রান তাড়া করে, তাহলে বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলার আশা শেষ হয়ে যাবে। বাংলাদেশের বোলাররা অজিদের ওই রকম কিছু করার সুযোগ দেননি পুনেতে।
তবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে জায়গা হবে কি না, তার জন্য আরও একটু সময় অপেক্ষা করতে হবে বাংলাদেশকে। বিশ্বকাপের রাউন্ড রবিন লিগে কাল শেষ ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে লড়বে নেদারল্যান্ডস। ডাচরা এখন পয়েন্ট টেবিলের ১০ নম্বর আছে। ভারতের বিপক্ষে তারা হারলে বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলতে আর কোনো বাধা থাকবে না।
ডাচরা যদি ভারতকে হারিয়ে অঘটনা ঘটায় কিংবা বৃষ্টির কারণ পয়েন্ট ভাগাভাগি করে, সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলার আশা শেষ হয়ে যাবে। ভারত-নেদারল্যান্ডসের ম্যাচ হবে বেঙ্গালুরুতে। সেখান এবার বেশ কয়বার বৃষ্টির বাগড়া দিয়েছিল। তবে আশার কথা কোনো ম্যাচ বৃষ্টিতে ভেসে যায়নি।
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
৬ ঘণ্টা আগেভারতের আপত্তিতে পাকিস্তানের তিন শহরে ট্রফি সফর বাতিল করেছে আইসিসি। দীর্ঘ ২৮ বছর পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। তবে শুরু থেকেই বিভিন্ন আপত্তি তুলছে ভারত।
৭ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৭ ঘণ্টা আগে