ক্রীড়া ডেস্ক
নিউজিল্যান্ডের ব্যাটাররা ব্যস্ত আসা-যাওয়ার মিছিলে। গলে সিরিজের প্রথম টেস্টে শ্রীলঙ্কার ‘গলার কাঁটা’ হয়ে আটকে ছিলেন রাচিন রবীন্দ্র। সেই রবীন্দ্রকে ফেরানোর পর দ্রুত জয় তুলে নিল লঙ্কানরা। ৬৩ রানে জিতে ২ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা।
গল টেস্ট জিতে শ্রীলঙ্কা ভাগ বসাল ইংল্যান্ডের একটি রেকর্ডে। ২০০০ সালের পর থেকে এখন পর্যন্ত গলে ২৫ টেস্ট জিতেছে লঙ্কানরা। এই সময়ে (গত ২৪ বছরে) ইংল্যান্ডও লর্ডসে জিতেছে ২৫ টেস্ট। যৌথভাবে শ্রীলঙ্কা-ইংল্যান্ড শীর্ষে হলেও শতকরা হিসেবে এগিয়ে শ্রীলঙ্কা। শ্রীলঙ্কা ও ইংল্যান্ডের সাফল্যের হার ৫৮.১৪ ও ৫২.০৮। গত ২৪ বছরে লর্ডস ও গলে ইংল্যান্ড ও শ্রীলঙ্কা ৪৮ ও ৪৩ টেস্ট খেলেছে।
শেষ দিনে আজ (ষষ্ঠ দিন) নিউজিল্যান্ড দ্বিতীয় ইনিংসে ৬৮ ওভারে ৮ উইকেটে ২০৭ রান থেকে খেলা শুরু করে। কিউইরা এগোচ্ছিল ২৭৫ রানের লক্ষ্যে। হাতে ২ উইকেট থাকলেও শ্রীলঙ্কার জয় নিশ্চিত ছিল না যতক্ষণ রবীন্দ্র উইকেটে ছিলেন। সেই রবীন্দ্রকে ৭০তম ওভারের তৃতীয় বলে আর্মার ডেলিভারিতে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেললেন প্রবাথ জয়সুরিয়া। রিভিউ নিয়েও আর বাঁচতে পারেননি রবীন্দ্র। কিউই এই বাঁহাতি ব্যাটার টেস্ট ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি থেকে আউট হয়েছেন ৮ রান দূরে থাকতে। ১৬৮ বলের ইনিংসে ৯ চার ও ১ ছক্কা মেরেছেন তিনি। দ্বিতীয় ইনিংসে সর্বোচ্চ ৫৬ রানের জুটি হয়েছে, এখানেও অবদান রবীন্দ্রর। পঞ্চম উইকেট জুটিতে টম ব্লান্ডেলের সঙ্গে ৫৬ রানের জুটি গড়েন রবীন্দ্র।
রবীন্দ্র ফিরতেই শ্রীলঙ্কার জয় এক রকম নিশ্চিত হয়ে যায়। ৭২তম ওভারের চতুর্থ বলে নিউজিল্যান্ডের কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দিয়েছেন জয়সুরিয়া। যেখানে জয়সুরিয়ার বল বুঝতে না পেরে বোল্ড হয়ে যান উইলিয়াম ও’রুর্কি। কিউরা অলআউট হয়ে যায় ২১১ রানে। ম্যাচসেরা হয়েছেন জয়সুরিয়া। লঙ্কান এই বাঁহাতি স্পিনার ২০৪ রানে নিয়েছেন ৯ উইকেট। যেখানে দ্বিতীয় ইনিংসে নেন ৫ উইকেট। খরচ করেন ৬৮ রান। টেস্টে এটা তাঁর এক ইনিংসে ৮ বার ৫ উইকেট নেওয়ার কীর্তি।
আনুষ্ঠানিকভাবে আজ শ্রীলঙ্কা-নিউজিল্যান্ড টেস্টের ষষ্ঠ দিন হলেও কার্যত পাঁচ দিন খেলা হয়েছে। যেখানে শ্রীলঙ্কায় গত পরশু রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের কারণে গল টেস্টের খেলা বন্ধ ছিল। ‘ছয় দিনের’ টেস্টে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ধুলো উড়তে দেখা গেছে। ছড়ি ঘুরিয়েছেন স্পিনাররাই। ৪০ উইকেটের মধ্যে ২৯ উইকেটই নিয়েছেন স্পিনাররা। পরিসংখ্যানটা আরেকটু খতিয়ে দেখলে দেখা যাবে, বাঁহাতি স্পিনাররা নিয়েছেন ১৮ উইকেট। জয়সুরিয়ার ৯ উইকেটের পাশাপাশি কিউই দুই বাঁহাতি স্পিনার এজাজ প্যাটেল ও মিচেল স্যান্টনার নিয়েছেন ৮ ও ১ উইকেট। যেখানে প্যাটেল দ্বিতীয় ইনিংসে ৯০ রানে নেন ৬ উইকেট।
স্পিনবান্ধব গলে শ্রীলঙ্কা-নিউজিল্যান্ড টেস্টে পেসাররা পেয়েছেন ১০ উইকেট। যার ৮টিই নিয়েছেন নিউজিল্যান্ডের ও’রুর্কি। ম্যাচে একমাত্র রানআউটটি হয়েছে কিউইদের প্রথম ইনিংসে। সব মিলে খেলা হয়েছে ৩৪৮.৪ ওভার। রান হয়েছে ২০৯২। টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা। কামিন্দু মেন্ডিসের ১১৪ রানের ইনিংসে লঙ্কানরা প্রথম ইনিংসে করেছে ৩০৫ রানে। জবাবে ব্যাটিংয়ে নেমে নিউজিল্যান্ড অলআউট হয়েছে ৩৪০ রানে। কিউইদের প্রথম ইনিংসে কোনো সেঞ্চুরি নেই।
৩৫ রানে পিছিয়ে থাকা শ্রীলঙ্কা দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ের শুরুতেই হোঁচট খায়। ৬ রানে ভেঙে যায় উদ্বোধনী জুটি। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে দিমুথ করুণারত্নে ও দিনেশ চান্দিমাল ২৬৮ বলে ১৪৭ রানের জুটি গড়েন। টেস্ট ক্যারিয়ারের ১৭তম সেঞ্চুরি হতে ১৭ রান দূরে থাকতে আউট হয়েছেন করুণারত্নে। লঙ্কানদের দ্বিতীয় ইনিংসে তিনিই সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৭২ রানের জুটি গড়েছেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস ও ডি সিলভা। পঞ্চম উইকেট জুটিতে হয়েছে এই জুটিটা। শেষ পর্যন্ত অলআউট হয়েছে ৩০৯ রানে। সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট গলে শুরু হচ্ছে ২৬ সেপ্টেম্বর।
নির্দিষ্ট কোনো ভেন্যুতে গত ২৪ বছরে সর্বোচ্চ টেস্ট জয়ের সেরা চার রেকর্ড
ভেন্যু জয়ী দল জয় ম্যাচ
গল শ্রীলঙ্কা ২৫ ৪৩
লর্ডস ইংল্যান্ড ২৫ ৪৮
সেঞ্চুরিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা ২০ ২৫
কেপটাউন দক্ষিণ আফ্রিকা ১৯ ২৯
*২০০০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৪-রে ২৩ সেপ্টেম্বর শ্রীলঙ্কা-নিউজিল্যান্ড প্রথম টেস্ট পর্যন্ত
নিউজিল্যান্ডের ব্যাটাররা ব্যস্ত আসা-যাওয়ার মিছিলে। গলে সিরিজের প্রথম টেস্টে শ্রীলঙ্কার ‘গলার কাঁটা’ হয়ে আটকে ছিলেন রাচিন রবীন্দ্র। সেই রবীন্দ্রকে ফেরানোর পর দ্রুত জয় তুলে নিল লঙ্কানরা। ৬৩ রানে জিতে ২ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা।
গল টেস্ট জিতে শ্রীলঙ্কা ভাগ বসাল ইংল্যান্ডের একটি রেকর্ডে। ২০০০ সালের পর থেকে এখন পর্যন্ত গলে ২৫ টেস্ট জিতেছে লঙ্কানরা। এই সময়ে (গত ২৪ বছরে) ইংল্যান্ডও লর্ডসে জিতেছে ২৫ টেস্ট। যৌথভাবে শ্রীলঙ্কা-ইংল্যান্ড শীর্ষে হলেও শতকরা হিসেবে এগিয়ে শ্রীলঙ্কা। শ্রীলঙ্কা ও ইংল্যান্ডের সাফল্যের হার ৫৮.১৪ ও ৫২.০৮। গত ২৪ বছরে লর্ডস ও গলে ইংল্যান্ড ও শ্রীলঙ্কা ৪৮ ও ৪৩ টেস্ট খেলেছে।
শেষ দিনে আজ (ষষ্ঠ দিন) নিউজিল্যান্ড দ্বিতীয় ইনিংসে ৬৮ ওভারে ৮ উইকেটে ২০৭ রান থেকে খেলা শুরু করে। কিউইরা এগোচ্ছিল ২৭৫ রানের লক্ষ্যে। হাতে ২ উইকেট থাকলেও শ্রীলঙ্কার জয় নিশ্চিত ছিল না যতক্ষণ রবীন্দ্র উইকেটে ছিলেন। সেই রবীন্দ্রকে ৭০তম ওভারের তৃতীয় বলে আর্মার ডেলিভারিতে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেললেন প্রবাথ জয়সুরিয়া। রিভিউ নিয়েও আর বাঁচতে পারেননি রবীন্দ্র। কিউই এই বাঁহাতি ব্যাটার টেস্ট ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি থেকে আউট হয়েছেন ৮ রান দূরে থাকতে। ১৬৮ বলের ইনিংসে ৯ চার ও ১ ছক্কা মেরেছেন তিনি। দ্বিতীয় ইনিংসে সর্বোচ্চ ৫৬ রানের জুটি হয়েছে, এখানেও অবদান রবীন্দ্রর। পঞ্চম উইকেট জুটিতে টম ব্লান্ডেলের সঙ্গে ৫৬ রানের জুটি গড়েন রবীন্দ্র।
রবীন্দ্র ফিরতেই শ্রীলঙ্কার জয় এক রকম নিশ্চিত হয়ে যায়। ৭২তম ওভারের চতুর্থ বলে নিউজিল্যান্ডের কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দিয়েছেন জয়সুরিয়া। যেখানে জয়সুরিয়ার বল বুঝতে না পেরে বোল্ড হয়ে যান উইলিয়াম ও’রুর্কি। কিউরা অলআউট হয়ে যায় ২১১ রানে। ম্যাচসেরা হয়েছেন জয়সুরিয়া। লঙ্কান এই বাঁহাতি স্পিনার ২০৪ রানে নিয়েছেন ৯ উইকেট। যেখানে দ্বিতীয় ইনিংসে নেন ৫ উইকেট। খরচ করেন ৬৮ রান। টেস্টে এটা তাঁর এক ইনিংসে ৮ বার ৫ উইকেট নেওয়ার কীর্তি।
আনুষ্ঠানিকভাবে আজ শ্রীলঙ্কা-নিউজিল্যান্ড টেস্টের ষষ্ঠ দিন হলেও কার্যত পাঁচ দিন খেলা হয়েছে। যেখানে শ্রীলঙ্কায় গত পরশু রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের কারণে গল টেস্টের খেলা বন্ধ ছিল। ‘ছয় দিনের’ টেস্টে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ধুলো উড়তে দেখা গেছে। ছড়ি ঘুরিয়েছেন স্পিনাররাই। ৪০ উইকেটের মধ্যে ২৯ উইকেটই নিয়েছেন স্পিনাররা। পরিসংখ্যানটা আরেকটু খতিয়ে দেখলে দেখা যাবে, বাঁহাতি স্পিনাররা নিয়েছেন ১৮ উইকেট। জয়সুরিয়ার ৯ উইকেটের পাশাপাশি কিউই দুই বাঁহাতি স্পিনার এজাজ প্যাটেল ও মিচেল স্যান্টনার নিয়েছেন ৮ ও ১ উইকেট। যেখানে প্যাটেল দ্বিতীয় ইনিংসে ৯০ রানে নেন ৬ উইকেট।
স্পিনবান্ধব গলে শ্রীলঙ্কা-নিউজিল্যান্ড টেস্টে পেসাররা পেয়েছেন ১০ উইকেট। যার ৮টিই নিয়েছেন নিউজিল্যান্ডের ও’রুর্কি। ম্যাচে একমাত্র রানআউটটি হয়েছে কিউইদের প্রথম ইনিংসে। সব মিলে খেলা হয়েছে ৩৪৮.৪ ওভার। রান হয়েছে ২০৯২। টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা। কামিন্দু মেন্ডিসের ১১৪ রানের ইনিংসে লঙ্কানরা প্রথম ইনিংসে করেছে ৩০৫ রানে। জবাবে ব্যাটিংয়ে নেমে নিউজিল্যান্ড অলআউট হয়েছে ৩৪০ রানে। কিউইদের প্রথম ইনিংসে কোনো সেঞ্চুরি নেই।
৩৫ রানে পিছিয়ে থাকা শ্রীলঙ্কা দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ের শুরুতেই হোঁচট খায়। ৬ রানে ভেঙে যায় উদ্বোধনী জুটি। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে দিমুথ করুণারত্নে ও দিনেশ চান্দিমাল ২৬৮ বলে ১৪৭ রানের জুটি গড়েন। টেস্ট ক্যারিয়ারের ১৭তম সেঞ্চুরি হতে ১৭ রান দূরে থাকতে আউট হয়েছেন করুণারত্নে। লঙ্কানদের দ্বিতীয় ইনিংসে তিনিই সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৭২ রানের জুটি গড়েছেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস ও ডি সিলভা। পঞ্চম উইকেট জুটিতে হয়েছে এই জুটিটা। শেষ পর্যন্ত অলআউট হয়েছে ৩০৯ রানে। সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট গলে শুরু হচ্ছে ২৬ সেপ্টেম্বর।
নির্দিষ্ট কোনো ভেন্যুতে গত ২৪ বছরে সর্বোচ্চ টেস্ট জয়ের সেরা চার রেকর্ড
ভেন্যু জয়ী দল জয় ম্যাচ
গল শ্রীলঙ্কা ২৫ ৪৩
লর্ডস ইংল্যান্ড ২৫ ৪৮
সেঞ্চুরিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা ২০ ২৫
কেপটাউন দক্ষিণ আফ্রিকা ১৯ ২৯
*২০০০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৪-রে ২৩ সেপ্টেম্বর শ্রীলঙ্কা-নিউজিল্যান্ড প্রথম টেস্ট পর্যন্ত
বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচ হলেও দুই বিশ্বচ্যাম্পিয়ন দলকে একই টুর্নামেন্টে হারানো তো সহজ কথা নয়। প্যারাগুয়ে এবার সেই কঠিন কাজটিই করে দেখাল। ২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে সেপ্টেম্বরে প্যারাগুয়ে হারিয়েছিল ব্রাজিলকে। দুই মাস পর আজ বিশ্বকাপের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনাকেও হারিয়েছে প্যারাগুয়ে।
১১ মিনিট আগেএই শতাব্দির গোড়ার দিকের গল্প। বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে গতিময় এক ফাস্ট বোলারকে চোখে পড়ল রাকিব হায়দার পাভেলের। সেই বোলার ব্যাটেও ঝড় তুলতে পারেন। বয়সভিত্তিক ক্রিকেট থেকেই পাভেল ওই অলরাউন্ডারকে নিয়ে এলেন তাঁদের প্রথম বিভাগ ক্রিকেটের আজাদ স্পোর্টিংয়ে।
১২ ঘণ্টা আগেএবার সাফজয়ীদের পুরস্কৃত করল বেসরকারি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সাউথইস্ট ব্যাংক। প্রতিষ্ঠানটি আজ তাদের কার্যালয়ে আমন্ত্রণ জানিয়ে এই সম্মাননা জানায়। এ সময় ব্যাংকের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ছাড়াও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি তাবিথ আউয়াল এবং কয়েকজন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
১৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের গ্র্যান্ডমাস্টার জিয়াউর রহমানের মৃত্যুতে তাঁর পরিবার পড়েছে বিপাকে। সংকটময় এই মুহূর্তে জিয়ার পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটার তামিম ইকবাল।
১৫ ঘণ্টা আগে